প্রোতে আপগ্রেড করো

নতুন কিছু আসতেছে সবাই রেডি তো

নতুন কিছু আসতেছে সবাই রেডি তো 🤫🤫🤫

সুনামগঞ্জ
  • লেক ভিক্টোরিয়ার বুকে ভেসে থাকা মিগিংগো দ্বীপটি যেন এক জীবন্ত বিস্ময়! মাত্র ০.০০০৮ বর্গমাইল (প্রায় ০.৫ একর) আয়তনের এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটিই পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ স্থান। ২০০৯ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, এর জনসংখ্যা ছিল ১৩১ জন, যাদের বেশিরভাগই জেলে ও ব্যবসায়ী। ভাবুন তো, এর জনঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৬৫,৫০০ জনেরও বেশি – যা হংকংয়ের চেয়েও তিনগুণ বেশি!

    আশ্চর্যজনকভাবে, নব্বইয়ের দশকের আগেও মিগিংগো দ্বীপটি লেক ভিক্টোরিয়ার জলের নিচে ছিল! হ্রদের জলস্তর নামতে শুরু করলে এটি একটি পাথরের টুকরা হিসেবে ভেসে ওঠে। ১৯৯১ সালে কেনিয়ার দুই জেলে প্রথম এখানে বসতি স্থাপন করেন, যদিও উগান্ডাও পরে বসতি স্থাপনের দাবি করে।

    কিন্তু কেন এই ছোট্ট পাথরের টুকরায় এত মানুষের ভিড়? এর আসল মূল্য তার পাথুরে জমিতে নয়, বরং এর চারপাশের জলে থাকা “নাইল পার্চ মাছের” অফুরন্ত ভাণ্ডারে। অন্যান্য এলাকায় মাছের সংখ্যা কমে যাওয়ায়, এই সমৃদ্ধ মাছের ভাণ্ডারই হাজার হাজার জেলে ও ব্যবসায়ীকে এই ছোট্ট দ্বীপে টেনে এনেছে।

    এই ক্ষুদ্র দ্বীপটিই কেনিয়া ও উগান্ডার মধ্যে এক বড় সীমান্ত বিবাদের জন্ম দিয়েছে, যা ২০০৮-২০০৯ সালে প্রায় যুদ্ধ পর্যন্ত গড়িয়েছিল। যদিও জরিপে দ্বীপটি কেনিয়ার অংশে পড়েছে, তবে এর আশেপাশের বেশিরভাগ লাভজনক মাছ ধরার জলসীমা উগান্ডার অন্তর্গত। তাই এই বিবাদ আসলে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে নয়, বরং নাইল পার্চ মাছ ধরার অধিকার নিয়েই। ২০০৯ সালে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে যৌথ প্রশাসন ও মাছ ধরার সুযোগ ভাগ করে নেওয়ার একটি চুক্তি হলেও, উত্তেজনা আজও বিদ্যমান।

    চরম ঘনবসতি, সীমিত স্থান এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের অভাব (দ্বীপে কোনো প্রাকৃতিক গাছপালা নেই) সত্ত্বেও, মিগিংগো একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ক্ষুদ্র নগরীর রূপ নিয়েছে। এখানে মানুষজন গাদাগাদি করে থাকলেও, তারা নিজেদের মতো করে জীবনযাপন করছে, যা মানুষের অবিশ্বাস্য সহনশীলতা ও প্রতিকূলতার সাথে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাকে তুলে ধরে।

    মিগিংগো দ্বীপটি শুধু লেক ভিক্টোরিয়ার একটি অদ্ভুত ঘটনা নয়, এটি সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদ, মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি, এবং জটিল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের এক অনন্য উদাহরণ। এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটি প্রমাণ করে, কীভাবে পরিবেশগত পরিবর্তন, অর্থনৈতিক চাপ এবং সীমান্ত বিবাদ একসাথে মিলে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কেন্দ্রে পরিণত হতে পারে।

    অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique
    লেক ভিক্টোরিয়ার বুকে ভেসে থাকা মিগিংগো দ্বীপটি যেন এক জীবন্ত বিস্ময়! মাত্র ০.০০০৮ বর্গমাইল (প্রায় ০.৫ একর) আয়তনের এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটিই পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ স্থান। ২০০৯ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, এর জনসংখ্যা ছিল ১৩১ জন, যাদের বেশিরভাগই জেলে ও ব্যবসায়ী। ভাবুন তো, এর জনঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৬৫,৫০০ জনেরও বেশি – যা হংকংয়ের চেয়েও তিনগুণ বেশি! আশ্চর্যজনকভাবে, নব্বইয়ের দশকের আগেও মিগিংগো দ্বীপটি লেক ভিক্টোরিয়ার জলের নিচে ছিল! হ্রদের জলস্তর নামতে শুরু করলে এটি একটি পাথরের টুকরা হিসেবে ভেসে ওঠে। ১৯৯১ সালে কেনিয়ার দুই জেলে প্রথম এখানে বসতি স্থাপন করেন, যদিও উগান্ডাও পরে বসতি স্থাপনের দাবি করে। কিন্তু কেন এই ছোট্ট পাথরের টুকরায় এত মানুষের ভিড়? এর আসল মূল্য তার পাথুরে জমিতে নয়, বরং এর চারপাশের জলে থাকা “নাইল পার্চ মাছের” অফুরন্ত ভাণ্ডারে। অন্যান্য এলাকায় মাছের সংখ্যা কমে যাওয়ায়, এই সমৃদ্ধ মাছের ভাণ্ডারই হাজার হাজার জেলে ও ব্যবসায়ীকে এই ছোট্ট দ্বীপে টেনে এনেছে। এই ক্ষুদ্র দ্বীপটিই কেনিয়া ও উগান্ডার মধ্যে এক বড় সীমান্ত বিবাদের জন্ম দিয়েছে, যা ২০০৮-২০০৯ সালে প্রায় যুদ্ধ পর্যন্ত গড়িয়েছিল। যদিও জরিপে দ্বীপটি কেনিয়ার অংশে পড়েছে, তবে এর আশেপাশের বেশিরভাগ লাভজনক মাছ ধরার জলসীমা উগান্ডার অন্তর্গত। তাই এই বিবাদ আসলে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে নয়, বরং নাইল পার্চ মাছ ধরার অধিকার নিয়েই। ২০০৯ সালে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে যৌথ প্রশাসন ও মাছ ধরার সুযোগ ভাগ করে নেওয়ার একটি চুক্তি হলেও, উত্তেজনা আজও বিদ্যমান। চরম ঘনবসতি, সীমিত স্থান এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের অভাব (দ্বীপে কোনো প্রাকৃতিক গাছপালা নেই) সত্ত্বেও, মিগিংগো একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ক্ষুদ্র নগরীর রূপ নিয়েছে। এখানে মানুষজন গাদাগাদি করে থাকলেও, তারা নিজেদের মতো করে জীবনযাপন করছে, যা মানুষের অবিশ্বাস্য সহনশীলতা ও প্রতিকূলতার সাথে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাকে তুলে ধরে। মিগিংগো দ্বীপটি শুধু লেক ভিক্টোরিয়ার একটি অদ্ভুত ঘটনা নয়, এটি সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদ, মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি, এবং জটিল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের এক অনন্য উদাহরণ। এই ছোট্ট পাথরের টুকরাটি প্রমাণ করে, কীভাবে পরিবেশগত পরিবর্তন, অর্থনৈতিক চাপ এবং সীমান্ত বিবাদ একসাথে মিলে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কেন্দ্রে পরিণত হতে পারে। অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique
    Like
    1
    ·33 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • Good morning Everyone ❤️‍🩹
    Good morning Everyone ❤️‍🩹
    Like
    1
    ·31 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • “AI শেখা কেন এখন সময়ের দাবি?”
    বর্তমান যুগে প্রযুক্তির অগ্রগতি এত দ্রুতগতিতে ঘটছে যে, সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে না চললে আমরা পিছিয়ে পড়ব। এরমধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ও কার্যকর প্রযুক্তি হলো — Artificial Intelligence (AI)। এই ব্লগে আমরা জানব, কেন AI শেখা এখন শুধু ট্রেন্ড নয়, বরং সময়ের দাবি। 🔍 ১. AI আমাদের চারপাশে সবখানে AI মানে কেবল রোবট না। আপনি যখন Google এ কিছু সার্চ করেন, YouTube-এ ভিডিও সাজেশন পান, বা...
    Like
    Love
    4
    ·106 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • আমি গেমিং অ্যাপস থেকে গেম খেলে ৫০ টাকা পেমেন্ট নিয়েছি। তুমরাও ইনকাম করো✅

    ১ লেভেলের গেম খেললে ১০ টাকা পাবে।

    ১০ লেভেলের গেম খেললে ১০০ টাকা পাবে।

    অ্যাপস লিঙ্ক: I found a fun and profitable app Back Fight. Come and make money with me. Enter the invitation id 90142759 to get ৳120 immediately. https://d3njmo5ndhiv4x.cloudfront.net/bf/index_21.html?s=OTEzNTk0NjY&id=90142759
    Jono Sathi
    আমি গেমিং অ্যাপস থেকে গেম খেলে ৫০ টাকা পেমেন্ট নিয়েছি। তুমরাও ইনকাম করো✅ ১ লেভেলের গেম খেললে ১০ টাকা পাবে। ১০ লেভেলের গেম খেললে ১০০ টাকা পাবে। অ্যাপস লিঙ্ক: I found a fun and profitable app Back Fight. Come and make money with me. Enter the invitation id 90142759 to get ৳120 immediately. https://d3njmo5ndhiv4x.cloudfront.net/bf/index_21.html?s=OTEzNTk0NjY&id=90142759 [Jonosathi]
    Like
    2
    ·74 দেখেছে ·0 রিভিউ
  • https://d3njmo5ndhiv4x.cloudfront.net/bf/index_21.html?s=OTEzNTk0NjY&id=90142759
    Jono Sathi
    https://d3njmo5ndhiv4x.cloudfront.net/bf/index_21.html?s=OTEzNTk0NjY&id=90142759 [Jonosathi]
    Like
    2
    ·65 দেখেছে ·0 রিভিউ
আরও গল্প দেখো
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com