⚠ Ad Block Detected
দয়া করে Ad Block বন্ধ করে পুনরায় Reload দিন। আমাদের কন্টেন্ট সাপোর্টের জন্য বিজ্ঞাপন গুরুত্বপূর্ণ ❤️
⚠ VPN Detected
আপনি বর্তমানে VPN বা Proxy ব্যবহার করছেন। নিরাপত্তার জন্য VPN বন্ধ করে পুনরায় Reload দিন।
-
· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·572 مشاهدة ·0 معاينة1
-
৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন কতবার ঘটে ??
পৃথিবীর ভেতরের টেকটোনিক প্লেটগুলোর নড়াচড়ার ফল ভূমিকম্প। তবে ভূমিকম্প মানেই আতঙ্ক নয়। সব ভূমিকম্পই ভয়ানক নয়। বরং বেশির ভাগ ভূমিকম্প এত ছোট, আমরা টেরই পাই না। তাই ভূমিকম্প কত ঘন ঘন হয় এবং কোন মাত্রার ভূমিকম্পে ভয় পাওয়ার দরকার নেই, তা বোঝার জন্য রিখটার স্কেল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা।
১৯৩৫ সালে চার্লস রিখটার ভূমিকম্পের শক্তি মাপার এই স্কেল তৈরি করেন। এরপর দীর্ঘ গবেষণা ও রেকর্ডের ভিত্তিতে দেখা যায়, পৃথিবীতে ছোট-বড় মিলিয়ে অসংখ্য ভূমিকম্প প্রতিদিনই ঘটে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি বড় ভূমিকম্প মানুষের নজরে আসে। বাকিগুলো নীরবে পৃথিবীর ভেতরে ঘটে যায়।
রিখটার স্কেল অনুযায়ী ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তিশালী ভূমিকম্পকে বলা হয় ‘গ্রেট আর্থকোয়েক’। সারা পৃথিবীতে এমন ভূমিকম্প বছরে গড়ে মাত্র ১টি ঘটে। ৭ মাত্রার ভূমিকম্পও খুব কম। বছরে মাত্র ১৮টির মতো। একটু নিচে নামলে, ৬ মাত্রার ভূমিকম্প দেখা যায় বছরে প্রায় ১২০ বার, আর ৫ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে প্রায় ৮০০ বার। এই ভূমিকম্পগুলোই সাধারণত খবরে আসে। এর নিচের মাত্রার ভূমিকম্প মানুষ খুব বেশি টের পায় না। কিছু মানুষ টের পেলেও এগুলোতে বাস্তব ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।
তবে ৪ মাত্রার নিচের ভূমিকম্পও এখন খবর। কারণ, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। ৪ মাত্রার নিচে যে ভূমিকম্প হয়, তার সংখ্যা অনেক বেশি। ৪ থেকে ৪ দশমিক ৯ মাত্রার হালকা ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৬ হাজার ২০০ বার ঘটে। আর ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে বছরে ৪৯ হাজার বার। মানে দিনে শত শত বার। এদের বেশির ভাগই এত ক্ষুদ্র, সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না। এর চেয়ে আরও ছোট ভূমিকম্প, যেমন ২ কিংবা ১ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন হাজার হাজার বার পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ঘটে চলেছে।
এত সংখ্যক ছোট ভূমিকম্পের ভিড়ে একটা বিষয় নিশ্চিত। ৩ দশমিক ৯ মাত্রার নিচে ভূমিকম্প হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, এই মাত্রার ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৪৯ হাজার বার ঘটে। সাধারণত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট বা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। এই ছোট ভূমিকম্পগুলো পৃথিবীর অভ্যন্তরে চাপ কমানোর মতো স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া।
সূত্র: নাফফিল্ড ফাউন্ডেশন এবং প্রথম আলো
৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন কতবার ঘটে ?? পৃথিবীর ভেতরের টেকটোনিক প্লেটগুলোর নড়াচড়ার ফল ভূমিকম্প। তবে ভূমিকম্প মানেই আতঙ্ক নয়। সব ভূমিকম্পই ভয়ানক নয়। বরং বেশির ভাগ ভূমিকম্প এত ছোট, আমরা টেরই পাই না। তাই ভূমিকম্প কত ঘন ঘন হয় এবং কোন মাত্রার ভূমিকম্পে ভয় পাওয়ার দরকার নেই, তা বোঝার জন্য রিখটার স্কেল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা। ১৯৩৫ সালে চার্লস রিখটার ভূমিকম্পের শক্তি মাপার এই স্কেল তৈরি করেন। এরপর দীর্ঘ গবেষণা ও রেকর্ডের ভিত্তিতে দেখা যায়, পৃথিবীতে ছোট-বড় মিলিয়ে অসংখ্য ভূমিকম্প প্রতিদিনই ঘটে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি বড় ভূমিকম্প মানুষের নজরে আসে। বাকিগুলো নীরবে পৃথিবীর ভেতরে ঘটে যায়। রিখটার স্কেল অনুযায়ী ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তিশালী ভূমিকম্পকে বলা হয় ‘গ্রেট আর্থকোয়েক’। সারা পৃথিবীতে এমন ভূমিকম্প বছরে গড়ে মাত্র ১টি ঘটে। ৭ মাত্রার ভূমিকম্পও খুব কম। বছরে মাত্র ১৮টির মতো। একটু নিচে নামলে, ৬ মাত্রার ভূমিকম্প দেখা যায় বছরে প্রায় ১২০ বার, আর ৫ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে প্রায় ৮০০ বার। এই ভূমিকম্পগুলোই সাধারণত খবরে আসে। এর নিচের মাত্রার ভূমিকম্প মানুষ খুব বেশি টের পায় না। কিছু মানুষ টের পেলেও এগুলোতে বাস্তব ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। তবে ৪ মাত্রার নিচের ভূমিকম্পও এখন খবর। কারণ, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। ৪ মাত্রার নিচে যে ভূমিকম্প হয়, তার সংখ্যা অনেক বেশি। ৪ থেকে ৪ দশমিক ৯ মাত্রার হালকা ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৬ হাজার ২০০ বার ঘটে। আর ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে বছরে ৪৯ হাজার বার। মানে দিনে শত শত বার। এদের বেশির ভাগই এত ক্ষুদ্র, সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না। এর চেয়ে আরও ছোট ভূমিকম্প, যেমন ২ কিংবা ১ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন হাজার হাজার বার পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ঘটে চলেছে। এত সংখ্যক ছোট ভূমিকম্পের ভিড়ে একটা বিষয় নিশ্চিত। ৩ দশমিক ৯ মাত্রার নিচে ভূমিকম্প হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, এই মাত্রার ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৪৯ হাজার বার ঘটে। সাধারণত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট বা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। এই ছোট ভূমিকম্পগুলো পৃথিবীর অভ্যন্তরে চাপ কমানোর মতো স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। সূত্র: নাফফিল্ড ফাউন্ডেশন এবং প্রথম আলো· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·586 مشاهدة ·0 معاينة1
-
প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা
প্রায় এক শতাব্দী ধরে ডার্ক ম্যাটার জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যতম বড় রহস্য। ১৯৩০ দশকে এই ধারণা প্রথম উত্থাপন করা হয়। সুইডেনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্রিটজ জুইকি প্রথম উপলব্ধি করেন দূরবর্তী কোমা ক্লাস্টারের গ্যালাক্সি তাদের দৃশ্যমান নক্ষত্রের মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা একত্রে ধরে রাখার জন্য অনেক দ্রুতগতিতে চলছে। কয়েক দশক পর ভেরা রুবিনের সর্পিল গ্যালাক্সিও কোনো একটি অদৃশ্য ভর অতিরিক্ত মহাকর্ষীয় প্রভাব তৈরি করছে বলে জানা যায়। আর তাই দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে থাকা ডার্ক ম্যাটারের রহস্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। এবার প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটারের ঝলক শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। নাসার ফার্মি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার পর্যবেক্ষণ করেছেন তাঁরা।
বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের তথ্য বিশ্লেষণের সময় প্রায় ২০ গিগা ইলেকট্রন ভোল্টের শক্তিতে গামা রশ্মির একটি হ্যালো-আকৃতির আভা দেখতে পেয়েছেন। এটি একটি অস্বাভাবিক শক্তিশালী সংকেত, যা উইকলি ইন্টারঅ্যাকটিং ম্যাসিভ পার্টিকেল বা ডাব্লিউআইএমপি নামে পরিচিত কাল্পনিক ডার্ক ম্যাটার কণার ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে পুরোপুরি মিলে গেছে। তত্ত্ব অনুসারে, যখন দুটি এমন কণার মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন তারা একে অপরকে ধ্বংস করে দেওয়ার ফলে গামা রশ্মি নির্গত হয়। এই রশ্মি মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আলোর রূপ।
নতুন এ আবিষ্কারের বিষয়ে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তোমোনোরি তোতানি জানান, নির্গত ডার্ক ম্যাটার প্রত্যাশিত আকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মিলে যায়। এই ঘটনার সহজ বিকল্প ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। গবেষণার ফলাফল সঠিক হলে এটি হবে মানবজাতির প্রথমবার ডার্ক ম্যাটার দেখার অভিজ্ঞতা। এর ফলে পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে একটি সম্পূর্ণ নতুন কণার উপস্থিতি জানা যাবে। তখন বিজ্ঞানীরা হিগস বোসনের মতো একটি রূপান্তরমূলক আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে যেতে পারবেন।
সূত্র: এনডিটিভিপ্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা প্রায় এক শতাব্দী ধরে ডার্ক ম্যাটার জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যতম বড় রহস্য। ১৯৩০ দশকে এই ধারণা প্রথম উত্থাপন করা হয়। সুইডেনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্রিটজ জুইকি প্রথম উপলব্ধি করেন দূরবর্তী কোমা ক্লাস্টারের গ্যালাক্সি তাদের দৃশ্যমান নক্ষত্রের মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা একত্রে ধরে রাখার জন্য অনেক দ্রুতগতিতে চলছে। কয়েক দশক পর ভেরা রুবিনের সর্পিল গ্যালাক্সিও কোনো একটি অদৃশ্য ভর অতিরিক্ত মহাকর্ষীয় প্রভাব তৈরি করছে বলে জানা যায়। আর তাই দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে থাকা ডার্ক ম্যাটারের রহস্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। এবার প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটারের ঝলক শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। নাসার ফার্মি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার পর্যবেক্ষণ করেছেন তাঁরা। বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের তথ্য বিশ্লেষণের সময় প্রায় ২০ গিগা ইলেকট্রন ভোল্টের শক্তিতে গামা রশ্মির একটি হ্যালো-আকৃতির আভা দেখতে পেয়েছেন। এটি একটি অস্বাভাবিক শক্তিশালী সংকেত, যা উইকলি ইন্টারঅ্যাকটিং ম্যাসিভ পার্টিকেল বা ডাব্লিউআইএমপি নামে পরিচিত কাল্পনিক ডার্ক ম্যাটার কণার ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে পুরোপুরি মিলে গেছে। তত্ত্ব অনুসারে, যখন দুটি এমন কণার মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন তারা একে অপরকে ধ্বংস করে দেওয়ার ফলে গামা রশ্মি নির্গত হয়। এই রশ্মি মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আলোর রূপ। নতুন এ আবিষ্কারের বিষয়ে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তোমোনোরি তোতানি জানান, নির্গত ডার্ক ম্যাটার প্রত্যাশিত আকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মিলে যায়। এই ঘটনার সহজ বিকল্প ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। গবেষণার ফলাফল সঠিক হলে এটি হবে মানবজাতির প্রথমবার ডার্ক ম্যাটার দেখার অভিজ্ঞতা। এর ফলে পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে একটি সম্পূর্ণ নতুন কণার উপস্থিতি জানা যাবে। তখন বিজ্ঞানীরা হিগস বোসনের মতো একটি রূপান্তরমূলক আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে যেতে পারবেন। সূত্র: এনডিটিভি· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·708 مشاهدة ·0 معاينة1
-
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা নীহারিকার লুকানো বিস্ময়
মহাকাশের দূর অন্ধকারে যেন লুকিয়ে ছিল এক বিশাল বিস্ময়। অবশেষে সেই রহস্য উন্মোচন করল নাসা। প্রকাশ করল লাল মাকড়সা নীহারিকা বা ‘রেড স্পাইডার নেবুলা’র এক নতুন, দৃষ্টিনন্দন ছবি।
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপে ধারণ করা এই ছবিতে প্রথমবার নীহারিকার দুই বিশাল লোব স্পষ্ট দেখা গেছে। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা ছবিটিকে মজা করে বলেছে ‘কসমিক ক্রিপি-ক্রলি’ (মহাজাগতিক মাকড়সা-সদৃশ গঠন)।
পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ হাজার আলোকবর্ষ দূরের এই নীহারিকা আসলে একটি ‘প্ল্যানেটারি নেবুলা’। মানে সূর্যের মতো একটি তারার জীবনের শেষ ধাপের অবশিষ্ট গ্যাস-মেঘ। তারাটি জ্বালানি ফুরিয়ে লাল দানবে রূপ নিয়ে শেষ পর্যন্ত বাইরের স্তরগুলো মহাশূন্যে ছুড়ে ফেলে। ভেতরে থাকে সাদা-বামন কেন্দ্র, যেখান থেকে নির্গত অতি বেগুনি আলো গ্যাসকে আলোকিত করে, তৈরি হয় নীহারিকার এই রঙিন দৃশ্য।
নাসা জানিয়েছে, নীহারিকার লোবগুলো তৈরি হয়েছে কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসা গ্যাসের বিশাল চাপের কারণে। এসব লোব H₂ অণুর (দুই হাইড্রোজেন পরমাণুর বন্ধনযুক্ত গ্যাস) নির্গত আলোতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
ছবিটি ধারণ করেছে জেমস ওয়েবের মূল নিকট-ইনফ্রারেড ক্যামেরা, যা অত্যন্ত উচ্চ রেজোলিউশনের ছবি তুলতে সক্ষম।
নাসা বলছে, ছবিতে একটি তারা দেখা গেলেও সেখানে আরেকটি সঙ্গী তারা থাকতে পারে। সেই অদৃশ্য তারার মাধ্যাকর্ষণই নীহারিকার সরু কোমর ও দুই পাশে ঘণ্টাঘড়ির মতো আকৃতি তৈরি করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, লাল মাকড়সা নীহারিকাটি ভবিষ্যতে আমাদের সূর্যের কী পরিণতি হতে পারে তারই এক ঝলক। প্রায় পাঁচ বিলিয়ন বছর পর সূর্যও একইভাবে বাইরের স্তর ঝরিয়ে একটি প্ল্যানেটারি নীহারিকায় পরিণত হবে।
বিডিপ্রতিদিনজেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা নীহারিকার লুকানো বিস্ময় মহাকাশের দূর অন্ধকারে যেন লুকিয়ে ছিল এক বিশাল বিস্ময়। অবশেষে সেই রহস্য উন্মোচন করল নাসা। প্রকাশ করল লাল মাকড়সা নীহারিকা বা ‘রেড স্পাইডার নেবুলা’র এক নতুন, দৃষ্টিনন্দন ছবি। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপে ধারণ করা এই ছবিতে প্রথমবার নীহারিকার দুই বিশাল লোব স্পষ্ট দেখা গেছে। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা ছবিটিকে মজা করে বলেছে ‘কসমিক ক্রিপি-ক্রলি’ (মহাজাগতিক মাকড়সা-সদৃশ গঠন)। পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ হাজার আলোকবর্ষ দূরের এই নীহারিকা আসলে একটি ‘প্ল্যানেটারি নেবুলা’। মানে সূর্যের মতো একটি তারার জীবনের শেষ ধাপের অবশিষ্ট গ্যাস-মেঘ। তারাটি জ্বালানি ফুরিয়ে লাল দানবে রূপ নিয়ে শেষ পর্যন্ত বাইরের স্তরগুলো মহাশূন্যে ছুড়ে ফেলে। ভেতরে থাকে সাদা-বামন কেন্দ্র, যেখান থেকে নির্গত অতি বেগুনি আলো গ্যাসকে আলোকিত করে, তৈরি হয় নীহারিকার এই রঙিন দৃশ্য। নাসা জানিয়েছে, নীহারিকার লোবগুলো তৈরি হয়েছে কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসা গ্যাসের বিশাল চাপের কারণে। এসব লোব H₂ অণুর (দুই হাইড্রোজেন পরমাণুর বন্ধনযুক্ত গ্যাস) নির্গত আলোতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ছবিটি ধারণ করেছে জেমস ওয়েবের মূল নিকট-ইনফ্রারেড ক্যামেরা, যা অত্যন্ত উচ্চ রেজোলিউশনের ছবি তুলতে সক্ষম। নাসা বলছে, ছবিতে একটি তারা দেখা গেলেও সেখানে আরেকটি সঙ্গী তারা থাকতে পারে। সেই অদৃশ্য তারার মাধ্যাকর্ষণই নীহারিকার সরু কোমর ও দুই পাশে ঘণ্টাঘড়ির মতো আকৃতি তৈরি করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, লাল মাকড়সা নীহারিকাটি ভবিষ্যতে আমাদের সূর্যের কী পরিণতি হতে পারে তারই এক ঝলক। প্রায় পাঁচ বিলিয়ন বছর পর সূর্যও একইভাবে বাইরের স্তর ঝরিয়ে একটি প্ল্যানেটারি নীহারিকায় পরিণত হবে। বিডিপ্রতিদিন· 1 التعليقات ·0 المشاركات ·703 مشاهدة ·0 معاينة1
-
এবার আবিষ্কার হল প্যারাসিটামলযুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম, যা জ্বর ও মাথাব্যথা কমাবে!
ন্যেদারল্যান্ডসে সম্প্রতি একটি অদ্ভুত ও অভিনব উদ্যোগের মাধ্যমে চিকিৎসা ও মিষ্টির সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। দেশটির এক ফার্মেসি স্থানীয় একটি আইসক্রিম নির্মাতার সঙ্গে মিলিত হয়ে এমন একটি নতুন অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে, যা বিশেষভাবে তাদের জন্য যারা ওষুধ গিলে খেতে কষ্ট পান।
এই সহযোগিতার ফলে তৈরি হয়েছে প্যারাসিটামল (অ্যাসিটামিনোফেন) যুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম। আইসক্রিমের মাধ্যমে ওষুধ গ্রহণের এই পদ্ধতি ব্যবহারকারীর জন্য সহজ, সুস্বাদু এবং আরামদায়ক, যা শুকনো ট্যাবলেট গিলতে কষ্ট পান তাদের জন্য বিশেষ সহায়ক।
ফার্মেসি ও আইসক্রিম নির্মাতার এই ছোট স্কেলের উদ্ভাবন দেখাচ্ছে কিভাবে দৈনন্দিন রোগীদের চ্যালেঞ্জের সমাধান সৃজনশীলভাবে করা যেতে পারে। ওষুধকে মিষ্টি মজাদার আকারে রূপান্তর করে, নেদারল্যান্ডসের এই ফার্মেসি স্বাস্থ্যসেবাকে আরও সহজ ও উপভোগ্য করে তুলেছে।এবার আবিষ্কার হল প্যারাসিটামলযুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম, যা জ্বর ও মাথাব্যথা কমাবে! ন্যেদারল্যান্ডসে সম্প্রতি একটি অদ্ভুত ও অভিনব উদ্যোগের মাধ্যমে চিকিৎসা ও মিষ্টির সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। দেশটির এক ফার্মেসি স্থানীয় একটি আইসক্রিম নির্মাতার সঙ্গে মিলিত হয়ে এমন একটি নতুন অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে, যা বিশেষভাবে তাদের জন্য যারা ওষুধ গিলে খেতে কষ্ট পান। এই সহযোগিতার ফলে তৈরি হয়েছে প্যারাসিটামল (অ্যাসিটামিনোফেন) যুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম। আইসক্রিমের মাধ্যমে ওষুধ গ্রহণের এই পদ্ধতি ব্যবহারকারীর জন্য সহজ, সুস্বাদু এবং আরামদায়ক, যা শুকনো ট্যাবলেট গিলতে কষ্ট পান তাদের জন্য বিশেষ সহায়ক। ফার্মেসি ও আইসক্রিম নির্মাতার এই ছোট স্কেলের উদ্ভাবন দেখাচ্ছে কিভাবে দৈনন্দিন রোগীদের চ্যালেঞ্জের সমাধান সৃজনশীলভাবে করা যেতে পারে। ওষুধকে মিষ্টি মজাদার আকারে রূপান্তর করে, নেদারল্যান্ডসের এই ফার্মেসি স্বাস্থ্যসেবাকে আরও সহজ ও উপভোগ্য করে তুলেছে।· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·748 مشاهدة ·0 معاينة1
-
-
#BMW
#BMWLife
#BMWLovers
#BMWPower
#BMWNation
#BMWFamily
#BMWGang
#BMWLifestyle
#BMWMPerformance
#BMWAddict
#BMWLove#BMW #BMWLife #BMWLovers #BMWPower #BMWNation #BMWFamily #BMWGang #BMWLifestyle #BMWMPerformance #BMWAddict #BMWLove· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·997 مشاهدة ·0 معاينة
2
-
#BMW_Official #BMW_Classic #BMW_Collection #BMW_Culture #UltimateDrivingMachine #GermanEngineering· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·881 مشاهدة ·0 معاينة1
-
আলহামদুলিল্লাহ ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম।
২১,৩৫২ টাকা।
আপ্নারা যারা ইনকাম করতে চান, ফলো দিয়ে পাশে থাকুন।
www.digarea.xyz
Contact: 01831310254 WhatsApp
#viralআলহামদুলিল্লাহ 🥰 ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম। ২১,৩৫২ টাকা। আপ্নারা যারা ইনকাম করতে চান, ফলো দিয়ে পাশে থাকুন। www.digarea.xyz Contact: 01831310254 WhatsApp #viral· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·777 مشاهدة ·0 معاينة1
-
I found this amazing template in CapCut. Tap the link to try it out! https://www.capcut.com/tv2/ZSfREqB9T/ attitude video· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·762 مشاهدة ·0 معاينة1
-
রেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ,ঢাকা টু চিলাহাটি নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের চ কোচের ছিট ক্যাপাসিটি দয়া করে পরিবর্তন করেন অথবা টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি,কারন এই কোচের ছিট ক্যাপাসিটি খুব খারাপ অবস্থা, এই কোচে জার্নি করতে খুব কষ্ট হয় , অনুরোধক্রমে চ কোচের যাত্রী মহোদয় lরেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ,ঢাকা টু চিলাহাটি নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের চ কোচের ছিট ক্যাপাসিটি দয়া করে পরিবর্তন করেন অথবা টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি,কারন এই কোচের ছিট ক্যাপাসিটি খুব খারাপ অবস্থা, এই কোচে জার্নি করতে খুব কষ্ট হয় , অনুরোধক্রমে চ কোচের যাত্রী মহোদয় l· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·695 مشاهدة ·0 معاينة1
-
ফানি ভিডিও https://youtube.com/shorts/chByoECBJr4?si=04TzhCpfL9E4plMI· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·657 مشاهدة ·0 معاينة1
-
https://quickeran.com/register?by=41333637866⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·590 مشاهدة ·3 Plays ·0 معاينة
3
-
Caption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন
Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)!
এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_official
#vairal #caption @captionCaption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন 🎁 Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)! 👉 এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_official #vairal #caption @caption· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·642 مشاهدة ·0 معاينة1
-
Caption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন
Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)!
এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_officialCaption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন 🎁 Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)! 👉 এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_official· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·630 مشاهدة ·4 Plays ·0 معاينة1
-
-
ফানি ভিডিও https://youtube.com/shorts/g3wb0hbTu10?si=WI1qUUVaqLavB3bu0 التعليقات ·0 المشاركات ·391 مشاهدة ·0 معاينة
-
ফানি ভিডিও https://youtube.com/shorts/4tN_tbu7Ttw?si=RkO2WxQeD8jc5W250 التعليقات ·0 المشاركات ·262 مشاهدة ·0 معاينة
-
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এমপিও
নীতিমালা দেখে মনে হলো সচিবালয়ে কর্মরত শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল lমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এমপিও নীতিমালা দেখে মনে হলো সচিবালয়ে কর্মরত শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল l0 التعليقات ·0 المشاركات ·135 مشاهدة ·0 معاينة