Upgrade to Pro

  • কিছু কন আগে আবেদন করলাম #foryou
    কিছু কন আগে আবেদন করলাম #foryou
    ·58 Views ·0 Reviews
  • আমাদের মানুষ এখন নষ্ট হয়ে গেছে 🫵
    আমাদের মানুষ এখন নষ্ট হয়ে গেছে 🫵😭
    Love
    2
    ·101 Views ·0 Reviews
  • ভালোবাসা বড়লোকদের জন্য গরিবদের জন্য নয়
    ভালোবাসা বড়লোকদের জন্য গরিবদের জন্য নয় 😭
    Love
    1
    2 Comments ·91 Views ·0 Reviews
  • يَأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوا لَا يَسْخَرْ قَوْمٌ مِّن قَوْمٍ عَسَى أَن يَكُونُوا خَيْرًا مِّنْهُمْ

    হে ঈমানদারগণ, পুরুষরা যেন অন্য পুরুষদের বিদ্রূপ না করে। হতে পারে তারাই এদের চেয়ে উত্তম।

    (সূরা হুজুরাত : ১১)

    #Quran
    #jonosathi
    يَأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوا لَا يَسْخَرْ قَوْمٌ مِّن قَوْمٍ عَسَى أَن يَكُونُوا خَيْرًا مِّنْهُمْ হে ঈমানদারগণ, পুরুষরা যেন অন্য পুরুষদের বিদ্রূপ না করে। হতে পারে তারাই এদের চেয়ে উত্তম। (সূরা হুজুরাত : ১১) #Quran #jonosathi
    Like
    Love
    2
    ·81 Views ·0 Reviews
  • কাছের মানুষ যখন কষ্ট দেয় তখন
    রাখার জায়গা থাকে না..!
    @jonosathi
    কাছের মানুষ যখন কষ্ট দেয় তখন রাখার জায়গা থাকে না..!😓💔 @jonosathi
    Love
    3
    ·105 Views ·0 Reviews
  • জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

    বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

    নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

    বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

    মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

    কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

    চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

    অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

    বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

    না, ব্যাপারটা সেরকম না।

    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

    দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

    ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

    দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

    এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।
    সংগৃহিত
    #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে। বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে। নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়। বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া। মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান। কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে। চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না। অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে। বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না। না, ব্যাপারটা সেরকম না। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে। দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি। ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক। দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে। এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়। সংগৃহিত #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    ·92 Views ·0 Reviews
  • হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়।
    ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়।
    হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার।
    বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    হিন্দু যুবক অমৃত, সে পুলিশে চাকরি করে, বনের জমি দখল করতে প্রায় ৭০ বছর বয়সের এক মুসলিম প্রতিবেশী লোকের হাত কেটে নেয়। ঘটনাটি ঘটে ১৩/৫/২৫ ইং মঙ্গলবার বরমী ইউনিয়নের তাতীসুতা গ্রাম শ্রীপুর , গাজীপুর এলাকায়। হাতের কাটা কব্জি নিয়ে থানায় অভিযোগ করতে আসছে ভুক্তভোগী পরিবার। বিপদগামী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী।
    Love
    1
    ·82 Views ·0 Reviews
  • ভাই আমার আইডিতে একই পোস্ট একই রিলস বারবার দিতে দেন এগুলো ছাড়া অন্য কোন নতুন ছবি আসে না ভিডিও আসে না কোন সমস্যা হয়েছে কিনা একটু কমেন্টে বলে দিও🥹
    ভাই আমার আইডিতে একই পোস্ট একই রিলস বারবার দিতে দেন এগুলো ছাড়া অন্য কোন নতুন ছবি আসে না ভিডিও আসে না কোন সমস্যা হয়েছে কিনা একটু কমেন্টে বলে দিও🥹💔❤️‍🩹
    Like
    Love
    2
    ·138 Views ·0 Reviews
  • আইডি ভেরিফাইয়ের জন্যে আবেদন করার ২৪ঘন্টা পেরিয়ে গেলো কিন্তু এখনও ভেরিফাই করলো না জনসাথি প্লাটফর্ম। #jonosathi
    আইডি ভেরিফাইয়ের জন্যে আবেদন করার ২৪ঘন্টা পেরিয়ে গেলো কিন্তু এখনও ভেরিফাই করলো না জনসাথি প্লাটফর্ম। 🥲 #jonosathi
    ·126 Views ·0 Reviews
  • সফলতা সবসময় বড় শুরু থেকে আসে না-কখনও শুধু উপস্থিত থাকাটাই বদলে দিতে পারে ভবিষ্যৎ

    ২১ বছর আগে, হার্ভার্ডের এক ডরম রুমে মার্ক জাকারবার্গ তাঁর পাঁচ বন্ধুকে ডাকলেন একটি নতুন ব্যবসার ধারণা নিয়ে আলোচনা করতে। সেই ডাক শুনে মাত্র দুজন আসলেন-ডাস্টিন মোস্কোভিটজ আর এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন।

    তারা হাসলেন না, সন্দেহ করলেন না, বরং শুনলেন, বিশ্বাস করলেন, আর পাশে দাঁড়ালেন। সেই আইডিয়াটিই পরে রূপ নেয় আজকের Facebook-এ।

    ডাস্টিন হন কোম্পানির প্রথম CTO এবং পরে প্রতিষ্ঠা করেন আরেক সফল সফটওয়্যার কোম্পানি Asana।

    এডুয়ার্ডো হন Facebook-এর প্রথম CFO এবং পরবর্তীতে একজন প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী।

    আজ দুজনেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদের মালিক -শুধু কারণ, তারা সেই দিনটিতে উপস্থিত ছিলেন।

    শিক্ষাটা কী?

    বন্ধুর নতুন আইডিয়াকে তুচ্ছ করবেন না। আপনি চাইলেই তার সঙ্গে কাজ করতে নাও পারেন, কিন্তু শুনতে পারেন, সমর্থন দিতে পারেন।

    কারণ ভবিষ্যৎ সবসময় নিখুঁত পরিকল্পনায় তৈরি হয় না। কখনও কখনও তা গড়ে ওঠে শুধু যারা উপস্থিত থাকে, তাদের হাত ধরে-যখন স্বপ্নটা এখনো বীজ মাত্র।
    সফলতা সবসময় বড় শুরু থেকে আসে না-কখনও শুধু উপস্থিত থাকাটাই বদলে দিতে পারে ভবিষ্যৎ ২১ বছর আগে, হার্ভার্ডের এক ডরম রুমে মার্ক জাকারবার্গ তাঁর পাঁচ বন্ধুকে ডাকলেন একটি নতুন ব্যবসার ধারণা নিয়ে আলোচনা করতে। সেই ডাক শুনে মাত্র দুজন আসলেন-ডাস্টিন মোস্কোভিটজ আর এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন। তারা হাসলেন না, সন্দেহ করলেন না, বরং শুনলেন, বিশ্বাস করলেন, আর পাশে দাঁড়ালেন। সেই আইডিয়াটিই পরে রূপ নেয় আজকের Facebook-এ। ডাস্টিন হন কোম্পানির প্রথম CTO এবং পরে প্রতিষ্ঠা করেন আরেক সফল সফটওয়্যার কোম্পানি Asana। এডুয়ার্ডো হন Facebook-এর প্রথম CFO এবং পরবর্তীতে একজন প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী। আজ দুজনেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদের মালিক -শুধু কারণ, তারা সেই দিনটিতে উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষাটা কী? বন্ধুর নতুন আইডিয়াকে তুচ্ছ করবেন না। আপনি চাইলেই তার সঙ্গে কাজ করতে নাও পারেন, কিন্তু শুনতে পারেন, সমর্থন দিতে পারেন। কারণ ভবিষ্যৎ সবসময় নিখুঁত পরিকল্পনায় তৈরি হয় না। কখনও কখনও তা গড়ে ওঠে শুধু যারা উপস্থিত থাকে, তাদের হাত ধরে-যখন স্বপ্নটা এখনো বীজ মাত্র।
    ·118 Views ·0 Reviews
  • সবাই আমাদের গুরুফে জয়েন হয়ে যান।
    https://jonosathi.com/groups/dxvlog01
    সবাই আমাদের গুরুফে জয়েন হয়ে যান। https://jonosathi.com/groups/dxvlog01
    JONOSATHI.COM
    DX Vlog
    আমাদের এই গুরুফে, সবার উপকার ও যেকোনো কাজের জন্য মোটিভেশন পাবেন, আমাদের কাছ থেকে।
    Love
    1
    ·138 Views ·0 Reviews
  • বুঝলাম না ভাই বারবার আমার অ্যাকাউন্ট লগ আউট হয়ে যাচ্ছে কেন?? আপনাদের সাথে কি এরকম হচ্ছে??
    বুঝলাম না ভাই বারবার আমার অ্যাকাউন্ট লগ আউট হয়ে যাচ্ছে কেন?? আপনাদের সাথে কি এরকম হচ্ছে??
    Sad
    1
    ·168 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com