Upgrade to Pro

  • জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

    বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

    নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

    বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

    মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

    কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

    চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

    অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

    বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

    না, ব্যাপারটা সেরকম না।

    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

    দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

    ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

    দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

    এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।
    সংগৃহিত
    #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে। বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে। নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়। বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া। মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান। কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে। চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না। অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে। বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না। না, ব্যাপারটা সেরকম না। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে। দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি। ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক। দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে। এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়। সংগৃহিত #highlight #highlightseveryonefollowers2025highlightseveryonefollowers2025 Martand Singha #everyonehighlightsfollowerseveryonehighlightsfollowerseveryone #everyonefollowers #love #ভাইরাল #photochallenge
    ·100 Views ·0 Reviews
  • যে কোন সম্পর্কে আমার কাছে সবচেয়ে সুন্দর ব্যাপার হলো দুজন মানুষের একসাথে কথোপকথনের মুহূর্তটা। এটা কাব্য, কবিতা, গান, উপন্যাসের প্রিয় লাইন কিংবা খুব প্রেমময়ী কিছু হতে হবে এরকম না। রোজনামচা জীবনের সাধারণ কথোপকথন।

    একে অপরের সম্পর্কে জানা, স্বপ্নগুলো সম্পর্ক জানা, তার একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হওয়া, ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা, মাস শেষে শূন্য পকেটের যাযাবর জীবন, নিজেদের ভেতরকার দূরুত্ব কিংবা সাধারণ সাংসারিক কথাবার্তা। এই যে প্রেম- ভালোবাসা কিংবা আবেগপূর্ন হাওয়ায় ভাসানো স্বপ্নের বাহিরে আমাদের রোজনামচা জীবনের এই কথাগুলো জানা, বলতে পারা, বুঝতে পারা এগুলোই জীবনের সবচেয়ে কাল্ট মোমেন্টস।

    আমাদের সুখের গল্প কিংবা হাওয়ায় ভাসানো প্রেমময় কথা বলার জন্য অনেক মানুষই থাকে কিংবা জীবনে এরকম অনেকেই আসে। কিন্তু আমাদের জীবনের সমস্যাগুলোর কথা শুনবে, স্বপ্নগুলো সম্পর্কে জানবে এবং আমাদের একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হয়ে একটুখানি ভরসা হয়ে পাশে থাকবে, আমাদের পরিস্থিতিগুলো কিছুটা আমাদের মতো করে বুঝবে এমন মানুষ আমাদের জীবনে খুব কমই আসে। আর একসময় তারাও বিরক্ত কিংবা ক্লান্ত হয়ে পাশে থাকার বদলে দূরুত্বটাকেই বেছে নেয়।

    মানুষ কথা বলতে চায়, মন খুলে নিজের কথাগুলো কাউকে না কাউকে জানাতে চায়। শুধু কথা বলে জীবনের অর্ধেক সমস্যা সমাধান করা যায়। শুধু প্রয়োজন হয় সেই কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনা এবং বুঝতে পারার মতো একটা নির্দিষ্ট মানুষের। মতের অমিল থাকতে পারে, পছন্দের হের- ফের হতে পারে তবুও একসাথে বসে কথা বলে নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ এরকম একটা মুহূর্ত বাঁচিয়ে রাখার।

    লেখক- মেহেদী হাসান শুভ্র
    #কবিতা–poem
    যে কোন সম্পর্কে আমার কাছে সবচেয়ে সুন্দর ব্যাপার হলো দুজন মানুষের একসাথে কথোপকথনের মুহূর্তটা। এটা কাব্য, কবিতা, গান, উপন্যাসের প্রিয় লাইন কিংবা খুব প্রেমময়ী কিছু হতে হবে এরকম না। রোজনামচা জীবনের সাধারণ কথোপকথন। একে অপরের সম্পর্কে জানা, স্বপ্নগুলো সম্পর্ক জানা, তার একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হওয়া, ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা, মাস শেষে শূন্য পকেটের যাযাবর জীবন, নিজেদের ভেতরকার দূরুত্ব কিংবা সাধারণ সাংসারিক কথাবার্তা। এই যে প্রেম- ভালোবাসা কিংবা আবেগপূর্ন হাওয়ায় ভাসানো স্বপ্নের বাহিরে আমাদের রোজনামচা জীবনের এই কথাগুলো জানা, বলতে পারা, বুঝতে পারা এগুলোই জীবনের সবচেয়ে কাল্ট মোমেন্টস। আমাদের সুখের গল্প কিংবা হাওয়ায় ভাসানো প্রেমময় কথা বলার জন্য অনেক মানুষই থাকে কিংবা জীবনে এরকম অনেকেই আসে। কিন্তু আমাদের জীবনের সমস্যাগুলোর কথা শুনবে, স্বপ্নগুলো সম্পর্কে জানবে এবং আমাদের একান্তই দুঃখবোধের সাথে পরিচয় হয়ে একটুখানি ভরসা হয়ে পাশে থাকবে, আমাদের পরিস্থিতিগুলো কিছুটা আমাদের মতো করে বুঝবে এমন মানুষ আমাদের জীবনে খুব কমই আসে। আর একসময় তারাও বিরক্ত কিংবা ক্লান্ত হয়ে পাশে থাকার বদলে দূরুত্বটাকেই বেছে নেয়। মানুষ কথা বলতে চায়, মন খুলে নিজের কথাগুলো কাউকে না কাউকে জানাতে চায়। শুধু কথা বলে জীবনের অর্ধেক সমস্যা সমাধান করা যায়। শুধু প্রয়োজন হয় সেই কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনা এবং বুঝতে পারার মতো একটা নির্দিষ্ট মানুষের। মতের অমিল থাকতে পারে, পছন্দের হের- ফের হতে পারে তবুও একসাথে বসে কথা বলে নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ এরকম একটা মুহূর্ত বাঁচিয়ে রাখার।❤️ লেখক- মেহেদী হাসান শুভ্র #কবিতা–poem
    Love
    1
    ·315 Views ·0 Reviews
  • কে লিখেছেন জানি না , কিন্তু অসাধারণ
    ১. মা ৯ মাস বহন করে, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
    ২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায় ,বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন , উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন জানেন না ।
    ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করে , বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন , তাদের উভয়ের ভালোবাসা সমান , তবে মায়ের ভালোবাসা উচ্চতর হিসেবে দেখানো হয়েছে । জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।
    ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান , কষ্ট পেলে মা বলে কাঁদেন । আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন , কিন্তু বাবা কি কখনো খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে রাখেন না ? ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে , প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।
    ৫. আলমারি মরে যাবে রঙিন শাড়ি আমার বাচ্চাদের অনেক জামা কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম , নিজের প্রয়োজনে তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।
    ৬. মায়ের অনেক সোনার অলংকার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানিনা বাবা কেন পিছিয়ে।
    ৭. বাবা সারা জীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে , কেন জানি না সব সময় পিছিয়ে থাকেন।
    ৮. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায় , তখন বাচ্চারা বলে , মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী , কিন্তু তারা বলে , বাবা অকেজো।
    ৯. বাবার পিছনের কারণ তিনি পরিবারের মেরুদন্ড । আর আমাদের মেরুদন্ডগুলো তো আমাদের শরীরে পিছনে । অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মত করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণে তিনি পিছিয়ে আছেন ,,,,,,!!!!
    ****জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া ।
    সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি*
    সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে !
    কে লিখেছেন জানি না , কিন্তু অসাধারণ👐 ১. মা ৯ মাস বহন করে, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না। ২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায় ,বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন , উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান , তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন জানেন না । ৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করে , বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন , তাদের উভয়ের ভালোবাসা সমান , তবে মায়ের ভালোবাসা উচ্চতর হিসেবে দেখানো হয়েছে । জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে। ৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান , কষ্ট পেলে মা বলে কাঁদেন । আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন , কিন্তু বাবা কি কখনো খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে রাখেন না ? ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে , প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না। ৫. আলমারি মরে যাবে রঙিন শাড়ি আমার বাচ্চাদের অনেক জামা কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম , নিজের প্রয়োজনে তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন। ৬. মায়ের অনেক সোনার অলংকার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানিনা বাবা কেন পিছিয়ে। ৭. বাবা সারা জীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে , কেন জানি না সব সময় পিছিয়ে থাকেন। ৮. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায় , তখন বাচ্চারা বলে , মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী , কিন্তু তারা বলে , বাবা অকেজো। ৯. বাবার পিছনের কারণ তিনি পরিবারের মেরুদন্ড । আর আমাদের মেরুদন্ডগুলো তো আমাদের শরীরে পিছনে । অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মত করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণে তিনি পিছিয়ে আছেন ,,,,,,!!!! ****জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া । সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি* সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে !
    Like
    Love
    2
    ·116 Views ·0 Reviews
  • আশা ছাড়তে নেই ঝড়ে পড়া ফুল থেকেও নতুন গাছের জন্ম হয়
    আশা ছাড়তে নেই ঝড়ে পড়া ফুল থেকেও নতুন গাছের জন্ম হয় ❤️‍🩹
    Love
    1
    ·103 Views ·0 Reviews
  • ইসলামের ইতিহাস বিষয়ক প্রশ্ন:
    নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কবে জন্মগ্রহণ করেন?
    🕌 ইসলামের ইতিহাস বিষয়ক প্রশ্ন: নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কবে জন্মগ্রহণ করেন?
    1
    1
    0
    Love
    Like
    4
    ·144 Views ·0 Reviews
  • আগামী দিনের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নুসাইবা বিনতে কাব (র), উম্মে আমারা (র), উম্মে ইব্রাহিম (র), উম্মে সালামা (র), খাওলা বিনতে আজওয়ার (র) ❤‍🔥
    আগামী দিনের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নুসাইবা বিনতে কাব (র), উম্মে আমারা (র), উম্মে ইব্রাহিম (র), উম্মে সালামা (র), খাওলা বিনতে আজওয়ার (র) ❤‍🔥
    Like
    Love
    5
    ·155 Views ·4 Plays ·0 Reviews
  • একজন মানুষকে খুব ভালবাসতাম! " খুব মানে খুব "আমাকে একা করে দিয়ে সে চলে গেছে
    #foryou #jonosathi
    একজন মানুষকে খুব ভালবাসতাম! 🙂" খুব মানে খুব "আমাকে একা করে দিয়ে সে চলে গেছে #foryou #jonosathi
    Like
    Sad
    3
    ·124 Views ·0 Reviews
  • এক ভিখিরি প্রতিদিন এক দোকানের সামনে বসে থাকতো। একদিন দোকানদার তার জন্য এক কাপ চা পাঠাল। ভিখিরি চুপচাপ চা খেয়ে বলল, “আজ আমি একজন মানুষ হয়েছি।”
    শিক্ষা: ছোট একটি কাজেও মানুষের হৃদয় জয় করা যায়।
    এক ভিখিরি প্রতিদিন এক দোকানের সামনে বসে থাকতো। একদিন দোকানদার তার জন্য এক কাপ চা পাঠাল। ভিখিরি চুপচাপ চা খেয়ে বলল, “আজ আমি একজন মানুষ হয়েছি।” শিক্ষা: ছোট একটি কাজেও মানুষের হৃদয় জয় করা যায়।
    Like
    3
    ·135 Views ·0 Reviews
  • হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ
    https://www.bdinewstv.com/2025/05/blog-post_13.html

    #bdinewstv #bdnews #topnews #banglanews @bdinewstv #foryou #game #viral
    হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ https://www.bdinewstv.com/2025/05/blog-post_13.html #bdinewstv #bdnews #topnews #banglanews @bdinewstv #foryou #game #viral
    WWW.BDINEWSTV.COM
    হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ
    হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ
    Like
    Love
    4
    ·146 Views ·0 Reviews
  • হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ
    https://www.bdinewstv.com/2025/05/blog-post_13.html

    #bdinewstv #bdnews #topnews #banglanews @bdinewstv #foryou #game #viral
    হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ https://www.bdinewstv.com/2025/05/blog-post_13.html #bdinewstv #bdnews #topnews #banglanews @bdinewstv #foryou #game #viral
    WWW.BDINEWSTV.COM
    হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ
    হাফ ডজন মামলার আসামি মমতাজ
    Like
    Love
    3
    ·213 Views ·0 Reviews
  • আমি এমন একজন মানুষ জে কিনা সবাই আমাকে তেজ পাতার মতো ব্যাবহার করে, আমার প্রয়োজন শেষ আমাকে তেজ পাতার মতন ফালাই দায়
    আমি এমন একজন মানুষ জে কিনা সবাই আমাকে তেজ পাতার মতো ব্যাবহার করে, আমার প্রয়োজন শেষ আমাকে তেজ পাতার মতন ফালাই দায়😔
    Love
    1
    ·124 Views ·0 Reviews
  • বিচ্ছেদের পর হাজার,হাজার ছবি ,টেক্সট ,মেমোরি গুলো কিভাবে ডিলেট করেছেন ? আমি তো গত ১০ দিন ধরে ডিলেট করতে গিয়েও করতে পারছি না । ল্যাপটপ , ড্রাইভ, গ্যালারি, ভয়েস রেকর্ড । কার্ডের পিন, ফোন লক, বিকাশ পিন সবকিছুতে তার জন্মদিন দেয়া। মুখস্ত ফোন নং থেকে শুরু করে সব খানে তার উপস্থিতি ।
    আমি প্রতিদিন একটু একটু করে ম'রে যাচ্ছি! #marjan#foryou
    বিচ্ছেদের পর হাজার,হাজার ছবি ,টেক্সট ,মেমোরি গুলো কিভাবে ডিলেট করেছেন ? আমি তো গত ১০ দিন ধরে ডিলেট করতে গিয়েও করতে পারছি না । ল্যাপটপ , ড্রাইভ, গ্যালারি, ভয়েস রেকর্ড । কার্ডের পিন, ফোন লক, বিকাশ পিন সবকিছুতে তার জন্মদিন দেয়া। মুখস্ত ফোন নং থেকে শুরু করে সব খানে তার উপস্থিতি । আমি প্রতিদিন একটু একটু করে ম'রে যাচ্ছি!😅💔 #marjan#foryou
    Like
    Love
    4
    ·164 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com