Aminul Islam

Upgrade to Pro

বিজ্ঞাপন ব্যানার
এখানে আপনার বিজ্ঞাপন দিন
Aminul Islam

  • মা তার মেয়েকে বলে—
    'মা রে, মনে রাখিস...
    মেয়ে হয়ে জন্ম নিয়েছিস, এই পথটা খুব সহজ নয়…
    স্বামীর সংসার করতে গেলে,
    শ্বশুরবাড়িতে টিকে থাকতে গেলে
    প্রতিদিন নিজেকে একটু একটু করে গিলে ফেলতে হয়…
    কখনো অন্ধ হয়ে দেখতে না পারার ভান করতে হয়,
    কখনো বধির হয়ে না শোনার অভিনয় করতে হয়,
    আর কখনো বোবা হয়ে চুপচাপ সহ্য করে যেতে হয় সবকিছু…
    এই সমাজ খুব হিসেবি মা রে...
    তুই কাঁদলে কেউ পাশে দাঁড়াবে না,
    আর তুই যদি প্রতিবাদ করিস,
    তোকেই দোষী বানাবে, স্বেচ্ছাচারিণী বলবে…!
    তাই শিখে নিস, কখন কাঁদতে হবে চুপচাপ,
    আর কখন হাসিমুখে সমস্ত কষ্ট লুকিয়ে যেতে হবে… মেয়ে হয়ে জন্মেছিস
    এই কথাটুকু সবসময় মনে রাখিস মা রে…'
    এ যেন ভালোবাসার ছায়ায় ঢাকা একটা নিঃশব্দ সতর্কবার্তা
    যেখানে মা মেয়েকে শেখায়,
    কি করে চোখের জল চেপে, মুখে হাসি রেখে
    নিজেকে হারিয়ে ফেলেও সংসার টিকিয়ে রাখতে হয়…
    মা তার মেয়েকে বলে— 'মা রে, মনে রাখিস... মেয়ে হয়ে জন্ম নিয়েছিস, এই পথটা খুব সহজ নয়… 🥀 স্বামীর সংসার করতে গেলে, শ্বশুরবাড়িতে টিকে থাকতে গেলে প্রতিদিন নিজেকে একটু একটু করে গিলে ফেলতে হয়… কখনো অন্ধ হয়ে দেখতে না পারার ভান করতে হয়, কখনো বধির হয়ে না শোনার অভিনয় করতে হয়, আর কখনো বোবা হয়ে চুপচাপ সহ্য করে যেতে হয় সবকিছু… 😔💔 এই সমাজ খুব হিসেবি মা রে... তুই কাঁদলে কেউ পাশে দাঁড়াবে না, আর তুই যদি প্রতিবাদ করিস, তোকেই দোষী বানাবে, স্বেচ্ছাচারিণী বলবে…! তাই শিখে নিস, কখন কাঁদতে হবে চুপচাপ, আর কখন হাসিমুখে সমস্ত কষ্ট লুকিয়ে যেতে হবে… মেয়ে হয়ে জন্মেছিস এই কথাটুকু সবসময় মনে রাখিস মা রে…' এ যেন ভালোবাসার ছায়ায় ঢাকা একটা নিঃশব্দ সতর্কবার্তা যেখানে মা মেয়েকে শেখায়, কি করে চোখের জল চেপে, মুখে হাসি রেখে নিজেকে হারিয়ে ফেলেও সংসার টিকিয়ে রাখতে হয়…
    Love
    3
    ·47 Views ·0 Reviews
  • ১৯৫৫ সালে ইতালির বিখ্যাত গায়িকা"জুলিয়া মার্কিন" শহরের এক মোড়ে দাঁড়িয়ে নিজের শরীর থেকে "ব্রা" খুলে বলেন -- "এটা নিলাম করতে চাইছি,,,বলুন কতো টাকা দেবেন ??"উপস্থিত জনগণ ব্রা কেনার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে।।নিলামে ৩০০০ ডলার পর্যন্ত দাম ওঠে।।গায়িকা অট্টহাসিতে ফেটে পড়েন।।তিনি বলেন -- "তোমরা অত্যন্ত বোকা মানুষ।। যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না,, এটা জেনেও আমার ব্রা কেনার জন্য ৩০০০ ডলার খরচ করতে চাইছো??"" অথচ,,কোনো দরিদ্র অভুক্ত মানুষ সামান্য খাদ্য চাইলে,,তাকে এক ডলার ও দিতে চাইবে না।।""তোমাদের মনমানসিকতা দেখে আমি অত্যন্ত লজ্জিত, দুঃখিত।এটাই আমাদের সমাজের বাস্তবতা।ধর্মের কাজে ডোনেশন চাইলে ওরা অভাবে থাকে।সামাজিক কাজে ডোনেশন চাইলে ওরা দেনায় থাকে।কিন্তু যখনই নাচ গানের আয়োজন হয়,ওরাই থাকে প্রথম সারিতে।তখন ডোনেশনের অভাব হয়না।

    ©সংগৃহীত
    ১৯৫৫ সালে ইতালির বিখ্যাত গায়িকা"জুলিয়া মার্কিন" শহরের এক মোড়ে দাঁড়িয়ে নিজের শরীর থেকে "ব্রা" খুলে বলেন -- "এটা নিলাম করতে চাইছি,,,বলুন কতো টাকা দেবেন ??"উপস্থিত জনগণ ব্রা কেনার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে।।নিলামে ৩০০০ ডলার পর্যন্ত দাম ওঠে।।গায়িকা অট্টহাসিতে ফেটে পড়েন।।তিনি বলেন -- "তোমরা অত্যন্ত বোকা মানুষ।। যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না,, এটা জেনেও আমার ব্রা কেনার জন্য ৩০০০ ডলার খরচ করতে চাইছো??"" অথচ,,কোনো দরিদ্র অভুক্ত মানুষ সামান্য খাদ্য চাইলে,,তাকে এক ডলার ও দিতে চাইবে না।।""তোমাদের মনমানসিকতা দেখে আমি অত্যন্ত লজ্জিত, দুঃখিত।এটাই আমাদের সমাজের বাস্তবতা।ধর্মের কাজে ডোনেশন চাইলে ওরা অভাবে থাকে।সামাজিক কাজে ডোনেশন চাইলে ওরা দেনায় থাকে।কিন্তু যখনই নাচ গানের আয়োজন হয়,ওরাই থাকে প্রথম সারিতে।তখন ডোনেশনের অভাব হয়না। ©সংগৃহীত
    Love
    3
    ·50 Views ·0 Reviews
  • তারা ঢাকা থেকে এসেছে
    আমি ঠিক তার পাশাপাশি সিটে বসা, তাদের সামনের সিটে একটা বয়স্ক ভদ্রমহিলা বসে তাদের অনেকক্ষণ যাবত খেয়াল করছেন। আমিও তাদের সবকিছু ফলো করছি। ছেলেটা একমুহূর্তের জন্যও মেয়েটির হাত ছাড়ছে না। ভদ্রমহিলাটা হঠাৎ তাদের জিগ্যেস করলো এমনে যে মাইনসের সামনে হাত দইরা বইয়া আছ বাবা মাইসে তো অনেককিছু কানাকানি করতাছে। তুমি কি হেরে বেশি ভালোবাসো?
    কইত্তে আইছো তোমরা? কই যাইবা? বাড়ি কই? নাম কি তোমডার?
    ছেলেটি বললো চাচি আমার নাম আরিফ ওর নাম হলো তারিন। আমরা ঢাকা থেকে এসেছি।
    আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। দুই বছর হলো আমাদের সম্পর্ক। ওর বড় ভাই আমাদের সম্পর্কের কথা জেনে গেছে তাকে দুইদিন ঘরে আটকে রেখে খুব মেরেছে। তার মা আমাকে পছন্দ করতো তাই আজকে আমরা সুযোগ বুঝে পালিয়ে এসেছি। আসার সময় তার মা আমার হাতে তার মেয়েকে তুলে দিয়ে বললো আমার মেয়ের হাত কখনো ছেড়ো না বাবা, ওর বাবা নেই তুমি তারিনকে কখনো কষ্ট দিও না।
    চাচি ভালোবাসা কি আমি বুঝি না আমি শুধু ওরে বুঝি, যা হবে পরে দেখা যাবে। যা ভাবার ভাবুক লোকে এই হাত আমরণ আগলে রাখবো।

    ভদ্রমহিলাটা একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বললো, আমিও তোমার চাচার লগে ভাইগ্গা আইছিলাম। এই যে হাত ধরলো এক লগে বুড়ো বুড়ি হইলাম। কতো সুখ দুঃখ এক লগে কাটাইলাম বাবা! তোমার চাচা বড় বালা মানুষ আছিলো, পাঁচবছর আগে মইরা গেছে। কবরটা আমার ঘরের জানালার পাশে দিছি, যতোদিন বাঁইচ্চা থাকমু তার কবরটা দেইখা কাটাই দিমু।

    এমন অনেক ছোট বড় ভালোবাসার গল্প আছে আমাদের আসেপাশে। চামড়া ঝুলে যায়, চশমার পাওয়ার বেড়ে যায় তবুও ভালোবাসা কমে না! রাগ, অভিমান, সুখ, দুঃখ নিয়ে তারা একসাথে কাটিয়ে দেয় বেশ কয়েকটি যুগ।
    ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল ভালোবাসা ও ভালোবাসার মানুষগুলো।
    তারা ঢাকা থেকে এসেছে 🙂 আমি ঠিক তার পাশাপাশি সিটে বসা, তাদের সামনের সিটে একটা বয়স্ক ভদ্রমহিলা বসে তাদের অনেকক্ষণ যাবত খেয়াল করছেন। আমিও তাদের সবকিছু ফলো করছি। ছেলেটা একমুহূর্তের জন্যও মেয়েটির হাত ছাড়ছে না। ভদ্রমহিলাটা হঠাৎ তাদের জিগ্যেস করলো এমনে যে মাইনসের সামনে হাত দইরা বইয়া আছ বাবা মাইসে তো অনেককিছু কানাকানি করতাছে। তুমি কি হেরে বেশি ভালোবাসো? কইত্তে আইছো তোমরা? কই যাইবা? বাড়ি কই? নাম কি তোমডার? ছেলেটি বললো চাচি আমার নাম আরিফ ওর নাম হলো তারিন। আমরা ঢাকা থেকে এসেছি। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। দুই বছর হলো আমাদের সম্পর্ক। ওর বড় ভাই আমাদের সম্পর্কের কথা জেনে গেছে তাকে দুইদিন ঘরে আটকে রেখে খুব মেরেছে। তার মা আমাকে পছন্দ করতো তাই আজকে আমরা সুযোগ বুঝে পালিয়ে এসেছি। আসার সময় তার মা আমার হাতে তার মেয়েকে তুলে দিয়ে বললো আমার মেয়ের হাত কখনো ছেড়ো না বাবা, ওর বাবা নেই তুমি তারিনকে কখনো কষ্ট দিও না। চাচি ভালোবাসা কি আমি বুঝি না আমি শুধু ওরে বুঝি, যা হবে পরে দেখা যাবে। যা ভাবার ভাবুক লোকে এই হাত আমরণ আগলে রাখবো। ভদ্রমহিলাটা একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বললো, আমিও তোমার চাচার লগে ভাইগ্গা আইছিলাম। এই যে হাত ধরলো এক লগে বুড়ো বুড়ি হইলাম। কতো সুখ দুঃখ এক লগে কাটাইলাম বাবা! তোমার চাচা বড় বালা মানুষ আছিলো, পাঁচবছর আগে মইরা গেছে। কবরটা আমার ঘরের জানালার পাশে দিছি, যতোদিন বাঁইচ্চা থাকমু তার কবরটা দেইখা কাটাই দিমু। এমন অনেক ছোট বড় ভালোবাসার গল্প আছে আমাদের আসেপাশে। চামড়া ঝুলে যায়, চশমার পাওয়ার বেড়ে যায় তবুও ভালোবাসা কমে না! রাগ, অভিমান, সুখ, দুঃখ নিয়ে তারা একসাথে কাটিয়ে দেয় বেশ কয়েকটি যুগ। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল ভালোবাসা ও ভালোবাসার মানুষগুলো। ❤️
    ·53 Views ·0 Reviews
  • বাটি চালান দিয়ে চুরি হওয়া মাল উদ্ধার
    বাটি চালান দিয়ে চুরি হওয়া মাল উদ্ধার 😱😱😱
    Like
    Love
    Haha
    3
    ·234 Views ·0 Reviews
  • তালের রস কিভাবে লাগানো হয় দেখুন.....
    তালের রস কিভাবে লাগানো হয় দেখুন.....
    Love
    4
    ·153 Views ·0 Reviews
  • দাম্পত্য মানেই শুধু সংসার নয়—এটা শরীর, মন আর আত্মার মেলবন্ধন।

    আজকের যুগে, সম্পর্ক মানে শুধু একসাথে থাকা নয়—বরং একে অপরকে শরীর, মন ও মানসিকতার গভীরে ছুঁয়ে ফেলার অভিজ্ঞতা।
    কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সেই সম্পর্কের প্রাকৃতিক অথচ গুরুত্বপূর্ণ অংশ—যৌনতা—নিয়েই আমরা মুখ বন্ধ করে থাকি।
    আর সেখান থেকেই জন্ম নেয় অব্যক্ত দূরত্ব, মানসিক ক্লান্তি, এমনকি সম্পর্কের ভাঙন।

    1. যৌনতা: শুধুই চাহিদা নয়, একধরনের “ভাষা”

    যৌন ঘনিষ্ঠতা হলো এমন এক স্পর্শের ভাষা—যেটা বলে, “আমি আছি, আমি চাই, আমি ভালোবাসি।”
    এই ভাষা দম্পতিদের মধ্যে নিরাপত্তা, স্বীকৃতি ও আবেগের বন্ধন গড়ে তোলে।

    2. নিয়মিত যৌনতা = মানসিক সংযোগ বজায় রাখার উপায়

    যখন শারীরিক ঘনিষ্ঠতা অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তখন জন্ম নেয়—
    অহেতুক অভিমান, একাকীত্ব, আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি ও মানসিক চাপ।
    যৌনতা তাই একধরনের relationship therapy—যেখানে ভালোবাসা ছুঁয়ে যায় শরীর ও মন।

    3. যৌন সম্পর্ক মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও ওষুধ

    নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতা—
    স্ট্রেস কমায়, উদ্বেগ কমায়, আর শরীরকে ভরিয়ে তোলে অক্সিটোসিন, ডোপামিন আর এন্ডোরফিনে।
    এগুলোই আমাদের দেয় স্বস্তি, ঘনিষ্ঠতা আর হ্যাপিনেসের অনুভব।

    4. যৌন দূরত্ব: সম্পর্কের আগাম সংকেত হতে পারে

    আপনি যখন বুঝতে পারেন দীর্ঘদিন ধরে একে অপরকে ছুঁয়ে দেখেননি,
    তখন সেটি হতে পারে—
    অপ্রকাশিত দুঃখ, অব্যক্ত রাগ বা একে অপর থেকে মানসিকভাবে দূরে সরে যাওয়ার অ্যালার্ম।
    এগুলো এড়িয়ে গেলে, সম্পর্ক ক্রমশ পড়ে যায় একঘেয়েমি আর অবিশ্বাসের ফাঁদে।

    5. যৌনতা নিয়ে কথা বলা: সম্পর্কের পরিপক্কতার লক্ষণ

    নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতাকে একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হিসেবে মেনে নিন
    শারীরিক দূরত্ব তৈরি হলে, সৎ ও খোলামেলা আলোচনার উদ্যোগ নিন
    একে অপরের চাহিদা, সীমা ও সম্মানের ভিত্তিতে সম্পর্ক তৈরি করুন
    প্রয়োজনে কাউন্সেলিং সাপোর্ট নিন—নির্ভরযোগ্য, প্রাইভেট ও পেশাদারভাবে

    ভালোবাসা মানে শুধু “তোমার সঙ্গে থাকবো” নয়, বরং “তোমাকে ছুঁয়ে বুঝি—আমি একা না।
    দাম্পত্য মানেই শুধু সংসার নয়—এটা শরীর, মন আর আত্মার মেলবন্ধন। আজকের যুগে, সম্পর্ক মানে শুধু একসাথে থাকা নয়—বরং একে অপরকে শরীর, মন ও মানসিকতার গভীরে ছুঁয়ে ফেলার অভিজ্ঞতা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সেই সম্পর্কের প্রাকৃতিক অথচ গুরুত্বপূর্ণ অংশ—যৌনতা—নিয়েই আমরা মুখ বন্ধ করে থাকি। আর সেখান থেকেই জন্ম নেয় অব্যক্ত দূরত্ব, মানসিক ক্লান্তি, এমনকি সম্পর্কের ভাঙন। 1. যৌনতা: শুধুই চাহিদা নয়, একধরনের “ভাষা” যৌন ঘনিষ্ঠতা হলো এমন এক স্পর্শের ভাষা—যেটা বলে, “আমি আছি, আমি চাই, আমি ভালোবাসি।” এই ভাষা দম্পতিদের মধ্যে নিরাপত্তা, স্বীকৃতি ও আবেগের বন্ধন গড়ে তোলে। 2. নিয়মিত যৌনতা = মানসিক সংযোগ বজায় রাখার উপায় যখন শারীরিক ঘনিষ্ঠতা অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তখন জন্ম নেয়— অহেতুক অভিমান, একাকীত্ব, আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি ও মানসিক চাপ। যৌনতা তাই একধরনের relationship therapy—যেখানে ভালোবাসা ছুঁয়ে যায় শরীর ও মন। 3. যৌন সম্পর্ক মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও ওষুধ নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতা— স্ট্রেস কমায়, উদ্বেগ কমায়, আর শরীরকে ভরিয়ে তোলে অক্সিটোসিন, ডোপামিন আর এন্ডোরফিনে। এগুলোই আমাদের দেয় স্বস্তি, ঘনিষ্ঠতা আর হ্যাপিনেসের অনুভব। 4. যৌন দূরত্ব: সম্পর্কের আগাম সংকেত হতে পারে আপনি যখন বুঝতে পারেন দীর্ঘদিন ধরে একে অপরকে ছুঁয়ে দেখেননি, তখন সেটি হতে পারে— অপ্রকাশিত দুঃখ, অব্যক্ত রাগ বা একে অপর থেকে মানসিকভাবে দূরে সরে যাওয়ার অ্যালার্ম। এগুলো এড়িয়ে গেলে, সম্পর্ক ক্রমশ পড়ে যায় একঘেয়েমি আর অবিশ্বাসের ফাঁদে। 5. যৌনতা নিয়ে কথা বলা: সম্পর্কের পরিপক্কতার লক্ষণ ✔️ নিয়মিত, সম্মতিপূর্ণ যৌনতাকে একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হিসেবে মেনে নিন ✔️ শারীরিক দূরত্ব তৈরি হলে, সৎ ও খোলামেলা আলোচনার উদ্যোগ নিন ✔️ একে অপরের চাহিদা, সীমা ও সম্মানের ভিত্তিতে সম্পর্ক তৈরি করুন ✔️ প্রয়োজনে কাউন্সেলিং সাপোর্ট নিন—নির্ভরযোগ্য, প্রাইভেট ও পেশাদারভাবে ভালোবাসা মানে শুধু “তোমার সঙ্গে থাকবো” নয়, বরং “তোমাকে ছুঁয়ে বুঝি—আমি একা না।
    Like
    Love
    10
    ·84 Views ·0 Reviews
  • Love
    Like
    11
    ·57 Views ·0 Reviews
  • Love
    Like
    5
    ·31 Views ·0 Reviews
More Stories