একটা পরিত্যক্ত স্কুলে একটা ভূত ছিল—নাম তার চঞ্চল স্যার। সে জীবনে ছিল একজন শিক্ষক, আর এখন ভূত হয়ে স্কুল চালায় ভূতদের জন্য।
তবে twist আছে!
এই ভূত এত কাঁচা চোখে দেখে যে চশমা ছাড়া কারো ভূত চিনতে পারে না!
একদিন এক ছেলে ভুল করে ওই স্কুলে ঢুকে পড়ে।
ভূত স্যার চশমা ছাড়া দেখে বলে,
“তুই কি নতুন ভর্তি ছাত্র? দাঁড়া, তোকে ভূত বানাতে হবে আগে!”
ছেলে ভয় পেয়ে বলে, “স্যার, আমি এখনো মারা যাইনি!”
স্যার তখন চশমা পরে চেক করে বলে,
“আরে বাবা! তুই তো এখনো জীবিত! ভুল ক্লাসে ঢুকে গেছিস!”
তারপর ভূত স্যার তাকে হাউজফুল পপকর্ন দিয়ে বিদায় দিল—“জীবিতদের জন্য ভালোবাসা, কিন্তু বাড়িতে গিয়ে পড়িস!”
সেই ছেলে এখন ‘ভূতের স্কুল’ নামে একটা চ্যানেল চালায়!
একটা পরিত্যক্ত স্কুলে একটা ভূত ছিল—নাম তার চঞ্চল স্যার। সে জীবনে ছিল একজন শিক্ষক, আর এখন ভূত হয়ে স্কুল চালায় ভূতদের জন্য।
তবে twist আছে!
এই ভূত এত কাঁচা চোখে দেখে যে চশমা ছাড়া কারো ভূত চিনতে পারে না!
একদিন এক ছেলে ভুল করে ওই স্কুলে ঢুকে পড়ে।
ভূত স্যার চশমা ছাড়া দেখে বলে,
“তুই কি নতুন ভর্তি ছাত্র? দাঁড়া, তোকে ভূত বানাতে হবে আগে!”
ছেলে ভয় পেয়ে বলে, “স্যার, আমি এখনো মারা যাইনি!”
স্যার তখন চশমা পরে চেক করে বলে,
“আরে বাবা! তুই তো এখনো জীবিত! ভুল ক্লাসে ঢুকে গেছিস!”
তারপর ভূত স্যার তাকে হাউজফুল পপকর্ন দিয়ে বিদায় দিল—“জীবিতদের জন্য ভালোবাসা, কিন্তু বাড়িতে গিয়ে পড়িস!”
সেই ছেলে এখন ‘ভূতের স্কুল’ নামে একটা চ্যানেল চালায়!