Upgrade to Pro

Khalid Mohammad
Khalid Mohammad
Khalid Mohammad

Khalid Mohammad

@khalidmohammad

  • উইন্ডোজ ১০’ বন্ধ হচ্ছে! কী বলছে মাইক্রোসফট ? ? ?

    উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য বড় পরিবর্তন আসছে। মাইক্রোসফট আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে যে, গত ১৪ অক্টোবর, থেকে ‘উইন্ডোজ ১০’-এর সমর্থন (Support) বন্ধ করে দেবে। অর্থাৎ, ওই তারিখের পর থেকে এই অপারেটিং সিস্টেম আর কোনো নিরাপত্তা আপডেট বা সিকিউরিটি প্যাঁচ পাবে না। ফলে পুরোনো কম্পিউটারগুলো সাইবার আক্রমণ ও ম্যালওয়্যার সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বে। মাইক্রোসফট এখন ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে ‘উইন্ডোজ ১১’-এ আপগ্রেড করতে উৎসাহিত করছে। তবে সব কম্পিউটার নতুন ভার্সনটির জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ উইন্ডোজ ১১ চালাতে আধুনিক প্রসেসর ও TPM 2.0 চিপসহ নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রয়োজন। মার্কিন কনজিউমার গ্রুপ পিআইআরজির সিনিয়র ডিরেক্টর নাথান প্রকটর বলেছেন, ‘উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ হওয়া ভোক্তা ও পরিবেশ উভয়ের জন্যই একটি বড় ধাক্কা।’

    মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে ১.৪ বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইস উইন্ডোজ ব্যবহার করছে, যার মধ্যে প্রায় ৪৩ শতাংশ এখনো ‘উইন্ডোজ ১০’ চালায় (স্ট্যাটকাউন্টার, জুলাই ২০২৫)। যুক্তরাজ্যের কনজিউমার গাইড ‘উইচ’ অনুমান করছে, এখনো প্রায় ২১ মিলিয়ন মানুষ উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন।

    সমর্থন বন্ধ হয়ে গেলে ‘উইন্ডোজ ১০’ পিসি আর নিরাপত্তা আপডেট পাবে না। এতে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার ও র‌্যানসমওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যাবে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে খুচরা বিক্রেতা, গাড়ি নির্মাতা এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বড় সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছে, যা ঝুঁকির মাত্রা বুঝিয়ে দেয়। মাইক্রোসফটের কনজিউমার সিএমও ইউসুফ মেহেদী বলেন, সমর্থনহীন সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা শুধু নিরাপত্তা নয়, বৈধতা ও নিয়ন্ত্রক সম্মতির (Regulatory Compliance) ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়াও, আপনি লক্ষ্য করবেন, অন্যান্য সফ্টওয়্যারগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে, কারণ ডেভেলপাররা পুরোনো অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে তাদের সর্বশেষ ফিচারগুলো পাঠানো বন্ধ করে দেবে। ফলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সিস্টেমগুলো বাস্তবে অচল হয়ে পড়বে। অর্থাৎ ‘উইন্ডোজ ১০’-এর এক যুগের অবসান হচ্ছে, আর ব্যবহারকারীদের এখন সিদ্ধান্ত নেবে- আপগ্রেড, সিকিউরিটি এক্সটেনশন, নাকি ঝুঁকিতে থাকবে।

    উইন্ডোজ ১০’ বন্ধ হচ্ছে! কী বলছে মাইক্রোসফট ? ? ? উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য বড় পরিবর্তন আসছে। মাইক্রোসফট আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে যে, গত ১৪ অক্টোবর, থেকে ‘উইন্ডোজ ১০’-এর সমর্থন (Support) বন্ধ করে দেবে। অর্থাৎ, ওই তারিখের পর থেকে এই অপারেটিং সিস্টেম আর কোনো নিরাপত্তা আপডেট বা সিকিউরিটি প্যাঁচ পাবে না। ফলে পুরোনো কম্পিউটারগুলো সাইবার আক্রমণ ও ম্যালওয়্যার সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়বে। মাইক্রোসফট এখন ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে ‘উইন্ডোজ ১১’-এ আপগ্রেড করতে উৎসাহিত করছে। তবে সব কম্পিউটার নতুন ভার্সনটির জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ উইন্ডোজ ১১ চালাতে আধুনিক প্রসেসর ও TPM 2.0 চিপসহ নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রয়োজন। মার্কিন কনজিউমার গ্রুপ পিআইআরজির সিনিয়র ডিরেক্টর নাথান প্রকটর বলেছেন, ‘উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ হওয়া ভোক্তা ও পরিবেশ উভয়ের জন্যই একটি বড় ধাক্কা।’ মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে ১.৪ বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইস উইন্ডোজ ব্যবহার করছে, যার মধ্যে প্রায় ৪৩ শতাংশ এখনো ‘উইন্ডোজ ১০’ চালায় (স্ট্যাটকাউন্টার, জুলাই ২০২৫)। যুক্তরাজ্যের কনজিউমার গাইড ‘উইচ’ অনুমান করছে, এখনো প্রায় ২১ মিলিয়ন মানুষ উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন। সমর্থন বন্ধ হয়ে গেলে ‘উইন্ডোজ ১০’ পিসি আর নিরাপত্তা আপডেট পাবে না। এতে ভাইরাস, ম্যালওয়্যার ও র‌্যানসমওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যাবে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে খুচরা বিক্রেতা, গাড়ি নির্মাতা এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বড় সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছে, যা ঝুঁকির মাত্রা বুঝিয়ে দেয়। মাইক্রোসফটের কনজিউমার সিএমও ইউসুফ মেহেদী বলেন, সমর্থনহীন সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা শুধু নিরাপত্তা নয়, বৈধতা ও নিয়ন্ত্রক সম্মতির (Regulatory Compliance) ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়াও, আপনি লক্ষ্য করবেন, অন্যান্য সফ্টওয়্যারগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে, কারণ ডেভেলপাররা পুরোনো অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে তাদের সর্বশেষ ফিচারগুলো পাঠানো বন্ধ করে দেবে। ফলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সিস্টেমগুলো বাস্তবে অচল হয়ে পড়বে। অর্থাৎ ‘উইন্ডোজ ১০’-এর এক যুগের অবসান হচ্ছে, আর ব্যবহারকারীদের এখন সিদ্ধান্ত নেবে- আপগ্রেড, সিকিউরিটি এক্সটেনশন, নাকি ঝুঁকিতে থাকবে।
    Like
    Love
    2
    ·419 Views ·0 Reviews
  • মহাবিশ্ব সম্প্রসারণের তথ্য জানতে নতুন উদ্যোগ

    মহাবিশ্বের অমীমাংসিত বিভিন্ন রহস্যের সমাধান করতে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের মতে, মহাবিশ্ব দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। তবে মহাবিশ্ব কেন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তা এখনো অজানা। পদার্থবিদ্যার সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ কিন্তু অমীমাংসিত এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে একটি রহস্যময় অন্ধকার শক্তির অস্তিত্ব কল্পনা করে থাকেন বিজ্ঞানীরা। তবে জার্মানির ব্রেমেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাপ্লাইড স্পেস টেকনোলজি অ্যান্ড মাইক্রোগ্রাভিটি ও রোমানিয়ার ট্রান্সিলভেনিয়ান ইউনিভার্সিটি অব ব্রাসোভের একদল বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ অন্ধকার শক্তি ছাড়াই ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। এর ফলে অন্তত আংশিকভাবে মহাবিশ্ব সম্প্রসারণের কারণ জানা সম্ভব।

    পদার্থবিজ্ঞানে মহাবিশ্বের বিবর্তন এখন পর্যন্ত আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব ও ফ্রিডম্যান সমীকরণ দিয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। মহাবিশ্বের পরিলক্ষিত সম্প্রসারণ ব্যাখ্যা করার জন্য সমীকরণে একটি অতিরিক্ত অন্ধকার শক্তি ম্যানুয়ালভাবে যোগ করতে হয়। আর তাই এই পদ্ধতির বিষয়ে অনেক বিজ্ঞানীই সন্তুষ্ট নন। তারা ভিন্ন এক জ্যামিতিক মডেল তৈরি করেছেন।

    ফিনসলার গ্র্যাভিটি নামের নতুন মডেলটি সাধারণ আপেক্ষিকতার সম্প্রসারণের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে ফিনসলার মডেলটির মাধ্যমে গ্যাসের মহাকর্ষীয় বলের তথ্য আরও সঠিকভাবে জানার সুযোগ তৈরি হয়েছে। নতুন মডেলটির তথ্য জার্নাল অব কসমোলজি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোপার্টিকেল ফিজিকসে প্রকাশিত হয়েছে।

    বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান ফাইফার জানান, নতুন জ্যামিতিক মডেল মহাবিশ্বের নিয়মকে আরও ভালোভাবে বোঝার জন্য সম্পূর্ণ নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এর ফলে আমরা অন্ধকার শক্তি ছাড়াই মহাবিশ্বের ত্বরান্বিত সম্প্রসারণ ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হতে পারি।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
    মহাবিশ্ব সম্প্রসারণের তথ্য জানতে নতুন উদ্যোগ মহাবিশ্বের অমীমাংসিত বিভিন্ন রহস্যের সমাধান করতে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের মতে, মহাবিশ্ব দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। তবে মহাবিশ্ব কেন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তা এখনো অজানা। পদার্থবিদ্যার সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ কিন্তু অমীমাংসিত এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে একটি রহস্যময় অন্ধকার শক্তির অস্তিত্ব কল্পনা করে থাকেন বিজ্ঞানীরা। তবে জার্মানির ব্রেমেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাপ্লাইড স্পেস টেকনোলজি অ্যান্ড মাইক্রোগ্রাভিটি ও রোমানিয়ার ট্রান্সিলভেনিয়ান ইউনিভার্সিটি অব ব্রাসোভের একদল বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ অন্ধকার শক্তি ছাড়াই ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। এর ফলে অন্তত আংশিকভাবে মহাবিশ্ব সম্প্রসারণের কারণ জানা সম্ভব। পদার্থবিজ্ঞানে মহাবিশ্বের বিবর্তন এখন পর্যন্ত আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব ও ফ্রিডম্যান সমীকরণ দিয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। মহাবিশ্বের পরিলক্ষিত সম্প্রসারণ ব্যাখ্যা করার জন্য সমীকরণে একটি অতিরিক্ত অন্ধকার শক্তি ম্যানুয়ালভাবে যোগ করতে হয়। আর তাই এই পদ্ধতির বিষয়ে অনেক বিজ্ঞানীই সন্তুষ্ট নন। তারা ভিন্ন এক জ্যামিতিক মডেল তৈরি করেছেন। ফিনসলার গ্র্যাভিটি নামের নতুন মডেলটি সাধারণ আপেক্ষিকতার সম্প্রসারণের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে ফিনসলার মডেলটির মাধ্যমে গ্যাসের মহাকর্ষীয় বলের তথ্য আরও সঠিকভাবে জানার সুযোগ তৈরি হয়েছে। নতুন মডেলটির তথ্য জার্নাল অব কসমোলজি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোপার্টিকেল ফিজিকসে প্রকাশিত হয়েছে। বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান ফাইফার জানান, নতুন জ্যামিতিক মডেল মহাবিশ্বের নিয়মকে আরও ভালোভাবে বোঝার জন্য সম্পূর্ণ নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এর ফলে আমরা অন্ধকার শক্তি ছাড়াই মহাবিশ্বের ত্বরান্বিত সম্প্রসারণ ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হতে পারি। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
    Like
    Love
    3
    ·383 Views ·0 Reviews
  • দিন শেষে যখন ফিরে তাকাই, এই একটা দিনই মনে হবে গল্পের পাতার মতো… সুখে-দুঃখে ভরা।
    দিন শেষে যখন ফিরে তাকাই, এই একটা দিনই মনে হবে গল্পের পাতার মতো… সুখে-দুঃখে ভরা।
    Like
    2
    ·326 Views ·0 Reviews
  • দুপুরগুলো যেন বড়ই অলস, ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতেই মন চায়।
    দুপুরগুলো যেন বড়ই অলস, ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতেই মন চায়।
    Like
    3
    ·295 Views ·0 Reviews
  • শুভ দুপুর
    শুভ দুপুর
    Like
    3
    ·276 Views ·0 Reviews
  • সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ

    ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

    নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে।

    গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে।

    তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।

    তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
    সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে। গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে। তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
    Love
    Like
    4
    2 Comments ·312 Views ·0 Reviews
  • পৃথিবীর প্রথম প্রাণী

    পৃথিবীর প্রথম প্রাণী কোনটি ছিল, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক বিতর্ক রয়েছে। এবার যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রাচীন সামুদ্রিক স্পঞ্জই ছিল পৃথিবীর প্রথম প্রাণী। প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া রাসায়নিক জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণের অনেক আগেই সামুদ্রিক স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল।

    এমআইটির বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, পুরোনো জৈব-অণুর চিহ্ন প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া গেছে। আধুনিক ডেমোস্পঞ্জের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে সম্পর্কিত এই জীবাশ্মের মাধ্যমে নতুন তথ্য জানা যাচ্ছে। নতুন তথ্য ইঙ্গিত দিচ্ছে ক্যামব্রিয়ান যুগে জটিল জীবনের বিস্ফোরণের অনেক আগেই স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল। এই আবিষ্কার থেকে বোঝা যায় যে পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল নরম-দেহী, সামুদ্রিক জীব।

    গবেষণার জন্য এমআইটির বিজ্ঞানীরা ওমান, পশ্চিম ভারত ও সাইবেরিয়ার শিলা বিশ্লেষণ করে স্টেরেনস নামে পরিচিত বায়োমার্কার খুঁজে বের করেন। স্টেরেনস হলো স্টেরল থেকে প্রাপ্ত স্থিতিশীল রাসায়নিক অবশেষ। এটি জটিল জীবের কোষ পর্দার অপরিহার্য উপাদান। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার করা বিরল সি৩০ ও সি৩১ স্টেরেনস শুধু ডিমোস্পঞ্জ থেকেই তৈরি হতে পারে। এই রাসায়নিক নমুনাই পৃথিবীর প্রথম প্রাণীর আণবিক সূত্র হিসাবে কাজ করেছে।

    স্পঞ্জকে বেশ সাধারণ প্রাণী বলে বিবেচনা করা হয়। সমুদ্রের পানি ছেঁকে পুষ্টি সংগ্রহের মাধ্যমে প্রথম দিকের স্পঞ্জ পৃথিবীর মহাসাগরে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করেছিল। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী রজার সামন্স বলেন, ‘আমাদের কাছে তিনটি সহায়ক ও পারস্পরিক সম্মত প্রমাণ রয়েছে। গবেষণা ইঙ্গিত করছে, স্পঞ্জই পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল।’

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    পৃথিবীর প্রথম প্রাণী পৃথিবীর প্রথম প্রাণী কোনটি ছিল, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক বিতর্ক রয়েছে। এবার যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রাচীন সামুদ্রিক স্পঞ্জই ছিল পৃথিবীর প্রথম প্রাণী। প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া রাসায়নিক জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে এই তথ্য পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণের অনেক আগেই সামুদ্রিক স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল। এমআইটির বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, পুরোনো জৈব-অণুর চিহ্ন প্রায় ৫ কোটি ৪১ লাখ বছরেরও বেশি পুরোনো শিলায় পাওয়া গেছে। আধুনিক ডেমোস্পঞ্জের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে সম্পর্কিত এই জীবাশ্মের মাধ্যমে নতুন তথ্য জানা যাচ্ছে। নতুন তথ্য ইঙ্গিত দিচ্ছে ক্যামব্রিয়ান যুগে জটিল জীবনের বিস্ফোরণের অনেক আগেই স্পঞ্জ বিদ্যমান ছিল। এই আবিষ্কার থেকে বোঝা যায় যে পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল নরম-দেহী, সামুদ্রিক জীব। গবেষণার জন্য এমআইটির বিজ্ঞানীরা ওমান, পশ্চিম ভারত ও সাইবেরিয়ার শিলা বিশ্লেষণ করে স্টেরেনস নামে পরিচিত বায়োমার্কার খুঁজে বের করেন। স্টেরেনস হলো স্টেরল থেকে প্রাপ্ত স্থিতিশীল রাসায়নিক অবশেষ। এটি জটিল জীবের কোষ পর্দার অপরিহার্য উপাদান। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার করা বিরল সি৩০ ও সি৩১ স্টেরেনস শুধু ডিমোস্পঞ্জ থেকেই তৈরি হতে পারে। এই রাসায়নিক নমুনাই পৃথিবীর প্রথম প্রাণীর আণবিক সূত্র হিসাবে কাজ করেছে। স্পঞ্জকে বেশ সাধারণ প্রাণী বলে বিবেচনা করা হয়। সমুদ্রের পানি ছেঁকে পুষ্টি সংগ্রহের মাধ্যমে প্রথম দিকের স্পঞ্জ পৃথিবীর মহাসাগরে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করেছিল। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী রজার সামন্স বলেন, ‘আমাদের কাছে তিনটি সহায়ক ও পারস্পরিক সম্মত প্রমাণ রয়েছে। গবেষণা ইঙ্গিত করছে, স্পঞ্জই পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাণী ছিল।’ সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    Love
    1
    1 Comments ·211 Views ·0 Reviews
  • ইতিহাসের আজকের দিন........................

    জন্ম
    ১৫৪২- সালের এই দিনে মোগল সম্রাট জালালুদ্দিন আকবরের জন্ম।
    জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে আকবর ভারতের শাসনভার গ্রহণ করেন। বৈরাম খানের তত্ত্বাবধানে তিনি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করতে থাকেন। ১৫৬০ সালে বৈরাম খাঁকে সরিয়ে আকবর নিজে সব ক্ষমতা দখল করেন। তবে আকবর ভারতবর্ষ ও আফগানিস্তানে তার সাম্রাজ্য বিস্তার চালিয়ে যান। ১৬০৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রায় সমস্ত উত্তর ভারত তার সাম্রাজ্যের অধীনে চলে আসে। আকবরের মৃত্যুর পর তার ছেলে সম্রাট জাহাঙ্গীর ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন।

    ১৯০৮- জন কেনেথ গলব্রেইথ, মার্কিন অর্থনীতিবিদ।
    ১৯২০- মারিও পুজো, মার্কিন কথা সাহিত্যিক।
    ১৯৩১- ড. এ পি জে আব্দুল কালাম, ভারতীয় বিজ্ঞানী ও ১১দশ রাষ্ট্রপতি।
    তার পুরো নাম আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম। কালাম তার কর্মজীবন শুরু করেন বিজ্ঞানী হিসেবে। পরে তিনি ঘটনাচক্রে রাজনীতিবিদে পরিণত হন। তার জন্ম অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি পদার্থবিদ্যা ও বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন। এরপর চল্লিশ বছর তিনি প্রধানত রক্ষা অনুসন্ধান ও বিকাশ সংগঠন (ডিআরডিও) ও ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন।

    ২০০২ সালে কালাম তৎকালীন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি ও বিরোধীদল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। পাঁচ বছর এই পদে আসীন থাকার পর তিনি শিক্ষাবিদ, লেখক ও জনসেবকের সাধারণ জীবন বেছে নেন। ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ভারতরত্নসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সম্মান ও পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।

    মৃত্যু
    ১৯১৭- মাতা হারি, ডাচ নৃত্য শিল্পী, প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানির পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
    ১৯১৮- শিরডি সাই বাবা, ভারতীয় ধর্মগুরু, যোগী ও ফকির।
    ১৯১৭- সালের এই দিনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মান গুপ্তচর লাস্যময়ী নর্তকী মাতাহারি ফরাসি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন।

    সুত্রঃ বাংলানিউজ২৪
    ইতিহাসের আজকের দিন........................ জন্ম ১৫৪২- সালের এই দিনে মোগল সম্রাট জালালুদ্দিন আকবরের জন্ম। জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে আকবর ভারতের শাসনভার গ্রহণ করেন। বৈরাম খানের তত্ত্বাবধানে তিনি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করতে থাকেন। ১৫৬০ সালে বৈরাম খাঁকে সরিয়ে আকবর নিজে সব ক্ষমতা দখল করেন। তবে আকবর ভারতবর্ষ ও আফগানিস্তানে তার সাম্রাজ্য বিস্তার চালিয়ে যান। ১৬০৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রায় সমস্ত উত্তর ভারত তার সাম্রাজ্যের অধীনে চলে আসে। আকবরের মৃত্যুর পর তার ছেলে সম্রাট জাহাঙ্গীর ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন। ১৯০৮- জন কেনেথ গলব্রেইথ, মার্কিন অর্থনীতিবিদ। ১৯২০- মারিও পুজো, মার্কিন কথা সাহিত্যিক। ১৯৩১- ড. এ পি জে আব্দুল কালাম, ভারতীয় বিজ্ঞানী ও ১১দশ রাষ্ট্রপতি। তার পুরো নাম আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম। কালাম তার কর্মজীবন শুরু করেন বিজ্ঞানী হিসেবে। পরে তিনি ঘটনাচক্রে রাজনীতিবিদে পরিণত হন। তার জন্ম অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি পদার্থবিদ্যা ও বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন। এরপর চল্লিশ বছর তিনি প্রধানত রক্ষা অনুসন্ধান ও বিকাশ সংগঠন (ডিআরডিও) ও ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন। ২০০২ সালে কালাম তৎকালীন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি ও বিরোধীদল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। পাঁচ বছর এই পদে আসীন থাকার পর তিনি শিক্ষাবিদ, লেখক ও জনসেবকের সাধারণ জীবন বেছে নেন। ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ভারতরত্নসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সম্মান ও পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। মৃত্যু ১৯১৭- মাতা হারি, ডাচ নৃত্য শিল্পী, প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানির পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ১৯১৮- শিরডি সাই বাবা, ভারতীয় ধর্মগুরু, যোগী ও ফকির। ১৯১৭- সালের এই দিনে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মান গুপ্তচর লাস্যময়ী নর্তকী মাতাহারি ফরাসি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন। সুত্রঃ বাংলানিউজ২৪
    Love
    1
    1 Comments ·214 Views ·0 Reviews
  • শুভ সকাল।
    শুভ সকাল।
    Like
    Love
    4
    2 Comments ·142 Views ·0 Reviews
  • শুভ সকাল।
    শুভ সকাল।
    Love
    Like
    3
    1 Comments ·156 Views ·0 Reviews
  • জীবন আমাদের যেমন চাপে ফেলে, তেমনই নতুন কিছু শেখায়। ধৈর্য আর সাহসই সেই অস্ত্র, যা দিয়ে আমরা জীবনের সব চ্যালেঞ্জকে জয় করতে পারি।
    জীবন আমাদের যেমন চাপে ফেলে, তেমনই নতুন কিছু শেখায়। ধৈর্য আর সাহসই সেই অস্ত্র, যা দিয়ে আমরা জীবনের সব চ্যালেঞ্জকে জয় করতে পারি।
    Like
    Love
    5
    1 Comments ·241 Views ·0 Reviews
  • জীবন কখনও সহজ ছিল না, আর কখনও হবে না। কিন্তু কঠিন পথগুলোই আমাদের শক্তি বাড়ায়, আর প্রতিটি পদক্ষেপ আমাদের নতুন গল্প লিখতে শেখায়।
    জীবন কখনও সহজ ছিল না, আর কখনও হবে না। কিন্তু কঠিন পথগুলোই আমাদের শক্তি বাড়ায়, আর প্রতিটি পদক্ষেপ আমাদের নতুন গল্প লিখতে শেখায়।
    Like
    Love
    5
    1 Comments ·234 Views ·0 Reviews
  • “একজন মানুষেকে পরিমাপ করতে হলে, দেখতে হবে সে ক্ষমতাবান হলে কেমন আচরণ করে।” ― Plato
    “একজন মানুষেকে পরিমাপ করতে হলে, দেখতে হবে সে ক্ষমতাবান হলে কেমন আচরণ করে।” ― Plato
    Like
    Love
    5
    1 Comments ·223 Views ·0 Reviews
  • “পঞ্চাশটা শত্রুর জন্য দরকার একজন প্রকৃত বন্ধু।” ― Aristotle
    “পঞ্চাশটা শত্রুর জন্য দরকার একজন প্রকৃত বন্ধু।” ― Aristotle
    Like
    Love
    4
    ·220 Views ·0 Reviews
  • “জীবনের কিছু বিষয় সাধারণ তুচ্ছ জিনিসগুলোর চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, যেগুলোর পিছনে সবাই ছুটে বেড়ায়।” — James Taylor
    “জীবনের কিছু বিষয় সাধারণ তুচ্ছ জিনিসগুলোর চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, যেগুলোর পিছনে সবাই ছুটে বেড়ায়।” — James Taylor
    Like
    Love
    4
    ·228 Views ·0 Reviews
  • “শক্তিশালী মনের মানুষরা উদ্ভাবনী আলোচনা করে, সাধারণ মনের মানুষরা কোন ঘটনা নিয়ে আলোচনা করে, দুর্বল মনের মানুষরা অন্য মানুষের কথা আলোচনা করে।” ― Socrates
    “শক্তিশালী মনের মানুষরা উদ্ভাবনী আলোচনা করে, সাধারণ মনের মানুষরা কোন ঘটনা নিয়ে আলোচনা করে, দুর্বল মনের মানুষরা অন্য মানুষের কথা আলোচনা করে।” ― Socrates
    Like
    Love
    5
    1 Comments ·200 Views ·0 Reviews
  • “আমি কাউকে কিছু শেখাতে পারি না। আমি কেবল তাদের চিন্তা করতে বাধ্য করতে পারি।”
    ― Socrates
    “আমি কাউকে কিছু শেখাতে পারি না। আমি কেবল তাদের চিন্তা করতে বাধ্য করতে পারি।” ― Socrates
    Love
    Like
    5
    ·150 Views ·0 Reviews
  • “যে জীবন পর্যালোচনা করা হয় না, সে জীবন বাঁচার যোগ্য নয়।” ― Socrates
    “যে জীবন পর্যালোচনা করা হয় না, সে জীবন বাঁচার যোগ্য নয়।” ― Socrates
    Like
    Love
    4
    1 Comments ·142 Views ·0 Reviews
  • গভীর মহাসাগর ছিল ইউরেনাসের চাঁদে

    ইউরেনাসের চাঁদ এরিয়েলের অভ্যন্তরে একটি গভীর মহাসাগর ছিল বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, ইউরেনাসের চাঁদের কক্ষপথ একসময় অনেক প্রসারিত হয়েছিল, ফলে চাঁদের পৃষ্ঠে ফাটল ধরেছে। মহাকাশযান ভয়েজার ২–এর ধারণ করা এরিয়েল চাঁদের ছবি বিশ্লেষণ করে পুরোনো ক্রেটারের মধ্যে থাকা উপত্যকায় এই লম্বা ফাটল শনাক্ত করা হয়েছে। কম্পিউটার মডেলিংয়ে দেখা গেছে, এরিয়েলের কক্ষপথের উৎকেন্দ্রিকতা প্রায় শূন্য দশমিক শূন্য ৪। সেখানে পানির স্তর প্রায় ১৬০ কিলোমিটার বা ১০০ মাইল গভীর ছিল, যা বরফে ফাটল ধরাতে ও ভূতাত্ত্বিকভাবে চাঁদের কিছু অংশকে নতুনভাবে তৈরি করতে যথেষ্ট চাপ দিয়েছিল।

    বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এরিয়েল চাঁদের মসৃণ সমতলভূমি সম্ভবত ক্রায়োভলকানিজমের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল। সেখানে পানি ও অন্যান্য উদ্বায়ী পদার্থ বা কাদামিশ্রিত বরফ অগ্ন্যুৎপাতের মাধ্যমে নির্গত হয়ে নিম্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে, যা দীর্ঘ ভূতাত্ত্বিক ইতিহাসের ইঙ্গিত দেয়। এরিয়েল চাঁদের কক্ষপথ পুরোপুরি গোলাকার ছিল না। সামান্য ডিম্বাকৃতির ছিল বলে ইউরেনাসের চারপাশে প্রতিবার ভ্রমণের সময় চাঁদটির অভ্যন্তরে জোয়ার–ভাটার চাপ অনেক বেড়ে যেত।

    এরিয়েল চাঁদের পৃষ্ঠে প্রাচীন ও অপেক্ষাকৃত নবীন উভয় অঞ্চল দেখা যায় বলে সেখানে কখন মহাসাগরটি বিদ্যমান ছিল, তা অনুমান করা কঠিন। বিজ্ঞানীদের ধারণা, সাম্প্রতিক পৃষ্ঠ পরিবর্তন সম্ভবত গত ১০০ থেকে ২০০ কোটি বছরের মধ্যে ঘটেছে।

    তখন জোয়ার–ভাটার তাপ অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল। এরিয়েলের পৃষ্ঠে অ্যামোনিয়া যৌগের উপস্থিতিও শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। অ্যামোনিয়া দ্রুত ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ফলে অ্যামোনিয়া সেখানকার পানির তাপমাত্রা কমিয়ে দিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটি অ্যাপ্লায়েড ফিজিকস ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানী টম নর্ডহেইম জানান, ‘আমরা প্রমাণ পাচ্ছি, ইউরেনাস সিস্টেমে দুটি মহাসাগর ছিল।’ প্ল্যানেটারি সায়েন্স ইনস্টিটিউটের অ্যালেক্স প্যাথফ বলেন, ‘যেভাবেই হোক, এরিয়েলের পৃষ্ঠে আমরা যে ফাটলগুলো দেখছি, তা তৈরি করতে একটি মহাসাগর থাকা প্রয়োজন।’

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    গভীর মহাসাগর ছিল ইউরেনাসের চাঁদে ইউরেনাসের চাঁদ এরিয়েলের অভ্যন্তরে একটি গভীর মহাসাগর ছিল বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, ইউরেনাসের চাঁদের কক্ষপথ একসময় অনেক প্রসারিত হয়েছিল, ফলে চাঁদের পৃষ্ঠে ফাটল ধরেছে। মহাকাশযান ভয়েজার ২–এর ধারণ করা এরিয়েল চাঁদের ছবি বিশ্লেষণ করে পুরোনো ক্রেটারের মধ্যে থাকা উপত্যকায় এই লম্বা ফাটল শনাক্ত করা হয়েছে। কম্পিউটার মডেলিংয়ে দেখা গেছে, এরিয়েলের কক্ষপথের উৎকেন্দ্রিকতা প্রায় শূন্য দশমিক শূন্য ৪। সেখানে পানির স্তর প্রায় ১৬০ কিলোমিটার বা ১০০ মাইল গভীর ছিল, যা বরফে ফাটল ধরাতে ও ভূতাত্ত্বিকভাবে চাঁদের কিছু অংশকে নতুনভাবে তৈরি করতে যথেষ্ট চাপ দিয়েছিল। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এরিয়েল চাঁদের মসৃণ সমতলভূমি সম্ভবত ক্রায়োভলকানিজমের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল। সেখানে পানি ও অন্যান্য উদ্বায়ী পদার্থ বা কাদামিশ্রিত বরফ অগ্ন্যুৎপাতের মাধ্যমে নির্গত হয়ে নিম্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে, যা দীর্ঘ ভূতাত্ত্বিক ইতিহাসের ইঙ্গিত দেয়। এরিয়েল চাঁদের কক্ষপথ পুরোপুরি গোলাকার ছিল না। সামান্য ডিম্বাকৃতির ছিল বলে ইউরেনাসের চারপাশে প্রতিবার ভ্রমণের সময় চাঁদটির অভ্যন্তরে জোয়ার–ভাটার চাপ অনেক বেড়ে যেত। এরিয়েল চাঁদের পৃষ্ঠে প্রাচীন ও অপেক্ষাকৃত নবীন উভয় অঞ্চল দেখা যায় বলে সেখানে কখন মহাসাগরটি বিদ্যমান ছিল, তা অনুমান করা কঠিন। বিজ্ঞানীদের ধারণা, সাম্প্রতিক পৃষ্ঠ পরিবর্তন সম্ভবত গত ১০০ থেকে ২০০ কোটি বছরের মধ্যে ঘটেছে। তখন জোয়ার–ভাটার তাপ অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল। এরিয়েলের পৃষ্ঠে অ্যামোনিয়া যৌগের উপস্থিতিও শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। অ্যামোনিয়া দ্রুত ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ফলে অ্যামোনিয়া সেখানকার পানির তাপমাত্রা কমিয়ে দিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটি অ্যাপ্লায়েড ফিজিকস ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানী টম নর্ডহেইম জানান, ‘আমরা প্রমাণ পাচ্ছি, ইউরেনাস সিস্টেমে দুটি মহাসাগর ছিল।’ প্ল্যানেটারি সায়েন্স ইনস্টিটিউটের অ্যালেক্স প্যাথফ বলেন, ‘যেভাবেই হোক, এরিয়েলের পৃষ্ঠে আমরা যে ফাটলগুলো দেখছি, তা তৈরি করতে একটি মহাসাগর থাকা প্রয়োজন।’ সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    Love
    Like
    5
    ·200 Views ·0 Reviews
  • অ্যান্টার্কটিকায় সমুদ্রের তলদেশে ফাটল, বের হচ্ছে মিথেন গ্যাস

    অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে থাকা সমুদ্রের তলদেশের ফাটল নিয়ে নতুন তথ্য প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, অ্যান্টার্কটিকায় সমুদ্রের তলদেশের ফাটল থেকে উচ্চ হারে মিথেন গ্যাস বের হচ্ছে। অ্যান্টার্কটিকা অঞ্চলে নজিরবিহীন হারে উষ্ণতা বাড়তে থাকায় সমুদ্রের তলদেশের ফাটল থেকে মিথেন গ্যাস বের হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    সারা বিশ্বেই সমুদ্রের তলদেশের নিচে মিথেন গ্যাসের বিশাল ভান্ডার রয়েছে। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, মিথেন গ্যাস অ্যান্টার্কটিকার উত্তর উপকূলের রস সাগরের সমুদ্রের তলদেশ থেকে বুদ্‌বুদের স্রোত আকারে বেরিয়ে আসছে। এরই মধ্যে শিপবোর্ড ওয়াটার কলাম অ্যাকুস্টিক সার্ভে ও রিমোটলি অপারেটেড ভেহিকেল (আরওভি) সার্ভের মাধ্যমে উত্তর ভিক্টোরিয়া ল্যান্ড ও ম্যাকমার্ডো সাউন্ড এলাকার অগভীর উপকূলীয় অঞ্চলের অসংখ্য স্থানে মিথেন গ্যাস বের হওয়ার ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে।

    গবেষণার তথ্যমতে, অ্যান্টার্কটিকায় বরফের স্তর ও হিমবাহের ওজন কমে গেলে হিমবাহের হাইড্রেট ভান্ডারের ওপর থাকা পানির চাপও কমে যায়। তখন হিমবাহের প্রবাহ ও উপকূলে মিথেন নির্গমনের পরিমাণ বাড়তে পারে। অ্যান্টার্কটিকার বরফমুক্ত অঞ্চলে সংরক্ষিত গ্রিনহাউস গ্যাস একইভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এখন পর্যন্ত অ্যান্টার্কটিকায় মিথেন গ্যাস নিঃসরণের বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি।

    বিজ্ঞানী সারা সিব্রুকের ধারণা, মিথেন গ্যাস নিঃসরণের ক্ষেত্রে মহাসাগর ও উপকূলরেখা সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনাময়। বায়ুমণ্ডলে মিথেন গ্যাসের পরিমাণ ও বিভিন্ন উৎস থেকে গ্যাসটির মোট নিঃসরণের মধ্যে একটি বড় ব্যবধান রয়েছে। মিথেন গ্যাস নির্গমন সমুদ্রের সেই সব অঞ্চলে ঘটছে বলে মনে করা হয়, যেখানে হাইড্রোকার্বন সমৃদ্ধ তরল চুইয়ে বের হয়।

    সূত্র: এবিসি নিউজ
    অ্যান্টার্কটিকায় সমুদ্রের তলদেশে ফাটল, বের হচ্ছে মিথেন গ্যাস অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে থাকা সমুদ্রের তলদেশের ফাটল নিয়ে নতুন তথ্য প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, অ্যান্টার্কটিকায় সমুদ্রের তলদেশের ফাটল থেকে উচ্চ হারে মিথেন গ্যাস বের হচ্ছে। অ্যান্টার্কটিকা অঞ্চলে নজিরবিহীন হারে উষ্ণতা বাড়তে থাকায় সমুদ্রের তলদেশের ফাটল থেকে মিথেন গ্যাস বের হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সারা বিশ্বেই সমুদ্রের তলদেশের নিচে মিথেন গ্যাসের বিশাল ভান্ডার রয়েছে। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, মিথেন গ্যাস অ্যান্টার্কটিকার উত্তর উপকূলের রস সাগরের সমুদ্রের তলদেশ থেকে বুদ্‌বুদের স্রোত আকারে বেরিয়ে আসছে। এরই মধ্যে শিপবোর্ড ওয়াটার কলাম অ্যাকুস্টিক সার্ভে ও রিমোটলি অপারেটেড ভেহিকেল (আরওভি) সার্ভের মাধ্যমে উত্তর ভিক্টোরিয়া ল্যান্ড ও ম্যাকমার্ডো সাউন্ড এলাকার অগভীর উপকূলীয় অঞ্চলের অসংখ্য স্থানে মিথেন গ্যাস বের হওয়ার ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে। গবেষণার তথ্যমতে, অ্যান্টার্কটিকায় বরফের স্তর ও হিমবাহের ওজন কমে গেলে হিমবাহের হাইড্রেট ভান্ডারের ওপর থাকা পানির চাপও কমে যায়। তখন হিমবাহের প্রবাহ ও উপকূলে মিথেন নির্গমনের পরিমাণ বাড়তে পারে। অ্যান্টার্কটিকার বরফমুক্ত অঞ্চলে সংরক্ষিত গ্রিনহাউস গ্যাস একইভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এখন পর্যন্ত অ্যান্টার্কটিকায় মিথেন গ্যাস নিঃসরণের বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। বিজ্ঞানী সারা সিব্রুকের ধারণা, মিথেন গ্যাস নিঃসরণের ক্ষেত্রে মহাসাগর ও উপকূলরেখা সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনাময়। বায়ুমণ্ডলে মিথেন গ্যাসের পরিমাণ ও বিভিন্ন উৎস থেকে গ্যাসটির মোট নিঃসরণের মধ্যে একটি বড় ব্যবধান রয়েছে। মিথেন গ্যাস নির্গমন সমুদ্রের সেই সব অঞ্চলে ঘটছে বলে মনে করা হয়, যেখানে হাইড্রোকার্বন সমৃদ্ধ তরল চুইয়ে বের হয়। সূত্র: এবিসি নিউজ
    Love
    Like
    5
    ·189 Views ·0 Reviews
More Stories
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com