Security Check
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

পৃথিবীতে প্রাণ ও বুদ্ধির বিকাশ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিনগ্রহী জীবেরা হয়তো আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ধারণা দিয়েছেন কানাডার কার্লেটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালেক্স এলারি।

তার মতে, এই ভিনগ্রহী যন্ত্রগুলো (প্রোব) আমাদের সৌরজগতেই উপস্থিত থাকতে পারে। তবে সেগুলো দেখতে একেবারেই সাধারণ গ্রহাণু, চাঁদের ধূলিকণা বা ধূমকেতুর টুকরার মতো হওয়ায় সহজে চেনা যাচ্ছে না।

অধ্যাপক এলারি বলেন, এই প্রোবগুলো সম্ভবত চাঁদের নিচে সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। মাঝে মাঝে তারা সক্রিয় হয়ে পৃথিবী ও এর জীববিবর্তনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। পৃথিবীতে জীবনের জটিলতা যত বাড়ছে, এসব প্রোবের নজরদারিও তত ঘন হতে পারে।

তিনি আরও বলেন, মহাকাশে রেডিও সিগন্যাল বা আলোর ঝলক খোঁজার চেয়ে এখন উচিত আমাদের আশপাশের গ্রহ-উপগ্রহে প্রযুক্তিগত কার্যকলাপের চিহ্ন খোঁজা। যেমন—অস্বাভাবিক আইসোটোপ (রাসায়নিক উপাদানের বিশেষ রূপ) বা চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন।

এলারির মতে, চাঁদ এমন অনুসন্ধানের সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ সেখানে অ্যালুমিনিয়ামসহ নানা উপাদান সহজলভ্য, যা যন্ত্র নির্মাণে দরকারি। পাশাপাশি চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ খুব কম হওয়ায় সেখানে কাঠামো তৈরি করা গ্রহাণুর তুলনায় সহজ।

তার প্রিপ্রিন্ট গবেষণাপত্রে তিনি লিখেছেন, আমরা যদি চাঁদে একটি ক্ষুদ্র পরমাণু চুল্লি (নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর) স্থাপন করি, তা ভবিষ্যতে এমন রাসায়নিক চিহ্ন রেখে যেতে পারে, যা অনুসন্ধানে সহায়ক হবে।

এলারি মনে করেন, এখনো ভিনগ্রহী প্রোবের প্রমাণ না পাওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, সৌরজগত বিশাল এবং এমন যন্ত্রগুলো আকারে খুব ছোট হতে পারে। তিনি মানবজাতিকে আহ্বান জানিয়েছেন—চাঁদ ও গ্রহাণুর খনিজ অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণের মধ্য দিয়েই আমরা হয়তো অজানা ভিনগ্রহী প্রযুক্তির চিহ্ন খুঁজে পেতে পারি।

সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা পৃথিবীতে প্রাণ ও বুদ্ধির বিকাশ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিনগ্রহী জীবেরা হয়তো আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ধারণা দিয়েছেন কানাডার কার্লেটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যালেক্স এলারি। তার মতে, এই ভিনগ্রহী যন্ত্রগুলো (প্রোব) আমাদের সৌরজগতেই উপস্থিত থাকতে পারে। তবে সেগুলো দেখতে একেবারেই সাধারণ গ্রহাণু, চাঁদের ধূলিকণা বা ধূমকেতুর টুকরার মতো হওয়ায় সহজে চেনা যাচ্ছে না। অধ্যাপক এলারি বলেন, এই প্রোবগুলো সম্ভবত চাঁদের নিচে সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। মাঝে মাঝে তারা সক্রিয় হয়ে পৃথিবী ও এর জীববিবর্তনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে। পৃথিবীতে জীবনের জটিলতা যত বাড়ছে, এসব প্রোবের নজরদারিও তত ঘন হতে পারে। তিনি আরও বলেন, মহাকাশে রেডিও সিগন্যাল বা আলোর ঝলক খোঁজার চেয়ে এখন উচিত আমাদের আশপাশের গ্রহ-উপগ্রহে প্রযুক্তিগত কার্যকলাপের চিহ্ন খোঁজা। যেমন—অস্বাভাবিক আইসোটোপ (রাসায়নিক উপাদানের বিশেষ রূপ) বা চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন। এলারির মতে, চাঁদ এমন অনুসন্ধানের সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান। কারণ সেখানে অ্যালুমিনিয়ামসহ নানা উপাদান সহজলভ্য, যা যন্ত্র নির্মাণে দরকারি। পাশাপাশি চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ খুব কম হওয়ায় সেখানে কাঠামো তৈরি করা গ্রহাণুর তুলনায় সহজ। তার প্রিপ্রিন্ট গবেষণাপত্রে তিনি লিখেছেন, আমরা যদি চাঁদে একটি ক্ষুদ্র পরমাণু চুল্লি (নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর) স্থাপন করি, তা ভবিষ্যতে এমন রাসায়নিক চিহ্ন রেখে যেতে পারে, যা অনুসন্ধানে সহায়ক হবে। এলারি মনে করেন, এখনো ভিনগ্রহী প্রোবের প্রমাণ না পাওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, সৌরজগত বিশাল এবং এমন যন্ত্রগুলো আকারে খুব ছোট হতে পারে। তিনি মানবজাতিকে আহ্বান জানিয়েছেন—চাঁদ ও গ্রহাণুর খনিজ অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণের মধ্য দিয়েই আমরা হয়তো অজানা ভিনগ্রহী প্রযুক্তির চিহ্ন খুঁজে পেতে পারি। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
Like
2
· 0 Comments ·0 Shares ·373 Views ·0 Reviews
Upgrade to Pro
Choose the Plan That's Right for You
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%