পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম : ২য়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস অনুসারে, ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজো পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের অন্য যেকোনো বিন্দুর চেয়ে বেশি ওপরে উঠেছে। যদিও সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা মাত্র ৬ হাজার ২৬৩ মিটার। বিষুবরেখার কাছাকাছি অবস্থানের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের হিসাবে এটি এভারেস্টের চেয়ে প্রায় দুই হাজার মিটার বেশি এগিয়ে থাকে। মাউন্ট চিম্বোরাজোর শীর্ষে দাঁড়ানো যে কেউ ভৌগোলিকভাবে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে মহাশূন্যের নিকটবর্তী হবেন।
ইকুয়েডরিয়ান আন্দিজের একটি সুপ্ত স্ট্র্যাটোভলকানো হচ্ছে মাউন্ট চিম্বোরাজো আগ্নেয়গিরি। ইকুয়েডরের রাজধানী কুইটো থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এবং বিষুবরেখা থেকে মাত্র ১ ডিগ্রি দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে এই পবর্ত। পৃথিবীর বিষুবীয় স্ফীতির কারণে চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যেকোনো স্থানের চেয়ে বেশি দূরে অবস্থিত। চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে প্রায় ৬ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার দূরে, অন্যদিকে এভারেস্টের চূড়া প্রায় ৬ হাজার ৩৮২ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরে। ২ দশমিক ১ কিলোমিটারের এই পার্থক্য নিশ্চিত করছে চিম্বোরাজোর শীর্ষ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী বিন্দু।
বৈজ্ঞানিক পরিভাষায়, একটি স্থানকে মহাশূন্যের নিকটতম হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের শূন্যতার সঙ্গী স্পর্শ করে বা কাছাকাছি যায়। মহাকাশের স্বীকৃত সীমানা কারমান লাইন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থিত, যা যেকোনো পাহাড়ের চেয়ে অনেক বেশি। মাউন্ট এভারেস্ট ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার। হিসাবের গন্ডগোল এড়াতে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী পৃষ্ঠ বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়।
সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস অনুসারে, ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজো পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের অন্য যেকোনো বিন্দুর চেয়ে বেশি ওপরে উঠেছে। যদিও সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা মাত্র ৬ হাজার ২৬৩ মিটার। বিষুবরেখার কাছাকাছি অবস্থানের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের হিসাবে এটি এভারেস্টের চেয়ে প্রায় দুই হাজার মিটার বেশি এগিয়ে থাকে। মাউন্ট চিম্বোরাজোর শীর্ষে দাঁড়ানো যে কেউ ভৌগোলিকভাবে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে মহাশূন্যের নিকটবর্তী হবেন।
ইকুয়েডরিয়ান আন্দিজের একটি সুপ্ত স্ট্র্যাটোভলকানো হচ্ছে মাউন্ট চিম্বোরাজো আগ্নেয়গিরি। ইকুয়েডরের রাজধানী কুইটো থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এবং বিষুবরেখা থেকে মাত্র ১ ডিগ্রি দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে এই পবর্ত। পৃথিবীর বিষুবীয় স্ফীতির কারণে চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যেকোনো স্থানের চেয়ে বেশি দূরে অবস্থিত। চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে প্রায় ৬ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার দূরে, অন্যদিকে এভারেস্টের চূড়া প্রায় ৬ হাজার ৩৮২ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরে। ২ দশমিক ১ কিলোমিটারের এই পার্থক্য নিশ্চিত করছে চিম্বোরাজোর শীর্ষ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী বিন্দু।
বৈজ্ঞানিক পরিভাষায়, একটি স্থানকে মহাশূন্যের নিকটতম হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের শূন্যতার সঙ্গী স্পর্শ করে বা কাছাকাছি যায়। মহাকাশের স্বীকৃত সীমানা কারমান লাইন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থিত, যা যেকোনো পাহাড়ের চেয়ে অনেক বেশি। মাউন্ট এভারেস্ট ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার। হিসাবের গন্ডগোল এড়াতে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী পৃষ্ঠ বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়।
সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
পৃথিবীর যে জায়গা মহাশূন্যের নিকটতম : ২য়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস অনুসারে, ইকুয়েডরের মাউন্ট চিম্বোরাজো পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠের অন্য যেকোনো বিন্দুর চেয়ে বেশি ওপরে উঠেছে। যদিও সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা মাত্র ৬ হাজার ২৬৩ মিটার। বিষুবরেখার কাছাকাছি অবস্থানের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের হিসাবে এটি এভারেস্টের চেয়ে প্রায় দুই হাজার মিটার বেশি এগিয়ে থাকে। মাউন্ট চিম্বোরাজোর শীর্ষে দাঁড়ানো যে কেউ ভৌগোলিকভাবে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে মহাশূন্যের নিকটবর্তী হবেন।
ইকুয়েডরিয়ান আন্দিজের একটি সুপ্ত স্ট্র্যাটোভলকানো হচ্ছে মাউন্ট চিম্বোরাজো আগ্নেয়গিরি। ইকুয়েডরের রাজধানী কুইটো থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এবং বিষুবরেখা থেকে মাত্র ১ ডিগ্রি দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে এই পবর্ত। পৃথিবীর বিষুবীয় স্ফীতির কারণে চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যেকোনো স্থানের চেয়ে বেশি দূরে অবস্থিত। চিম্বোরাজোর চূড়া পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে প্রায় ৬ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার দূরে, অন্যদিকে এভারেস্টের চূড়া প্রায় ৬ হাজার ৩৮২ দশমিক ৩ কিলোমিটার দূরে। ২ দশমিক ১ কিলোমিটারের এই পার্থক্য নিশ্চিত করছে চিম্বোরাজোর শীর্ষ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী বিন্দু।
বৈজ্ঞানিক পরিভাষায়, একটি স্থানকে মহাশূন্যের নিকটতম হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের শূন্যতার সঙ্গী স্পর্শ করে বা কাছাকাছি যায়। মহাকাশের স্বীকৃত সীমানা কারমান লাইন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থিত, যা যেকোনো পাহাড়ের চেয়ে অনেক বেশি। মাউন্ট এভারেস্ট ৮ দশমিক ৮ কিলোমিটার। হিসাবের গন্ডগোল এড়াতে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী পৃষ্ঠ বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়।
সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।