হঠাৎ করে ছবিটা দেখলে মাথায় আসবে, ধ্বংসস্তুপের মাঝে একটা হাত দেখা যাচ্ছে। হাতের মাঝ থেকে গাছ বের হয়ে আসছে। কিন্তু একটু ঠান্ডা মাথায় ভাবলে এই ছবির পিছনের গল্পটা মাথায় আসবে।
এই হাতটায় একটা খেজুর ধরা ছিলো। হয়তো খাওয়ার জন্য তুলে ছিলেন। কিন্তু খাওয়া হয়নি। খেজুরের বীজ থেকে জার্মিনেট হয়ে এমন চারার পর্যায়ে আসতে ৩মাসের মত লাগে। তিন মাসে এই বীজ থেকে চারা রূপান্তরিত হয়ে গেলো। এতে অবাক করার কি আছে?
অবাক করার বিষয় হচ্ছে হাতটা। আঙুলগুলো স্পষ্ট, চামড়ার রং ঠিক জীবন্ত মানুষের মত। এতদিনে হাত, হাতের আঙুল পচে গলে যাওয়ার কথা। কাদের শরীর মৃত্যুর পরেও সুন্দর সতেজ রয়ে যায়, বলুন তো?
এই হাতটায় একটা খেজুর ধরা ছিলো। হয়তো খাওয়ার জন্য তুলে ছিলেন। কিন্তু খাওয়া হয়নি। খেজুরের বীজ থেকে জার্মিনেট হয়ে এমন চারার পর্যায়ে আসতে ৩মাসের মত লাগে। তিন মাসে এই বীজ থেকে চারা রূপান্তরিত হয়ে গেলো। এতে অবাক করার কি আছে?
অবাক করার বিষয় হচ্ছে হাতটা। আঙুলগুলো স্পষ্ট, চামড়ার রং ঠিক জীবন্ত মানুষের মত। এতদিনে হাত, হাতের আঙুল পচে গলে যাওয়ার কথা। কাদের শরীর মৃত্যুর পরেও সুন্দর সতেজ রয়ে যায়, বলুন তো?
হঠাৎ করে ছবিটা দেখলে মাথায় আসবে, ধ্বংসস্তুপের মাঝে একটা হাত দেখা যাচ্ছে। হাতের মাঝ থেকে গাছ বের হয়ে আসছে। কিন্তু একটু ঠান্ডা মাথায় ভাবলে এই ছবির পিছনের গল্পটা মাথায় আসবে।
এই হাতটায় একটা খেজুর ধরা ছিলো। হয়তো খাওয়ার জন্য তুলে ছিলেন। কিন্তু খাওয়া হয়নি। খেজুরের বীজ থেকে জার্মিনেট হয়ে এমন চারার পর্যায়ে আসতে ৩মাসের মত লাগে। তিন মাসে এই বীজ থেকে চারা রূপান্তরিত হয়ে গেলো। এতে অবাক করার কি আছে?
অবাক করার বিষয় হচ্ছে হাতটা। আঙুলগুলো স্পষ্ট, চামড়ার রং ঠিক জীবন্ত মানুষের মত। এতদিনে হাত, হাতের আঙুল পচে গলে যাওয়ার কথা। কাদের শরীর মৃত্যুর পরেও সুন্দর সতেজ রয়ে যায়, বলুন তো?




·71 Visualizações
·0 Anterior