যে যান ঢাকা থেকে নিউইয়র্ক যেতে মাত্র ১ মিনিট সময় নেয়
ঢাকা শহর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের দূরত্ব প্রায় আট হাজার মাইল। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে বিমানের ১৬-১৭ ঘণ্টা লেগে যায়। নাসার বিজ্ঞানীরা এমন এক যান নিয়ে কাজ করেন, যার কাছে এই দূরত্ব পার হতে এক মিনিটের মতো সময় লাগবে। নাসার পার্কার সোলার প্রোব রকেট সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করছে। এই যান সর্বোচ্চ গতি স্পর্শ করার নতুন রেকর্ড গড়েছে। যানটির গতি ঘণ্টায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার কিলোমিটার অতিক্রম করার বিরল রেকর্ড স্পর্শ করেছে। যদি এই গতি স্থির থাকে, তাহলে যানটি ঢাকা থেকে নিউইয়র্কে যেতে এক মিনিটের কম সময় নেবে।
নাসার পার্কার সোলার প্রোব রকেটটি ১৮ সেপ্টেম্বর সূর্যকে ২৫তম বারের মতো প্রদক্ষিণ করেছে। প্রদক্ষিণের সময় রকেটটি পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। প্রদক্ষিণ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের জনস হপকিন্স অ্যাপ্লায়েড ফিজিকস ল্যাবরেটরির (এপিএল) ফ্লাইট কন্ট্রোলারদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে। এই অভিযানে মহাকাশযানটি ঘণ্টায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার কিলোমিটারের সর্বোচ্চ গতিতে পৌঁছায়। এর আগেও দুবার এমন গতিতে ছুটেছিল যানটি।
সূর্যের রহস্য উন্মোচনে কাজ করছে পার্কার প্রোব। চরম পরিস্থিতিতে প্রবেশ করে পার্কার প্রোব বিজ্ঞানীদের সূর্যের কিছু বড় রহস্য সমাধান করতে সাহায্য করছে। সৌরবায়ুর উৎপত্তি হয় কীভাবে, সূর্যের পৃষ্ঠের চেয়ে করোনা স্তর কেন বেশি উত্তপ্ত আর বিশাল প্লাজমা মেঘ কীভাবে গঠিত হয়, তা জানার জন্য কাজ করছে। নাসা বলেছে, সৌর ও অন্যান্য সৌর ঘটনা যেমন সৌরশিখা ও করোনাল মাস ইজেকশনের ওপর পার্কারের পর্যবেক্ষণ সূর্য ও মহাজাগতিক আবহাওয়া সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা নভোচারী, স্যাটেলাইট, বিমান চলাচল থেকে শুরু করে পৃথিবীর বিদ্যুৎ গ্রিডের জন্যও ঝুঁকি তৈরি করে বলে এ নিয়ে তথ্য জানা প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার পরিচালনা করছে পার্কার সোলার প্রোবটি। ২০১৮ সালে নাসার লিভিং উইথ আ স্টার (এলডব্লিউএস) কর্মসূচির অংশ হিসেবে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
ঢাকা শহর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের দূরত্ব প্রায় আট হাজার মাইল। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে বিমানের ১৬-১৭ ঘণ্টা লেগে যায়। নাসার বিজ্ঞানীরা এমন এক যান নিয়ে কাজ করেন, যার কাছে এই দূরত্ব পার হতে এক মিনিটের মতো সময় লাগবে। নাসার পার্কার সোলার প্রোব রকেট সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করছে। এই যান সর্বোচ্চ গতি স্পর্শ করার নতুন রেকর্ড গড়েছে। যানটির গতি ঘণ্টায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার কিলোমিটার অতিক্রম করার বিরল রেকর্ড স্পর্শ করেছে। যদি এই গতি স্থির থাকে, তাহলে যানটি ঢাকা থেকে নিউইয়র্কে যেতে এক মিনিটের কম সময় নেবে।
নাসার পার্কার সোলার প্রোব রকেটটি ১৮ সেপ্টেম্বর সূর্যকে ২৫তম বারের মতো প্রদক্ষিণ করেছে। প্রদক্ষিণের সময় রকেটটি পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। প্রদক্ষিণ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের জনস হপকিন্স অ্যাপ্লায়েড ফিজিকস ল্যাবরেটরির (এপিএল) ফ্লাইট কন্ট্রোলারদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে। এই অভিযানে মহাকাশযানটি ঘণ্টায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার কিলোমিটারের সর্বোচ্চ গতিতে পৌঁছায়। এর আগেও দুবার এমন গতিতে ছুটেছিল যানটি।
সূর্যের রহস্য উন্মোচনে কাজ করছে পার্কার প্রোব। চরম পরিস্থিতিতে প্রবেশ করে পার্কার প্রোব বিজ্ঞানীদের সূর্যের কিছু বড় রহস্য সমাধান করতে সাহায্য করছে। সৌরবায়ুর উৎপত্তি হয় কীভাবে, সূর্যের পৃষ্ঠের চেয়ে করোনা স্তর কেন বেশি উত্তপ্ত আর বিশাল প্লাজমা মেঘ কীভাবে গঠিত হয়, তা জানার জন্য কাজ করছে। নাসা বলেছে, সৌর ও অন্যান্য সৌর ঘটনা যেমন সৌরশিখা ও করোনাল মাস ইজেকশনের ওপর পার্কারের পর্যবেক্ষণ সূর্য ও মহাজাগতিক আবহাওয়া সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা নভোচারী, স্যাটেলাইট, বিমান চলাচল থেকে শুরু করে পৃথিবীর বিদ্যুৎ গ্রিডের জন্যও ঝুঁকি তৈরি করে বলে এ নিয়ে তথ্য জানা প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার পরিচালনা করছে পার্কার সোলার প্রোবটি। ২০১৮ সালে নাসার লিভিং উইথ আ স্টার (এলডব্লিউএস) কর্মসূচির অংশ হিসেবে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
যে যান ঢাকা থেকে নিউইয়র্ক যেতে মাত্র ১ মিনিট সময় নেয়
ঢাকা শহর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের দূরত্ব প্রায় আট হাজার মাইল। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে বিমানের ১৬-১৭ ঘণ্টা লেগে যায়। নাসার বিজ্ঞানীরা এমন এক যান নিয়ে কাজ করেন, যার কাছে এই দূরত্ব পার হতে এক মিনিটের মতো সময় লাগবে। নাসার পার্কার সোলার প্রোব রকেট সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করছে। এই যান সর্বোচ্চ গতি স্পর্শ করার নতুন রেকর্ড গড়েছে। যানটির গতি ঘণ্টায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার কিলোমিটার অতিক্রম করার বিরল রেকর্ড স্পর্শ করেছে। যদি এই গতি স্থির থাকে, তাহলে যানটি ঢাকা থেকে নিউইয়র্কে যেতে এক মিনিটের কম সময় নেবে।
নাসার পার্কার সোলার প্রোব রকেটটি ১৮ সেপ্টেম্বর সূর্যকে ২৫তম বারের মতো প্রদক্ষিণ করেছে। প্রদক্ষিণের সময় রকেটটি পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। প্রদক্ষিণ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের জনস হপকিন্স অ্যাপ্লায়েড ফিজিকস ল্যাবরেটরির (এপিএল) ফ্লাইট কন্ট্রোলারদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে। এই অভিযানে মহাকাশযানটি ঘণ্টায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার কিলোমিটারের সর্বোচ্চ গতিতে পৌঁছায়। এর আগেও দুবার এমন গতিতে ছুটেছিল যানটি।
সূর্যের রহস্য উন্মোচনে কাজ করছে পার্কার প্রোব। চরম পরিস্থিতিতে প্রবেশ করে পার্কার প্রোব বিজ্ঞানীদের সূর্যের কিছু বড় রহস্য সমাধান করতে সাহায্য করছে। সৌরবায়ুর উৎপত্তি হয় কীভাবে, সূর্যের পৃষ্ঠের চেয়ে করোনা স্তর কেন বেশি উত্তপ্ত আর বিশাল প্লাজমা মেঘ কীভাবে গঠিত হয়, তা জানার জন্য কাজ করছে। নাসা বলেছে, সৌর ও অন্যান্য সৌর ঘটনা যেমন সৌরশিখা ও করোনাল মাস ইজেকশনের ওপর পার্কারের পর্যবেক্ষণ সূর্য ও মহাজাগতিক আবহাওয়া সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা নভোচারী, স্যাটেলাইট, বিমান চলাচল থেকে শুরু করে পৃথিবীর বিদ্যুৎ গ্রিডের জন্যও ঝুঁকি তৈরি করে বলে এ নিয়ে তথ্য জানা প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার পরিচালনা করছে পার্কার সোলার প্রোবটি। ২০১৮ সালে নাসার লিভিং উইথ আ স্টার (এলডব্লিউএস) কর্মসূচির অংশ হিসেবে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।


·240 مشاهدة
·0 معاينة