Upgrade to Pro

চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের

২০২৪ ওয়াইআর৪ নামের একটি গ্রহাণু ২০৩২ সালে চাঁদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা। আকারে প্রায় ৬০ মিটার চওড়া এই গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য সরাসরি বড় হুমকি নয়। তবে চাঁদে আঘাত হানলে মহাকাশে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, চাঁদে ধাক্কা লাগলে বিপুল পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে পড়বে। এতে উপগ্রহ, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন এবং পৃথিবীর মহাকাশ-সম্পদ ঝুঁকিতে পড়বে। এমনকি পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান উল্কাবৃষ্টির মতো দৃশ্যও দেখা যেতে পারে।

নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের বিজ্ঞানী ব্রেন্ট বারবি নেতৃত্বাধীন একটি দল বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছে। তাদের মতে, প্রচলিত পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রহাণুর কক্ষপথ পরিবর্তনের চেষ্টা করলে উল্টো সেটি পৃথিবীর দিকেও আসতে পারে। তাছাড়া এর ভর ও গঠন সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য না থাকায় কক্ষপথ পরিবর্তন কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এ কারণে বিজ্ঞানীরা গ্রহাণু ধ্বংসের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, কাইনেটিক ডিসরাপশন মিশন চালিয়ে গ্রহাণুটিকে পারমাণবিক বিস্ফোরণে ভেঙে ফেলা। পরিকল্পনা অনুযায়ী, দুটি ১০০ কিলোটন শক্তির পারমাণবিক ডিভাইস পাঠানো হতে পারে। এর শক্তি ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা বোমার তুলনায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

বিজ্ঞানীরা ২০২৮ সালে গ্রহাণুর পৃথিবী-চাঁদ কক্ষপথের কাছাকাছি আসা সময়ে এর গতি ও গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে চান। এজন্য সাইক বা ওসিরিস-এপেক্সের মতো মহাকাশ মিশন ব্যবহার করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের ২০২৪ ওয়াইআর৪ নামের একটি গ্রহাণু ২০৩২ সালে চাঁদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা। আকারে প্রায় ৬০ মিটার চওড়া এই গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য সরাসরি বড় হুমকি নয়। তবে চাঁদে আঘাত হানলে মহাকাশে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চাঁদে ধাক্কা লাগলে বিপুল পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে পড়বে। এতে উপগ্রহ, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন এবং পৃথিবীর মহাকাশ-সম্পদ ঝুঁকিতে পড়বে। এমনকি পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান উল্কাবৃষ্টির মতো দৃশ্যও দেখা যেতে পারে। নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের বিজ্ঞানী ব্রেন্ট বারবি নেতৃত্বাধীন একটি দল বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছে। তাদের মতে, প্রচলিত পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রহাণুর কক্ষপথ পরিবর্তনের চেষ্টা করলে উল্টো সেটি পৃথিবীর দিকেও আসতে পারে। তাছাড়া এর ভর ও গঠন সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য না থাকায় কক্ষপথ পরিবর্তন কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এ কারণে বিজ্ঞানীরা গ্রহাণু ধ্বংসের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, কাইনেটিক ডিসরাপশন মিশন চালিয়ে গ্রহাণুটিকে পারমাণবিক বিস্ফোরণে ভেঙে ফেলা। পরিকল্পনা অনুযায়ী, দুটি ১০০ কিলোটন শক্তির পারমাণবিক ডিভাইস পাঠানো হতে পারে। এর শক্তি ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা বোমার তুলনায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি। বিজ্ঞানীরা ২০২৮ সালে গ্রহাণুর পৃথিবী-চাঁদ কক্ষপথের কাছাকাছি আসা সময়ে এর গতি ও গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে চান। এজন্য সাইক বা ওসিরিস-এপেক্সের মতো মহাকাশ মিশন ব্যবহার করার পরিকল্পনাও রয়েছে। সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
Love
Like
3
·286 Views ·0 Reviews
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com