প্রো আপগ্রেড

‘কয়েক বছর পেছাতে’ পারে চাঁদে মানুষ পাঠানোর মিশন

২০২৭ সালে মানুষকে আবার চাঁদে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে মিশনটিকে বড় এক সাফল্য হিসেবে ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে এখন সেটা ‘কয়েক বছর পর্যন্ত’ পিছিয়ে দেওয়ার কথা বলছে সংস্থাটি।

স্পেস নিউজের প্রতিবেদন অনুসারে, দেরির বড় সমস্যা হচ্ছে ‘ওরিয়ন’ মহাকাশযানের হিট শিল্ডে সমস্যা ও স্পেসএক্সের ‘স্টারশিপ হিউম্যান ল্যান্ডিং সিস্টেম’ বা এইচএলএস-এর উন্নয়নে ক্রমাগত বাধা। সাধারণ স্টারশিপ রকেটের বিশেষ ধরনের সংস্করণ এইচএলএস, যা চাঁদের কক্ষপথ থেকে পৃষ্ঠে এবং আবার পৃথিবীতে নভোচারীদের ফিরিয়ে আনার জন্য তৈরি করছে স্পেসএক্স।

এ ছাড়া আর্থিক চাপও বাড়ছে, বাজেট কাটছাঁটের কারণে নাসার এ বড় পরিসরে চাঁদ গবেষণা প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। আর্টেমিস মিশন আমেরিকার মহাকাশ গবেষণার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ হলেও এর সাফল্য এখন কেবল প্রযুক্তির ওপরই নির্ভর করছে না, বরং আর্থিক এবং রাজনৈতিক বাস্তবতার ওপরও অনেকটাই নির্ভরশীল বলে প্রতিবেদনে লিখেছে এনগ্যাজেট।

স্পেসএক্সের রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র স্টারবেইস সফরকালে নাসার সেইফটি বিশেষজ্ঞ পল হিল বলেছেন, “এইচএলএস-এর পরিকল্পিত সময়সূচি বড় সমস্যায় পড়েছে এবং আমাদের ধারণা অনুসারে, ল্যান্ডারটি ২০২৭ সালে আর্টেমিস ৩ মিশনের জন্য প্রস্তুত হতে কয়েক বছর দেরি হতে পারে।”

মূল সমস্যা হচ্ছে, স্পেসএক্সের দলটি এখনও ঠিকভাবে বুঝতে পারেনি চাঁদের দিকে যাওয়ার আগে স্টারশিপ রকেটটিকে কীভাবে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে রিফুয়েল বা জ্বালানি ঢালা হবে। রকেটটির এটিই প্রথম সংস্করণ, যা এমন ধরনের জ্বালানি স্থানান্তর করবে। তবে ইঞ্জিনের নতুন করে ডিজাইনের কাজ চলমান থাকায় এ কাজ ধীরগতিতে চলছে।

এ সমস্যার সমাধান কখন হবে তা নিয়ে এখনও কোনো নির্দিষ্ট সময়সূচি নেই। স্পেসএক্সের প্রেসিডেন্ট গুইন শটওয়েল বলেছেন, এ প্রকল্পটি হয়ত ‘আমার কিছু ইঞ্জিনিয়াররা যেমনটি ভাবছেন তত কঠিন হবে না।”

‘কয়েক বছর পেছাতে’ পারে চাঁদে মানুষ পাঠানোর মিশন ২০২৭ সালে মানুষকে আবার চাঁদে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে মিশনটিকে বড় এক সাফল্য হিসেবে ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে এখন সেটা ‘কয়েক বছর পর্যন্ত’ পিছিয়ে দেওয়ার কথা বলছে সংস্থাটি। স্পেস নিউজের প্রতিবেদন অনুসারে, দেরির বড় সমস্যা হচ্ছে ‘ওরিয়ন’ মহাকাশযানের হিট শিল্ডে সমস্যা ও স্পেসএক্সের ‘স্টারশিপ হিউম্যান ল্যান্ডিং সিস্টেম’ বা এইচএলএস-এর উন্নয়নে ক্রমাগত বাধা। সাধারণ স্টারশিপ রকেটের বিশেষ ধরনের সংস্করণ এইচএলএস, যা চাঁদের কক্ষপথ থেকে পৃষ্ঠে এবং আবার পৃথিবীতে নভোচারীদের ফিরিয়ে আনার জন্য তৈরি করছে স্পেসএক্স। এ ছাড়া আর্থিক চাপও বাড়ছে, বাজেট কাটছাঁটের কারণে নাসার এ বড় পরিসরে চাঁদ গবেষণা প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। আর্টেমিস মিশন আমেরিকার মহাকাশ গবেষণার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ হলেও এর সাফল্য এখন কেবল প্রযুক্তির ওপরই নির্ভর করছে না, বরং আর্থিক এবং রাজনৈতিক বাস্তবতার ওপরও অনেকটাই নির্ভরশীল বলে প্রতিবেদনে লিখেছে এনগ্যাজেট। স্পেসএক্সের রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র স্টারবেইস সফরকালে নাসার সেইফটি বিশেষজ্ঞ পল হিল বলেছেন, “এইচএলএস-এর পরিকল্পিত সময়সূচি বড় সমস্যায় পড়েছে এবং আমাদের ধারণা অনুসারে, ল্যান্ডারটি ২০২৭ সালে আর্টেমিস ৩ মিশনের জন্য প্রস্তুত হতে কয়েক বছর দেরি হতে পারে।” মূল সমস্যা হচ্ছে, স্পেসএক্সের দলটি এখনও ঠিকভাবে বুঝতে পারেনি চাঁদের দিকে যাওয়ার আগে স্টারশিপ রকেটটিকে কীভাবে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে রিফুয়েল বা জ্বালানি ঢালা হবে। রকেটটির এটিই প্রথম সংস্করণ, যা এমন ধরনের জ্বালানি স্থানান্তর করবে। তবে ইঞ্জিনের নতুন করে ডিজাইনের কাজ চলমান থাকায় এ কাজ ধীরগতিতে চলছে। এ সমস্যার সমাধান কখন হবে তা নিয়ে এখনও কোনো নির্দিষ্ট সময়সূচি নেই। স্পেসএক্সের প্রেসিডেন্ট গুইন শটওয়েল বলেছেন, এ প্রকল্পটি হয়ত ‘আমার কিছু ইঞ্জিনিয়াররা যেমনটি ভাবছেন তত কঠিন হবে না।”
Like
Love
7
·334 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com