ইলিয়াস এন্ড পিনাকী দাদার Friends - ১৭ বছর গো*য়া মারা খাওয়ার পর...

Upgrade to Pro

বিজ্ঞাপন ব্যানার
এখানে আপনার বিজ্ঞাপন দিন
১৭ বছর গো*য়া মারা খাওয়ার পর বিএনপি’র যুগ্ম-মহাসচিব ও বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ একটি দল পোন্দের আলো পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমান-এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

এটি আবার তারা ফলাও করে মিড়িয়া সেলে পোস্ট করেছেন। তো অবাক বিষয় হচ্ছে এনি চৌধুরী সম্ভবত পোঁদের আলোর মতির সাথে প্রটোকলের কারণে ছবি তোলার সুযোগ পাননি। কিন্তু ক্যাপশনে ঠিকই মতির নাম লিখে দিয়েছে৷

কিছুদিন আগে সন্তোষ শর্মাকে এনে জামায়াত যে শাস্তি পেয়েছিল সম্ভবত বিএনপিরও এমন কিছু খাওয়ার হাউশ হয়েছিল। আর মানুষও তাদেরকে দুই হাত ভরে দিয়েছে৷ প্রায় ৯ হাজার রিএকশনের পোস্টে ৫ হাজার মতো হা হা পড়েছে৷

বেসরকারীভাবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হা হা বিপুল ভোটে এগিয়ে আছে। অবশ্যই পোস্টের নিচে সাধারণ বিএনপি কর্মীরাই ইচ্ছামত বাম্বু দিয়েছে৷ আফসোস সাধারণ কর্মীরা বুঝলেও এই শয়তান নেতাগুলোর কোনদিন বোধোদয় হবে না।

কে সাইধে গো মা সা হতে চাইলে তাকে আসলে কেউই থামাতে পারে না। এই পোন্দের আলোর প্রতিবেদনে বছরের পর বছর ধরে বেগম খালেদা জিয়াকে লেখা হতো শুধু 'খালেদা' নামে আর দ্বিতীয় শীর্ষ নেতাকে লিখত 'তারেক' নামে। খালেদা জিয়া কিংবা বেগম খালেদা জিয়া লিখে পর্যন্ত সৌজন্যবোধ দেখানো হয়নি।

আর এখন এরা যায় হাজিরা দিতে। এদের সব জাউরামি দেখায় দিলে আমাকে বলে আমি নাকি বিএনপির পেছেনে লেগে থাকি।

দেখেন এখন আপনারা যা ভালো মনে করেন
#Pinaki Dada
১৭ বছর গো*য়া মারা খাওয়ার পর বিএনপি’র যুগ্ম-মহাসচিব ও বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ একটি দল পোন্দের আলো পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমান-এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এটি আবার তারা ফলাও করে মিড়িয়া সেলে পোস্ট করেছেন। তো অবাক বিষয় হচ্ছে এনি চৌধুরী সম্ভবত পোঁদের আলোর মতির সাথে প্রটোকলের কারণে ছবি তোলার সুযোগ পাননি। কিন্তু ক্যাপশনে ঠিকই মতির নাম লিখে দিয়েছে৷ কিছুদিন আগে সন্তোষ শর্মাকে এনে জামায়াত যে শাস্তি পেয়েছিল সম্ভবত বিএনপিরও এমন কিছু খাওয়ার হাউশ হয়েছিল। আর মানুষও তাদেরকে দুই হাত ভরে দিয়েছে৷ প্রায় ৯ হাজার রিএকশনের পোস্টে ৫ হাজার মতো হা হা পড়েছে৷ বেসরকারীভাবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হা হা বিপুল ভোটে এগিয়ে আছে। অবশ্যই পোস্টের নিচে সাধারণ বিএনপি কর্মীরাই ইচ্ছামত বাম্বু দিয়েছে৷ আফসোস সাধারণ কর্মীরা বুঝলেও এই শয়তান নেতাগুলোর কোনদিন বোধোদয় হবে না। কে সাইধে গো মা সা হতে চাইলে তাকে আসলে কেউই থামাতে পারে না। এই পোন্দের আলোর প্রতিবেদনে বছরের পর বছর ধরে বেগম খালেদা জিয়াকে লেখা হতো শুধু 'খালেদা' নামে আর দ্বিতীয় শীর্ষ নেতাকে লিখত 'তারেক' নামে। খালেদা জিয়া কিংবা বেগম খালেদা জিয়া লিখে পর্যন্ত সৌজন্যবোধ দেখানো হয়নি। আর এখন এরা যায় হাজিরা দিতে। এদের সব জাউরামি দেখায় দিলে আমাকে বলে আমি নাকি বিএনপির পেছেনে লেগে থাকি। দেখেন এখন আপনারা যা ভালো মনে করেন🙂 #Pinaki Dada
Love
Like
Sad
Haha
Wow
36
2 Comments ·311 Views ·0 Reviews