Parit1

কিশোরী মিথিলা গ্রামের এক সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিল। তার বাবা ছিলেন একজন কৃষক, আর মা গৃহিণী। গ্রামে এতটুকু শান্তিপূর্ণ জীবন কাটানো মিথিলার খুব একটা বিশেষ কিছু চাইত না, তবে মনের মধ্যে এক অসম্ভব ইচ্ছা ছিল, একটি নতুন দিগন্তে পা রাখার। কিশোরী বয়সে, সে কখনো ভাবতেও পারেনি যে, তার জীবন একদিন এমন মোড় নিবে।

মিথিলার পরিবারের একমাত্র সন্তান ছিল সে। পড়াশোনায় সবসময় ভালো ছিল, কিন্তু গ্রামের সাধারণ স্কুলে পড়তে গিয়ে তার মেধা তেমন উজ্জ্বল হতে পারছিল না। তবে, তার মধ্যে কিছু আলাদা করার ক্ষমতা ছিল। তার মেধা এবং আন্তরিকতা শিক্ষক ও সহপাঠীদের নজর কাড়ত। কিন্তু মিথিলা জানত, তার মতো একজন গ্রামের সাধারণ মেয়ের জন্য সুযোগ খুব কম। তবুও, কখনো হাল ছাড়ত না সে। বইয়ের পাতায় চোখ রেখে স্বপ্ন দেখত, কখনো বড় কিছু করবে, তবে কী করবে তা সে নিজেও জানত না।

একদিন, গ্রামের এক প্রখ্যাত শিক্ষক, স্যার রহমান, তার বাড়িতে আসেন। স্যার রহমান ছিলেন একজন শিক্ষিত ও আধুনিক মানুষ, যিনি নতুন শিক্ষার উপায় সম্পর্কে সবার কাছে বার্তা পৌঁছাতে চেয়েছিলেন। তিনি মিথিলাকে বিশেষভাবে ভালোবাসতেন এবং তার মেধা সম্পর্কে খুবই উচ্চ ধারণা রাখতেন। একদিন, স্যার রহমান মিথিলাকে বলেন, "তুমি যদি একটু চেষ্টা কর, তাহলে তোমার জীবন বদলে যেতে পারে।"

এই কথা শুনে মিথিলার হৃদয়ে নতুন আশার আলো জ্বলে উঠল। স্যার রহমানের কথা তার মনে গেঁথে গিয়েছিল। সে বুঝতে পারল, তার স্বপ্নের দিগন্ত শুধুমাত্র তার মেধা ও পড়াশোনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং তার ইচ্ছাশক্তি ও দৃঢ় বিশ্বাসের মধ্যেই এটি নিহিত।

এটি ছিল মিথিলার জীবনের সেই মোড়, যেখান থেকে তার গল্প শুরু হয়েছিল। তার মনের মধ্যে দৃঢ় সংকল্প ছিল, সে জীবনে কিছু একটা বড় করবে। সে ধীরে ধীরে শহরের বিভিন্ন শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করল। তার পরিশ্রম ও জ্ঞান সবার নজর কাড়ল। তবে, শহরের দিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে তার পরিবারের সদস্যরা কিছুটা দ্বিধায় ছিলেন। তার মা-বাবা খুবই সাধারণ মানুষ ছিলেন, এবং তারা বুঝতে পারছিলেন না, শহরে গিয়ে মিথিলা কেমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে।

Parit1 কিশোরী মিথিলা গ্রামের এক সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিল। তার বাবা ছিলেন একজন কৃষক, আর মা গৃহিণী। গ্রামে এতটুকু শান্তিপূর্ণ জীবন কাটানো মিথিলার খুব একটা বিশেষ কিছু চাইত না, তবে মনের মধ্যে এক অসম্ভব ইচ্ছা ছিল, একটি নতুন দিগন্তে পা রাখার। কিশোরী বয়সে, সে কখনো ভাবতেও পারেনি যে, তার জীবন একদিন এমন মোড় নিবে। মিথিলার পরিবারের একমাত্র সন্তান ছিল সে। পড়াশোনায় সবসময় ভালো ছিল, কিন্তু গ্রামের সাধারণ স্কুলে পড়তে গিয়ে তার মেধা তেমন উজ্জ্বল হতে পারছিল না। তবে, তার মধ্যে কিছু আলাদা করার ক্ষমতা ছিল। তার মেধা এবং আন্তরিকতা শিক্ষক ও সহপাঠীদের নজর কাড়ত। কিন্তু মিথিলা জানত, তার মতো একজন গ্রামের সাধারণ মেয়ের জন্য সুযোগ খুব কম। তবুও, কখনো হাল ছাড়ত না সে। বইয়ের পাতায় চোখ রেখে স্বপ্ন দেখত, কখনো বড় কিছু করবে, তবে কী করবে তা সে নিজেও জানত না। একদিন, গ্রামের এক প্রখ্যাত শিক্ষক, স্যার রহমান, তার বাড়িতে আসেন। স্যার রহমান ছিলেন একজন শিক্ষিত ও আধুনিক মানুষ, যিনি নতুন শিক্ষার উপায় সম্পর্কে সবার কাছে বার্তা পৌঁছাতে চেয়েছিলেন। তিনি মিথিলাকে বিশেষভাবে ভালোবাসতেন এবং তার মেধা সম্পর্কে খুবই উচ্চ ধারণা রাখতেন। একদিন, স্যার রহমান মিথিলাকে বলেন, "তুমি যদি একটু চেষ্টা কর, তাহলে তোমার জীবন বদলে যেতে পারে।" এই কথা শুনে মিথিলার হৃদয়ে নতুন আশার আলো জ্বলে উঠল। স্যার রহমানের কথা তার মনে গেঁথে গিয়েছিল। সে বুঝতে পারল, তার স্বপ্নের দিগন্ত শুধুমাত্র তার মেধা ও পড়াশোনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং তার ইচ্ছাশক্তি ও দৃঢ় বিশ্বাসের মধ্যেই এটি নিহিত। এটি ছিল মিথিলার জীবনের সেই মোড়, যেখান থেকে তার গল্প শুরু হয়েছিল। তার মনের মধ্যে দৃঢ় সংকল্প ছিল, সে জীবনে কিছু একটা বড় করবে। সে ধীরে ধীরে শহরের বিভিন্ন শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করল। তার পরিশ্রম ও জ্ঞান সবার নজর কাড়ল। তবে, শহরের দিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে তার পরিবারের সদস্যরা কিছুটা দ্বিধায় ছিলেন। তার মা-বাবা খুবই সাধারণ মানুষ ছিলেন, এবং তারা বুঝতে পারছিলেন না, শহরে গিয়ে মিথিলা কেমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে।
Love
Angry
Like
5
· 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·155 Views ·0 Προεπισκόπηση
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com