Security Check
সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ

ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে।

গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে।

তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।

তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে। গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে। তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
Love
Like
5
· 2 Comments ·0 Shares ·453 Views ·0 Reviews
Upgrade to Pro
Choose the Plan That's Right for You
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%