মানুষের পরিবর্তে রোবট ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে অ্যামাজন
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অনলাইন খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন, যা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম নিয়োগদাতা, নিজেদের শীর্ষ নির্বাহীদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ৫ লাখের বেশি মানুষের কাজ রোবটের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করার পথে হাঁটছে বলে দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত দুই দশকে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মক্ষেত্রের ধরন বদলে দেওয়া এই কোম্পানিটির কর্মী রয়েছে প্রায় ১৫ লাখ। কোম্পানির অটোমেশন টিমের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৭ সালের মধ্যে রোবট ব্যবহারের মাধ্যমে কাজ চালিয়ে নিলে অন্তত ১ লাখ ৬০ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা এড়ানো যাবে।
গত বছর বোর্ডকে দেওয়া এক ব্রিফিংয়ে অ্যামাজন কর্মকর্তারা বলেছিলেন, রোবোটিক অটোমেশন তাদের আগামী বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন কর্মী যোগ না করেই ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ দেবে। তারা আশা করছেন, ২০৩৩ সালের মধ্যে পণ্যের বিক্রি দ্বিগুণ হবে, অথচ জনবল বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না। দ্রুত ডেলিভারির জন্য নকশাকৃত নতুন গুদামগুলোতে অ্যামাজন এমন কাঠামো গড়ে তুলছে, যেখানে মানুষের উপস্থিতি থাকবে ন্যূনতম।
কোম্পানির রোবোটিকস বিভাগ দীর্ঘ মেয়াদে তাদের মোট কার্যক্রমের ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত অটোমেট করার লক্ষ্য স্থির করেছে। তবে নথিতে দেখা যায়, কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগের সময় কোম্পানি 'অটোমেশন' বা 'কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা' শব্দগুলো এড়িয়ে চলে, বরং 'উন্নত প্রযুক্তি' বা 'কোবট' (collaborative robot) শব্দ ব্যবহার করতে চায়, যা মানব-রোবট সহযোগিতার ভাবনা প্রকাশ করে।
মানুষের কাজ বা মজুরির ওপর রোবটের প্রভাব নিয়ে করা এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০২০ সাল পর্যন্ত আমেরিকায় একটি রোবট ১ হাজার কর্মীর কাজ করেছে এবং এতে ওই কোম্পানির মজুরির পেছনে খরচ হ্রাস হয়েছে ০.৪২ শতাংশ। একইসঙ্গে এতে ৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান নষ্ট হয়েছে। পাঁচ বছর পর ২০২৫ সালে এসে অনেক কোম্পানি মজুরির পেছনে খরচ কমাতে রোবটে বিনিয়োগ করছে।
সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক।
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অনলাইন খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন, যা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম নিয়োগদাতা, নিজেদের শীর্ষ নির্বাহীদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ৫ লাখের বেশি মানুষের কাজ রোবটের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করার পথে হাঁটছে বলে দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত দুই দশকে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মক্ষেত্রের ধরন বদলে দেওয়া এই কোম্পানিটির কর্মী রয়েছে প্রায় ১৫ লাখ। কোম্পানির অটোমেশন টিমের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৭ সালের মধ্যে রোবট ব্যবহারের মাধ্যমে কাজ চালিয়ে নিলে অন্তত ১ লাখ ৬০ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা এড়ানো যাবে।
গত বছর বোর্ডকে দেওয়া এক ব্রিফিংয়ে অ্যামাজন কর্মকর্তারা বলেছিলেন, রোবোটিক অটোমেশন তাদের আগামী বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন কর্মী যোগ না করেই ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ দেবে। তারা আশা করছেন, ২০৩৩ সালের মধ্যে পণ্যের বিক্রি দ্বিগুণ হবে, অথচ জনবল বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না। দ্রুত ডেলিভারির জন্য নকশাকৃত নতুন গুদামগুলোতে অ্যামাজন এমন কাঠামো গড়ে তুলছে, যেখানে মানুষের উপস্থিতি থাকবে ন্যূনতম।
কোম্পানির রোবোটিকস বিভাগ দীর্ঘ মেয়াদে তাদের মোট কার্যক্রমের ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত অটোমেট করার লক্ষ্য স্থির করেছে। তবে নথিতে দেখা যায়, কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগের সময় কোম্পানি 'অটোমেশন' বা 'কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা' শব্দগুলো এড়িয়ে চলে, বরং 'উন্নত প্রযুক্তি' বা 'কোবট' (collaborative robot) শব্দ ব্যবহার করতে চায়, যা মানব-রোবট সহযোগিতার ভাবনা প্রকাশ করে।
মানুষের কাজ বা মজুরির ওপর রোবটের প্রভাব নিয়ে করা এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০২০ সাল পর্যন্ত আমেরিকায় একটি রোবট ১ হাজার কর্মীর কাজ করেছে এবং এতে ওই কোম্পানির মজুরির পেছনে খরচ হ্রাস হয়েছে ০.৪২ শতাংশ। একইসঙ্গে এতে ৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান নষ্ট হয়েছে। পাঁচ বছর পর ২০২৫ সালে এসে অনেক কোম্পানি মজুরির পেছনে খরচ কমাতে রোবটে বিনিয়োগ করছে।
সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক।
মানুষের পরিবর্তে রোবট ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে অ্যামাজন
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অনলাইন খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান অ্যামাজন, যা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম নিয়োগদাতা, নিজেদের শীর্ষ নির্বাহীদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ৫ লাখের বেশি মানুষের কাজ রোবটের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করার পথে হাঁটছে বলে দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত দুই দশকে যুক্তরাষ্ট্রে কর্মক্ষেত্রের ধরন বদলে দেওয়া এই কোম্পানিটির কর্মী রয়েছে প্রায় ১৫ লাখ। কোম্পানির অটোমেশন টিমের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৭ সালের মধ্যে রোবট ব্যবহারের মাধ্যমে কাজ চালিয়ে নিলে অন্তত ১ লাখ ৬০ হাজার নতুন কর্মী নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা এড়ানো যাবে।
গত বছর বোর্ডকে দেওয়া এক ব্রিফিংয়ে অ্যামাজন কর্মকর্তারা বলেছিলেন, রোবোটিক অটোমেশন তাদের আগামী বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন কর্মী যোগ না করেই ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ দেবে। তারা আশা করছেন, ২০৩৩ সালের মধ্যে পণ্যের বিক্রি দ্বিগুণ হবে, অথচ জনবল বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না। দ্রুত ডেলিভারির জন্য নকশাকৃত নতুন গুদামগুলোতে অ্যামাজন এমন কাঠামো গড়ে তুলছে, যেখানে মানুষের উপস্থিতি থাকবে ন্যূনতম।
কোম্পানির রোবোটিকস বিভাগ দীর্ঘ মেয়াদে তাদের মোট কার্যক্রমের ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত অটোমেট করার লক্ষ্য স্থির করেছে। তবে নথিতে দেখা যায়, কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগের সময় কোম্পানি 'অটোমেশন' বা 'কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা' শব্দগুলো এড়িয়ে চলে, বরং 'উন্নত প্রযুক্তি' বা 'কোবট' (collaborative robot) শব্দ ব্যবহার করতে চায়, যা মানব-রোবট সহযোগিতার ভাবনা প্রকাশ করে।
মানুষের কাজ বা মজুরির ওপর রোবটের প্রভাব নিয়ে করা এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০২০ সাল পর্যন্ত আমেরিকায় একটি রোবট ১ হাজার কর্মীর কাজ করেছে এবং এতে ওই কোম্পানির মজুরির পেছনে খরচ হ্রাস হয়েছে ০.৪২ শতাংশ। একইসঙ্গে এতে ৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান নষ্ট হয়েছে। পাঁচ বছর পর ২০২৫ সালে এসে অনেক কোম্পানি মজুরির পেছনে খরচ কমাতে রোবটে বিনিয়োগ করছে।
সুত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক।