চোখ বন্ধ থাকলেও দেখা যাবে অন্ধকারে! চীনা বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত অবিশ্বাস্য কনট্যাক্ট লেন্স
চোখ বন্ধ থাকলেও চারপাশ দেখতে পাওয়া— বিষয়টি শুনতে যেন সায়েন্স ফিকশন মনে হলেও এখন তা বাস্তবে রূপ নিয়েছে চীনা বিজ্ঞানীদের কল্যাণে। চীনের ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়নার একদল গবেষক তৈরি করেছেন এক যুগান্তকারী ইনফ্রারেড সংবেদনশীল কনট্যাক্ট লেন্স, যা মানুষের চোখকে সম্পূর্ণ অন্ধকারেও দেখার ক্ষমতা দেয়। আরও বিস্ময়ের বিষয় হলো— এই লেন্স পরে চোখ বন্ধ রেখেও দেখা সম্ভব!
এই অতিসূক্ষ্ম লেন্সগুলো তৈরি হয়েছে ন্যানোফোটনিক উপাদান দিয়ে, যা ইনফ্রারেড বিকিরণ শনাক্ত করে সেটিকে দৃশ্যমান আলোক সংকেতে রূপান্তরিত করতে পারে। ফলে ব্যবহারকারী তার আশেপাশের তাপমাত্রা, নড়াচড়া ও আকার সহজেই বুঝতে পারেন— এক কথায় এটি তৈরি করছে প্রাকৃতিক থার্মাল ভিশন।
প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, লেন্সটি বন্ধ চোখের পাপড়ির মধ্য দিয়েও আশেপাশের বস্তু, তাপমাত্রা ও গতিবিধি শনাক্ত করতে সক্ষম।
গবেষকদের মতে, প্রথমে এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছিল সামরিক, চিকিৎসা ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য, তবে ভবিষ্যতে এটি দমকলকর্মী, সৈনিক এমনকি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদেরও দারুণভাবে সহায়তা করতে পারবে।
চীনা বিজ্ঞানীদের এই উদ্ভাবন মানবদেহের ইন্দ্রিয় ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায় উন্মোচন করেছে— যেখানে জীববিজ্ঞান ও ফোটোনিক প্রযুক্তি একসঙ্গে মিশে যাচ্ছে মানবদৃষ্টির পরবর্তী যুগে।
সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
চোখ বন্ধ থাকলেও চারপাশ দেখতে পাওয়া— বিষয়টি শুনতে যেন সায়েন্স ফিকশন মনে হলেও এখন তা বাস্তবে রূপ নিয়েছে চীনা বিজ্ঞানীদের কল্যাণে। চীনের ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়নার একদল গবেষক তৈরি করেছেন এক যুগান্তকারী ইনফ্রারেড সংবেদনশীল কনট্যাক্ট লেন্স, যা মানুষের চোখকে সম্পূর্ণ অন্ধকারেও দেখার ক্ষমতা দেয়। আরও বিস্ময়ের বিষয় হলো— এই লেন্স পরে চোখ বন্ধ রেখেও দেখা সম্ভব!
এই অতিসূক্ষ্ম লেন্সগুলো তৈরি হয়েছে ন্যানোফোটনিক উপাদান দিয়ে, যা ইনফ্রারেড বিকিরণ শনাক্ত করে সেটিকে দৃশ্যমান আলোক সংকেতে রূপান্তরিত করতে পারে। ফলে ব্যবহারকারী তার আশেপাশের তাপমাত্রা, নড়াচড়া ও আকার সহজেই বুঝতে পারেন— এক কথায় এটি তৈরি করছে প্রাকৃতিক থার্মাল ভিশন।
প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, লেন্সটি বন্ধ চোখের পাপড়ির মধ্য দিয়েও আশেপাশের বস্তু, তাপমাত্রা ও গতিবিধি শনাক্ত করতে সক্ষম।
গবেষকদের মতে, প্রথমে এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছিল সামরিক, চিকিৎসা ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য, তবে ভবিষ্যতে এটি দমকলকর্মী, সৈনিক এমনকি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদেরও দারুণভাবে সহায়তা করতে পারবে।
চীনা বিজ্ঞানীদের এই উদ্ভাবন মানবদেহের ইন্দ্রিয় ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায় উন্মোচন করেছে— যেখানে জীববিজ্ঞান ও ফোটোনিক প্রযুক্তি একসঙ্গে মিশে যাচ্ছে মানবদৃষ্টির পরবর্তী যুগে।
সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
চোখ বন্ধ থাকলেও দেখা যাবে অন্ধকারে! চীনা বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত অবিশ্বাস্য কনট্যাক্ট লেন্স
চোখ বন্ধ থাকলেও চারপাশ দেখতে পাওয়া— বিষয়টি শুনতে যেন সায়েন্স ফিকশন মনে হলেও এখন তা বাস্তবে রূপ নিয়েছে চীনা বিজ্ঞানীদের কল্যাণে। চীনের ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়নার একদল গবেষক তৈরি করেছেন এক যুগান্তকারী ইনফ্রারেড সংবেদনশীল কনট্যাক্ট লেন্স, যা মানুষের চোখকে সম্পূর্ণ অন্ধকারেও দেখার ক্ষমতা দেয়। আরও বিস্ময়ের বিষয় হলো— এই লেন্স পরে চোখ বন্ধ রেখেও দেখা সম্ভব!
এই অতিসূক্ষ্ম লেন্সগুলো তৈরি হয়েছে ন্যানোফোটনিক উপাদান দিয়ে, যা ইনফ্রারেড বিকিরণ শনাক্ত করে সেটিকে দৃশ্যমান আলোক সংকেতে রূপান্তরিত করতে পারে। ফলে ব্যবহারকারী তার আশেপাশের তাপমাত্রা, নড়াচড়া ও আকার সহজেই বুঝতে পারেন— এক কথায় এটি তৈরি করছে প্রাকৃতিক থার্মাল ভিশন।
প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, লেন্সটি বন্ধ চোখের পাপড়ির মধ্য দিয়েও আশেপাশের বস্তু, তাপমাত্রা ও গতিবিধি শনাক্ত করতে সক্ষম।
গবেষকদের মতে, প্রথমে এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছিল সামরিক, চিকিৎসা ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য, তবে ভবিষ্যতে এটি দমকলকর্মী, সৈনিক এমনকি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদেরও দারুণভাবে সহায়তা করতে পারবে।
চীনা বিজ্ঞানীদের এই উদ্ভাবন মানবদেহের ইন্দ্রিয় ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায় উন্মোচন করেছে— যেখানে জীববিজ্ঞান ও ফোটোনিক প্রযুক্তি একসঙ্গে মিশে যাচ্ছে মানবদৃষ্টির পরবর্তী যুগে।
সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।