Security Check
সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করছে একটি গ্রহাণু

বিজ্ঞানীরা শুক্র গ্রহের কক্ষপথের ভেতরে নতুন এক গ্রহাণু আবিষ্কার করেছেন। এটির ব্যাস প্রায় ৭০০ মিটার। ‘২০২৫ এসসি৭৯’ নামের এই গ্রহাণুটি সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে একবার প্রদক্ষিণ সম্পন্ন করে। এটি এখন পর্যন্ত শনাক্ত হওয়া দ্বিতীয় দ্রুতগতির গ্রহাণু এবং দ্বিতীয় যেটি শুক্রের কক্ষপথের ভেতরে পাওয়া গেছে।

কার্নেগি ইনস্টিটিউশন ফর সায়েন্সের জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্কট এস. শেফার্ড প্রথম এই গ্রহাণুটি দেখতে পান ২০২৫ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর চিলির ব্ল্যাঙ্কো ৪-মিটার টেলিস্কোপে স্থাপিত ডার্ক এনার্জি ক্যামেরা ব্যবহার করে। পরে জেমিনি ও মাগেলান টেলিস্কোপের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করে এর অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়।

বিজ্ঞানীরা জানান, ২০২৫ এসসি৭৯ বুধের কক্ষপথ অতিক্রম করে এবং সূর্যের উজ্জ্বলতার কারণে পৃথিবী থেকে বেশিরভাগ সময় আড়ালে থাকে। এই গ্রহাণু সূর্যের খুব কাছাকাছি ঘোরায় দূরবীণে দেখা যায় শুধু ভোর কিংবা গোধূলি বেলায়—যখন সূর্য ওঠার বা ডোবার সময় থাকে। এমন গ্রহাণুগুলোকে ‘টুইলাইট অ্যাস্টেরয়েড’ বলা হয়।

স্কট শেফার্ড বলেন, সবচেয়ে বিপজ্জনক গ্রহাণুগুলোই আসলে সবচেয়ে কঠিনভাবে শনাক্ত করা যায়। বেশিরভাগ গবেষণা রাতের অন্ধকারে করা হয়, কিন্তু সূর্যের কাছাকাছি থাকা এই টুইলাইট গ্রহাণুগুলো কেবল ভোর বা সন্ধ্যায় দেখা যায়। যদি এসব গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধাবিত হয়, তাহলে তা বড় ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে।

বর্তমানে ২০২৫ এসসি৭৯ সূর্যের পেছনে অবস্থান করছে, ফলে এটি কয়েক মাসের জন্য দূরবীণে অদৃশ্য থাকবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভবিষ্যতে এই গ্রহাণুর গঠন, সূর্যের প্রচণ্ড তাপেও টিকে থাকার ক্ষমতা এবং এর উৎপত্তি সম্পর্কে আরও গবেষণা চালানো হবে।

শেফার্ডের মতে, সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহাণু দুটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে অবস্থান করে। তবে মহাকর্ষীয় টানের কারণে কিছু গ্রহাণু কক্ষপথ পরিবর্তন করে সূর্যের কাছাকাছি চলে আসে। তিনি বলেন, এই ধরনের গ্রহাণুর অবস্থান ও গতি বোঝা গেলে আমরা পৃথিবীকে সম্ভাব্য সংঘর্ষের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারব এবং সৌরজগতের ইতিহাস সম্পর্কেও নতুন তথ্য জানতে পারব।
সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করছে একটি গ্রহাণু বিজ্ঞানীরা শুক্র গ্রহের কক্ষপথের ভেতরে নতুন এক গ্রহাণু আবিষ্কার করেছেন। এটির ব্যাস প্রায় ৭০০ মিটার। ‘২০২৫ এসসি৭৯’ নামের এই গ্রহাণুটি সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে একবার প্রদক্ষিণ সম্পন্ন করে। এটি এখন পর্যন্ত শনাক্ত হওয়া দ্বিতীয় দ্রুতগতির গ্রহাণু এবং দ্বিতীয় যেটি শুক্রের কক্ষপথের ভেতরে পাওয়া গেছে। কার্নেগি ইনস্টিটিউশন ফর সায়েন্সের জ্যোতির্বিজ্ঞানী স্কট এস. শেফার্ড প্রথম এই গ্রহাণুটি দেখতে পান ২০২৫ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর চিলির ব্ল্যাঙ্কো ৪-মিটার টেলিস্কোপে স্থাপিত ডার্ক এনার্জি ক্যামেরা ব্যবহার করে। পরে জেমিনি ও মাগেলান টেলিস্কোপের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করে এর অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়। বিজ্ঞানীরা জানান, ২০২৫ এসসি৭৯ বুধের কক্ষপথ অতিক্রম করে এবং সূর্যের উজ্জ্বলতার কারণে পৃথিবী থেকে বেশিরভাগ সময় আড়ালে থাকে। এই গ্রহাণু সূর্যের খুব কাছাকাছি ঘোরায় দূরবীণে দেখা যায় শুধু ভোর কিংবা গোধূলি বেলায়—যখন সূর্য ওঠার বা ডোবার সময় থাকে। এমন গ্রহাণুগুলোকে ‘টুইলাইট অ্যাস্টেরয়েড’ বলা হয়। স্কট শেফার্ড বলেন, সবচেয়ে বিপজ্জনক গ্রহাণুগুলোই আসলে সবচেয়ে কঠিনভাবে শনাক্ত করা যায়। বেশিরভাগ গবেষণা রাতের অন্ধকারে করা হয়, কিন্তু সূর্যের কাছাকাছি থাকা এই টুইলাইট গ্রহাণুগুলো কেবল ভোর বা সন্ধ্যায় দেখা যায়। যদি এসব গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধাবিত হয়, তাহলে তা বড় ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে। বর্তমানে ২০২৫ এসসি৭৯ সূর্যের পেছনে অবস্থান করছে, ফলে এটি কয়েক মাসের জন্য দূরবীণে অদৃশ্য থাকবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভবিষ্যতে এই গ্রহাণুর গঠন, সূর্যের প্রচণ্ড তাপেও টিকে থাকার ক্ষমতা এবং এর উৎপত্তি সম্পর্কে আরও গবেষণা চালানো হবে। শেফার্ডের মতে, সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহাণু দুটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে অবস্থান করে। তবে মহাকর্ষীয় টানের কারণে কিছু গ্রহাণু কক্ষপথ পরিবর্তন করে সূর্যের কাছাকাছি চলে আসে। তিনি বলেন, এই ধরনের গ্রহাণুর অবস্থান ও গতি বোঝা গেলে আমরা পৃথিবীকে সম্ভাব্য সংঘর্ষের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারব এবং সৌরজগতের ইতিহাস সম্পর্কেও নতুন তথ্য জানতে পারব।
Like
Love
3
· 2 Comments ·0 Shares ·203 Views ·0 Reviews
Upgrade to Pro
Choose the Plan That's Right for You
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%