Security Check
সূর্যের আলোর তীব্রতা কমাতে অদ্ভুত উদ্যোগ

সূর্যের আলো পৃথিবীর প্রাণ ধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সেই সূর্যের আলো বা রোদের তীব্রতা কমানোর জন্য বায়ুমণ্ডলের ওপর ক্ষুদ্র কণা নিক্ষেপ করার পরিকল্পনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী। বৈজ্ঞানিকভাবে সূর্যের আলো ঠেকানোর এই কৌশলকে স্ট্র্যাটোস্ফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশন বা এসএআই বলা হচ্ছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, বায়ুমণ্ডলের ওপরে নিক্ষেপ করা ক্ষুদ্র কণাগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে পৃথিবীকে ঠান্ডা করবে। যদিও বাস্তবে এমন কাজ করা মোটেও সহজ নয়।

স্ট্র্যাটোস্ফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশন পদ্ধতির কার্যকারিতা পরীক্ষা করার জন্য এরই মধ্যে শতাধিক সিমুলেশন মডেল তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। বেশির ভাগ মডেলেই নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট পরিমাণে ক্ষুদ্র কণা ব্যবহার করা হয়েছে। এরপর কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এসএআইর সাফল্য বা ব্যর্থতাকে প্রভাবিত করতে পারে এমন সব কারণকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির ক্লাইমেট স্কুলের বিজ্ঞানী ভি ফে ম্যাকনিল জানান, এসএআইয়ের সিমুলেশন মডেল উন্নত হলেও বাস্তবতা আলাদা। সিমুলেশনে সব ঠিক থাকে। বাস্তবে তা পুরোপুরি অনুসরণ করা যায় না। বাস্তবতা বেশ অনিশ্চিত।


বিজ্ঞানী মিরান্ডা হ্যাক জানান, বিজ্ঞানীরা স্ট্র্যাটোস্ফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশনের বিকল্প নিয়েও বিবেচনা করেছেন। হীরার সূর্যালোক প্রতিফলিত করার জন্য দুর্দান্ত অপটিক্যাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তবে প্রতিবছর আকাশে স্প্রে করার জন্য যথেষ্ট হীরা খুঁজে বের করা প্রায় অসম্ভব। অন্যদিকে আলফা অ্যালুমিনা ও ক্যালসিয়াম কার্বনেট সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী। তবে কাজ করার জন্য এই সব কণাকে অবিশ্বাস্যভাবে ছোট হতে হবে।

সূত্র: আর্থ ডটকম
সূর্যের আলোর তীব্রতা কমাতে অদ্ভুত উদ্যোগ সূর্যের আলো পৃথিবীর প্রাণ ধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সেই সূর্যের আলো বা রোদের তীব্রতা কমানোর জন্য বায়ুমণ্ডলের ওপর ক্ষুদ্র কণা নিক্ষেপ করার পরিকল্পনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী। বৈজ্ঞানিকভাবে সূর্যের আলো ঠেকানোর এই কৌশলকে স্ট্র্যাটোস্ফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশন বা এসএআই বলা হচ্ছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, বায়ুমণ্ডলের ওপরে নিক্ষেপ করা ক্ষুদ্র কণাগুলো সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে পৃথিবীকে ঠান্ডা করবে। যদিও বাস্তবে এমন কাজ করা মোটেও সহজ নয়। স্ট্র্যাটোস্ফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশন পদ্ধতির কার্যকারিতা পরীক্ষা করার জন্য এরই মধ্যে শতাধিক সিমুলেশন মডেল তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। বেশির ভাগ মডেলেই নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট পরিমাণে ক্ষুদ্র কণা ব্যবহার করা হয়েছে। এরপর কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা এসএআইর সাফল্য বা ব্যর্থতাকে প্রভাবিত করতে পারে এমন সব কারণকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির ক্লাইমেট স্কুলের বিজ্ঞানী ভি ফে ম্যাকনিল জানান, এসএআইয়ের সিমুলেশন মডেল উন্নত হলেও বাস্তবতা আলাদা। সিমুলেশনে সব ঠিক থাকে। বাস্তবে তা পুরোপুরি অনুসরণ করা যায় না। বাস্তবতা বেশ অনিশ্চিত। বিজ্ঞানী মিরান্ডা হ্যাক জানান, বিজ্ঞানীরা স্ট্র্যাটোস্ফেরিক অ্যারোসল ইনজেকশনের বিকল্প নিয়েও বিবেচনা করেছেন। হীরার সূর্যালোক প্রতিফলিত করার জন্য দুর্দান্ত অপটিক্যাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তবে প্রতিবছর আকাশে স্প্রে করার জন্য যথেষ্ট হীরা খুঁজে বের করা প্রায় অসম্ভব। অন্যদিকে আলফা অ্যালুমিনা ও ক্যালসিয়াম কার্বনেট সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী। তবে কাজ করার জন্য এই সব কণাকে অবিশ্বাস্যভাবে ছোট হতে হবে। সূত্র: আর্থ ডটকম
Love
Like
4
· 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·479 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
প্রো আপগ্রেড
আপনার জন্য সঠিক পরিকল্পনাটি চয়ন করুন
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%