১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
রাতের আকাশপ্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ দৃশ্যের অপেক্ষা। আর কয়েক দিন পরেই আকাশ সাক্ষী হতে চলেছে এক মহাজাগতিক ঘটনার; লিওনিড উল্কাবৃষ্টি। মুহুর্মুহু ঝরে পড়া এই উল্কার শোভা রাত জেগে দেখার সুযোগ পাবেন অনেকেই। প্রতি ঘণ্টায় ১৫ থেকে ২০টি উল্কা ঝরে পড়ার পূর্বাভাস রয়েছে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই উল্কাবৃষ্টি সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যাবে ১৬ নভেম্বর রাতে। ওই দিন রাত ১২টা থেকে ১৭ নভেম্বর ভোর ৩টা পর্যন্ত উল্কাপাতের দৃশ্য আকাশে স্পষ্ট হবে। বিশেষ করে ভোর সাড়ে ৩টার সামান্য আগে এক ফালি চাঁদ উঠবে, যা উল্কাবৃষ্টি দেখার ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র বাধা সৃষ্টি করবে না। এর তিন দিন পরই অমাবস্যা হওয়ায় চাঁদহীন অন্ধকার আকাশ উল্কার ঔজ্জ্বল্যকে আরও বাড়িয়ে দেবে।
এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে ছাদ বা খোলা জায়গায় মাদুর পেতে উত্তর গোলার্ধের সিংহরাশির দিকে নজর রাখতে হবে। উল্কাগুলি এই রাশি থেকেই নির্গত হচ্ছে বলে মনে হবে।
উল্কাবৃষ্টির উৎস হলো ৫৫পি/টেম্পল-টাটল নামে একটি ধূমকেতু। ১৬৯৯ সালে যখন এই ধূমকেতুটি সূর্যের কাছ দিয়ে গিয়েছিল, তখন এর কক্ষপথে একটি বিশাল লেজ বা ধুলোর আস্তরণ ফেলে যায়। প্রতি বছর নভেম্বর মাসের ১৬ থেকে ১৭ তারিখ নাগাদ পৃথিবী তার কক্ষপথ পরিক্রমার সময় সেই ধূমকেতুর ফেলে যাওয়া লেজের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করে। ওই ধূলিকণা বা লেজের অংশগুলি যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে প্রবেশ করে, তখন বাতাসের সঙ্গে ঘর্ষণে জ্বলে ওঠে। এই আলোকচ্ছটাকেই উল্কাবৃষ্টি বা 'তারাখসা' হিসেবে দেখা যায়।
পর্যবেক্ষকরা আশা করছেন, এবার উল্কাপাতের পথ হবে দীর্ঘ। এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে যাওয়ার সময় এই উল্কাগুলি ধোঁয়ার রেখা তৈরি করবে। একই সঙ্গে উল্কাগুলির রং পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে, যা দৃশ্যটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানের এই বিরল মুহূর্তের সাক্ষী হতে তাই প্রস্তুত থাকুন।
সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন
	    
    রাতের আকাশপ্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ দৃশ্যের অপেক্ষা। আর কয়েক দিন পরেই আকাশ সাক্ষী হতে চলেছে এক মহাজাগতিক ঘটনার; লিওনিড উল্কাবৃষ্টি। মুহুর্মুহু ঝরে পড়া এই উল্কার শোভা রাত জেগে দেখার সুযোগ পাবেন অনেকেই। প্রতি ঘণ্টায় ১৫ থেকে ২০টি উল্কা ঝরে পড়ার পূর্বাভাস রয়েছে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই উল্কাবৃষ্টি সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যাবে ১৬ নভেম্বর রাতে। ওই দিন রাত ১২টা থেকে ১৭ নভেম্বর ভোর ৩টা পর্যন্ত উল্কাপাতের দৃশ্য আকাশে স্পষ্ট হবে। বিশেষ করে ভোর সাড়ে ৩টার সামান্য আগে এক ফালি চাঁদ উঠবে, যা উল্কাবৃষ্টি দেখার ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র বাধা সৃষ্টি করবে না। এর তিন দিন পরই অমাবস্যা হওয়ায় চাঁদহীন অন্ধকার আকাশ উল্কার ঔজ্জ্বল্যকে আরও বাড়িয়ে দেবে।
এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে ছাদ বা খোলা জায়গায় মাদুর পেতে উত্তর গোলার্ধের সিংহরাশির দিকে নজর রাখতে হবে। উল্কাগুলি এই রাশি থেকেই নির্গত হচ্ছে বলে মনে হবে।
উল্কাবৃষ্টির উৎস হলো ৫৫পি/টেম্পল-টাটল নামে একটি ধূমকেতু। ১৬৯৯ সালে যখন এই ধূমকেতুটি সূর্যের কাছ দিয়ে গিয়েছিল, তখন এর কক্ষপথে একটি বিশাল লেজ বা ধুলোর আস্তরণ ফেলে যায়। প্রতি বছর নভেম্বর মাসের ১৬ থেকে ১৭ তারিখ নাগাদ পৃথিবী তার কক্ষপথ পরিক্রমার সময় সেই ধূমকেতুর ফেলে যাওয়া লেজের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করে। ওই ধূলিকণা বা লেজের অংশগুলি যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে প্রবেশ করে, তখন বাতাসের সঙ্গে ঘর্ষণে জ্বলে ওঠে। এই আলোকচ্ছটাকেই উল্কাবৃষ্টি বা 'তারাখসা' হিসেবে দেখা যায়।
পর্যবেক্ষকরা আশা করছেন, এবার উল্কাপাতের পথ হবে দীর্ঘ। এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে যাওয়ার সময় এই উল্কাগুলি ধোঁয়ার রেখা তৈরি করবে। একই সঙ্গে উল্কাগুলির রং পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে, যা দৃশ্যটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানের এই বিরল মুহূর্তের সাক্ষী হতে তাই প্রস্তুত থাকুন।
সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
রাতের আকাশপ্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ দৃশ্যের অপেক্ষা। আর কয়েক দিন পরেই আকাশ সাক্ষী হতে চলেছে এক মহাজাগতিক ঘটনার; লিওনিড উল্কাবৃষ্টি। মুহুর্মুহু ঝরে পড়া এই উল্কার শোভা রাত জেগে দেখার সুযোগ পাবেন অনেকেই। প্রতি ঘণ্টায় ১৫ থেকে ২০টি উল্কা ঝরে পড়ার পূর্বাভাস রয়েছে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই উল্কাবৃষ্টি সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যাবে ১৬ নভেম্বর রাতে। ওই দিন রাত ১২টা থেকে ১৭ নভেম্বর ভোর ৩টা পর্যন্ত উল্কাপাতের দৃশ্য আকাশে স্পষ্ট হবে। বিশেষ করে ভোর সাড়ে ৩টার সামান্য আগে এক ফালি চাঁদ উঠবে, যা উল্কাবৃষ্টি দেখার ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র বাধা সৃষ্টি করবে না। এর তিন দিন পরই অমাবস্যা হওয়ায় চাঁদহীন অন্ধকার আকাশ উল্কার ঔজ্জ্বল্যকে আরও বাড়িয়ে দেবে।
এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে ছাদ বা খোলা জায়গায় মাদুর পেতে উত্তর গোলার্ধের সিংহরাশির দিকে নজর রাখতে হবে। উল্কাগুলি এই রাশি থেকেই নির্গত হচ্ছে বলে মনে হবে।
 উল্কাবৃষ্টির উৎস হলো ৫৫পি/টেম্পল-টাটল নামে একটি ধূমকেতু। ১৬৯৯ সালে যখন এই ধূমকেতুটি সূর্যের কাছ দিয়ে গিয়েছিল, তখন এর কক্ষপথে একটি বিশাল লেজ বা ধুলোর আস্তরণ ফেলে যায়। প্রতি বছর নভেম্বর মাসের ১৬ থেকে ১৭ তারিখ নাগাদ পৃথিবী তার কক্ষপথ পরিক্রমার সময় সেই ধূমকেতুর ফেলে যাওয়া লেজের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করে। ওই ধূলিকণা বা লেজের অংশগুলি যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে প্রবেশ করে, তখন বাতাসের সঙ্গে ঘর্ষণে জ্বলে ওঠে। এই আলোকচ্ছটাকেই উল্কাবৃষ্টি বা 'তারাখসা' হিসেবে দেখা যায়।
পর্যবেক্ষকরা আশা করছেন, এবার উল্কাপাতের পথ হবে দীর্ঘ। এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে যাওয়ার সময় এই উল্কাগুলি ধোঁয়ার রেখা তৈরি করবে। একই সঙ্গে উল্কাগুলির রং পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে, যা দৃশ্যটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানের এই বিরল মুহূর্তের সাক্ষী হতে তাই প্রস্তুত থাকুন।
সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন
					
					                    
					
					
											·40 ভিউ
										
					
					
															
					
															
                    
					                    
                    
                                        
					
										
						·0 পর্যালোচনা