Security Check
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

আকাশে দেখা যাচ্ছে বিরল এক সোনালি ধূমকেতু। সূর্যের কাছ দিয়ে অতিক্রম করার পরও এটি অক্ষতভাবে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আকাশ পর্যবেক্ষকরা এই চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করছেন।

ধূমকেতুটির নাম C/2025 K1 (ATLAS)। এটি মহাকাশের এক দূরবর্তী অঞ্চল ওর্ট মেঘ থেকে এসেছে। ২০২৫ সালের মে মাসে অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (ATLAS) টেলিস্কোপ প্রথম এটি শনাক্ত করে।

সাধারণত বেশিরভাগ ধূমকেতু সূর্যের আলোয় সবুজ বা নীল আভায় ঝলমল করে। কারণ তাদের রাসায়নিক উপাদান ভিন্ন। কিন্তু এই ধূমকেতুটি সোনালি ও বাদামি রঙে ঝলক দিচ্ছে—যা অত্যন্ত বিরল।

ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যোতির্বিদ ড্যান বার্টলেট জানান, ৮ অক্টোবর ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান (পেরিহেলিয়ন) অতিক্রম করে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন, এটি ভেঙে যাবে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ধূমকেতুটি বেঁচে যায় এবং এখন আগের চেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যাচ্ছে।

লওয়েল অবজারভেটরির জ্যোতির্বিদ ডেভিড শ্লাইকনার বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে এই ধূমকেতুতে কার্বন-জাত যৌগের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম। এ ধরনের রাসায়নিক গঠনের ধূমকেতু এর আগে মাত্র দুটি দেখা গিয়েছিল।

ধূমকেতুটি বর্তমানে পূর্ব আকাশে ভার্গো ও লিও নক্ষত্রমণ্ডলের সংযোগস্থলে দেখা যাচ্ছে। সূর্য ওঠার কিছু আগে দূরবীন বা এমনকি সাধারণ বাইনোকুলার দিয়েও এটি দেখা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্পেসওয়েদারের লেখক টনি ফিলিপস। জ্যোতির্বিদ বার্টলেটের মতে, এটি এখন ৯ ম্যাগনিচিউডের অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক ধূমকেতু, যা শরৎ ও শীত মৌসুমজুড়ে দেখা যাবে।

সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা আকাশে দেখা যাচ্ছে বিরল এক সোনালি ধূমকেতু। সূর্যের কাছ দিয়ে অতিক্রম করার পরও এটি অক্ষতভাবে ফিরে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আকাশ পর্যবেক্ষকরা এই চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করছেন। ধূমকেতুটির নাম C/2025 K1 (ATLAS)। এটি মহাকাশের এক দূরবর্তী অঞ্চল ওর্ট মেঘ থেকে এসেছে। ২০২৫ সালের মে মাসে অ্যাস্টেরয়েড টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম (ATLAS) টেলিস্কোপ প্রথম এটি শনাক্ত করে। সাধারণত বেশিরভাগ ধূমকেতু সূর্যের আলোয় সবুজ বা নীল আভায় ঝলমল করে। কারণ তাদের রাসায়নিক উপাদান ভিন্ন। কিন্তু এই ধূমকেতুটি সোনালি ও বাদামি রঙে ঝলক দিচ্ছে—যা অত্যন্ত বিরল। ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যোতির্বিদ ড্যান বার্টলেট জানান, ৮ অক্টোবর ধূমকেতুটি সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান (পেরিহেলিয়ন) অতিক্রম করে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন, এটি ভেঙে যাবে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ধূমকেতুটি বেঁচে যায় এবং এখন আগের চেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যাচ্ছে। লওয়েল অবজারভেটরির জ্যোতির্বিদ ডেভিড শ্লাইকনার বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে এই ধূমকেতুতে কার্বন-জাত যৌগের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম। এ ধরনের রাসায়নিক গঠনের ধূমকেতু এর আগে মাত্র দুটি দেখা গিয়েছিল। ধূমকেতুটি বর্তমানে পূর্ব আকাশে ভার্গো ও লিও নক্ষত্রমণ্ডলের সংযোগস্থলে দেখা যাচ্ছে। সূর্য ওঠার কিছু আগে দূরবীন বা এমনকি সাধারণ বাইনোকুলার দিয়েও এটি দেখা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্পেসওয়েদারের লেখক টনি ফিলিপস। জ্যোতির্বিদ বার্টলেটের মতে, এটি এখন ৯ ম্যাগনিচিউডের অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক ধূমকেতু, যা শরৎ ও শীত মৌসুমজুড়ে দেখা যাবে। সুত্রঃ বিডিপ্রতিদিন
Like
4
· 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·419 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
প্রো আপগ্রেড
আপনার জন্য সঠিক পরিকল্পনাটি চয়ন করুন
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%