প্রমিতের তখন নবম শ্রেণি, স্কুলে নতুন ক্লাস শুরু হয়েছে। রোজের মতোই টিফিনে মাঠে খেলতে গিয়েছিল বন্ধুদের সঙ্গে। হঠাৎ একটা হাসির শব্দ তার কানে এলো—মিষ্টি, টানাটানা। সে ঘুরে তাকাতেই প্রথমবার চোখে চোখ হলো অগ্রণীর সঙ্গে।
সে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী, সাদা রিবনে বাধা চুল, চোখে স্বপ্ন।
দুজনের চোখ আটকে গেল কিছু সেকেন্ডের জন্য—সেই প্রথম অনুভব, বুক ধুকপুক করে উঠল।
প্রমিত বুঝেছিল, কিছু একটা হচ্ছে তার ভেতরে।
এরপর প্রতিদিন অগ্রণী মাঠের এক কোণায় দাঁড়িয়ে থাকত, প্রমিত খেলত, আর ফাঁকে ফাঁকে তাকিয়ে নিত একে অপরের দিকে।
চিঠি হয়নি, প্রোপোজও নয়—তবু একটা না বলা ভালোবাসা জন্ম নিয়েছিল তাদের মাঝে।
একদিন হঠাৎ অগ্রণী স্কুলে আসা বন্ধ করে দিল।
প্রমিত খোঁজ করল, জানতে পারল, তার বাবা-মা তাকে অন্য শহরে পাঠিয়ে দিয়েছে পড়াশোনার জন্য।
এক ফোঁটা চোখের জল এল না প্রমিতের, তবু বুকের ভেতর যেন সব চুপচাপ হয়ে গেল।
সেই মাঠটা আজও আছে, সেই কোণাও।
শুধু প্রমিত আর তাকায় না কারো চোখে—তার ভালোবাসা ছিল চোখে চোখ, আর হারিয়ে যাওয়া।
"তাকে কিছু বলতে পারিনি, তবু আজও বিশ্বাস করি – সে বুঝেছিল।"
#foryou
সে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী, সাদা রিবনে বাধা চুল, চোখে স্বপ্ন।
দুজনের চোখ আটকে গেল কিছু সেকেন্ডের জন্য—সেই প্রথম অনুভব, বুক ধুকপুক করে উঠল।
প্রমিত বুঝেছিল, কিছু একটা হচ্ছে তার ভেতরে।
এরপর প্রতিদিন অগ্রণী মাঠের এক কোণায় দাঁড়িয়ে থাকত, প্রমিত খেলত, আর ফাঁকে ফাঁকে তাকিয়ে নিত একে অপরের দিকে।
চিঠি হয়নি, প্রোপোজও নয়—তবু একটা না বলা ভালোবাসা জন্ম নিয়েছিল তাদের মাঝে।
একদিন হঠাৎ অগ্রণী স্কুলে আসা বন্ধ করে দিল।
প্রমিত খোঁজ করল, জানতে পারল, তার বাবা-মা তাকে অন্য শহরে পাঠিয়ে দিয়েছে পড়াশোনার জন্য।
এক ফোঁটা চোখের জল এল না প্রমিতের, তবু বুকের ভেতর যেন সব চুপচাপ হয়ে গেল।
সেই মাঠটা আজও আছে, সেই কোণাও।
শুধু প্রমিত আর তাকায় না কারো চোখে—তার ভালোবাসা ছিল চোখে চোখ, আর হারিয়ে যাওয়া।
"তাকে কিছু বলতে পারিনি, তবু আজও বিশ্বাস করি – সে বুঝেছিল।"
#foryou
প্রমিতের তখন নবম শ্রেণি, স্কুলে নতুন ক্লাস শুরু হয়েছে। রোজের মতোই টিফিনে মাঠে খেলতে গিয়েছিল বন্ধুদের সঙ্গে। হঠাৎ একটা হাসির শব্দ তার কানে এলো—মিষ্টি, টানাটানা। সে ঘুরে তাকাতেই প্রথমবার চোখে চোখ হলো অগ্রণীর সঙ্গে।
সে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী, সাদা রিবনে বাধা চুল, চোখে স্বপ্ন।
দুজনের চোখ আটকে গেল কিছু সেকেন্ডের জন্য—সেই প্রথম অনুভব, বুক ধুকপুক করে উঠল।
প্রমিত বুঝেছিল, কিছু একটা হচ্ছে তার ভেতরে।
এরপর প্রতিদিন অগ্রণী মাঠের এক কোণায় দাঁড়িয়ে থাকত, প্রমিত খেলত, আর ফাঁকে ফাঁকে তাকিয়ে নিত একে অপরের দিকে।
চিঠি হয়নি, প্রোপোজও নয়—তবু একটা না বলা ভালোবাসা জন্ম নিয়েছিল তাদের মাঝে।
একদিন হঠাৎ অগ্রণী স্কুলে আসা বন্ধ করে দিল।
প্রমিত খোঁজ করল, জানতে পারল, তার বাবা-মা তাকে অন্য শহরে পাঠিয়ে দিয়েছে পড়াশোনার জন্য।
এক ফোঁটা চোখের জল এল না প্রমিতের, তবু বুকের ভেতর যেন সব চুপচাপ হয়ে গেল।
সেই মাঠটা আজও আছে, সেই কোণাও।
শুধু প্রমিত আর তাকায় না কারো চোখে—তার ভালোবাসা ছিল চোখে চোখ, আর হারিয়ে যাওয়া।
"তাকে কিছু বলতে পারিনি, তবু আজও বিশ্বাস করি – সে বুঝেছিল।"
#foryou


·57 Views
·0 Reviews