"যুদ্ধ চাই না", "যুদ্ধ চাই না" এসব বলে কী বোঝাতে চাইতেছেন?
যুদ্ধটা কে চেয়েছে, দেখেননি এতোদিন?
নিজের দেশের মানুষ মেরেছে। ঐটাকে জঙ্গি হামলা বলে পাকিস্তানের জড়িত থাকার দাবি করেছে।এরপর আজ রাতে হামলা করেছে মসজিদে।
৮ জন সিভিলিয়ান মেরে ফেলেছে। এর মধ্যে নারী আর শিশু আছে।
হিজ্রেলের সাথে কোন পার্থক্য আছে এদের?
নাই।
সো, যুদ্ধ পাকিস্তানের চাওয়া লাগে নাই। ভারত নিজে যখন চেয়েছে, যুদ্ধ শুরু করেছে।
যুদ্ধ আমাদেরও চাওয়া না চাওয়াতে কিছু যায় আসবে না।
একদিন হুট করে দেখবেন, পশ্চিমবঙ্গে একটা জঙ্গি হামলা হয়েছে।
ভারতীয় মিডিয়া বলে দিবে, এইটা বাংলাদেশ করেছে।
রাতের বেলা আমার আপনার উপর বোমা ফেলে চলে যাবে।
যুদ্ধ চাই না, যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই বলে কোন লাভ নাই। কারণ আপনার প্রতিবেশি তো ভাই শান্তি চায় না।
পাকিস্তান নিয়ে আমাদের দোয়া করতে হবে। পাকিস্তানের ভাগ্য আর আমাদের ভাগ্য এই উপমহাদেশে এক সুতোয় বাঁধা।
পাকিস্তানের পরমানু বোমা শুধু পাকিস্তানকেই টিকাইয়া রাখে নাই, বরং ঢাকাকেও অক্ষত রাখছে দিল্লীর কাছে থেকে।
ইসলামাবাদের পতনের এক ঘন্টার মধ্যে ঢাকার পতন হবে।
যেই ইন্ডিয়ান মিডিয়া পাকিস্তানকে সন্ত্রাসী বলে, সেই মিডিয়াই ইউনূসকে মৌলবাদী বলে। তারেককেও তাই বলবে।
আপনি যুদ্ধ চাই না, যুদ্ধ চাই না জপ করতে থাকবেন? ওদিকে আপনাকে মেরে দিয়ে বলবে সন্ত্রাসী মেরেছি। এসব জপ করে তো বাঁচতে পারবেন না।
সো, এই যুদ্ধে পাকিস্তানের টিকে থাকা আমাদের জন্য জরুরি।
তারচেও জরুরি হলো, আমাদের নিজেদের যুদ্ধ বিমান কেনা, আকাশ প্রতিরক্ষার সরঞ্জাম কেনা, আমাদের আর্মিকে দ্রুত ভিত্তিতে ক্যাপাবল করা।
হামলা পাকিস্তানের কোন সামরিক বেজে না, প্রথম হামলাটা হয়েছে মসজিদে।
এই যুদ্ধে পাকিস্তান ফেইল করলে বাংলাদেশের মসজিদও অক্ষত থাকবে বলে মনে করি না।
মহান আল্লাহ তাআলা এই যুদ্ধে এশিয়ার নব্য হিজ্রেলকে লাঞ্ছিত এবং পরাজিত করুক।
"যুদ্ধ চাই না", "যুদ্ধ চাই না" এসব বলে কী বোঝাতে চাইতেছেন?
যুদ্ধটা কে চেয়েছে, দেখেননি এতোদিন?
নিজের দেশের মানুষ মেরেছে। ঐটাকে জঙ্গি হামলা বলে পাকিস্তানের জড়িত থাকার দাবি করেছে।এরপর আজ রাতে হামলা করেছে মসজিদে।
৮ জন সিভিলিয়ান মেরে ফেলেছে। এর মধ্যে নারী আর শিশু আছে।
হিজ্রেলের সাথে কোন পার্থক্য আছে এদের?
নাই।
সো, যুদ্ধ পাকিস্তানের চাওয়া লাগে নাই। ভারত নিজে যখন চেয়েছে, যুদ্ধ শুরু করেছে।
যুদ্ধ আমাদেরও চাওয়া না চাওয়াতে কিছু যায় আসবে না।
একদিন হুট করে দেখবেন, পশ্চিমবঙ্গে একটা জঙ্গি হামলা হয়েছে।
ভারতীয় মিডিয়া বলে দিবে, এইটা বাংলাদেশ করেছে।
রাতের বেলা আমার আপনার উপর বোমা ফেলে চলে যাবে।
যুদ্ধ চাই না, যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই বলে কোন লাভ নাই। কারণ আপনার প্রতিবেশি তো ভাই শান্তি চায় না।
পাকিস্তান নিয়ে আমাদের দোয়া করতে হবে। পাকিস্তানের ভাগ্য আর আমাদের ভাগ্য এই উপমহাদেশে এক সুতোয় বাঁধা।
পাকিস্তানের পরমানু বোমা শুধু পাকিস্তানকেই টিকাইয়া রাখে নাই, বরং ঢাকাকেও অক্ষত রাখছে দিল্লীর কাছে থেকে।
ইসলামাবাদের পতনের এক ঘন্টার মধ্যে ঢাকার পতন হবে।
যেই ইন্ডিয়ান মিডিয়া পাকিস্তানকে সন্ত্রাসী বলে, সেই মিডিয়াই ইউনূসকে মৌলবাদী বলে। তারেককেও তাই বলবে।
আপনি যুদ্ধ চাই না, যুদ্ধ চাই না জপ করতে থাকবেন? ওদিকে আপনাকে মেরে দিয়ে বলবে সন্ত্রাসী মেরেছি। এসব জপ করে তো বাঁচতে পারবেন না।
সো, এই যুদ্ধে পাকিস্তানের টিকে থাকা আমাদের জন্য জরুরি।
তারচেও জরুরি হলো, আমাদের নিজেদের যুদ্ধ বিমান কেনা, আকাশ প্রতিরক্ষার সরঞ্জাম কেনা, আমাদের আর্মিকে দ্রুত ভিত্তিতে ক্যাপাবল করা।
হামলা পাকিস্তানের কোন সামরিক বেজে না, প্রথম হামলাটা হয়েছে মসজিদে।
এই যুদ্ধে পাকিস্তান ফেইল করলে বাংলাদেশের মসজিদও অক্ষত থাকবে বলে মনে করি না।
মহান আল্লাহ তাআলা এই যুদ্ধে এশিয়ার নব্য হিজ্রেলকে লাঞ্ছিত এবং পরাজিত করুক।
·28 Просмотры
·0 предпросмотр