Security Check
  • মোবাইল স্লো? এই ১টি Hidden সেটিং চালু করলেই ফোন রকেটের মতো দ্রুত!

    আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন কি ধীরে ধীরে স্লো হয়ে যাচ্ছে?
    অ্যাপ খুলতে দেরি হয়? ফোন গরম হয়? ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে যায়?
    ভাববেন না…
    আপনার ফোনেই আছে এমন একটি গোপন সেটিং, যা চালু করলেই ফোন আগের চেয়ে দ্বিগুণ দ্রুত হয়ে যায়।

    পুরো গাইড PDF আকারে দেখুন:
    https://exe.io/Sabbir

    এই সেটিং চালু করলে যেসব সুবিধা পাবেন:
    ফোন আগের চেয়ে অনেক দ্রুত হবে
    ১/ অ্যাপ লোডিং স্পিড বেড়ে যাবে
    ২/ হ্যাং / ল্যাগ কমে যাবে
    ৩/ ব্যাটারি ব্যাকআপ উন্নত হবে
    ৪/ পুরনো ফোনও নতুনের মতো দ্রুত হবে

    স্টেপ–বাই–স্টেপ গাইড এখান থেকে নিন:
    https://exe.io/Sabbir
    ---
    স্ক্রিনশট সহ Full Tutorial (Hidden Settings Inside)

    সব সেটিংস একসাথে দেখতে এখানে ক্লিক করুন:
    https://exe.io/Sabbir
    ---
    শেষ কথা
    একবার এই সেটিং ব্যবহার করে দেখুন—পরিবর্তন নিজেই অনুভব করবেন।
    মোবাইল স্লো হওয়া বন্ধ করে ফাস্ট পারফরম্যান্স পেতে এখনই চেষ্টা করুন।

    #AndroidTips #TechBangla #MobileSpeedBoost #PhoneFast #BanglaTech #MobileSolution
    🔥 মোবাইল স্লো? এই ১টি Hidden সেটিং চালু করলেই ফোন রকেটের মতো দ্রুত! আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন কি ধীরে ধীরে স্লো হয়ে যাচ্ছে? অ্যাপ খুলতে দেরি হয়? ফোন গরম হয়? ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে যায়? ভাববেন না… আপনার ফোনেই আছে এমন একটি গোপন সেটিং, যা চালু করলেই ফোন আগের চেয়ে দ্বিগুণ দ্রুত হয়ে যায়। 👇 পুরো গাইড PDF আকারে দেখুন: 👉 https://exe.io/Sabbir 📌 এই সেটিং চালু করলে যেসব সুবিধা পাবেন: ফোন আগের চেয়ে অনেক দ্রুত হবে ১/ অ্যাপ লোডিং স্পিড বেড়ে যাবে ২/ হ্যাং / ল্যাগ কমে যাবে ৩/ ব্যাটারি ব্যাকআপ উন্নত হবে ৪/ পুরনো ফোনও নতুনের মতো দ্রুত হবে 👇 স্টেপ–বাই–স্টেপ গাইড এখান থেকে নিন: 👉 https://exe.io/Sabbir --- 📷 স্ক্রিনশট সহ Full Tutorial (Hidden Settings Inside) 👇 সব সেটিংস একসাথে দেখতে এখানে ক্লিক করুন: 👉 https://exe.io/Sabbir --- 🟢 শেষ কথা একবার এই সেটিং ব্যবহার করে দেখুন—পরিবর্তন নিজেই অনুভব করবেন। মোবাইল স্লো হওয়া বন্ধ করে ফাস্ট পারফরম্যান্স পেতে এখনই চেষ্টা করুন। #AndroidTips #TechBangla #MobileSpeedBoost #PhoneFast #BanglaTech #MobileSolution
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·2 مشاهدة ·0 معاينة
  • Swagbucks দিয়ে অনলাইনে আয় করুন – বাংলাদেশ থেকে সহজে শুরু করুন

    Swagbucks দিয়ে আয় করুন – বাংলাদেশ থেকে মোবাইলেই সম্ভব!
    সার্ভে, ভিডিও, অফার → সবকিছুই সহজ
    আমার লিংকে জয়েন করলে পাবেন বোনাস!
    https://tpi.li/hqsLy0VND
    #EarnOnline #Bangladesh #Swagbucks
    Swagbucks দিয়ে অনলাইনে আয় করুন – বাংলাদেশ থেকে সহজে শুরু করুন✅ 💰 Swagbucks দিয়ে আয় করুন – বাংলাদেশ থেকে মোবাইলেই সম্ভব! 🎯 সার্ভে, ভিডিও, অফার → সবকিছুই সহজ 🎁 আমার লিংকে জয়েন করলে পাবেন বোনাস! 👉https://tpi.li/hqsLy0VND #EarnOnline #Bangladesh #Swagbucks
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·103 مشاهدة ·0 معاينة
  • 150000+ Copyright Free Reels bundle

    ৳150
    0.0 (0 معاينة)
    ১,৫০,০০০+ কপিরাইট ফ্রি প্রিমিয়াম রিল বান্ডেল – ভাইরাল হওয়ার গোপন অস্ত্র!
    আপনার কনটেন্টের জন্য পারফেক্ট:
    ১,৫০,০০০+ প্রিমিয়াম ভিডিও – একদম HD কোয়ালিটি!
    ৩৮+ ট্রেন্ডিং ক্যাটাগরি – ফানি, ইনস্পিরেশনাল, ট্রাভেল, ফুডসহ সবকিছু!
    ১০০% কপিরাইট ফ্রি – ইউজ করুন নিশ্চিন্তে, মনিটাইজেশনে কোনো বাধা নেই!
    লাইফটাইম এক্সেস + ফ্রি আপডেট!
    কেন এটা আপনার জন্য দরকার?
    ভাইরাল রিল বানিয়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম থেকে ইনকাম করুন!
    ব্র্যান্ড বা প্রোফাইলকে আরও জনপ্রিয় করুন!
    রিল আপলোড করে ঘরে বসে ইনকাম করুন!
    স্পেশাল অফার –স্টক শেষ হওয়ার আগেই নিয়ে নিন!
    অর্ডার করুন এখনই:
    অর্ডার লিংক
    হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করুন: ক্লিক করুন
    আজই কিনলে এক্সক্লুসিভ বোনাস:
    ভাইরাল ভিডিও কনটেন্ট তৈরির সিক্রেট গাইড!
    মনিটাইজেশন সেটআপের এক্সপার্ট স্ট্র্যাটেজি!
    আপনার ডিজিটাল সফলতার চাবিকাঠি এখন আপনার হাতে! দেরি না করে ঝটপট অর্ডার করুন!
    https://digarea.xyz/product/150000-copyright-free-reels-bundle/
    ১,৫০,০০০+ কপিরাইট ফ্রি প্রিমিয়াম রিল বান্ডেল – ভাইরাল হওয়ার গোপন অস্ত্র! 🔥 🎬 আপনার কনটেন্টের জন্য পারফেক্ট: ✅ ১,৫০,০০০+ প্রিমিয়াম ভিডিও – একদম HD কোয়ালিটি! ✅ ৩৮+ ট্রেন্ডিং ক্যাটাগরি – ফানি, ইনস্পিরেশনাল, ট্রাভেল, ফুডসহ সবকিছু! ✅ ১০০% কপিরাইট ফ্রি – ইউজ করুন নিশ্চিন্তে, মনিটাইজেশনে কোনো বাধা নেই! ✅ লাইফটাইম এক্সেস + ফ্রি আপডেট! 💡 কেন এটা আপনার জন্য দরকার? 🚀 ভাইরাল রিল বানিয়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম থেকে ইনকাম করুন! 🔥 ব্র্যান্ড বা প্রোফাইলকে আরও জনপ্রিয় করুন! 💰 রিল আপলোড করে ঘরে বসে ইনকাম করুন! ⏳ 📢 স্পেশাল অফার –স্টক শেষ হওয়ার আগেই নিয়ে নিন! 👉 অর্ডার করুন এখনই: 🌐 অর্ডার লিংক 📞 হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করুন: ক্লিক করুন 🎁 আজই কিনলে এক্সক্লুসিভ বোনাস: 🔹 ভাইরাল ভিডিও কনটেন্ট তৈরির সিক্রেট গাইড! 🔹 মনিটাইজেশন সেটআপের এক্সপার্ট স্ট্র্যাটেজি! 🔥 আপনার ডিজিটাল সফলতার চাবিকাঠি এখন আপনার হাতে! দেরি না করে ঝটপট অর্ডার করুন! 🚀📦 https://digarea.xyz/product/150000-copyright-free-reels-bundle/
    في المخزون ·جديد
    Dhaka
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·123 مشاهدة ·0 معاينة
  • ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন
    ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·154 مشاهدة ·0 معاينة
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এমপিও
    নীতিমালা দেখে মনে হলো সচিবালয়ে কর্মরত শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল l
    মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এমপিও নীতিমালা দেখে মনে হলো সচিবালয়ে কর্মরত শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল l
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·334 مشاهدة ·0 معاينة
  • Caption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন
    Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)!
    এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_official
    Caption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন 🎁 Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)! 👉 এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_official
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·730 مشاهدة ·4 Plays ·0 معاينة
  • গানটা সুন্দর নাহ 🫶
    গানটা সুন্দর নাহ 🤗🫶
    Haha
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·698 مشاهدة ·0 معاينة
  • Caption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন
    Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)!
    এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_official
    #vairal #caption @caption
    Caption দরকার? এক ক্লিকে সব পাবেন 🎁 Regular Giveaway (বিকাশ/নগদ)! 👉 এখনই জয়েন করুন: https://t.me/Bangla_Caption_official #vairal #caption @caption
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·746 مشاهدة ·0 معاينة
  • রেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ,ঢাকা টু চিলাহাটি নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের চ কোচের ছিট ক্যাপাসিটি দয়া করে পরিবর্তন করেন অথবা টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি,কারন এই কোচের ছিট ক্যাপাসিটি খুব খারাপ অবস্থা, এই কোচে জার্নি করতে খুব কষ্ট হয় , অনুরোধক্রমে চ কোচের যাত্রী মহোদয় l
    রেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ,ঢাকা টু চিলাহাটি নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের চ কোচের ছিট ক্যাপাসিটি দয়া করে পরিবর্তন করেন অথবা টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি,কারন এই কোচের ছিট ক্যাপাসিটি খুব খারাপ অবস্থা, এই কোচে জার্নি করতে খুব কষ্ট হয় , অনুরোধক্রমে চ কোচের যাত্রী মহোদয় l
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·785 مشاهدة ·0 معاينة
  • অবস্থান কর্মসূচির মাঝে উপস্থিত সকল নন এমপিও সমন্বয়ক বৃন্দ
    অবস্থান কর্মসূচির মাঝে উপস্থিত সকল নন এমপিও সমন্বয়ক বৃন্দ
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·806 مشاهدة ·0 معاينة
  • নন এমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচির ২৯ তম দিন, ঢাকা প্রেসক্লাব
    নন এমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচির ২৯ তম দিন, ঢাকা প্রেসক্লাব
    Like
    Love
    2
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·830 مشاهدة ·0 معاينة
  • আলহামদুলিল্লাহ ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম।  

    ২১,৩৫২ টাকা। 

    আপ্নারা যারা ইনকাম করতে চান, ফলো দিয়ে পাশে থাকুন। 
    www.digarea.xyz
    Contact: 01831310254 WhatsApp

    #viral
    আলহামদুলিল্লাহ 🥰 ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম।   ২১,৩৫২ টাকা।  আপ্নারা যারা ইনকাম করতে চান, ফলো দিয়ে পাশে থাকুন।  www.digarea.xyz Contact: 01831310254 WhatsApp #viral
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·798 مشاهدة ·0 معاينة
  • এবার আবিষ্কার হল প্যারাসিটামলযুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম, যা জ্বর ও মাথাব্যথা কমাবে!

    ন্যেদারল্যান্ডসে সম্প্রতি একটি অদ্ভুত ও অভিনব উদ্যোগের মাধ্যমে চিকিৎসা ও মিষ্টির সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। দেশটির এক ফার্মেসি স্থানীয় একটি আইসক্রিম নির্মাতার সঙ্গে মিলিত হয়ে এমন একটি নতুন অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে, যা বিশেষভাবে তাদের জন্য যারা ওষুধ গিলে খেতে কষ্ট পান।

    এই সহযোগিতার ফলে তৈরি হয়েছে প্যারাসিটামল (অ্যাসিটামিনোফেন) যুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম। আইসক্রিমের মাধ্যমে ওষুধ গ্রহণের এই পদ্ধতি ব্যবহারকারীর জন্য সহজ, সুস্বাদু এবং আরামদায়ক, যা শুকনো ট্যাবলেট গিলতে কষ্ট পান তাদের জন্য বিশেষ সহায়ক।

    ফার্মেসি ও আইসক্রিম নির্মাতার এই ছোট স্কেলের উদ্ভাবন দেখাচ্ছে কিভাবে দৈনন্দিন রোগীদের চ্যালেঞ্জের সমাধান সৃজনশীলভাবে করা যেতে পারে। ওষুধকে মিষ্টি মজাদার আকারে রূপান্তর করে, নেদারল্যান্ডসের এই ফার্মেসি স্বাস্থ্যসেবাকে আরও সহজ ও উপভোগ্য করে তুলেছে।
    এবার আবিষ্কার হল প্যারাসিটামলযুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম, যা জ্বর ও মাথাব্যথা কমাবে! ন্যেদারল্যান্ডসে সম্প্রতি একটি অদ্ভুত ও অভিনব উদ্যোগের মাধ্যমে চিকিৎসা ও মিষ্টির সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। দেশটির এক ফার্মেসি স্থানীয় একটি আইসক্রিম নির্মাতার সঙ্গে মিলিত হয়ে এমন একটি নতুন অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে, যা বিশেষভাবে তাদের জন্য যারা ওষুধ গিলে খেতে কষ্ট পান। এই সহযোগিতার ফলে তৈরি হয়েছে প্যারাসিটামল (অ্যাসিটামিনোফেন) যুক্ত ভ্যানিলা আইসক্রিম। আইসক্রিমের মাধ্যমে ওষুধ গ্রহণের এই পদ্ধতি ব্যবহারকারীর জন্য সহজ, সুস্বাদু এবং আরামদায়ক, যা শুকনো ট্যাবলেট গিলতে কষ্ট পান তাদের জন্য বিশেষ সহায়ক। ফার্মেসি ও আইসক্রিম নির্মাতার এই ছোট স্কেলের উদ্ভাবন দেখাচ্ছে কিভাবে দৈনন্দিন রোগীদের চ্যালেঞ্জের সমাধান সৃজনশীলভাবে করা যেতে পারে। ওষুধকে মিষ্টি মজাদার আকারে রূপান্তর করে, নেদারল্যান্ডসের এই ফার্মেসি স্বাস্থ্যসেবাকে আরও সহজ ও উপভোগ্য করে তুলেছে।
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·770 مشاهدة ·0 معاينة
  • জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা নীহারিকার লুকানো বিস্ময়

    মহাকাশের দূর অন্ধকারে যেন লুকিয়ে ছিল এক বিশাল বিস্ময়। অবশেষে সেই রহস্য উন্মোচন করল নাসা। প্রকাশ করল লাল মাকড়সা নীহারিকা বা ‘রেড স্পাইডার নেবুলা’র এক নতুন, দৃষ্টিনন্দন ছবি।

    জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপে ধারণ করা এই ছবিতে প্রথমবার নীহারিকার দুই বিশাল লোব স্পষ্ট দেখা গেছে। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা ছবিটিকে মজা করে বলেছে ‘কসমিক ক্রিপি-ক্রলি’ (মহাজাগতিক মাকড়সা-সদৃশ গঠন)।

    পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ হাজার আলোকবর্ষ দূরের এই নীহারিকা আসলে একটি ‘প্ল্যানেটারি নেবুলা’। মানে সূর্যের মতো একটি তারার জীবনের শেষ ধাপের অবশিষ্ট গ্যাস-মেঘ। তারাটি জ্বালানি ফুরিয়ে লাল দানবে রূপ নিয়ে শেষ পর্যন্ত বাইরের স্তরগুলো মহাশূন্যে ছুড়ে ফেলে। ভেতরে থাকে সাদা-বামন কেন্দ্র, যেখান থেকে নির্গত অতি বেগুনি আলো গ্যাসকে আলোকিত করে, তৈরি হয় নীহারিকার এই রঙিন দৃশ্য।

    নাসা জানিয়েছে, নীহারিকার লোবগুলো তৈরি হয়েছে কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসা গ্যাসের বিশাল চাপের কারণে। এসব লোব H₂ অণুর (দুই হাইড্রোজেন পরমাণুর বন্ধনযুক্ত গ্যাস) নির্গত আলোতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

    ছবিটি ধারণ করেছে জেমস ওয়েবের মূল নিকট-ইনফ্রারেড ক্যামেরা, যা অত্যন্ত উচ্চ রেজোলিউশনের ছবি তুলতে সক্ষম।

    নাসা বলছে, ছবিতে একটি তারা দেখা গেলেও সেখানে আরেকটি সঙ্গী তারা থাকতে পারে। সেই অদৃশ্য তারার মাধ্যাকর্ষণই নীহারিকার সরু কোমর ও দুই পাশে ঘণ্টাঘড়ির মতো আকৃতি তৈরি করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    বিজ্ঞানীরা বলছেন, লাল মাকড়সা নীহারিকাটি ভবিষ্যতে আমাদের সূর্যের কী পরিণতি হতে পারে তারই এক ঝলক। প্রায় পাঁচ বিলিয়ন বছর পর সূর্যও একইভাবে বাইরের স্তর ঝরিয়ে একটি প্ল্যানেটারি নীহারিকায় পরিণত হবে।

    বিডিপ্রতিদিন
    জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা নীহারিকার লুকানো বিস্ময় মহাকাশের দূর অন্ধকারে যেন লুকিয়ে ছিল এক বিশাল বিস্ময়। অবশেষে সেই রহস্য উন্মোচন করল নাসা। প্রকাশ করল লাল মাকড়সা নীহারিকা বা ‘রেড স্পাইডার নেবুলা’র এক নতুন, দৃষ্টিনন্দন ছবি। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপে ধারণ করা এই ছবিতে প্রথমবার নীহারিকার দুই বিশাল লোব স্পষ্ট দেখা গেছে। ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা ছবিটিকে মজা করে বলেছে ‘কসমিক ক্রিপি-ক্রলি’ (মহাজাগতিক মাকড়সা-সদৃশ গঠন)। পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ হাজার আলোকবর্ষ দূরের এই নীহারিকা আসলে একটি ‘প্ল্যানেটারি নেবুলা’। মানে সূর্যের মতো একটি তারার জীবনের শেষ ধাপের অবশিষ্ট গ্যাস-মেঘ। তারাটি জ্বালানি ফুরিয়ে লাল দানবে রূপ নিয়ে শেষ পর্যন্ত বাইরের স্তরগুলো মহাশূন্যে ছুড়ে ফেলে। ভেতরে থাকে সাদা-বামন কেন্দ্র, যেখান থেকে নির্গত অতি বেগুনি আলো গ্যাসকে আলোকিত করে, তৈরি হয় নীহারিকার এই রঙিন দৃশ্য। নাসা জানিয়েছে, নীহারিকার লোবগুলো তৈরি হয়েছে কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসা গ্যাসের বিশাল চাপের কারণে। এসব লোব H₂ অণুর (দুই হাইড্রোজেন পরমাণুর বন্ধনযুক্ত গ্যাস) নির্গত আলোতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ছবিটি ধারণ করেছে জেমস ওয়েবের মূল নিকট-ইনফ্রারেড ক্যামেরা, যা অত্যন্ত উচ্চ রেজোলিউশনের ছবি তুলতে সক্ষম। নাসা বলছে, ছবিতে একটি তারা দেখা গেলেও সেখানে আরেকটি সঙ্গী তারা থাকতে পারে। সেই অদৃশ্য তারার মাধ্যাকর্ষণই নীহারিকার সরু কোমর ও দুই পাশে ঘণ্টাঘড়ির মতো আকৃতি তৈরি করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, লাল মাকড়সা নীহারিকাটি ভবিষ্যতে আমাদের সূর্যের কী পরিণতি হতে পারে তারই এক ঝলক। প্রায় পাঁচ বিলিয়ন বছর পর সূর্যও একইভাবে বাইরের স্তর ঝরিয়ে একটি প্ল্যানেটারি নীহারিকায় পরিণত হবে। বিডিপ্রতিদিন
    Love
    1
    · 1 التعليقات ·0 المشاركات ·726 مشاهدة ·0 معاينة
  • প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা

    প্রায় এক শতাব্দী ধরে ডার্ক ম্যাটার জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যতম বড় রহস্য। ১৯৩০ দশকে এই ধারণা প্রথম উত্থাপন করা হয়। সুইডেনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্রিটজ জুইকি প্রথম উপলব্ধি করেন দূরবর্তী কোমা ক্লাস্টারের গ্যালাক্সি তাদের দৃশ্যমান নক্ষত্রের মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা একত্রে ধরে রাখার জন্য অনেক দ্রুতগতিতে চলছে। কয়েক দশক পর ভেরা রুবিনের সর্পিল গ্যালাক্সিও কোনো একটি অদৃশ্য ভর অতিরিক্ত মহাকর্ষীয় প্রভাব তৈরি করছে বলে জানা যায়। আর তাই দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে থাকা ডার্ক ম্যাটারের রহস্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। এবার প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটারের ঝলক শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। নাসার ফার্মি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার পর্যবেক্ষণ করেছেন তাঁরা।

    বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের তথ্য বিশ্লেষণের সময় প্রায় ২০ গিগা ইলেকট্রন ভোল্টের শক্তিতে গামা রশ্মির একটি হ্যালো-আকৃতির আভা দেখতে পেয়েছেন। এটি একটি অস্বাভাবিক শক্তিশালী সংকেত, যা উইকলি ইন্টারঅ্যাকটিং ম্যাসিভ পার্টিকেল বা ডাব্লিউআইএমপি নামে পরিচিত কাল্পনিক ডার্ক ম্যাটার কণার ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে পুরোপুরি মিলে গেছে। তত্ত্ব অনুসারে, যখন দুটি এমন কণার মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন তারা একে অপরকে ধ্বংস করে দেওয়ার ফলে গামা রশ্মি নির্গত হয়। এই রশ্মি মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আলোর রূপ।

    নতুন এ আবিষ্কারের বিষয়ে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তোমোনোরি তোতানি জানান, নির্গত ডার্ক ম্যাটার প্রত্যাশিত আকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মিলে যায়। এই ঘটনার সহজ বিকল্প ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। গবেষণার ফলাফল সঠিক হলে এটি হবে মানবজাতির প্রথমবার ডার্ক ম্যাটার দেখার অভিজ্ঞতা। এর ফলে পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে একটি সম্পূর্ণ নতুন কণার উপস্থিতি জানা যাবে। তখন বিজ্ঞানীরা হিগস বোসনের মতো একটি রূপান্তরমূলক আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে যেতে পারবেন।


    সূত্র: এনডিটিভি
    প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা প্রায় এক শতাব্দী ধরে ডার্ক ম্যাটার জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যতম বড় রহস্য। ১৯৩০ দশকে এই ধারণা প্রথম উত্থাপন করা হয়। সুইডেনের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফ্রিটজ জুইকি প্রথম উপলব্ধি করেন দূরবর্তী কোমা ক্লাস্টারের গ্যালাক্সি তাদের দৃশ্যমান নক্ষত্রের মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা একত্রে ধরে রাখার জন্য অনেক দ্রুতগতিতে চলছে। কয়েক দশক পর ভেরা রুবিনের সর্পিল গ্যালাক্সিও কোনো একটি অদৃশ্য ভর অতিরিক্ত মহাকর্ষীয় প্রভাব তৈরি করছে বলে জানা যায়। আর তাই দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে থাকা ডার্ক ম্যাটারের রহস্য জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। এবার প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটারের ঝলক শনাক্তের দাবি করেছেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। নাসার ফার্মি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো ডার্ক ম্যাটার পর্যবেক্ষণ করেছেন তাঁরা। বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের তথ্য বিশ্লেষণের সময় প্রায় ২০ গিগা ইলেকট্রন ভোল্টের শক্তিতে গামা রশ্মির একটি হ্যালো-আকৃতির আভা দেখতে পেয়েছেন। এটি একটি অস্বাভাবিক শক্তিশালী সংকেত, যা উইকলি ইন্টারঅ্যাকটিং ম্যাসিভ পার্টিকেল বা ডাব্লিউআইএমপি নামে পরিচিত কাল্পনিক ডার্ক ম্যাটার কণার ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে পুরোপুরি মিলে গেছে। তত্ত্ব অনুসারে, যখন দুটি এমন কণার মধ্যে সংঘর্ষ হয়, তখন তারা একে অপরকে ধ্বংস করে দেওয়ার ফলে গামা রশ্মি নির্গত হয়। এই রশ্মি মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আলোর রূপ। নতুন এ আবিষ্কারের বিষয়ে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তোমোনোরি তোতানি জানান, নির্গত ডার্ক ম্যাটার প্রত্যাশিত আকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মিলে যায়। এই ঘটনার সহজ বিকল্প ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না। গবেষণার ফলাফল সঠিক হলে এটি হবে মানবজাতির প্রথমবার ডার্ক ম্যাটার দেখার অভিজ্ঞতা। এর ফলে পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের বাইরে একটি সম্পূর্ণ নতুন কণার উপস্থিতি জানা যাবে। তখন বিজ্ঞানীরা হিগস বোসনের মতো একটি রূপান্তরমূলক আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে যেতে পারবেন। সূত্র: এনডিটিভি
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·737 مشاهدة ·0 معاينة
  • ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন কতবার ঘটে ??

    পৃথিবীর ভেতরের টেকটোনিক প্লেটগুলোর নড়াচড়ার ফল ভূমিকম্প। তবে ভূমিকম্প মানেই আতঙ্ক নয়। সব ভূমিকম্পই ভয়ানক নয়। বরং বেশির ভাগ ভূমিকম্প এত ছোট, আমরা টেরই পাই না। তাই ভূমিকম্প কত ঘন ঘন হয় এবং কোন মাত্রার ভূমিকম্পে ভয় পাওয়ার দরকার নেই, তা বোঝার জন্য রিখটার স্কেল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা।

    ১৯৩৫ সালে চার্লস রিখটার ভূমিকম্পের শক্তি মাপার এই স্কেল তৈরি করেন। এরপর দীর্ঘ গবেষণা ও রেকর্ডের ভিত্তিতে দেখা যায়, পৃথিবীতে ছোট-বড় মিলিয়ে অসংখ্য ভূমিকম্প প্রতিদিনই ঘটে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি বড় ভূমিকম্প মানুষের নজরে আসে। বাকিগুলো নীরবে পৃথিবীর ভেতরে ঘটে যায়।

    রিখটার স্কেল অনুযায়ী ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তিশালী ভূমিকম্পকে বলা হয় ‘গ্রেট আর্থকোয়েক’। সারা পৃথিবীতে এমন ভূমিকম্প বছরে গড়ে মাত্র ১টি ঘটে। ৭ মাত্রার ভূমিকম্পও খুব কম। বছরে মাত্র ১৮টির মতো। একটু নিচে নামলে, ৬ মাত্রার ভূমিকম্প দেখা যায় বছরে প্রায় ১২০ বার, আর ৫ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে প্রায় ৮০০ বার। এই ভূমিকম্পগুলোই সাধারণত খবরে আসে। এর নিচের মাত্রার ভূমিকম্প মানুষ খুব বেশি টের পায় না। কিছু মানুষ টের পেলেও এগুলোতে বাস্তব ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।

    তবে ৪ মাত্রার নিচের ভূমিকম্পও এখন খবর। কারণ, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। ৪ মাত্রার নিচে যে ভূমিকম্প হয়, তার সংখ্যা অনেক বেশি। ৪ থেকে ৪ দশমিক ৯ মাত্রার হালকা ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৬ হাজার ২০০ বার ঘটে। আর ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে বছরে ৪৯ হাজার বার। মানে দিনে শত শত বার। এদের বেশির ভাগই এত ক্ষুদ্র, সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না। এর চেয়ে আরও ছোট ভূমিকম্প, যেমন ২ কিংবা ১ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন হাজার হাজার বার পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ঘটে চলেছে।

    এত সংখ্যক ছোট ভূমিকম্পের ভিড়ে একটা বিষয় নিশ্চিত। ৩ দশমিক ৯ মাত্রার নিচে ভূমিকম্প হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, এই মাত্রার ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৪৯ হাজার বার ঘটে। সাধারণত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট বা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। এই ছোট ভূমিকম্পগুলো পৃথিবীর অভ্যন্তরে চাপ কমানোর মতো স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া।

    সূত্র: নাফফিল্ড ফাউন্ডেশন এবং প্রথম আলো

    ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন কতবার ঘটে ?? পৃথিবীর ভেতরের টেকটোনিক প্লেটগুলোর নড়াচড়ার ফল ভূমিকম্প। তবে ভূমিকম্প মানেই আতঙ্ক নয়। সব ভূমিকম্পই ভয়ানক নয়। বরং বেশির ভাগ ভূমিকম্প এত ছোট, আমরা টেরই পাই না। তাই ভূমিকম্প কত ঘন ঘন হয় এবং কোন মাত্রার ভূমিকম্পে ভয় পাওয়ার দরকার নেই, তা বোঝার জন্য রিখটার স্কেল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা। ১৯৩৫ সালে চার্লস রিখটার ভূমিকম্পের শক্তি মাপার এই স্কেল তৈরি করেন। এরপর দীর্ঘ গবেষণা ও রেকর্ডের ভিত্তিতে দেখা যায়, পৃথিবীতে ছোট-বড় মিলিয়ে অসংখ্য ভূমিকম্প প্রতিদিনই ঘটে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি বড় ভূমিকম্প মানুষের নজরে আসে। বাকিগুলো নীরবে পৃথিবীর ভেতরে ঘটে যায়। রিখটার স্কেল অনুযায়ী ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তিশালী ভূমিকম্পকে বলা হয় ‘গ্রেট আর্থকোয়েক’। সারা পৃথিবীতে এমন ভূমিকম্প বছরে গড়ে মাত্র ১টি ঘটে। ৭ মাত্রার ভূমিকম্পও খুব কম। বছরে মাত্র ১৮টির মতো। একটু নিচে নামলে, ৬ মাত্রার ভূমিকম্প দেখা যায় বছরে প্রায় ১২০ বার, আর ৫ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে প্রায় ৮০০ বার। এই ভূমিকম্পগুলোই সাধারণত খবরে আসে। এর নিচের মাত্রার ভূমিকম্প মানুষ খুব বেশি টের পায় না। কিছু মানুষ টের পেলেও এগুলোতে বাস্তব ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। তবে ৪ মাত্রার নিচের ভূমিকম্পও এখন খবর। কারণ, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। ৪ মাত্রার নিচে যে ভূমিকম্প হয়, তার সংখ্যা অনেক বেশি। ৪ থেকে ৪ দশমিক ৯ মাত্রার হালকা ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৬ হাজার ২০০ বার ঘটে। আর ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে বছরে ৪৯ হাজার বার। মানে দিনে শত শত বার। এদের বেশির ভাগই এত ক্ষুদ্র, সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না। এর চেয়ে আরও ছোট ভূমিকম্প, যেমন ২ কিংবা ১ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন হাজার হাজার বার পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ঘটে চলেছে। এত সংখ্যক ছোট ভূমিকম্পের ভিড়ে একটা বিষয় নিশ্চিত। ৩ দশমিক ৯ মাত্রার নিচে ভূমিকম্প হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, এই মাত্রার ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৪৯ হাজার বার ঘটে। সাধারণত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট বা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। এই ছোট ভূমিকম্পগুলো পৃথিবীর অভ্যন্তরে চাপ কমানোর মতো স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। সূত্র: নাফফিল্ড ফাউন্ডেশন এবং প্রথম আলো
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·604 مشاهدة ·0 معاينة
  • নন এমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচির ২৬ তম দিন, ঢাকা প্রেসক্লাব
    নন এমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচির ২৬ তম দিন, ঢাকা প্রেসক্লাব
    Love
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·592 مشاهدة ·0 معاينة
  • অ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে

    রহস্যময় মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকা। বরফে ঘেরা এই মহাদেশের বড় বড় হিমবাহ ধীরে ধীরে গলে যাচ্ছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, সমুদ্রের পানির নিচের ঝড়ের কারণে অ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীদের তথ্য মতে, ঘূর্ণিঝড়ের মতোই খোলা সমুদ্রে যখন বিভিন্ন তাপমাত্রা ও ঘনত্বের পানি একত্রিত হয়, তখন ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় তৈরি হয়। এসব ঝড় পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার থোয়েটস হিমবাহ ও পাইন আইল্যান্ড হিমবাহকে নিচ থেকে গলিয়ে দিচ্ছে। থোয়েটস হিমবাহকে আনুষ্ঠানিকভাবে ডুমসডে হিমবাহ নামে ডাকা হয়।

    বিজ্ঞানীদের মতে, ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় সমুদ্রের গভীর থেকে গভীর, উষ্ণ পানিকে হিমবাহের গহ্বরের দিকে টেনে আনে ও শীতল স্বাদুপানিকে দূরে ঠেলে দেয়। বরফের স্তর গলে যাওয়ার এই প্রক্রিয়া সারা বছর ধরেই চলে। এ বছরের জুন থেকে এর মাত্রা বেশি দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভাইনের বিজ্ঞানী ম্যাট্টিয়া পোইনেলি বলেন, সমুদ্রের এমন ঘূর্ণি বা আবর্ত দেখতে হুবহু ঝড়ের মতো ও খুব শক্তিশালী। পৃষ্ঠের কাছাকাছি এসব উল্লম্ব আকারে আঘাত হানে। যেখানে বেশি উষ্ণ পানি থাকবে, সেখানে হিমবাহ বেশি গলবে। ভবিষ্যতে অ্যান্টার্কটিকার বিভিন্ন অঞ্চলে এর প্রভাব দেখা যাবে।

    বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গত কয়েক দশকে বিভিন্ন হিমবাহের পুরুত্ব অনেক কমে গেছে। ডুমসডে হিমবাহটিও উষ্ণায়নের কারণে আকারে ছোট হচ্ছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠের নিচে দুই কিলোমিটারের বেশি গভীরে অবস্থিত। থোয়েটস হিমবাহের ধস হলে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এক থেকে দুই মিটার বেড়ে যাবে।

    হিমবাহ সূর্যের রশ্মিকে মহাশূন্যে প্রতিফলিত করে। মূল্যবান স্বাদুপানি সঞ্চয় করে রাখে। আর তাই আকারে বড় হিমবাহগুলো যদি সম্পূর্ণরূপে গলে যায়, তবে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা হঠাৎ বেড়ে যাবে। এর ফলে বিভিন্ন শহরের লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে ও অবকাঠামো ধ্বংস হবে।

    সূত্র: ডেইলি মেইল
    অ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে রহস্যময় মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকা। বরফে ঘেরা এই মহাদেশের বড় বড় হিমবাহ ধীরে ধীরে গলে যাচ্ছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, সমুদ্রের পানির নিচের ঝড়ের কারণে অ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীদের তথ্য মতে, ঘূর্ণিঝড়ের মতোই খোলা সমুদ্রে যখন বিভিন্ন তাপমাত্রা ও ঘনত্বের পানি একত্রিত হয়, তখন ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় তৈরি হয়। এসব ঝড় পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার থোয়েটস হিমবাহ ও পাইন আইল্যান্ড হিমবাহকে নিচ থেকে গলিয়ে দিচ্ছে। থোয়েটস হিমবাহকে আনুষ্ঠানিকভাবে ডুমসডে হিমবাহ নামে ডাকা হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় সমুদ্রের গভীর থেকে গভীর, উষ্ণ পানিকে হিমবাহের গহ্বরের দিকে টেনে আনে ও শীতল স্বাদুপানিকে দূরে ঠেলে দেয়। বরফের স্তর গলে যাওয়ার এই প্রক্রিয়া সারা বছর ধরেই চলে। এ বছরের জুন থেকে এর মাত্রা বেশি দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভাইনের বিজ্ঞানী ম্যাট্টিয়া পোইনেলি বলেন, সমুদ্রের এমন ঘূর্ণি বা আবর্ত দেখতে হুবহু ঝড়ের মতো ও খুব শক্তিশালী। পৃষ্ঠের কাছাকাছি এসব উল্লম্ব আকারে আঘাত হানে। যেখানে বেশি উষ্ণ পানি থাকবে, সেখানে হিমবাহ বেশি গলবে। ভবিষ্যতে অ্যান্টার্কটিকার বিভিন্ন অঞ্চলে এর প্রভাব দেখা যাবে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গত কয়েক দশকে বিভিন্ন হিমবাহের পুরুত্ব অনেক কমে গেছে। ডুমসডে হিমবাহটিও উষ্ণায়নের কারণে আকারে ছোট হচ্ছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠের নিচে দুই কিলোমিটারের বেশি গভীরে অবস্থিত। থোয়েটস হিমবাহের ধস হলে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এক থেকে দুই মিটার বেড়ে যাবে। হিমবাহ সূর্যের রশ্মিকে মহাশূন্যে প্রতিফলিত করে। মূল্যবান স্বাদুপানি সঞ্চয় করে রাখে। আর তাই আকারে বড় হিমবাহগুলো যদি সম্পূর্ণরূপে গলে যায়, তবে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা হঠাৎ বেড়ে যাবে। এর ফলে বিভিন্ন শহরের লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে ও অবকাঠামো ধ্বংস হবে। সূত্র: ডেইলি মেইল
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·610 مشاهدة ·0 معاينة
  • স্টারলিংকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করল অ্যামাজন

    কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ইন্টারনেট-সেবা দিচ্ছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। স্টারলিংকের বিকল্প হিসেবে স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য কাজ করছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনও। স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট–সেবায় নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে সম্প্রতি ‘লিও আলট্রা’ নামের দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

    অ্যামাজনের দাবি, লিও আলট্রা এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা। ২০ বাই ৩০ ইঞ্চি আকারের অ্যানটেনাটির মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ১ গিগাবিট (১০০০ মেগাবিট) তথ্য ডাউনলোড ও ৪০০ মেগাবিট তথ্য আপলোড করা যাবে। পাশাপাশি অ্যানটেনাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসসহ বিভিন্ন ক্লাউড নেটওয়ার্কের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকবে। আকারে ছোট অ্যানটেনাটি ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী ও ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে।

    বর্তমানে স্টারলিংকে ১ গিগাবিটের চেয়ে কম ডাউনলোড গতি পাওয়া যায়, যা অ্যামাজনের ঘোষিত সর্বোচ্চ গতির তুলনায় বেশ কম। যদিও স্পেসএক্স জানিয়েছে, নতুন ভি থ্রি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আগামী বছর থেকে স্টারলিংক ব্যবহারকারীরা বর্তমানের চেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট–সেবা পাবেন।

    প্রসঙ্গত, স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য মহাকাশে কয়েক হাজার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করেছে অ্যামাজন। এরই মধ্যে অ্যামাজন তাদের প্রথম প্রোটোটাইপ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক ইতিমধ্যেই তাদের গ্রামীণ অঞ্চলে ইন্টারনেট–সেবার অ্যামাজনের সঙ্গে চুক্তি করেছে। তাই অ্যামাজনের স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালু হলে ভবিষ্যতে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে স্টারলিংক।

    সূত্র: দ্য ভার্জ
    স্টারলিংকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করল অ্যামাজন কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ইন্টারনেট-সেবা দিচ্ছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। স্টারলিংকের বিকল্প হিসেবে স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য কাজ করছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনও। স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট–সেবায় নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে সম্প্রতি ‘লিও আলট্রা’ নামের দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। অ্যামাজনের দাবি, লিও আলট্রা এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা। ২০ বাই ৩০ ইঞ্চি আকারের অ্যানটেনাটির মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ১ গিগাবিট (১০০০ মেগাবিট) তথ্য ডাউনলোড ও ৪০০ মেগাবিট তথ্য আপলোড করা যাবে। পাশাপাশি অ্যানটেনাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসসহ বিভিন্ন ক্লাউড নেটওয়ার্কের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকবে। আকারে ছোট অ্যানটেনাটি ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী ও ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে স্টারলিংকে ১ গিগাবিটের চেয়ে কম ডাউনলোড গতি পাওয়া যায়, যা অ্যামাজনের ঘোষিত সর্বোচ্চ গতির তুলনায় বেশ কম। যদিও স্পেসএক্স জানিয়েছে, নতুন ভি থ্রি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আগামী বছর থেকে স্টারলিংক ব্যবহারকারীরা বর্তমানের চেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট–সেবা পাবেন। প্রসঙ্গত, স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য মহাকাশে কয়েক হাজার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করেছে অ্যামাজন। এরই মধ্যে অ্যামাজন তাদের প্রথম প্রোটোটাইপ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক ইতিমধ্যেই তাদের গ্রামীণ অঞ্চলে ইন্টারনেট–সেবার অ্যামাজনের সঙ্গে চুক্তি করেছে। তাই অ্যামাজনের স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালু হলে ভবিষ্যতে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে স্টারলিংক। সূত্র: দ্য ভার্জ
    Like
    1
    · 0 التعليقات ·0 المشاركات ·607 مشاهدة ·0 معاينة
  • যে বস্তুর সংস্পর্শে এলে দুই দিনের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে -- ২

    দুর্ঘটনার পর ১৯৮৬ সালে ধ্বংসপ্রাপ্ত রিঅ্যাক্টরের নিচের বাষ্প করিডরে পৌঁছাতে সক্ষম হন কর্মীরা। বিভিন্ন যন্ত্রে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সীমার চেয়ে অনেক বেশি বিকিরণের মাত্রা রেকর্ড করা হয়। সরাসরি ভয়ংকর সেই বস্তুর কাছে যাওয়া যায়নি। দূর থেকে ক্যামেরায় ছবি তোলা হয়।

    বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এলিফ্যান্টস ফুট থেকে আয়নাইজিং বিকিরণ নির্গত হচ্ছে, যা কোষীয় স্তরে মানুষের টিস্যু ভেঙে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। যখন প্রথম পরিমাপ করা হয়েছিল, তখন বস্তুটি প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার রঞ্জেন বিকিরণ নির্গত করত। এই পরিমাণ রঞ্জেন ৪ দশমিক ৫ মিলিয়নেরও বেশি বুকের এক্স-রের সমতুল্য। একজন মানুষকে হত্যা করার জন্য মোটামুটি এক হাজার রঞ্জেন প্রয়োজন। এটি সেই সীমার চেয়ে ১০ গুণ বেশি ছিল। ২০০১ সালে এলিফ্যান্টস ফুট থেকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৮০০ রঞ্জেন পরিমাপ করা হয়। অনুমান করা হয়, বস্তুটি ১০ হাজার বছর ধরে বিপজ্জনকভাবে তেজস্ক্রিয় থাকবে। তাই অনেকেই এ বস্তুকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক পারমাণবিক বর্জ্য হিসেবে উল্লেখ করেন।

    সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    যে বস্তুর সংস্পর্শে এলে দুই দিনের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে -- ২ দুর্ঘটনার পর ১৯৮৬ সালে ধ্বংসপ্রাপ্ত রিঅ্যাক্টরের নিচের বাষ্প করিডরে পৌঁছাতে সক্ষম হন কর্মীরা। বিভিন্ন যন্ত্রে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সীমার চেয়ে অনেক বেশি বিকিরণের মাত্রা রেকর্ড করা হয়। সরাসরি ভয়ংকর সেই বস্তুর কাছে যাওয়া যায়নি। দূর থেকে ক্যামেরায় ছবি তোলা হয়। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এলিফ্যান্টস ফুট থেকে আয়নাইজিং বিকিরণ নির্গত হচ্ছে, যা কোষীয় স্তরে মানুষের টিস্যু ভেঙে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। যখন প্রথম পরিমাপ করা হয়েছিল, তখন বস্তুটি প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার রঞ্জেন বিকিরণ নির্গত করত। এই পরিমাণ রঞ্জেন ৪ দশমিক ৫ মিলিয়নেরও বেশি বুকের এক্স-রের সমতুল্য। একজন মানুষকে হত্যা করার জন্য মোটামুটি এক হাজার রঞ্জেন প্রয়োজন। এটি সেই সীমার চেয়ে ১০ গুণ বেশি ছিল। ২০০১ সালে এলিফ্যান্টস ফুট থেকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৮০০ রঞ্জেন পরিমাপ করা হয়। অনুমান করা হয়, বস্তুটি ১০ হাজার বছর ধরে বিপজ্জনকভাবে তেজস্ক্রিয় থাকবে। তাই অনেকেই এ বস্তুকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক পারমাণবিক বর্জ্য হিসেবে উল্লেখ করেন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    0 التعليقات ·0 المشاركات ·549 مشاهدة ·0 معاينة
الصفحات المعززة
ترقية الحساب
اختر الخطة التي تناسبك
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%