Поиск | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Обновить до Про

  • আগের মত কথা হয় না আমাদের আর!
    #foryou #trending #viral #fry #trend #jonosathi Jono Sathi
    আগের মত কথা হয় না আমাদের আর!🙂🥀 #foryou #trending #viral #fry #trend #jonosathi [Jonosathi]
    Like
    Love
    Haha
    4
    ·66 Просмотры ·0 предпросмотр
  • আপনার অনলাইন জ্ঞানভান্ডার – এখন হাতের মুঠোয়!

    ব্লগিং, AI টুলস, আয় করার কৌশল, ফ্রি অ্যাপ ডাউনলোড থেকে শুরু করে নিরাপদ জীবনযাপন—সবকিছুই এখন এক জায়গায়!

    ভিজিট করুন: www.bajimatexpressit.blogspot.com

    দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগবে এমন পরামর্শ

    নতুন নতুন প্রযুক্তি বিষয়ক পোস্ট

    ফ্রিতে আয় ও ওয়েবসাইট তৈরির সহজ টিপস

    SEO ও Google Tools এর ব্যবহার


    আপডেট পেতে ফলো করুন আমাদের ব্লগ!
    জানুন, শিখুন, আগান।

    #TechTips #EarnOnline #AItools #BloggerSEO #বাংলাব্লগ #bajimatexpressit
    আপনার অনলাইন জ্ঞানভান্ডার – এখন হাতের মুঠোয়! ব্লগিং, AI টুলস, আয় করার কৌশল, ফ্রি অ্যাপ ডাউনলোড থেকে শুরু করে নিরাপদ জীবনযাপন—সবকিছুই এখন এক জায়গায়! ভিজিট করুন: www.bajimatexpressit.blogspot.com দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগবে এমন পরামর্শ নতুন নতুন প্রযুক্তি বিষয়ক পোস্ট ফ্রিতে আয় ও ওয়েবসাইট তৈরির সহজ টিপস SEO ও Google Tools এর ব্যবহার আপডেট পেতে ফলো করুন আমাদের ব্লগ! জানুন, শিখুন, আগান। #TechTips #EarnOnline #AItools #BloggerSEO #বাংলাব্লগ #bajimatexpressit
    Bajimat Express IT
    Free graphic design resources – download DOC, PDF, banner templates, PLP files, AI, EPS, PSD source files, blogger templates, design tools, software
    Like
    Love
    2
    ·54 Просмотры ·0 предпросмотр
  • জুলাই চার্টার লেখার কথা ছিলো ৫-৬ আগষ্ট ২০২৪। ওই দুই-তিনদিন ধান্দা করছে কে উপদেষ্টা হবে, কে কোন মন্ত্রনালয় নিবে। জুলাই চার্টার লেখা থাকলে প্রফেসর ইউনুসের হাতে একটা ম্যান্ডেট ধরায়ে দেয়া যাইতো। এইটা ছাত্রদের মনে হলো ডিসেম্বরে গিয়া৷ চোর পলাইছে তখন ভুদ্দি বাইর হইছে।

    জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের হো মা সা করছে ছাত্ররা। আর কেউ না। ছাত্ররা বুঝে নাই তারা জনগনকে তৈরি করে নাই। জনগনকে তৈরি করছে অসংখ্য মানুষ বিরাট সময় ধরে। ছাত্ররা কি পিয়াস ভাইকে চিনে? নাকি চিনতো? উনি একাই ব্যাটিং করে গেছে একটা দীর্ঘ সময় একা একা হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে।

    একটা কালেক্টিভ এচিভমেন্টকে ছাত্ররা নিজেদের বলে দাবী করছে। এইখানেই মেজর মিস্টেক হইছে। এখন এক বিঘৎ কাপড় দিয়া শরীর ঢাকতে চাইলে হবে? একবার সামনে উদাম হয় আরেকবার পিছে উদাম হয়।

    আমি অনেকবার বলছি উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে। করে নাই প্রফেসর ইউনুস। যারাই যায় উপদেষ্টা পরিষদে তারা ক্ষমতা উপভোগ করতে শুরু করে। আর নিজের পছন্দমতো লোক ঠাইস্যা ঠাইস্যা ঢুকায়। আর ব্লান্ডার করে একটার পর একটা।

    হামিদকে আটকাইতে হবে। ওরে এরেস্ট করতে হবে, এইটা কী আমরা কইয়া দিবো? আমরাই যদি কইয়া দেই তাইলে বা / ল্গুলারে উপদেষ্টা বানায়ে রাখছেন ক্যান?
    জুলাই চার্টার লেখার কথা ছিলো ৫-৬ আগষ্ট ২০২৪। ওই দুই-তিনদিন ধান্দা করছে কে উপদেষ্টা হবে, কে কোন মন্ত্রনালয় নিবে। জুলাই চার্টার লেখা থাকলে প্রফেসর ইউনুসের হাতে একটা ম্যান্ডেট ধরায়ে দেয়া যাইতো। এইটা ছাত্রদের মনে হলো ডিসেম্বরে গিয়া৷ চোর পলাইছে তখন ভুদ্দি বাইর হইছে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের হো মা সা করছে ছাত্ররা। আর কেউ না। ছাত্ররা বুঝে নাই তারা জনগনকে তৈরি করে নাই। জনগনকে তৈরি করছে অসংখ্য মানুষ বিরাট সময় ধরে। ছাত্ররা কি পিয়াস ভাইকে চিনে? নাকি চিনতো? উনি একাই ব্যাটিং করে গেছে একটা দীর্ঘ সময় একা একা হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে। একটা কালেক্টিভ এচিভমেন্টকে ছাত্ররা নিজেদের বলে দাবী করছে। এইখানেই মেজর মিস্টেক হইছে। এখন এক বিঘৎ কাপড় দিয়া শরীর ঢাকতে চাইলে হবে? একবার সামনে উদাম হয় আরেকবার পিছে উদাম হয়। আমি অনেকবার বলছি উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে। করে নাই প্রফেসর ইউনুস। যারাই যায় উপদেষ্টা পরিষদে তারা ক্ষমতা উপভোগ করতে শুরু করে। আর নিজের পছন্দমতো লোক ঠাইস্যা ঠাইস্যা ঢুকায়। আর ব্লান্ডার করে একটার পর একটা। হামিদকে আটকাইতে হবে। ওরে এরেস্ট করতে হবে, এইটা কী আমরা কইয়া দিবো? আমরাই যদি কইয়া দেই তাইলে বা / ল্গুলারে উপদেষ্টা বানায়ে রাখছেন ক্যান?
    Love
    Like
    4
    ·68 Просмотры ·0 предпросмотр
  • আপনার অনলাইন জ্ঞানভান্ডার – এখন হাতের মুঠোয়!

    ব্লগিং, AI টুলস, আয় করার কৌশল, ফ্রি অ্যাপ ডাউনলোড থেকে শুরু করে নিরাপদ জীবনযাপন—সবকিছুই এখন এক জায়গায়!

    ভিজিট করুন: www.bajimatexpressit.blogspot.com

    দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগবে এমন পরামর্শ

    নতুন নতুন প্রযুক্তি বিষয়ক পোস্ট

    ফ্রিতে আয় ও ওয়েবসাইট তৈরির সহজ টিপস

    SEO ও Google Tools এর ব্যবহার


    আপডেট পেতে ফলো করুন আমাদের ব্লগ!
    জানুন, শিখুন, আগান।

    #TechTips #EarnOnline #AItools #BloggerSEO #বাংলাব্লগ #bajimatexpressit
    আপনার অনলাইন জ্ঞানভান্ডার – এখন হাতের মুঠোয়! ব্লগিং, AI টুলস, আয় করার কৌশল, ফ্রি অ্যাপ ডাউনলোড থেকে শুরু করে নিরাপদ জীবনযাপন—সবকিছুই এখন এক জায়গায়! ভিজিট করুন: www.bajimatexpressit.blogspot.com দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগবে এমন পরামর্শ নতুন নতুন প্রযুক্তি বিষয়ক পোস্ট ফ্রিতে আয় ও ওয়েবসাইট তৈরির সহজ টিপস SEO ও Google Tools এর ব্যবহার আপডেট পেতে ফলো করুন আমাদের ব্লগ! জানুন, শিখুন, আগান। #TechTips #EarnOnline #AItools #BloggerSEO #বাংলাব্লগ #bajimatexpressit
    Like
    Love
    6
    ·79 Просмотры ·0 предпросмотр
  • আগামীকাল শুক্রবার জুম্মা বার,সুরা কাহাফ তেলাওয়াতের কথা মনে আছে তো
    আগামীকাল শুক্রবার জুম্মা বার,সুরা কাহাফ তেলাওয়াতের কথা মনে আছে তো❓
    Love
    Like
    3
    ·137 Просмотры ·0 предпросмотр
  • জুলাই চার্টার লেখার কথা ছিলো ৫-৬ আগষ্ট ২০২৪। ওই দুই-তিনদিন ধান্দা করছে কে উপদেষ্টা হবে, কে কোন মন্ত্রনালয় নিবে। জুলাই চার্টার লেখা থাকলে প্রফেসর ইউনুসের হাতে একটা ম্যান্ডেট ধরায়ে দেয়া যাইতো। এইটা ছাত্রদের মনে হলো ডিসেম্বরে গিয়া৷ চোর পলাইছে তখন ভুদ্দি বাইর হইছে।

    জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের হো মা সা করছে ছাত্ররা। আর কেউ না। ছাত্ররা বুঝে নাই তারা জনগনকে তৈরি করে নাই। জনগনকে তৈরি করছে অসংখ্য মানুষ বিরাট সময় ধরে। ছাত্ররা কি পিয়াস ভাইকে চিনে? নাকি চিনতো? উনি একাই ব্যাটিং করে গেছে একটা দীর্ঘ সময় একা একা হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে।

    একটা কালেক্টিভ এচিভমেন্টকে ছাত্ররা নিজেদের বলে দাবী করছে। এইখানেই মেজর মিস্টেক হইছে। এখন এক বিঘৎ কাপড় দিয়া শরীর ঢাকতে চাইলে হবে? একবার সামনে উদাম হয় আরেকবার পিছে উদাম হয়।

    আমি অনেকবার বলছি উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে। করে নাই প্রফেসর ইউনুস। যারাই যায় উপদেষ্টা পরিষদে তারা ক্ষমতা উপভোগ করতে শুরু করে। আর নিজের পছন্দমতো লোক ঠাইস্যা ঠাইস্যা ঢুকায়। আর ব্লান্ডার করে একটার পর একটা।

    হামিদকে আটকাইতে হবে। ওরে এরেস্ট করতে হবে, এইটা কী আমরা কইয়া দিবো? আমরাই যদি কইয়া দেই তাইলে বা / ল্গুলারে উপদেষ্টা বানায়ে রাখছেন ক্যান?
    #Pinaki Bhattacharya
    জুলাই চার্টার লেখার কথা ছিলো ৫-৬ আগষ্ট ২০২৪। ওই দুই-তিনদিন ধান্দা করছে কে উপদেষ্টা হবে, কে কোন মন্ত্রনালয় নিবে। জুলাই চার্টার লেখা থাকলে প্রফেসর ইউনুসের হাতে একটা ম্যান্ডেট ধরায়ে দেয়া যাইতো। এইটা ছাত্রদের মনে হলো ডিসেম্বরে গিয়া৷ চোর পলাইছে তখন ভুদ্দি বাইর হইছে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের হো মা সা করছে ছাত্ররা। আর কেউ না। ছাত্ররা বুঝে নাই তারা জনগনকে তৈরি করে নাই। জনগনকে তৈরি করছে অসংখ্য মানুষ বিরাট সময় ধরে। ছাত্ররা কি পিয়াস ভাইকে চিনে? নাকি চিনতো? উনি একাই ব্যাটিং করে গেছে একটা দীর্ঘ সময় একা একা হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে। একটা কালেক্টিভ এচিভমেন্টকে ছাত্ররা নিজেদের বলে দাবী করছে। এইখানেই মেজর মিস্টেক হইছে। এখন এক বিঘৎ কাপড় দিয়া শরীর ঢাকতে চাইলে হবে? একবার সামনে উদাম হয় আরেকবার পিছে উদাম হয়। আমি অনেকবার বলছি উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করতে। করে নাই প্রফেসর ইউনুস। যারাই যায় উপদেষ্টা পরিষদে তারা ক্ষমতা উপভোগ করতে শুরু করে। আর নিজের পছন্দমতো লোক ঠাইস্যা ঠাইস্যা ঢুকায়। আর ব্লান্ডার করে একটার পর একটা। হামিদকে আটকাইতে হবে। ওরে এরেস্ট করতে হবে, এইটা কী আমরা কইয়া দিবো? আমরাই যদি কইয়া দেই তাইলে বা / ল্গুলারে উপদেষ্টা বানায়ে রাখছেন ক্যান? #Pinaki Bhattacharya
    Love
    Like
    6
    ·80 Просмотры ·0 предпросмотр
  • ★★যদি ★★!!!! তুমি!!!! আগলে ¡!¡¡ রাখো ¡¡!!¡¡ আমায় ¡¡!!!¡¡!! তাহলে ¡!¡!¡ আমি ¡¡¡¡ সারাজীবন ¡¡¡ ভালোবাসবো ¡¡¡¡¡¡¡!!!!!¡¡¡ তোমায় ¡¡¡!!!!!

    #jonosathi #viral #foryou #trending
    💮★★যদি ★★💮!!!! তুমি!!!! 💓 আগলে ¡!🏵️¡¡ রাখো ¡¡!!¡¡ আমায় ¡¡!!!🌸💗¡¡!! তাহলে ¡!¡!¡ আমি ¡¡¡¡ 💮💗🏵️সারাজীবন 🌺¡¡¡ ভালোবাসবো ¡¡¡¡🌹🌹¡¡¡!!!!!¡¡¡ তোমায় ¡¡¡!!!!! 🌼🌻 #jonosathi #viral #foryou #trending
    Like
    1
    ·42 Просмотры ·0 предпросмотр
  • ১| আগে প্রতিদিন ১০০০০হাজার পয়েন্ট লিমিট ছিল, এখন ১০০০ হাজার।
    ২| আগে withdraw অপসন ছিল, এখন নাই।
    আরও নানা পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। এগুলো কারন কী, মানুষ বুঝতে পারে।
    ১| আগে প্রতিদিন ১০০০০হাজার পয়েন্ট লিমিট ছিল, এখন ১০০০ হাজার। ২| আগে withdraw অপসন ছিল, এখন নাই। আরও নানা পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। এগুলো কারন কী, মানুষ বুঝতে পারে।
    Like
    Love
    5
    ·58 Просмотры ·0 предпросмотр
  • প্রচুর খেতে হবে।। আর হ্যাঁ। মানুষ সৃষ্টির ৫০ হাজার বছর আগে আল্লাহর রিজিক লিখিত করে লিখেছেন।। রিজিকের বাইরে অবশ্যই এক ফোটা পানীয় খাওয়া যাবে না।। #viral #forYoh #tendinh #forYou
    প্রচুর খেতে হবে।। আর হ্যাঁ। মানুষ সৃষ্টির ৫০ হাজার বছর আগে আল্লাহর রিজিক লিখিত করে লিখেছেন।। রিজিকের বাইরে অবশ্যই এক ফোটা পানীয় খাওয়া যাবে না।। #viral #forYoh #tendinh #forYou
    Love
    Like
    Wow
    4
    2 Комментарии ·100 Просмотры ·0 предпросмотр
  • ------- স্বামীপেডিয়া ➤ পার্ট 2

    ৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband):
    এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না।

    ৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband):
    এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে।

    ৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband):
    এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত।

    ১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়।

    ১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband):
    এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী।

    ১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband):
    এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে।

    পার্ট ১ লিঙ্ক -- https://jonosathi.com/posts/39052
    ------- স্বামীপেডিয়া ➤ পার্ট 2 😃 ৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband): এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না। ৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband): এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে। ৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband): এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত। ১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়। ১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband): এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী। ১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband): এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে। পার্ট ১ লিঙ্ক -- https://jonosathi.com/posts/39052
    Like
    Love
    Haha
    5
    ·48 Просмотры ·0 предпросмотр
  • ------- স্বামীপেডিয়া ➤ পার্ট ১

    ১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband):
    এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে।

    ২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband):
    এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত।

    ৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না।

    ৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband):
    এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না।

    ৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না।

    ৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband):
    এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে।

    পার্ট ২ লিঙ্ক -- https://jonosathi.com/posts/39055
    continue.......
    ------- স্বামীপেডিয়া ➤ পার্ট ১ 😃 ১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband): এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে। ২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband): এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত। ৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না। ৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband): এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না। ৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না। ৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband): এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে। পার্ট ২ লিঙ্ক -- https://jonosathi.com/posts/39055 continue.......
    Like
    Love
    4
    ·39 Просмотры ·0 предпросмотр
  • বড় মেয়ে মানেই পরিবারের সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত? এ বিষয়ে মনোবিজ্ঞান কী বলে?

    সামাজিক মাধ্যমে প্রায়ই একটা কথা চোখে পড়ে “মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, পরিবারের সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি মা-বাবা নয়, বরং বড় মেয়ে।” এটা আসলে কতটুকু সত্য? সেটাই বিশ্লেষণ করব এই পোস্টে।

    এই বক্তব্য শুনতে আবেগঘন হলেও, মনোবিজ্ঞান অনুযায়ী এটা অতিরঞ্জিত ও প্রমাণবিহীন তথ্য। Depression একধরনের মানসিক জটিলতা, যা নির্ভর করে ব্যক্তির অভিজ্ঞতা, পরিবেশ, সহনশীলতা ও পারিবারিক পরিস্থিতির ওপর। বড় মেয়ে হতাশ হতে পারে ঠিকই, তবে মা-বাবা বা অন্য কেউও হতে পারে। কাউকে ‘সবচেয়ে’ বলা মানেই অন্যদের কষ্টকে অস্বীকার করা।

    Family Systems Theory বলছে।
    পরিবার একটা আন্তঃনির্ভরশীল ইউনিট। একজনের মানসিক চাপ পুরো পরিবারের ওপর প্রভাব ফেলে।

    যেমন উদাহরণস্বরূপ,
    বড় মেয়ে হয়তো ছোটদের দেখাশোনা করছে। মা সংসার ও চাকরির ভার কাঁধে নিচ্ছেন। বাবা হয়তো আর্থিক অনিশ্চয়তায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। তবে কে সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত, তা বলার আগে প্রতিটা সদস্যের মানসিক বাস্তবতা বিবেচনা করাই মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে যুক্তিসংগত।

    লি'ঙ্গ ও দায়িত্বভিত্তিক স্টিরিওটাইপ অনেক সময় বড় মেয়েদের অতিরিক্ত বোঝা চাপায়। তবে বড় ছেলেও একই বাস্তবতার শিকার হয়। American Association এর গবেষণায় নারীদের মধ্যে হতাশার হার বেশি হলেও, "বড় মেয়ে" হওয়ায় তা বেশি হয় এমন কোনো বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই।

    এই ভুল ধারণাগুলো মূলত সামাজিক আবেগ ও ভাইরাল স্ট্যাটাসের ফসল। সঠিক হবে যদি বলি "পরিবারের যেকোনো সদস্য হতাশাগ্রস্ত হতে পারে, বড় মেয়ে হওয়াটা এর একমাত্র কারণ নয়।" তাই মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে কথা বলার সময় আমাদের উচিত গবেষণা ও যুক্তিনির্ভর বাস্তবতাকে প্রাধান্য দেওয়া, না যে আবেগী বুলি, যা কেবল সহানুভূতি আদায় করে, যা কিনা সমাজে ভুল ধারণা ছড়ায়।

    তার মানে বোঝা যাচ্ছে পরিবারের বড় মেয়ে সবচেয়ে বেশি হতাশাগ্রস্থ থাকে এই তথ্যটি সম্পূর্ণ ভুল। কেননা বাবা-মা অক্লান্ত পরিশ্রম করে সন্তানদের ভালো রাখে। মেয়েদের সেফটির জন্য হতে পারে বাবা মার দৃষ্টিকোণ থেকে বড় মেয়েদেরকে ফুল ফ্রিডম দেওয়া হয় না তার মানে এই না যে তারা সবচেয়ে বেশি হতাশাগ্রস্থ হয়!

    #jonosathi
    বড় মেয়ে মানেই পরিবারের সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত? এ বিষয়ে মনোবিজ্ঞান কী বলে? সামাজিক মাধ্যমে প্রায়ই একটা কথা চোখে পড়ে “মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, পরিবারের সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি মা-বাবা নয়, বরং বড় মেয়ে।” এটা আসলে কতটুকু সত্য? সেটাই বিশ্লেষণ করব এই পোস্টে। এই বক্তব্য শুনতে আবেগঘন হলেও, মনোবিজ্ঞান অনুযায়ী এটা অতিরঞ্জিত ও প্রমাণবিহীন তথ্য। Depression একধরনের মানসিক জটিলতা, যা নির্ভর করে ব্যক্তির অভিজ্ঞতা, পরিবেশ, সহনশীলতা ও পারিবারিক পরিস্থিতির ওপর। বড় মেয়ে হতাশ হতে পারে ঠিকই, তবে মা-বাবা বা অন্য কেউও হতে পারে। কাউকে ‘সবচেয়ে’ বলা মানেই অন্যদের কষ্টকে অস্বীকার করা। Family Systems Theory বলছে। পরিবার একটা আন্তঃনির্ভরশীল ইউনিট। একজনের মানসিক চাপ পুরো পরিবারের ওপর প্রভাব ফেলে। যেমন উদাহরণস্বরূপ, বড় মেয়ে হয়তো ছোটদের দেখাশোনা করছে। মা সংসার ও চাকরির ভার কাঁধে নিচ্ছেন। বাবা হয়তো আর্থিক অনিশ্চয়তায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। তবে কে সবচেয়ে হতাশাগ্রস্ত, তা বলার আগে প্রতিটা সদস্যের মানসিক বাস্তবতা বিবেচনা করাই মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে যুক্তিসংগত। লি'ঙ্গ ও দায়িত্বভিত্তিক স্টিরিওটাইপ অনেক সময় বড় মেয়েদের অতিরিক্ত বোঝা চাপায়। তবে বড় ছেলেও একই বাস্তবতার শিকার হয়। American Association এর গবেষণায় নারীদের মধ্যে হতাশার হার বেশি হলেও, "বড় মেয়ে" হওয়ায় তা বেশি হয় এমন কোনো বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই। এই ভুল ধারণাগুলো মূলত সামাজিক আবেগ ও ভাইরাল স্ট্যাটাসের ফসল। সঠিক হবে যদি বলি "পরিবারের যেকোনো সদস্য হতাশাগ্রস্ত হতে পারে, বড় মেয়ে হওয়াটা এর একমাত্র কারণ নয়।" তাই মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে কথা বলার সময় আমাদের উচিত গবেষণা ও যুক্তিনির্ভর বাস্তবতাকে প্রাধান্য দেওয়া, না যে আবেগী বুলি, যা কেবল সহানুভূতি আদায় করে, যা কিনা সমাজে ভুল ধারণা ছড়ায়। তার মানে বোঝা যাচ্ছে পরিবারের বড় মেয়ে সবচেয়ে বেশি হতাশাগ্রস্থ থাকে এই তথ্যটি সম্পূর্ণ ভুল। কেননা বাবা-মা অক্লান্ত পরিশ্রম করে সন্তানদের ভালো রাখে। মেয়েদের সেফটির জন্য হতে পারে বাবা মার দৃষ্টিকোণ থেকে বড় মেয়েদেরকে ফুল ফ্রিডম দেওয়া হয় না তার মানে এই না যে তারা সবচেয়ে বেশি হতাশাগ্রস্থ হয়! #jonosathi
    Love
    Like
    7
    ·49 Просмотры ·0 предпросмотр
Расширенные страницы