Search | Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform

Upgrade to Pro

  • প *র * কী *য়া ঢাকার মামুনের গোপন তথ্য ফাঁস
    প *র * কী *য়া ঢাকার মামুনের গোপন তথ্য ফাঁস
    Love
    Haha
    2
    ·17 Views ·0 Reviews
  • নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করে, এবং ভিডিও করে নিজ মেয়েকে প্রতিনিয়ত ব্ল্যাকমেল করতো বাবা, এখন মেয়ের হাতে বাবা খুন। এমন বাবা যেন কারো ভাগ্যে না জোটে 🥹🥹 ভিডিওটি সবাই শেয়ার করুন যাতে প্রত্যেকটি বাবা যেন সতর্ক থাকে এই ভিডিওটি দেখে।
    নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করে, এবং ভিডিও করে নিজ মেয়েকে প্রতিনিয়ত ব্ল্যাকমেল করতো বাবা, এখন মেয়ের হাতে বাবা খুন। এমন বাবা যেন কারো ভাগ্যে না জোটে 🥹🥹 ভিডিওটি সবাই শেয়ার করুন যাতে প্রত্যেকটি বাবা যেন সতর্ক থাকে এই ভিডিওটি দেখে।
    ·18 Views ·0 Reviews
  • একা পথে চলে আমি
    একা পথে চলে আমি
    Like
    Love
    2
    ·27 Views ·0 Reviews
  • রাত প্রায় সাড়ে দশটা। কামরুল স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছে, শেষ ট্রেন ধরবে বলে। অফিসের কাজ শেষ হতে দেরি হয়ে গেছে, তাই সবার ভিড় কমে গেছে প্ল্যাটফর্মে।

    হঠাৎ একটা মৃদু কণ্ঠ শুনতে পেল—"ভাইয়া, আপনি কি শেষ ট্রেনটা ধরবেন?"
    পেছনে ঘুরে দেখল, একটি ছোট মেয়ে—বয়স হবে ৯ কি ১০, হাতে একটি পুরনো ব্যাগ, চোখে কৌতূহল আর একটু ভয়।

    কামরুল জিজ্ঞেস করল, "তুমি একা এখানে? কই যাবে?"
    মেয়েটা ধীরে বলল, "মা বলে দিয়েছে, নানাবাড়ি যেতে হবে। শেষ ট্রেনেই যাব।"

    কামরুল একটু চিন্তায় পড়ে গেল। এত রাতে এমন ছোট মেয়ে একা ট্রেনে যাবে? খুঁজে দেখল আশেপাশে কেউ নেই, রেল পুলিশও নেই। হঠাৎ ট্রেনের হুইসেল শোনা গেল—শেষ ট্রেনটা চলে এলো।

    কামরুল সাহস করে মেয়েটাকে নিয়ে উঠল ট্রেনে, বলল, "চলো, আমি তোমাকে পৌঁছে দিই।"
    কিন্তু ট্রেনে উঠে কামরুল চমকে গেল—ট্রেন পুরো ফাঁকা। একজন যাত্রীও নেই। আর মেয়েটি? হঠাৎ করেই যেন অদৃশ্য হয়ে গেছে!

    বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখে, কামরুলের হাতটা খালি। মেয়েটি নেই, ব্যাগ নেই, কেউ যেন ছিলই না। হঠাৎ কনডাক্টর এসে বলল, "ভাই সাহেব, আপনি ওই ছোট মেয়েটার কথা বলছেন? ও তো ২০ বছর আগে এখানেই মারা গিয়েছিল, ঠিক এই শেষ ট্রেন ধরতে গিয়ে। অনেকেই মাঝে মাঝে ওকে দেখতে পায়।"

    কামরুল স্তব্ধ হয়ে গেল। সত্যিই কি সে একজন আত্মার দেখা পেল
    রাত প্রায় সাড়ে দশটা। কামরুল স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছে, শেষ ট্রেন ধরবে বলে। অফিসের কাজ শেষ হতে দেরি হয়ে গেছে, তাই সবার ভিড় কমে গেছে প্ল্যাটফর্মে। হঠাৎ একটা মৃদু কণ্ঠ শুনতে পেল—"ভাইয়া, আপনি কি শেষ ট্রেনটা ধরবেন?" পেছনে ঘুরে দেখল, একটি ছোট মেয়ে—বয়স হবে ৯ কি ১০, হাতে একটি পুরনো ব্যাগ, চোখে কৌতূহল আর একটু ভয়। কামরুল জিজ্ঞেস করল, "তুমি একা এখানে? কই যাবে?" মেয়েটা ধীরে বলল, "মা বলে দিয়েছে, নানাবাড়ি যেতে হবে। শেষ ট্রেনেই যাব।" কামরুল একটু চিন্তায় পড়ে গেল। এত রাতে এমন ছোট মেয়ে একা ট্রেনে যাবে? খুঁজে দেখল আশেপাশে কেউ নেই, রেল পুলিশও নেই। হঠাৎ ট্রেনের হুইসেল শোনা গেল—শেষ ট্রেনটা চলে এলো। কামরুল সাহস করে মেয়েটাকে নিয়ে উঠল ট্রেনে, বলল, "চলো, আমি তোমাকে পৌঁছে দিই।" কিন্তু ট্রেনে উঠে কামরুল চমকে গেল—ট্রেন পুরো ফাঁকা। একজন যাত্রীও নেই। আর মেয়েটি? হঠাৎ করেই যেন অদৃশ্য হয়ে গেছে! বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখে, কামরুলের হাতটা খালি। মেয়েটি নেই, ব্যাগ নেই, কেউ যেন ছিলই না। হঠাৎ কনডাক্টর এসে বলল, "ভাই সাহেব, আপনি ওই ছোট মেয়েটার কথা বলছেন? ও তো ২০ বছর আগে এখানেই মারা গিয়েছিল, ঠিক এই শেষ ট্রেন ধরতে গিয়ে। অনেকেই মাঝে মাঝে ওকে দেখতে পায়।" কামরুল স্তব্ধ হয়ে গেল। সত্যিই কি সে একজন আত্মার দেখা পেল
    Love
    1
    ·24 Views ·0 Reviews
  • একদিন বিকেলে রাজু তার দাদুর পুরনো আলমারি পরিষ্কার করছিল। ধুলো-জমা বই, পুরনো চিঠি আর কিছু অজানা কাগজপত্রের ভিড়ে হঠাৎ সে একটা পুরনো ডায়েরি খুঁজে পেল। ডায়েরিটার পাতাগুলো হলুদ হয়ে গেছে, কিন্তু লেখা এখনো স্পষ্ট।

    ডায়েরির প্রথম পাতায় লেখা ছিল, "যদি তুমি সত্যিই সাহসী হও, তবে এই ডায়েরির শেষ পাতায় যা লেখা আছে, তা অনুসরণ করো।"
    কৌতূহলে ভরে রাজু পুরো ডায়েরি পড়ে ফেলল। শেষ পাতায় লেখা ছিল একটা মানচিত্র আর কিছু নির্দেশনা—পুরনো বটগাছের পাশ থেকে ১০ পা পূর্বে, তারপর ৫ পা দক্ষিণে।

    পরদিন সকালেই রাজু মানচিত্র অনুযায়ী খুঁজতে গেল। ঠিক যেমন বলা ছিল, সেখানে মাটির নিচে পাথরের একটা ছোট বাক্স পেল। খুলে দেখে সেখানে একটা পুরনো ঘড়ি, কিছু চিঠি, আর একটা নোট—"এই ছিল আমার ছেলেবেলার সবচেয়ে বড় রত্ন। কেউ একদিন খুঁজে পাবে, ভেবেছিলাম। তুমি পেয়েছো—তুমি আমার উত্তরসূরি।"

    রাজু বুঝতে পারল, তার দাদু ছোটবেলায় কিছু জিনিস লুকিয়ে রেখে ভবিষ্যতের কারো জন্য রেখে গিয়েছিলেন। ডায়েরিটা শুধু একটা গল্প ছিল না—এটা ছিল দাদু-নাতির একটা অদৃশ্য বন্ধনের স্মৃতি।
    একদিন বিকেলে রাজু তার দাদুর পুরনো আলমারি পরিষ্কার করছিল। ধুলো-জমা বই, পুরনো চিঠি আর কিছু অজানা কাগজপত্রের ভিড়ে হঠাৎ সে একটা পুরনো ডায়েরি খুঁজে পেল। ডায়েরিটার পাতাগুলো হলুদ হয়ে গেছে, কিন্তু লেখা এখনো স্পষ্ট। ডায়েরির প্রথম পাতায় লেখা ছিল, "যদি তুমি সত্যিই সাহসী হও, তবে এই ডায়েরির শেষ পাতায় যা লেখা আছে, তা অনুসরণ করো।" কৌতূহলে ভরে রাজু পুরো ডায়েরি পড়ে ফেলল। শেষ পাতায় লেখা ছিল একটা মানচিত্র আর কিছু নির্দেশনা—পুরনো বটগাছের পাশ থেকে ১০ পা পূর্বে, তারপর ৫ পা দক্ষিণে। পরদিন সকালেই রাজু মানচিত্র অনুযায়ী খুঁজতে গেল। ঠিক যেমন বলা ছিল, সেখানে মাটির নিচে পাথরের একটা ছোট বাক্স পেল। খুলে দেখে সেখানে একটা পুরনো ঘড়ি, কিছু চিঠি, আর একটা নোট—"এই ছিল আমার ছেলেবেলার সবচেয়ে বড় রত্ন। কেউ একদিন খুঁজে পাবে, ভেবেছিলাম। তুমি পেয়েছো—তুমি আমার উত্তরসূরি।" রাজু বুঝতে পারল, তার দাদু ছোটবেলায় কিছু জিনিস লুকিয়ে রেখে ভবিষ্যতের কারো জন্য রেখে গিয়েছিলেন। ডায়েরিটা শুধু একটা গল্প ছিল না—এটা ছিল দাদু-নাতির একটা অদৃশ্য বন্ধনের স্মৃতি।
    ·29 Views ·0 Reviews
  • আপনি কে
    আপনি কে
    Love
    1
    ·28 Views ·0 Reviews
  • আপনারা কি চান শেখ হাসিনা আবার ফিরে আসো
    আপনারা কি চান শেখ হাসিনা আবার ফিরে আসো
    ·30 Views ·0 Reviews
  • আমার কপালে বিয়ে নাই
    আমার কপালে বিয়ে নাই
    ·36 Views ·0 Reviews
  • সুপুরুষরা হারাম কাজ থেকে দূরে থাকে
    সুপুরুষরা হারাম কাজ থেকে দূরে থাকে
    Love
    1
    ·47 Views ·0 Reviews
  • আমি মনে করি বিষয়টি বেশ জটিল এবং এর বিভিন্ন দিক রয়েছে। কারো অতীত সামাজিক মেলামেশার অভ্যস্ততা দেখে তার ভবিষ্যৎ মাতৃত্ব কেমন হবে, সে বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা কঠিন।

    ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব এবং আচরণ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ভিন্নভাবে প্রকাশ পেতে পারে। একজন নারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত পরিবেশে মিশে থাকলেও, মা হওয়ার পর তার দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরণে পরিবর্তন আসা স্বাভাবিক। মাতৃত্ব একটি নতুন দায়িত্ব এবং এতে আবেগ, কর্তব্যবোধ ও পরিস্থিতির চাহিদা অনুযায়ী একজন ব্যক্তি নিজেকে পরিবর্তন করতে পারে।

    এছাড়াও, সন্তানের জন্য একজন মায়ের 'লজ্জাশীলা' হওয়া কতটা জরুরি, তা নিয়েও ভিন্ন মতামত থাকতে পারে। সন্তানের মানসিক ও সামাজিক বিকাশে মায়ের অন্যান্য গুণাবলী, যেমন - ভালোবাসা, ধৈর্য, সহানুভূতি, শিক্ষাদানের আগ্রহ এবং সঠিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেওয়া - অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

    সুতরাং, শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আড্ডায় মেশার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কোনো নারীকে তার সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য 'লজ্জাশীলা মা' হিসেবে পাওয়া যাবে কিনা, এমন উপসংহারে আসা সম্ভবত ঠিক নয়। ব্যক্তির সামগ্রিক ব্যক্তিত্ব, মূল্যবোধ এবং মাতৃত্বের প্রতি তার ধারণা ও প্রস্তুতি এক্ষেত্রে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
    আমি মনে করি বিষয়টি বেশ জটিল এবং এর বিভিন্ন দিক রয়েছে। কারো অতীত সামাজিক মেলামেশার অভ্যস্ততা দেখে তার ভবিষ্যৎ মাতৃত্ব কেমন হবে, সে বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা কঠিন। ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব এবং আচরণ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ভিন্নভাবে প্রকাশ পেতে পারে। একজন নারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত পরিবেশে মিশে থাকলেও, মা হওয়ার পর তার দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরণে পরিবর্তন আসা স্বাভাবিক। মাতৃত্ব একটি নতুন দায়িত্ব এবং এতে আবেগ, কর্তব্যবোধ ও পরিস্থিতির চাহিদা অনুযায়ী একজন ব্যক্তি নিজেকে পরিবর্তন করতে পারে। এছাড়াও, সন্তানের জন্য একজন মায়ের 'লজ্জাশীলা' হওয়া কতটা জরুরি, তা নিয়েও ভিন্ন মতামত থাকতে পারে। সন্তানের মানসিক ও সামাজিক বিকাশে মায়ের অন্যান্য গুণাবলী, যেমন - ভালোবাসা, ধৈর্য, সহানুভূতি, শিক্ষাদানের আগ্রহ এবং সঠিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেওয়া - অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। সুতরাং, শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আড্ডায় মেশার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কোনো নারীকে তার সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য 'লজ্জাশীলা মা' হিসেবে পাওয়া যাবে কিনা, এমন উপসংহারে আসা সম্ভবত ঠিক নয়। ব্যক্তির সামগ্রিক ব্যক্তিত্ব, মূল্যবোধ এবং মাতৃত্বের প্রতি তার ধারণা ও প্রস্তুতি এক্ষেত্রে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
    Love
    2
    ·46 Views ·0 Reviews
  • আচ্ছা মেয়ে ছলনাময় নাকি ছেলেরা কেউ কি সঠিক টা বলতে পারবেন
    আচ্ছা মেয়ে ছলনাময় নাকি ছেলেরা কেউ কি সঠিক টা বলতে পারবেন
    ·46 Views ·0 Reviews
  • আসেন পরিচিত হই আমার নাম শিহাব আর আপনার নাম কি
    আসেন পরিচিত হই আমার নাম শিহাব আর আপনার নাম কি
    ·47 Views ·0 Reviews
More Results