ফটোটা ভালো লাগলে সবাই কমেন্ট করবেন

Jonosathi কে নিয়ে ভিডিও বানাও আর জিতে নাও টাকা ও আকর্ষণীয় গিফট আয়োজনে: Jonosathi.com #jonosathi #virarpost #bestinkamsait #foryou

টাকা আগে দিত বা না দিত সমস্যা নাই কিন্তু টাকা দেওয়ার নামে ছলনা কেন করল এখান থেকে আমি এক টাকাও নিতে পারিনি এখানে সারাটা দিন কাজ করছি এই সফটওয়্যার এর বিরুদ্ধে আমি অভিযোগ করব কারন আমার প্রতি কি মিনিটের সময় অনেক আমি এখানে অনেক সময় লস করছি আপনারা সতর্ক হয়ে যান

আমি জনসাথী ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার এর মালিক কে বলতে চাই যদি আপনি এই পোস্ট টি দেখেন, তাহলে, আমি বলতে চাই যে নগদ একাউন্ট এ টাকা withdraw করার পেমেন্ট মেথড করে দেন, কারন ভাই, আমরা স্টোডে্ন্ট মানুষ, বিকাশ একাউন্ট নাই খুলার ট্রাই করেছিলাম তবুও পারতেছিলাম না আপনি যদি নগদ পেমেন্ট মেথড টা add করতেন প্লিজ খুব ভালো হতো।

🚨 ২০২৭ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে আইসিসি ওডিআই র‍্যাঙ্কিংয়ের সেরা আটে ফিরতে না পারলে সরাসরি বিশ্বকাপ খেলতে পারবে না বাংলাদেশ। সবশেষ প্রকাশিত রাঙ্কিং অনুযায়ী বংলাদেশ অবস্থান করছে ১০ম স্থানে। আইসিসির এফটিপি অনুযায়ী ২০২৭ সালের মার্চের আগ পর্যন্ত ৩২ ওয়ানডে খেলার কথা রয়েছে বাংলাদেশের । এর মাঝে ৮ ওয়ানডেতে প্রতিপক্ষ আয়ারল্যান্ড এবং জিম্বাবুয়ে। বাকি ২৪ ম্যাচে প্রতিপক্ষ ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে ৯ নম্বরে থেকেও বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেতে পারে বাংলাদেশ। #BangladeshCricket #Nahid #BCB #CricketVibes

১২ বছরের নাইট শিফট—একটা বাস্তব জীবনের গল্প প্রায় এক যুগ হয়ে গেলো— ৬ দিন দিন শিফট, একদিন বিশ্রাম, তারপর আবার ৬ দিন রাতের ডিউটি। আবার অনেক সময় শুক্রবার ওই একটা দিন ও অফিস করতে হয়, কোম্পানির সুবিধার্থে, এখন হয়তো অনেকে ভাবছেন সিফ্ট চেঞ্জ হয় কিভাবে তাহলে। ঔযে ১৮ ঘন্টা অফিস করতে হয়, রাতের ডিউটি করে আবার দিনের ডিউটি করা লাগে, তার পর কোনো মত রাতটা ঘুমিয়ে আবার সকাল হতেই টুংটুং এলার্ম বেজে উঠে, অথচ ঘুমের আবাস এখনো কাটেনি, অথচ নিয়ম অনুযায়ী সকালে আবার অফিসে আসতে হয়, অবশ্য কাজের চাপ থাকলে এরকম চলতে থাকে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর। দিন বদলায়, সূর্য ওঠে, সন্ধ্যা নামে, কিন্তু আমার রুটিন বদলায় না। কেউ ভাবে, আমি শুধু চাকরি করি। আসলে আমি যুদ্ধ করি— পরিবারের জন্য, স্বপ্নের জন্য, ভবিষ্যতের জন্য। রাত ২টায় যখন সবাই গভীর ঘুমে, তখন আমি মেশিনের পাশে দাঁড়িয়ে থাকি— ঘুম আর ক্লান্তির সঙ্গে লড়াই করে। দিনে যখন বিশ্রাম নিতে চাই, চারপাশের শব্দ, আলো আর বাস্তবতা ঘুম কেড়ে নেয়। ১২ বছর ধরে এই একই চক্রে বাঁধা আমার জীবন। কখনো মনে হয়েছে থেমে যাই... আবার মনে হয়েছে— না, এই পরিশ্রম একদিন কিছু এনে দেবে। আমি কোনো বড় মানুষ না। আমি একজন শ্রমিক, একজন যোদ্ধা, একজন স্বপ্নবাজ। যে নিজের ঘাম দিয়ে পরিবার গড়ে, ভবিষ্যত গড়ে। এই লেখা আমার জন্য নয়— এই লেখা আমার মতো সব মানুষের জন্য, যারা দিনের আলোয় অদৃশ্য আর রাতের অন্ধকারে দৃশ্যমান। – একজন নাইট শিফটের মানুষ ১২ বছরের নাইট শিফট—একটা বাস্তব জীবনের গল্প মোঃ রিপন বসুনিয়া

এডমিন মহোদয় কে অনুরোধ করবো আমার বিষয়টি একটু নজরে দেখবেন কারণ আমরা সবাই বিদেশি সফটওয়্যার এর উপর নির্ভর করে। আমি যে নিয়মের কথা বলেছি এই নিয়ম গুলো সবার কাছে সহজভাবে পৌঁছানোর দায়িত্ব আপনার এতে করে আমাদের দেশের উন্নয়ন হবে ফাইটের উন্নতি হবে আমাদের উন্নতি হবে। আর পয়েন্টের মান অথবা দাম আরেকটু বাড়ানো দরকার তাহলে প্রাথমিক পর্যায়ে যিনি ইউজার থাকবে তিনি ব্যবহার করে উদ্বুদ্ধ হবেন অন্যকে ব্যবহার করার জন্য উৎসাহিত করবে। আমি বিভিন্নজনকে ব্যবহার করার জন্য এই সাইট উৎসাহিত করেছে।

যেভাবে jonosathi সফটওয়্যার ডাউনলোড করবেন! প্রথমে বাম পাশের ত্রি লাইন এ ক্লিক করুন তারপর একটু নিচে স্ক্রল করে দেখুন সফটওয়্যার তারপর ডাউনলোড করুন

পাকিস্তানি একজন লেখক বলেছিলেন— “আমার জানাজায় আসলে একটু সময় মত আসার চেষ্টা করবেন; দা`ফন যারা করে তারা “আমার” মত অপেক্ষা করবেনা।” কত গভীর এই দুইটা লাইন। অপেক্ষা কি; সে কেবল ওই মানুষটা জানে, যে ফিরবেনা জেনেও অপেক্ষা করে গেছে একটা দীর্ঘ সময়। সাগরের মাঝখানে ডুবে যাওয়ার আগমুহূর্ত পর্যন্ত চারদিকে তাকিয়ে একটু ঠাই পাওয়ার অপেক্ষায় যেমন মানুষ ছটফট করে। অপেক্ষার সময় টা হয়তো তেমনই। . লেখা - Ashraf Ahmed

কার কার বাইনান্স একাউন্ট আছে একটি গিফট বক্স ক্লেম করতে পারবেন তো যাদের যাদের আছে বাইনান্স একাউন্ট তারা কমেন্টের মাধ্যমে বলুন।

💌🤝🛑🛑🛑বিশেষ বিজ্ঞপ্তি বিশেষ বিজ্ঞপ্তি বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্লিজ সবাইকে শুধুমাত্র একবার পড়ার অনুরোধ করছি প্লিজ সবাই আমার কথাটা রাখেন আসসালামু আলাইকুম। আমি জানি, এই পোস্টটা পড়ে অনেকে হাসবে, অনেকে বিশ্বাস করবে, আবার অনেকে গালি দেবে বা না বুঝে খারাপ কথা বলবে। তবুও আমি বলছি, কারণ আমি একজন সাধারণ ইউজার — নিজের চোখে যা দেখেছি, সেটা-ই শেয়ার করছি। একটু মন দিয়ে পড়বেন, প্লিজ। আপনারা জানেন, একটা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম চালানো কোনো সহজ কাজ না। ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক — সবই আজ বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি। তারা কোটি কোটি টাকা খরচ করে ইউজারদের ডেটা নিরাপদ রাখে, সার্ভার চালায়, ডেভেলপার রাখে। ইউটিউবে কেউ কেউ ভাইরাল হয় এক মাসেই, কেউ আবার ২-৩ বছরেও পারে না। তবুও আমরা ইউটিউবে সময় দেই, কন্টেন্ট বানাই, চেষ্টা করি — কারণ আমরা বিশ্বাস করি এটা থেকে একদিন আয় করা সম্ভব। তাহলে নিজের দেশের একটা নতুন প্ল্যাটফর্মকে ১টা বছর সময় দিতে পারি না? এই jonosathi.com তো আমাদের কোনো টাকা নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে না। বরং কষ্ট করে চেষ্টা করছে একটা সিস্টেম দাঁড় করাতে। সার্ভার খরচ, ডেটা সিকিউরিটি, সফটওয়্যার মেইনটেনেন্স — এসব অনেক ব্যয়বহুল বিষয়। এখন তারা একটু সমস্যায় আছে, আমরা যদি পাশে না থাকি, তাহলে একদিন হয়তো এই প্ল্যাটফর্মটাই হারিয়ে যাবে। অনেকে শুধু টাকা তুলতে না পারলে গালাগালি শুরু করে। আমি বলছি না আপনি সমালোচনা করবেন না — আপনি অবশ্যই জানার অধিকার রাখেন। কিন্তু প্লিজ, কথা এমনভাবে বলবেন না যাতে একজন স্বপ্ন দেখা মানুষ ভেঙে পড়ে। এটা কারও স্ক্যাম নয়, এটা একটা চেষ্টা। একটু সময় দিন, ধৈর্য ধরুন। আপনাদের মধ্যে অনেকেই বয়সে বড়, জ্ঞানে অভিজ্ঞ। আমি ছোট মানুষ, তবুও বলছি — যদি আমরা নিজের দেশের এমন একটি উদ্যোগকে ধ্বংস না করে পাশে থাকি, তাহলে একদিন হয়তো এটিই হাজারো মানুষের জীবনের ভরসা হয়ে দাঁড়াবে। সবার কাছে অনুরোধ, প্লিজ— সমালোচনা করুন, কিন্তু উৎসাহও দিন। গালাগালি নয়, গঠনমূলক পরামর্শ দিন। কারণ মানুষ পাশে থাকলে, মানুষই বদলে দিতে পারে ভবিষ্যৎ। ভালো থাকবেন, পাশে থাকবেন। আসসালামু আলাইকুম।

আমি আর কৃষ্ণচূড়া ফুলের দিকে তাকাতে পারি না.. লাল রক্তে ভেসে যাওয়া রেললাইনের উপর কৃষ্ণচূড়াকে অভিশপ্ত লাগে .. আমি এখন আর রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতে যেতে কৃষ্ণচূড়া ফুলের দিকে তাকাতে পারি না.. মাথার উপর থকথকে রক্তের হ্যালুসিনেশন,কৃষ্ণচূড়াকে ঢেকে দেয়.. কিছুদিন আগে টাঙ্গাইলে রেললাইনের উপর দিয়ে আমিও হেঁটে হেঁটে স্টেশনের রাস্তার ধারে মস্ত কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল টকটকে কৃষ্ণচূড়া ফুলের দিকে তাকিয়ে ছবি তুলেছিলাম। সোনালু, হিজল, জারুল ফুল ছুঁয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। স্টেশন মাস্টারের হুইসেলের শব্দে ট্রেন আসছে তাই,দ্রুত হেঁটে আসার সময় বার বার মনে হচ্ছিলো পা আটকে যাচ্ছে স্লিপারে.. ওই ফটোগ্রাফার ছেলেটিরও কি তাই মনে হচ্ছিলো? পা আটকে যাচ্ছিলো?.. আহ্ নিয়তি! আমি.. আমরা কেউ তাকে পারি না কিছুতেই এড়াতে ... এইখানে ঈশ্বর বসবাস করেন!