Security Check
  • ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন কতবার ঘটে ??

    পৃথিবীর ভেতরের টেকটোনিক প্লেটগুলোর নড়াচড়ার ফল ভূমিকম্প। তবে ভূমিকম্প মানেই আতঙ্ক নয়। সব ভূমিকম্পই ভয়ানক নয়। বরং বেশির ভাগ ভূমিকম্প এত ছোট, আমরা টেরই পাই না। তাই ভূমিকম্প কত ঘন ঘন হয় এবং কোন মাত্রার ভূমিকম্পে ভয় পাওয়ার দরকার নেই, তা বোঝার জন্য রিখটার স্কেল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা।

    ১৯৩৫ সালে চার্লস রিখটার ভূমিকম্পের শক্তি মাপার এই স্কেল তৈরি করেন। এরপর দীর্ঘ গবেষণা ও রেকর্ডের ভিত্তিতে দেখা যায়, পৃথিবীতে ছোট-বড় মিলিয়ে অসংখ্য ভূমিকম্প প্রতিদিনই ঘটে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি বড় ভূমিকম্প মানুষের নজরে আসে। বাকিগুলো নীরবে পৃথিবীর ভেতরে ঘটে যায়।

    রিখটার স্কেল অনুযায়ী ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তিশালী ভূমিকম্পকে বলা হয় ‘গ্রেট আর্থকোয়েক’। সারা পৃথিবীতে এমন ভূমিকম্প বছরে গড়ে মাত্র ১টি ঘটে। ৭ মাত্রার ভূমিকম্পও খুব কম। বছরে মাত্র ১৮টির মতো। একটু নিচে নামলে, ৬ মাত্রার ভূমিকম্প দেখা যায় বছরে প্রায় ১২০ বার, আর ৫ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে প্রায় ৮০০ বার। এই ভূমিকম্পগুলোই সাধারণত খবরে আসে। এর নিচের মাত্রার ভূমিকম্প মানুষ খুব বেশি টের পায় না। কিছু মানুষ টের পেলেও এগুলোতে বাস্তব ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।

    তবে ৪ মাত্রার নিচের ভূমিকম্পও এখন খবর। কারণ, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। ৪ মাত্রার নিচে যে ভূমিকম্প হয়, তার সংখ্যা অনেক বেশি। ৪ থেকে ৪ দশমিক ৯ মাত্রার হালকা ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৬ হাজার ২০০ বার ঘটে। আর ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে বছরে ৪৯ হাজার বার। মানে দিনে শত শত বার। এদের বেশির ভাগই এত ক্ষুদ্র, সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না। এর চেয়ে আরও ছোট ভূমিকম্প, যেমন ২ কিংবা ১ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন হাজার হাজার বার পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ঘটে চলেছে।

    এত সংখ্যক ছোট ভূমিকম্পের ভিড়ে একটা বিষয় নিশ্চিত। ৩ দশমিক ৯ মাত্রার নিচে ভূমিকম্প হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, এই মাত্রার ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৪৯ হাজার বার ঘটে। সাধারণত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট বা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। এই ছোট ভূমিকম্পগুলো পৃথিবীর অভ্যন্তরে চাপ কমানোর মতো স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া।

    সূত্র: নাফফিল্ড ফাউন্ডেশন এবং প্রথম আলো

    ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন কতবার ঘটে ?? পৃথিবীর ভেতরের টেকটোনিক প্লেটগুলোর নড়াচড়ার ফল ভূমিকম্প। তবে ভূমিকম্প মানেই আতঙ্ক নয়। সব ভূমিকম্পই ভয়ানক নয়। বরং বেশির ভাগ ভূমিকম্প এত ছোট, আমরা টেরই পাই না। তাই ভূমিকম্প কত ঘন ঘন হয় এবং কোন মাত্রার ভূমিকম্পে ভয় পাওয়ার দরকার নেই, তা বোঝার জন্য রিখটার স্কেল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা। ১৯৩৫ সালে চার্লস রিখটার ভূমিকম্পের শক্তি মাপার এই স্কেল তৈরি করেন। এরপর দীর্ঘ গবেষণা ও রেকর্ডের ভিত্তিতে দেখা যায়, পৃথিবীতে ছোট-বড় মিলিয়ে অসংখ্য ভূমিকম্প প্রতিদিনই ঘটে। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি বড় ভূমিকম্প মানুষের নজরে আসে। বাকিগুলো নীরবে পৃথিবীর ভেতরে ঘটে যায়। রিখটার স্কেল অনুযায়ী ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তিশালী ভূমিকম্পকে বলা হয় ‘গ্রেট আর্থকোয়েক’। সারা পৃথিবীতে এমন ভূমিকম্প বছরে গড়ে মাত্র ১টি ঘটে। ৭ মাত্রার ভূমিকম্পও খুব কম। বছরে মাত্র ১৮টির মতো। একটু নিচে নামলে, ৬ মাত্রার ভূমিকম্প দেখা যায় বছরে প্রায় ১২০ বার, আর ৫ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে প্রায় ৮০০ বার। এই ভূমিকম্পগুলোই সাধারণত খবরে আসে। এর নিচের মাত্রার ভূমিকম্প মানুষ খুব বেশি টের পায় না। কিছু মানুষ টের পেলেও এগুলোতে বাস্তব ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। তবে ৪ মাত্রার নিচের ভূমিকম্পও এখন খবর। কারণ, মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। ৪ মাত্রার নিচে যে ভূমিকম্প হয়, তার সংখ্যা অনেক বেশি। ৪ থেকে ৪ দশমিক ৯ মাত্রার হালকা ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৬ হাজার ২০০ বার ঘটে। আর ৩ থেকে ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটে বছরে ৪৯ হাজার বার। মানে দিনে শত শত বার। এদের বেশির ভাগই এত ক্ষুদ্র, সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না। এর চেয়ে আরও ছোট ভূমিকম্প, যেমন ২ কিংবা ১ মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিদিন হাজার হাজার বার পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ঘটে চলেছে। এত সংখ্যক ছোট ভূমিকম্পের ভিড়ে একটা বিষয় নিশ্চিত। ৩ দশমিক ৯ মাত্রার নিচে ভূমিকম্প হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, এই মাত্রার ভূমিকম্প বছরে প্রায় ৪৯ হাজার বার ঘটে। সাধারণত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট বা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। এই ছোট ভূমিকম্পগুলো পৃথিবীর অভ্যন্তরে চাপ কমানোর মতো স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। সূত্র: নাফফিল্ড ফাউন্ডেশন এবং প্রথম আলো
    Love
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·580 Views ·0 Reviews
  • ইতিহাসের আজকের এই দিনে

    ১৭৬২ - ফ্রেইবার্গে দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের নেতৃত্বে প্রুশীয়দের কাছে অষ্টয়দের পরাজয় ঘটে।
    ১৮৫১ - রাধাকান্ত দেব ও দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে কলকাতায় ‘ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৮৭৬ - কেশবচন্দ্র সেনের উদ্যোগে ইন্ডিয়ান রিফর্ম অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৮৮৮ - কনস্টানটিনোপল চুক্তি অনুযায়ী সুয়েজ খাল অবরোধ মুক্ত হয়।
    ১৮৮৯ - ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকা কোম্পানি কার্যক্রমের সনদপত্র পায়।
    ১৯২০ - ভারতের জাতীয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৯২৩ - ঐতিহাসিক ওসমানী সাম্রাজ্যের (১২৯৯ - ১৯২৩) বিলুপ্তি ঘটিয়ে মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র হিসেবে “তুরস্ক” রাষ্ট্রের পত্তন ঘটান।
    ১৯২৫ - সুইজারল্যান্ডের লোকোর্নোয় ১২ দিনব্যাপী বৈঠকে লোর্কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
    ১৯৬৪ - টাঙ্গানিকা ও জাঞ্জিবারের একত্রীভূত নাম ঘোষিত হয় তাঞ্জানিয়া।
    ১৯৭৪ - জর্জ ফোর ম্যানকে পরাজিত করে মোহাম্মাদ আলী ক্লে শ্রেষ্ঠ বিশ্ব মুষ্টিযোদ্ধা খেতাব অর্জন করেন।
    ইতিহাসের আজকের এই দিনে ১৭৬২ - ফ্রেইবার্গে দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের নেতৃত্বে প্রুশীয়দের কাছে অষ্টয়দের পরাজয় ঘটে। ১৮৫১ - রাধাকান্ত দেব ও দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে কলকাতায় ‘ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৬ - কেশবচন্দ্র সেনের উদ্যোগে ইন্ডিয়ান রিফর্ম অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৮৮ - কনস্টানটিনোপল চুক্তি অনুযায়ী সুয়েজ খাল অবরোধ মুক্ত হয়। ১৮৮৯ - ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকা কোম্পানি কার্যক্রমের সনদপত্র পায়। ১৯২০ - ভারতের জাতীয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৩ - ঐতিহাসিক ওসমানী সাম্রাজ্যের (১২৯৯ - ১৯২৩) বিলুপ্তি ঘটিয়ে মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্র হিসেবে “তুরস্ক” রাষ্ট্রের পত্তন ঘটান। ১৯২৫ - সুইজারল্যান্ডের লোকোর্নোয় ১২ দিনব্যাপী বৈঠকে লোর্কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৬৪ - টাঙ্গানিকা ও জাঞ্জিবারের একত্রীভূত নাম ঘোষিত হয় তাঞ্জানিয়া। ১৯৭৪ - জর্জ ফোর ম্যানকে পরাজিত করে মোহাম্মাদ আলী ক্লে শ্রেষ্ঠ বিশ্ব মুষ্টিযোদ্ধা খেতাব অর্জন করেন।
    Like
    Love
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·417 Views ·0 Reviews
  • “প্রকৃতির সান্নিধ্যে এবং আধ্যাত্মিক চিন্তাভাবনার মাধ্যমে আত্মার শান্তি লাভ করা যায়।”
    “প্রকৃতির সান্নিধ্যে এবং আধ্যাত্মিক চিন্তাভাবনার মাধ্যমে আত্মার শান্তি লাভ করা যায়।”
    ⚠ এই পোস্টটি স্প্যাম হিসেবে চিহ্নিত!
    এই পোস্টটি আমাদের নীতিমালা লঙ্ঘন করার কারণে নিরাপদ নয়।
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·164 Views ·0 Reviews
  • তুমি যদি প্রতিদিন শুধু ২ রাকাআত নফল নামাজ পড়ো,
    এক বছরে প্রায় ৭৩০ বার তুমি আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হচ্ছো
    🌙 তুমি যদি প্রতিদিন শুধু ২ রাকাআত নফল নামাজ পড়ো, এক বছরে প্রায় ৭৩০ বার তুমি আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হচ্ছো 💖
    Like
    Love
    5
    · 0 Comments ·0 Shares ·202 Views ·0 Reviews
  • জুম্মা মোবারক! যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তাকে সব বাধা থেকে মুক্তির পথ দেখান। - (সূরা আত-তালাক ৬৫:২)
    জুম্মা মোবারক! যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তাকে সব বাধা থেকে মুক্তির পথ দেখান। - (সূরা আত-তালাক ৬৫:২)
    Love
    1
    · 1 Comments ·0 Shares ·592 Views ·0 Reviews
  • সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ

    ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

    নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে।

    গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে।

    তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।

    তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
    সৌরঝড়ের ইঙ্গিত! মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে পুরো পৃথিবীর ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ সংযোগ ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করছে সূর্য। ২০২৫ সালে সূর্য যেন নতুন করে জেগে উঠেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই বছর আগের তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন ও তীব্র সৌরঝড় দেখা দিতে পারে, যা পৃথিবীর প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। নাসার সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের ভেতরে একের পর এক প্লাজমা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হচ্ছে শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র। এর অর্থ, সূর্য প্রবেশ করেছে এক নতুন সক্রিয় চক্রে যার প্রভাব ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে দেখা যাচ্ছে। গত বছর সৌরঝড়ের প্রভাবে উত্তর মেরুর আলো, অর্থাৎ অরোরা বোরিয়ালিস, দেখা গিয়েছিল মেক্সিকো পর্যন্ত। যদিও এই দৃশ্য মনোমুগ্ধকর, এর আড়ালে লুকিয়ে আছে এক গুরুতর বিপদ। ১৯৮৯ সালে এমনই এক সৌরঝড় মুহূর্তের মধ্যে কানাডার কুইবেক অঞ্চলে অন্ধকার নেমে এনেছিল। লাখো মানুষ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও ঘটতে পারে। তাদের মতে, কোনো বড় সৌরঝড় ঘটলে মুহূর্তের মধ্যেই বিদ্যুৎ, জিপিএস এমনকি ইন্টারনেট সংযোগও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি নাসার ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের নভোচারীরাও সৌর বিকিরণের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এই সৌরঝড় মানবদেহে সরাসরি তেমন প্রভাব ফেলে না। যদিও কিছু গবেষক সূর্যের কার্যকলাপের সঙ্গে হৃদরোগ, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যার সম্ভাব্য সম্পর্ক খুঁজে দেখছেন, এখনো পর্যন্ত এর কোনো স্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আমাদের প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে কাজ করছে। ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে অবস্থানরত মানুষের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রভাব হতে পারে কেবল সিগনাল দুর্বল হওয়া বা হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়া। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সৌরঝড়ের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়তে পারে হঠাৎ ব্ল্যাকআউটের মাধ্যমে।
    Love
    Like
    5
    · 2 Comments ·0 Shares ·453 Views ·0 Reviews
  • ইতিহাসের আজকের দিনের ঘটনাঃ

    ১৩৯৯ – ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় রিচার্ড পার্লামেন্টের সিদ্ধান্তে সিংহাসনচ্যুত হন।
    ১৪৪৮ – ক্রিশ্চিয়ান প্রথম ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।
    ১৫২১ – অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতান সোলাইমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের সেনাবাহিনী বেলগ্রেড দখল করে।
    ১৭৬০ – রাশিয়া ও অস্ট্রিয়ার সেনাবাহিনী যৌথভাবে বার্লিন দখল করে।
    ১৮২৯ – লন্ডনে প্রথমবারের মতো পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব পালন শুরু করে।
    ১৮৯২ – বিশ্বের প্রথম নৈশকালীন ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
    ১৯০৬ – মার্কিন সেনাবাহিনী কিউবা পুনর্দখল করে।
    ১৯১৮ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের মুখে বুলগেরিয়া মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে।
    ১৯২২ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন।
    ১৯২৯ – বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু করে।
    ১৯৩৫ – ছাপাখানায় প্রথম বাংলা লাইনোটাইপ ব্যবহৃত হয়।
    ১৯৩৯ – জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন পোল্যান্ড বিভক্তি নিয়ে এক চুক্তিতে উপনীত হয়।
    ১৯৩৯ – ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়।
    ১৯৯২ – চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়।
    ইতিহাসের আজকের দিনের ঘটনাঃ ১৩৯৯ – ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় রিচার্ড পার্লামেন্টের সিদ্ধান্তে সিংহাসনচ্যুত হন। ১৪৪৮ – ক্রিশ্চিয়ান প্রথম ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৫২১ – অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতান সোলাইমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের সেনাবাহিনী বেলগ্রেড দখল করে। ১৭৬০ – রাশিয়া ও অস্ট্রিয়ার সেনাবাহিনী যৌথভাবে বার্লিন দখল করে। ১৮২৯ – লন্ডনে প্রথমবারের মতো পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব পালন শুরু করে। ১৮৯২ – বিশ্বের প্রথম নৈশকালীন ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯০৬ – মার্কিন সেনাবাহিনী কিউবা পুনর্দখল করে। ১৯১৮ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের মুখে বুলগেরিয়া মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। ১৯২২ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন। ১৯২৯ – বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু করে। ১৯৩৫ – ছাপাখানায় প্রথম বাংলা লাইনোটাইপ ব্যবহৃত হয়। ১৯৩৯ – জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন পোল্যান্ড বিভক্তি নিয়ে এক চুক্তিতে উপনীত হয়। ১৯৩৯ – ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়। ১৯৯২ – চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়।
    Love
    Like
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·633 Views ·0 Reviews
Upgrade to Pro
Choose the Plan That's Right for You
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%