• সেনাপ্রধানের সুন্দর একটি প্রস্তাব।
    আমি এ প্রস্তাবের সাথে সম্মতি পোষণ করছি।

    সারা বাংলাদেশে একদিনেই নির্বাচন না দিয়ে, ৮ দিনে ৮ টি বিভাগের নির্বাচন দিতে হবে। এবং বাংলাদেশের সকল বাহিনীর উপস্থিতিতে নির্বাচন দিতে হবে। প্রতিটি কেন্দ্রে কমপক্ষে ৫ জন সেনাবাহিনীর সদস্য, দুই জন বিজিবি + তিনজন পুলিশ মোতায়েন থাকবে। সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার থাকবে। প্রতিটি কেন্দ্রের সার্বিক অবস্থা লাইভ টেলিকাস্ট করতে হবে। বিমানবাহিনী একটা স্পেশাল টিম হেলিকপ্টার যোগে টহল দিবে। কোন কেন্দ্র আক্রান্ত হলে তারা দ্রুতই রিজার্ভ ফোর্স সরবরাহ করবে। এমনটি করতে পারলে সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব।

    কপি পোস্ট
    সেনাপ্রধানের সুন্দর একটি প্রস্তাব। আমি এ প্রস্তাবের সাথে সম্মতি পোষণ করছি। সারা বাংলাদেশে একদিনেই নির্বাচন না দিয়ে, ৮ দিনে ৮ টি বিভাগের নির্বাচন দিতে হবে। এবং বাংলাদেশের সকল বাহিনীর উপস্থিতিতে নির্বাচন দিতে হবে। প্রতিটি কেন্দ্রে কমপক্ষে ৫ জন সেনাবাহিনীর সদস্য, দুই জন বিজিবি + তিনজন পুলিশ মোতায়েন থাকবে। সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার থাকবে। প্রতিটি কেন্দ্রের সার্বিক অবস্থা লাইভ টেলিকাস্ট করতে হবে। বিমানবাহিনী একটা স্পেশাল টিম হেলিকপ্টার যোগে টহল দিবে। কোন কেন্দ্র আক্রান্ত হলে তারা দ্রুতই রিজার্ভ ফোর্স সরবরাহ করবে। এমনটি করতে পারলে সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব। কপি পোস্ট
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • আমাদের টিম তার মিশন পুরোদমে পূরণ করছে! সবাইকে ধন্যবাদ!
    সিনিয়র পেজ ম্যানেজার: এ
    আমাদের টিম তার মিশন পুরোদমে পূরণ করছে! সবাইকে ধন্যবাদ! সিনিয়র পেজ ম্যানেজার: এ
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর
    স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ!
    ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়।
    কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি।
    ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন।
    কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ।
    তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে।
    এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু।
    তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ।
    যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে।
    এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান।
    যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য।
    এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়।
    ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক।

    সংগৃহিত :
    ইরানের হৃদয়ে পৌঁছে যাওয়া নারী গুপ্তচর স্ত্রীদের জিভে স্বামীদের মৃত্যুর ফাঁদ! ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম—একজন ফরাসি তরুণী। ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং নিজেকে শিয়াপন্থী বলে ঘোষণা করেছিলেন। তিনি ইরানি বিপ্লবের প্রশংসা করেন, “বিলায়তে ফকিহ” এর সমর্থনে লেখালিখি করেন। এমনকি তাঁর প্রবন্ধ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। কিন্তু এই মুখোশের আড়ালে ছিল মোসাদের নজরদারি। ক্যাথরিন ছিলেন না কোনো সাধারণ গুপ্তচর। তিনি ইরানে প্রবেশ করেছিলেন লেখিকা, সাংবাদিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে। রাজনীতিবিদদের ঘনিষ্ঠ হন, রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে বসেন, এমনকি প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রইসির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। “গবেষণার" অজুহাতে তিনি সংবেদনশীল অনেক এলাকাও পরিদর্শন করেন। কিন্তু সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল নারী মহলে তার প্রবেশ। তিনি উচ্চপদস্থ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাদের বিশ্বাস অর্জন করেন, যেন তিনিও তাদেরই একজন। আর তারাই খোলামেলা বলতেন— স্বামীদের কাজ, থাকার স্থান, ভ্রমণের সময়সূচি, দৈনন্দিন জীবনযাপন সম্পর্কে। প্রতিটি কথা রেকর্ড হতো, প্রতিটি তথ্য পাঠানো হতো বাইরে। এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হতো লক্ষ্যবস্তু। তারপর একে একে সংঘটিত হতো হত্যাকাণ্ড। নারীদের মুখে বলা নিষ্পাপ কথাগুলোই হয়ে উঠেছিল তাদের স্বামীদের মৃত্যুর কারণ। যখন তার প্রতি সন্দেহ দেখা দেয়, তিনি ইরান ছেড়ে চলে যান— ঠিক সময়ে, দরজা বন্ধ হওয়ার আগেই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি তার কাজ শেষ করে ফেলেছেন। ইরানের ওপর ভয়ানক আঘাত হেনেছেন, যার রেশ এখনও রয়ে গেছে। এই সংগ্রহ করা তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ইসরায়েল এখনো পরিচালনা করছে একের পর এক নিখুঁত অভিযান। যার মূল উৎস— ক্যাথরিনের হাত ধরে ঘর থেকেই পাওয়া গোপন তথ্য। এটা কেবল একটি গুপ্তচর কাহিনি নয়। এটা একটি রাষ্ট্র-স্তরের নিরাপত্তা বিপর্যয়। আজকের এই ছায়াযুদ্ধে— গুলির আওয়াজ শোনা যায় না। বরং হত্যা ঘটে— একটি নারীমহলের শান্ত আলাপচারিতায়। ইরান এই ঘটনার অভিঘাত কাটিয়ে উঠুক। মুসলিম রাষ্ট্রগুলো লুকিয়ে থাকা “ক্যাথরিন” থেকে নিরাপদ হোক। সংগৃহিত :
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ব্রেকিং | নরওয়েতে জায়নিস্ট শাসনের রাষ্ট্রদূতের বাসায় গ্রেনেড নিক্ষেপ
    ব্রেকিং | নরওয়েতে জায়নিস্ট শাসনের রাষ্ট্রদূতের বাসায় গ্রেনেড নিক্ষেপ
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় কুপোকাত অত্যাধুনিক ইসরায়েলি ড্রোন

    ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় কুপোকাত অত্যাধুনিক ইসরায়েলি ড্রোন
    0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com