⚠ Ad Block Detected
দয়া করে Ad Block বন্ধ করে পুনরায় Reload দিন। আমাদের কন্টেন্ট সাপোর্টের জন্য বিজ্ঞাপন গুরুত্বপূর্ণ ❤️
⚠ VPN Detected
আপনি বর্তমানে VPN বা Proxy ব্যবহার করছেন। নিরাপত্তার জন্য VPN বন্ধ করে পুনরায় Reload দিন।
-
-
I found this amazing template in CapCut. Tap the link to try it out! https://www.capcut.com/tv2/ZSfREqB9T/ attitude videoI found this amazing template in CapCut. Tap the link to try it out! https://www.capcut.com/tv2/ZSfREqB9T/ attitude video· 0 التعليقات ·1 المشاركات ·1كيلو بايت مشاهدة ·0 معاينة
4
-
movies app link https://video-xxx-anime.blogspot.com/?m=1movies app link 👉 https://video-xxx-anime.blogspot.com/?m=1· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·454 مشاهدة ·0 معاينة
3
-
পৃথিবী থেকে ১৮ আলোকবর্ষ দূরে সুপার-আর্থের খোঁজ
মহাবিশ্বের অন্য কোনো প্রান্তে জীবনের বসবাস আছে কি না, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা ২৪ ঘণ্টা আকাশের নানা কোণে উঁকি দিচ্ছেন। সেই উঁকিতে এবার পৃথিবী থেকে মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহের খোঁজ মিলেছে। পৃথিবীর মতো কিন্তু আকারে বড় বলে এ ধরনের গ্রহ সুপার-আর্থ নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (ইউসি), আরভিনের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই রোমাঞ্চকর সুপার–আর্থ আবিষ্কার করেছেন।
নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি তার নক্ষত্রের বাসযোগ্য অঞ্চল থেকে প্রদক্ষিণ করছে। এই অঞ্চলের তাপমাত্রার কারণে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা বেশ। গ্রহটিতে জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। এই নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি মিল্কিওয়ে ছায়াপথের একটি নিকটবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। এটি পাথুরে বলে মনে করা হচ্ছে। আকারে পৃথিবীর সমান হলেও ওজনে পৃথিবীর চেয়ে বহু গুণ বেশি। গ্রহের বিভিন্ন তথ্য দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ইউসি আরভিনের পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের বিজ্ঞানী পল রবার্টসনের বলেন, আজকাল নতুন বহির্গ্রহ বা এক্সোপ্ল্যানেট আবিষ্কার করা সাধারণ হয়ে গেছে। নতুন এই গ্রহকে বিশেষ বলা যায়। এর নক্ষত্রটি আমাদের খুব কাছাকাছি অবস্থিত প্রায় ১৮ আলোকবর্ষ দূরে। মহাজাগতিক পরিভাষায়, এই দূরত্বকে প্রায় আমাদের প্রতিবেশে থাকার মতো বলা যায়।
জিজে ২৫১ সি নামের এই গ্রহ একটি এম-বামন নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। এই নক্ষত্র মিল্কিওয়েতে সবচেয়ে সাধারণ ও প্রাচীন নক্ষত্রের মধ্যে অন্যতম। এই সব নক্ষত্রের মধ্যে তারার মতো দাগ ও সৌরশিখার মতো তীব্র কার্যকলাপ দেখা যায়। এমন সংকেত দেখে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা গ্রহ খোঁজার চেষ্টা করেন। প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও, নতুন গ্রহটি স্বল্প দূরত্বের কারণে বেশ আকর্ষণীয়। ভবিষ্যতে সরাসরি চিত্রগ্রহণের সুযোগ রয়েছে গ্রহটির। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার থার্টি মিটার টেলিস্কোপের মতো শক্তিশালী টেলিস্কোপ এমন ক্ষীণ বহির্গ্রহের স্পষ্ট ছবি তুলতে ও পানির সম্ভাব্য উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সক্ষম হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলোপৃথিবী থেকে ১৮ আলোকবর্ষ দূরে সুপার-আর্থের খোঁজ মহাবিশ্বের অন্য কোনো প্রান্তে জীবনের বসবাস আছে কি না, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা ২৪ ঘণ্টা আকাশের নানা কোণে উঁকি দিচ্ছেন। সেই উঁকিতে এবার পৃথিবী থেকে মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহের খোঁজ মিলেছে। পৃথিবীর মতো কিন্তু আকারে বড় বলে এ ধরনের গ্রহ সুপার-আর্থ নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (ইউসি), আরভিনের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই রোমাঞ্চকর সুপার–আর্থ আবিষ্কার করেছেন। নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি তার নক্ষত্রের বাসযোগ্য অঞ্চল থেকে প্রদক্ষিণ করছে। এই অঞ্চলের তাপমাত্রার কারণে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা বেশ। গ্রহটিতে জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। এই নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি মিল্কিওয়ে ছায়াপথের একটি নিকটবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। এটি পাথুরে বলে মনে করা হচ্ছে। আকারে পৃথিবীর সমান হলেও ওজনে পৃথিবীর চেয়ে বহু গুণ বেশি। গ্রহের বিভিন্ন তথ্য দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ইউসি আরভিনের পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের বিজ্ঞানী পল রবার্টসনের বলেন, আজকাল নতুন বহির্গ্রহ বা এক্সোপ্ল্যানেট আবিষ্কার করা সাধারণ হয়ে গেছে। নতুন এই গ্রহকে বিশেষ বলা যায়। এর নক্ষত্রটি আমাদের খুব কাছাকাছি অবস্থিত প্রায় ১৮ আলোকবর্ষ দূরে। মহাজাগতিক পরিভাষায়, এই দূরত্বকে প্রায় আমাদের প্রতিবেশে থাকার মতো বলা যায়। জিজে ২৫১ সি নামের এই গ্রহ একটি এম-বামন নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। এই নক্ষত্র মিল্কিওয়েতে সবচেয়ে সাধারণ ও প্রাচীন নক্ষত্রের মধ্যে অন্যতম। এই সব নক্ষত্রের মধ্যে তারার মতো দাগ ও সৌরশিখার মতো তীব্র কার্যকলাপ দেখা যায়। এমন সংকেত দেখে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা গ্রহ খোঁজার চেষ্টা করেন। প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও, নতুন গ্রহটি স্বল্প দূরত্বের কারণে বেশ আকর্ষণীয়। ভবিষ্যতে সরাসরি চিত্রগ্রহণের সুযোগ রয়েছে গ্রহটির। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার থার্টি মিটার টেলিস্কোপের মতো শক্তিশালী টেলিস্কোপ এমন ক্ষীণ বহির্গ্রহের স্পষ্ট ছবি তুলতে ও পানির সম্ভাব্য উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সক্ষম হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো0 التعليقات ·0 المشاركات ·430 مشاهدة ·0 معاينة -
একসময় বরফ ছিল চাঁদে
মহাকাশে চাঁদের বর্তমান ছবি দেখলে মনে হয় শুষ্ক, ধূসর আর জনশূন্য এক পাথুরে উপগ্রহের। বিজ্ঞানীরা বহু বছর ধরে ধারণা করছেন, চাঁদের গভীরে কোথাও পানির অস্তিত্ব রয়েছে। আধুনিক অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, চাঁদের মেরু অঞ্চলে বরফের আকারে বিশাল পানির ভান্ডার রয়েছে। সাম্প্রতিক কিছু আবিষ্কার থেকে কয়েক শ কোটি বছর আগে চাঁদ কেমন ছিল, তা নিয়ে তথ্য জানা গেছে। মনে করা হচ্ছে, প্রাচীনকালে চাঁদে কেবল বরফ জমা হয়নি, সেখানে সম্ভবত আকাশ থেকে তুষারপাতের ঘটনা ঘটত একসময়।
বিজ্ঞানীদের মতে, যখন চাঁদের জন্ম হয়েছিল, তখন এটি পৃথিবীর বর্তমান কক্ষপথ থেকে অনেক কাছাকাছি ছিল। নৈকট্যের কারণে চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে একটি অভূতপূর্ব চৌম্বকীয় সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। ধারণা করা হয়, সেই সময়ে চাঁদও পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের একটি গতিশীল অংশীদার ছিল। চৌম্বকীয় রক্ষাকবচের কারণে তখন চাঁদ নিজের একটি বায়ুমণ্ডল ধরে রাখতে সক্ষম হয়। এই বায়ুমণ্ডল বর্তমান মঙ্গল গ্রহের বায়ুমণ্ডলের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ ঘন ছিল। সূর্যের ক্ষতিকারক সৌরবায়ু থেকে বায়ুমণ্ডল সুরক্ষিত থাকায়, এই বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্প ও কার্বন ডাই–অক্সাইড জমা হতে পারত। পরিবেশগত এই পরিস্থিতি বলছে, সেখানে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা কমলে তুষারপাত ঘটত কি না।
সাম্প্রতিক গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, সেই সময়ে পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী উগ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইড ও জলীয় বরফের তুষারপাত হওয়া অসম্ভব ছিল না।
সূত্র: স্পেসএকসময় বরফ ছিল চাঁদে মহাকাশে চাঁদের বর্তমান ছবি দেখলে মনে হয় শুষ্ক, ধূসর আর জনশূন্য এক পাথুরে উপগ্রহের। বিজ্ঞানীরা বহু বছর ধরে ধারণা করছেন, চাঁদের গভীরে কোথাও পানির অস্তিত্ব রয়েছে। আধুনিক অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, চাঁদের মেরু অঞ্চলে বরফের আকারে বিশাল পানির ভান্ডার রয়েছে। সাম্প্রতিক কিছু আবিষ্কার থেকে কয়েক শ কোটি বছর আগে চাঁদ কেমন ছিল, তা নিয়ে তথ্য জানা গেছে। মনে করা হচ্ছে, প্রাচীনকালে চাঁদে কেবল বরফ জমা হয়নি, সেখানে সম্ভবত আকাশ থেকে তুষারপাতের ঘটনা ঘটত একসময়। বিজ্ঞানীদের মতে, যখন চাঁদের জন্ম হয়েছিল, তখন এটি পৃথিবীর বর্তমান কক্ষপথ থেকে অনেক কাছাকাছি ছিল। নৈকট্যের কারণে চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে একটি অভূতপূর্ব চৌম্বকীয় সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। ধারণা করা হয়, সেই সময়ে চাঁদও পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের একটি গতিশীল অংশীদার ছিল। চৌম্বকীয় রক্ষাকবচের কারণে তখন চাঁদ নিজের একটি বায়ুমণ্ডল ধরে রাখতে সক্ষম হয়। এই বায়ুমণ্ডল বর্তমান মঙ্গল গ্রহের বায়ুমণ্ডলের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ ঘন ছিল। সূর্যের ক্ষতিকারক সৌরবায়ু থেকে বায়ুমণ্ডল সুরক্ষিত থাকায়, এই বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্প ও কার্বন ডাই–অক্সাইড জমা হতে পারত। পরিবেশগত এই পরিস্থিতি বলছে, সেখানে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা কমলে তুষারপাত ঘটত কি না। সাম্প্রতিক গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, সেই সময়ে পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী উগ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইড ও জলীয় বরফের তুষারপাত হওয়া অসম্ভব ছিল না। সূত্র: স্পেস0 التعليقات ·0 المشاركات ·421 مشاهدة ·0 معاينة -
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি
শক্তিশালী আগ্নেয়গিরি জেগে উঠেছে ইন্দোনেশিয়ার প্রধান দ্বীপ জাভায়। স্থানীয় সময় বুধবার বিকেল ৪টায় এটি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। আকাশের বড় একটি অংশ ছেয়ে ফেলেছে আগ্নেয়গিরি ছাই-ধোঁয়ার কুণ্ডলী। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। খবর আল জাজিরার।
পূর্ব জাভার সেমরু নামের পাহাড়ের ওপরের আগ্নেয়গিরিটি রাজধানী বালি থেকে ৩১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ইন্দোনেশিয়ার ভূতাত্ত্বিক সংস্থার প্রধান মুহাম্মদ ওয়াফিদ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, মাউন্ট সেমরুর আগ্নেয়গিরির চূড়ার ৮ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে সাধারণ মানুষকে যে কোনো ধরনের কাজ করা থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা দেয়া হয়। সেখান থেকে যেকোন সময় পাথরের খণ্ড ছিটকে আসতে পারে। যা দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের কুণ্ডলী আকাশে ৫ দশমিক ৬ কিলোমিটার ওপর পর্যন্ত উঠেছে। তবে সেখানে এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। সক্রিয় আগ্নেয়গিরির পাশের দুটি গ্রামের প্রায় ৩০০ বাসিন্দাকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। আপাতত ওই অঞ্চলটি খালি রাখা হচ্ছে।
সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিনইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি শক্তিশালী আগ্নেয়গিরি জেগে উঠেছে ইন্দোনেশিয়ার প্রধান দ্বীপ জাভায়। স্থানীয় সময় বুধবার বিকেল ৪টায় এটি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। আকাশের বড় একটি অংশ ছেয়ে ফেলেছে আগ্নেয়গিরি ছাই-ধোঁয়ার কুণ্ডলী। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। খবর আল জাজিরার। পূর্ব জাভার সেমরু নামের পাহাড়ের ওপরের আগ্নেয়গিরিটি রাজধানী বালি থেকে ৩১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ইন্দোনেশিয়ার ভূতাত্ত্বিক সংস্থার প্রধান মুহাম্মদ ওয়াফিদ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, মাউন্ট সেমরুর আগ্নেয়গিরির চূড়ার ৮ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে সাধারণ মানুষকে যে কোনো ধরনের কাজ করা থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা দেয়া হয়। সেখান থেকে যেকোন সময় পাথরের খণ্ড ছিটকে আসতে পারে। যা দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের কুণ্ডলী আকাশে ৫ দশমিক ৬ কিলোমিটার ওপর পর্যন্ত উঠেছে। তবে সেখানে এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। সক্রিয় আগ্নেয়গিরির পাশের দুটি গ্রামের প্রায় ৩০০ বাসিন্দাকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। আপাতত ওই অঞ্চলটি খালি রাখা হচ্ছে। সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন0 التعليقات ·0 المشاركات ·423 مشاهدة ·0 معاينة -
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রায় ৩৩০ কোটি বছরের একটি পাথর খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আধুনিক পদ্ধতিতে তার মধ্যে প্রাণের চিহ্ন আবিষ্কার করেছেন তারা। সে সময়ে পৃথিবীর বয়স ছিল, আজ যা, তার এক-চতুর্থাংশ।
বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছেন, সেই অণুজীব সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করত। অর্থাৎ সূর্যরশ্মি থেকে শক্তি তৈরি করত। অণুজীবের ফেলে যাওয়া অণু পরীক্ষা করেই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা ২৩০ থেকে ২৫০ কোটি বছর আগে জীবের সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদনের প্রমাণ পেয়েছেন। তার আগে তাদের ধারণা ছিল, সালোকসংশ্লেষকারী জীব পৃথিবীতে এসেছে অন্তত আরও ৮০ কোটি বছর পরে।
আমেরিকার কার্নেজি ইনস্টিটিউশনের গবেষক রবার্ট হ্যাজেন জানিয়েছেন, প্রাচীন জীবের শুধু জীবাশ্ম ছেড়ে যায়নি। রাসায়নিক ‘প্রতিধ্বনি’ও রেখে গিয়েছে। আধুনিক পদ্ধতিতে এই প্রথম বার সেই ‘প্রতিধ্বনি’ পরীক্ষা করতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা মনে করেন, পৃথিবীরে প্রথম প্রাণের উদ্ভব হয়েছিল অণুজীব হিসাবে। কোটি কোটি বছর ধরে তার পরিবর্তন হয়েছে। ওই অণুজীবেরা কোনও চিহ্ন রেখে যায়নি, তা বলা ঠিক নয়। অগণিত অণুজীব পাথরের স্তরে নিজেদের চিহ্ন রেখে গিয়েছে। জীবাশ্ম রূপে তা সঞ্চিত রয়েছে বহু বছর। এ বার সে রকমই এক কোটি কোটি বছরের পুরনো কার্বনের জীবাশ্মের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা।
আধুনিক এবং অতিপ্রাচীন জীব বা জীবাশ্মের ৪০৬টি নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করেছেন বিজ্ঞানীরা। সেগুলির কোনওটির বয়স ৩৫০ কোটি বছর। কোনওটির বয়স ৫ কোটি বছর। তার পরেই তাঁরা একপ্রকার নিশ্চিত হয়েছেন, যে ৩৩৩ কোটি বছর আগেই পৃথিবীতে প্রাণের উদ্ভব হয়েছিল। সময়কাল তার আগেও হতে পারে বলে মনে করেন তাঁরা।
বিডি প্রতিদিনপৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার! দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রায় ৩৩০ কোটি বছরের একটি পাথর খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আধুনিক পদ্ধতিতে তার মধ্যে প্রাণের চিহ্ন আবিষ্কার করেছেন তারা। সে সময়ে পৃথিবীর বয়স ছিল, আজ যা, তার এক-চতুর্থাংশ। বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছেন, সেই অণুজীব সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করত। অর্থাৎ সূর্যরশ্মি থেকে শক্তি তৈরি করত। অণুজীবের ফেলে যাওয়া অণু পরীক্ষা করেই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা ২৩০ থেকে ২৫০ কোটি বছর আগে জীবের সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদনের প্রমাণ পেয়েছেন। তার আগে তাদের ধারণা ছিল, সালোকসংশ্লেষকারী জীব পৃথিবীতে এসেছে অন্তত আরও ৮০ কোটি বছর পরে। আমেরিকার কার্নেজি ইনস্টিটিউশনের গবেষক রবার্ট হ্যাজেন জানিয়েছেন, প্রাচীন জীবের শুধু জীবাশ্ম ছেড়ে যায়নি। রাসায়নিক ‘প্রতিধ্বনি’ও রেখে গিয়েছে। আধুনিক পদ্ধতিতে এই প্রথম বার সেই ‘প্রতিধ্বনি’ পরীক্ষা করতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা মনে করেন, পৃথিবীরে প্রথম প্রাণের উদ্ভব হয়েছিল অণুজীব হিসাবে। কোটি কোটি বছর ধরে তার পরিবর্তন হয়েছে। ওই অণুজীবেরা কোনও চিহ্ন রেখে যায়নি, তা বলা ঠিক নয়। অগণিত অণুজীব পাথরের স্তরে নিজেদের চিহ্ন রেখে গিয়েছে। জীবাশ্ম রূপে তা সঞ্চিত রয়েছে বহু বছর। এ বার সে রকমই এক কোটি কোটি বছরের পুরনো কার্বনের জীবাশ্মের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা। আধুনিক এবং অতিপ্রাচীন জীব বা জীবাশ্মের ৪০৬টি নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করেছেন বিজ্ঞানীরা। সেগুলির কোনওটির বয়স ৩৫০ কোটি বছর। কোনওটির বয়স ৫ কোটি বছর। তার পরেই তাঁরা একপ্রকার নিশ্চিত হয়েছেন, যে ৩৩৩ কোটি বছর আগেই পৃথিবীতে প্রাণের উদ্ভব হয়েছিল। সময়কাল তার আগেও হতে পারে বলে মনে করেন তাঁরা। বিডি প্রতিদিন0 التعليقات ·0 المشاركات ·431 مشاهدة ·0 معاينة -
দুই দিনের ব্যবধানে পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে গেল তিনটি গ্রহাণু
মহাকাশ মাঝেমধ্যে আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সৌরজগৎ আসলে কতটা সক্রিয় ও গতিশীল। মহাকাশে গতিশীল গ্রহাণু থাকায় প্রায়ই বিভিন্ন আকারের গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায়। এ সপ্তাহে মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে তিনটি গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা।
নাসার তথ্যমতে, ১৮ নভেম্বর ‘২০২৫ ভিপি১’ ও ‘২০২৫ ভিসি-৪’ নামের দুটি গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে। ২০২৫ ভিপি১ গ্রহাণুটি আকারে প্রায় ৩৭ ফুট, যা একটি বাসের সমান। ৩ লাখ ৬১ হাজার মাইল দূর থেকে পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার সময় গ্রহাণুটির গতি ছিল ঘণ্টায় ১৮ হাজার ৩০০ মাইলের বেশি। অপর দিকে ‘২০২৫ ভিসি-৪’ নামের গ্রহাণুটি ১২ লাখ ৪০ হাজার মাইল দূর থেকে পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে। এই গ্রহাণুর আকারও ছিল একটি বাসের সমান।
১৯ নভেম্বর পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে ‘৩৩৬১ ওরফিয়াস’ গ্রহাণু। এটির আকার ছিল প্রায় ১ হাজার ৪০০ ফুট। বড় আকারের একটি সেতুর সমান গ্রহাণুটি ঘণ্টায় প্রায় ২০ হাজার মাইল গতিতে পৃথিবীর পাশ দিয়ে গেছে।
গ্রহাণু মূলত প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে সৌরজগৎ গঠনের সময় তৈরি হওয়া পাথুরে বস্তু। এদের অধিকাংশকেই মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যবর্তী প্রধান গ্রহাণু বলয়ে পাওয়া যায়। কিছু গ্রহাণু সূর্যের কাছাকাছি আসার সময় পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করে। এ ধরনের বস্তুকে নিয়ার-আর্থ অবজেক্টস বা পৃথিবীর কাছাকাছি বস্তু বলা হয়। এগুলো সূর্য থেকে প্রায় ১২ কোটি মাইল পর্যন্ত দূরত্বে ভ্রমণ করে। নাসা জানিয়েছে, এমন বেশির ভাগ বস্তু পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করে না। যদিও কিছু বড় গ্রহাণুকে সম্ভাব্য বিপজ্জনক গ্রহাণু বলা হয়।
দুই দিনের ব্যবধানে পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে গেল তিনটি গ্রহাণু মহাকাশ মাঝেমধ্যে আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সৌরজগৎ আসলে কতটা সক্রিয় ও গতিশীল। মহাকাশে গতিশীল গ্রহাণু থাকায় প্রায়ই বিভিন্ন আকারের গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায়। এ সপ্তাহে মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে তিনটি গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। নাসার তথ্যমতে, ১৮ নভেম্বর ‘২০২৫ ভিপি১’ ও ‘২০২৫ ভিসি-৪’ নামের দুটি গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে। ২০২৫ ভিপি১ গ্রহাণুটি আকারে প্রায় ৩৭ ফুট, যা একটি বাসের সমান। ৩ লাখ ৬১ হাজার মাইল দূর থেকে পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার সময় গ্রহাণুটির গতি ছিল ঘণ্টায় ১৮ হাজার ৩০০ মাইলের বেশি। অপর দিকে ‘২০২৫ ভিসি-৪’ নামের গ্রহাণুটি ১২ লাখ ৪০ হাজার মাইল দূর থেকে পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে। এই গ্রহাণুর আকারও ছিল একটি বাসের সমান। ১৯ নভেম্বর পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে ‘৩৩৬১ ওরফিয়াস’ গ্রহাণু। এটির আকার ছিল প্রায় ১ হাজার ৪০০ ফুট। বড় আকারের একটি সেতুর সমান গ্রহাণুটি ঘণ্টায় প্রায় ২০ হাজার মাইল গতিতে পৃথিবীর পাশ দিয়ে গেছে। গ্রহাণু মূলত প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে সৌরজগৎ গঠনের সময় তৈরি হওয়া পাথুরে বস্তু। এদের অধিকাংশকেই মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যবর্তী প্রধান গ্রহাণু বলয়ে পাওয়া যায়। কিছু গ্রহাণু সূর্যের কাছাকাছি আসার সময় পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করে। এ ধরনের বস্তুকে নিয়ার-আর্থ অবজেক্টস বা পৃথিবীর কাছাকাছি বস্তু বলা হয়। এগুলো সূর্য থেকে প্রায় ১২ কোটি মাইল পর্যন্ত দূরত্বে ভ্রমণ করে। নাসা জানিয়েছে, এমন বেশির ভাগ বস্তু পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করে না। যদিও কিছু বড় গ্রহাণুকে সম্ভাব্য বিপজ্জনক গ্রহাণু বলা হয়।· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·460 مشاهدة ·0 معاينة1
-
Best Video https://youtube.com/shorts/AL6ZZhaWpoA?si=LaUgt190c_mKH38J
· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·435 مشاهدة ·0 معاينة2
-
পোকামাকড় ও পশুপাখি কি সত্যিই ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে ???
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানার আগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় ও পশুপাখি বেশ অস্বাভাবিক আচরণ করে থাকে। কুকুর ক্রমাগত ঘেউ ঘেউ করে, গরু দুধ দেওয়া বন্ধ করে দেয় বা ব্যাঙ পুকুর থেকে লাফিয়ে ওঠে। শুনতে অবাক লাগলেও ১৯৭৫ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি চীনের হাইচেং শহরে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক সপ্তাহ আগে হিমায়িত তাপমাত্রার মধ্যেও প্রচুর সাপ তাদের শীতকালীন আশ্রয়স্থল থেকে বেরিয়ে এসেছিল। সরীসৃপদের এই আচরণ বিশ্লেষণে শহর কর্তৃপক্ষ তখন বড় ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক ঘণ্টা আগেই পুরো শহর খালি করে ফেলেছিল। পোকামাকড় ও পশুপাখি ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে কি না, তা জানতে ২০১৩ সালে এক গবেষণা করেছিলেন জার্মান বিজ্ঞানীরা। সে সময় ভূমিকম্পের একটি চ্যুতি রেখার কাছাকাছি বাসা বাঁধা লাল কাঠ পিঁপড়াদের ভিডিও করেন তাঁরা। দেখা যায়, ভূমিকম্পের আগে পিঁপড়াদের স্বাভাবিক কার্যক্রমে পরিবর্তন হয়। রাতে বেশি সক্রিয় হলেও দিনে কম সক্রিয় থাকে তারা।
জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব অ্যানিমেল বিহেভিয়ার ও ইউনিভার্সিটি অব কনস্টানজের গবেষকেরা ভূমিকম্পের আগে খামারে থাকা বিভিন্ন প্রাণীর কার্যকলাপ সঠিকভাবে শনাক্তের দাবি করেছেন। যদিও তাঁদের দাবির সপক্ষে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী মার্টিন উইকেলস্কি বলেন, ‘অ্যারিস্টটল ও আলেক্সান্ডার ফন হামবোল্টের সময় থেকেই এমন আচরণের পুরোনো গল্প রয়েছে। এখন আমরা প্রাণীদের কার্যকলাপ ও স্নায়বিক অবস্থার ধারাবাহিক জৈব তথ্য সংগ্রহ করতে পারছি।’
গবেষকদের তথ্যমতে, তথ্য সংগ্রহের জন্য অত্যন্ত সংবেদনশীল যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এই যন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে ৪৮ বার পর্যন্ত ত্বরিত নড়াচড়া রেকর্ড করে। ২০১৬ ও ২০১৭ সালে মোট প্রায় চার মাস ধরে তাঁরা ইতালির উত্তর দিকের ভূমিকম্পপ্রবণ একটি এলাকার একটি খামারে থাকা ছয়টি গরু, পাঁচটি ভেড়া ও দুটি কুকুরের সঙ্গে এই বায়োলগার ও জিপিএস সেন্সর সংযুক্ত করেন। গবেষণার সময় ১৮ হাজারের বেশি কম্পন ঘটেছিল, যার মধ্যে একটি ৬ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটেছিল। এই গবেষণার ফলাফল ইথোলজি নামের সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
পোকামাকড় ও পশুপাখি কি সত্যিই ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে ??? প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানার আগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় ও পশুপাখি বেশ অস্বাভাবিক আচরণ করে থাকে। কুকুর ক্রমাগত ঘেউ ঘেউ করে, গরু দুধ দেওয়া বন্ধ করে দেয় বা ব্যাঙ পুকুর থেকে লাফিয়ে ওঠে। শুনতে অবাক লাগলেও ১৯৭৫ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি চীনের হাইচেং শহরে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক সপ্তাহ আগে হিমায়িত তাপমাত্রার মধ্যেও প্রচুর সাপ তাদের শীতকালীন আশ্রয়স্থল থেকে বেরিয়ে এসেছিল। সরীসৃপদের এই আচরণ বিশ্লেষণে শহর কর্তৃপক্ষ তখন বড় ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক ঘণ্টা আগেই পুরো শহর খালি করে ফেলেছিল। পোকামাকড় ও পশুপাখি ভূমিকম্পের আগাম তথ্য জানতে পারে কি না, তা জানতে ২০১৩ সালে এক গবেষণা করেছিলেন জার্মান বিজ্ঞানীরা। সে সময় ভূমিকম্পের একটি চ্যুতি রেখার কাছাকাছি বাসা বাঁধা লাল কাঠ পিঁপড়াদের ভিডিও করেন তাঁরা। দেখা যায়, ভূমিকম্পের আগে পিঁপড়াদের স্বাভাবিক কার্যক্রমে পরিবর্তন হয়। রাতে বেশি সক্রিয় হলেও দিনে কম সক্রিয় থাকে তারা। জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব অ্যানিমেল বিহেভিয়ার ও ইউনিভার্সিটি অব কনস্টানজের গবেষকেরা ভূমিকম্পের আগে খামারে থাকা বিভিন্ন প্রাণীর কার্যকলাপ সঠিকভাবে শনাক্তের দাবি করেছেন। যদিও তাঁদের দাবির সপক্ষে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী মার্টিন উইকেলস্কি বলেন, ‘অ্যারিস্টটল ও আলেক্সান্ডার ফন হামবোল্টের সময় থেকেই এমন আচরণের পুরোনো গল্প রয়েছে। এখন আমরা প্রাণীদের কার্যকলাপ ও স্নায়বিক অবস্থার ধারাবাহিক জৈব তথ্য সংগ্রহ করতে পারছি।’ গবেষকদের তথ্যমতে, তথ্য সংগ্রহের জন্য অত্যন্ত সংবেদনশীল যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এই যন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে ৪৮ বার পর্যন্ত ত্বরিত নড়াচড়া রেকর্ড করে। ২০১৬ ও ২০১৭ সালে মোট প্রায় চার মাস ধরে তাঁরা ইতালির উত্তর দিকের ভূমিকম্পপ্রবণ একটি এলাকার একটি খামারে থাকা ছয়টি গরু, পাঁচটি ভেড়া ও দুটি কুকুরের সঙ্গে এই বায়োলগার ও জিপিএস সেন্সর সংযুক্ত করেন। গবেষণার সময় ১৮ হাজারের বেশি কম্পন ঘটেছিল, যার মধ্যে একটি ৬ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প ঘটেছিল। এই গবেষণার ফলাফল ইথোলজি নামের সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·460 مشاهدة ·0 معاينة2
-
ভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ১
যখন পৃথিবীর দুটি ব্লক হঠাৎ একে অপরের পাশ দিয়ে পিছলে যায়, তখন ভূমিকম্প অনুভূত হয়। যে তল বরাবর এই পিছলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে, তা চ্যুতিতল বা ফল্ট প্লেন নামে পরিচিত। আর পৃথিবীপৃষ্ঠের নিচে যে স্থান থেকে ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়, সেটিকে বলা হয় হাইপোসেন্টার বা ভূমিকম্পের কেন্দ্র। ভূমিকম্পের কেন্দ্রের ঠিক ওপরে থাকা স্থানটিকে এপিসেন্টার বা উপকেন্দ্র বলা হয়।
অনেক সময় বড় ধরনের ভূমিকম্পের আগে ফোরশক বা পূর্বাভাস কম্পন হয়। এগুলো অপেক্ষাকৃত ছোট ভূমিকম্প, যা পরে হওয়া বড় ধরনের ভূমিকম্পের একই স্থানে ঘটে। বড় ও প্রধান ভূমিকম্পকে মূল কম্পন বা মেইনশক বলা হয়। মূল কম্পনের পর পরবর্তী কম্পন বা আফটারশক হয়। ফলে মূল কম্পনের পরে একই স্থানে ঘটে ছোট ভূমিকম্প। মূল কম্পনের আকারের ওপর এটি নির্ভর করে। আফটারশক মূল কম্পনের কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস পরেও হতে পারে।
ভূমিকম্পের কারণ ও কোথায় ঘটে
পৃথিবীর চারটি প্রধান স্তর রয়েছে। অন্তঃস্থ কেন্দ্র, বহিস্থ কেন্দ্র, ম্যান্টল ও ভূত্বক। ভূত্বক ও ম্যান্টলের ওপরের অংশ পৃথিবীর পৃষ্ঠে একটি পাতলা স্তর তৈরি করে। এই স্তর একক কোনো খণ্ড নয়। এটি পৃথিবীপৃষ্ঠকে আবৃত করে থাকা অনেক ক্ষুদ্র টুকরা দিয়ে গঠিত। শুধু তা–ই নয়, এসব টুকরা ধীরে ধীরে নড়তে থাকে। একে অপরের পাশ দিয়ে পিছলে যায় এবং একে অপরের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এসব টুকরাকে টেকটোনিক প্লেট বলে। এসব প্লেটের কিনারাকে বলা হয় প্লেট বাউন্ডারি। প্লেট বাউন্ডারি অনেক চ্যুতি নিয়ে গঠিত। বিশ্বের বেশির ভাগ ভূমিকম্প এই চ্যুতিতেই ঘটে। যেহেতু প্লেটের কিনারা রুক্ষ হয়, তাই প্লেটের বাকি অংশ নড়তে থাকলেও কিনারা পরস্পরের সঙ্গে আটকে যায়। যখন প্লেট যথেষ্ট দূরে সরে যায়, তখন চ্যুতির মধ্যে থাকা কিনারা আলাদা হয়ে ভূমিকম্প হয়।
সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ১ যখন পৃথিবীর দুটি ব্লক হঠাৎ একে অপরের পাশ দিয়ে পিছলে যায়, তখন ভূমিকম্প অনুভূত হয়। যে তল বরাবর এই পিছলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে, তা চ্যুতিতল বা ফল্ট প্লেন নামে পরিচিত। আর পৃথিবীপৃষ্ঠের নিচে যে স্থান থেকে ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়, সেটিকে বলা হয় হাইপোসেন্টার বা ভূমিকম্পের কেন্দ্র। ভূমিকম্পের কেন্দ্রের ঠিক ওপরে থাকা স্থানটিকে এপিসেন্টার বা উপকেন্দ্র বলা হয়। অনেক সময় বড় ধরনের ভূমিকম্পের আগে ফোরশক বা পূর্বাভাস কম্পন হয়। এগুলো অপেক্ষাকৃত ছোট ভূমিকম্প, যা পরে হওয়া বড় ধরনের ভূমিকম্পের একই স্থানে ঘটে। বড় ও প্রধান ভূমিকম্পকে মূল কম্পন বা মেইনশক বলা হয়। মূল কম্পনের পর পরবর্তী কম্পন বা আফটারশক হয়। ফলে মূল কম্পনের পরে একই স্থানে ঘটে ছোট ভূমিকম্প। মূল কম্পনের আকারের ওপর এটি নির্ভর করে। আফটারশক মূল কম্পনের কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস পরেও হতে পারে। ভূমিকম্পের কারণ ও কোথায় ঘটে পৃথিবীর চারটি প্রধান স্তর রয়েছে। অন্তঃস্থ কেন্দ্র, বহিস্থ কেন্দ্র, ম্যান্টল ও ভূত্বক। ভূত্বক ও ম্যান্টলের ওপরের অংশ পৃথিবীর পৃষ্ঠে একটি পাতলা স্তর তৈরি করে। এই স্তর একক কোনো খণ্ড নয়। এটি পৃথিবীপৃষ্ঠকে আবৃত করে থাকা অনেক ক্ষুদ্র টুকরা দিয়ে গঠিত। শুধু তা–ই নয়, এসব টুকরা ধীরে ধীরে নড়তে থাকে। একে অপরের পাশ দিয়ে পিছলে যায় এবং একে অপরের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এসব টুকরাকে টেকটোনিক প্লেট বলে। এসব প্লেটের কিনারাকে বলা হয় প্লেট বাউন্ডারি। প্লেট বাউন্ডারি অনেক চ্যুতি নিয়ে গঠিত। বিশ্বের বেশির ভাগ ভূমিকম্প এই চ্যুতিতেই ঘটে। যেহেতু প্লেটের কিনারা রুক্ষ হয়, তাই প্লেটের বাকি অংশ নড়তে থাকলেও কিনারা পরস্পরের সঙ্গে আটকে যায়। যখন প্লেট যথেষ্ট দূরে সরে যায়, তখন চ্যুতির মধ্যে থাকা কিনারা আলাদা হয়ে ভূমিকম্প হয়। সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·478 مشاهدة ·0 معاينة2
-
ভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ২
ভূমিকম্পের সময় পৃথিবী কাঁপে কেন
চ্যুতির কিনারা আটকে থাকার সময় ও বাকি ব্লক নড়তে থাকার সময় শক্তি সঞ্চিত হতে থাকে। যখন চলন্ত ব্লকের বল চ্যুতির রুক্ষ কিনারার ঘর্ষণকে অতিক্রম করে ও তা আলাদা হয়ে যায়, তখন সেই সঞ্চিত শক্তি মুক্ত হয়। সেই শক্তি ভূমিকম্প তরঙ্গ আকারে পুকুরের ঢেউয়ের মতো চ্যুতির কেন্দ্র থেকে সবদিকে বিকিরণ করে। ভূমিকম্পের তরঙ্গ পৃথিবীর মধ্য দিয়ে চলার সময় পৃথিবীকে কাঁপায় এবং যখন তরঙ্গ পৃথিবীপৃষ্ঠে পৌঁছায়, তখন তারা মাটি ও এর ওপর থাকা সবকিছু—যেমন আমাদের ঘরবাড়ি—কাঁপিয়ে দেয়।
ভূমিকম্পের মাত্রা কীভাবে রেকর্ড করা হয়
ভূমিকম্প সিসমোগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে রেকর্ড করা হয়। এই যন্ত্র যে রেকর্ড তৈরি করে, তাকে সিসমোগ্রাম বলে। সিসমোগ্রাফের একটি ভিত্তি রয়েছে, যা মাটিতে শক্তভাবে স্থাপন করা হয় এবং একটি ভারী ওজন মুক্তভাবে ঝুলে থাকে। যখন একটি ভূমিকম্পের কারণে মাটি কাঁপে, সিসমোগ্রাফের ভিত্তিও কাঁপে কিন্তু ঝুলে থাকা ওজন কাঁপে না। পরিবর্তে, যে স্প্রিং বা তার থেকে, তা ঝুলে থাকে, সেগুলো সমস্ত নড়াচড়া শোষণ করে নেয়। সিসমোগ্রাফের কম্পনশীল অংশ ও নিশ্চল অংশের মধ্যে অবস্থানের যে পার্থক্য, সেটিই রেকর্ড করা হয়।
সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ
ভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ২ ভূমিকম্পের সময় পৃথিবী কাঁপে কেন চ্যুতির কিনারা আটকে থাকার সময় ও বাকি ব্লক নড়তে থাকার সময় শক্তি সঞ্চিত হতে থাকে। যখন চলন্ত ব্লকের বল চ্যুতির রুক্ষ কিনারার ঘর্ষণকে অতিক্রম করে ও তা আলাদা হয়ে যায়, তখন সেই সঞ্চিত শক্তি মুক্ত হয়। সেই শক্তি ভূমিকম্প তরঙ্গ আকারে পুকুরের ঢেউয়ের মতো চ্যুতির কেন্দ্র থেকে সবদিকে বিকিরণ করে। ভূমিকম্পের তরঙ্গ পৃথিবীর মধ্য দিয়ে চলার সময় পৃথিবীকে কাঁপায় এবং যখন তরঙ্গ পৃথিবীপৃষ্ঠে পৌঁছায়, তখন তারা মাটি ও এর ওপর থাকা সবকিছু—যেমন আমাদের ঘরবাড়ি—কাঁপিয়ে দেয়। ভূমিকম্পের মাত্রা কীভাবে রেকর্ড করা হয় ভূমিকম্প সিসমোগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে রেকর্ড করা হয়। এই যন্ত্র যে রেকর্ড তৈরি করে, তাকে সিসমোগ্রাম বলে। সিসমোগ্রাফের একটি ভিত্তি রয়েছে, যা মাটিতে শক্তভাবে স্থাপন করা হয় এবং একটি ভারী ওজন মুক্তভাবে ঝুলে থাকে। যখন একটি ভূমিকম্পের কারণে মাটি কাঁপে, সিসমোগ্রাফের ভিত্তিও কাঁপে কিন্তু ঝুলে থাকা ওজন কাঁপে না। পরিবর্তে, যে স্প্রিং বা তার থেকে, তা ঝুলে থাকে, সেগুলো সমস্ত নড়াচড়া শোষণ করে নেয়। সিসমোগ্রাফের কম্পনশীল অংশ ও নিশ্চল অংশের মধ্যে অবস্থানের যে পার্থক্য, সেটিই রেকর্ড করা হয়। সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·468 مشاهدة ·0 معاينة4
-
ভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ৩
বিজ্ঞানীরা কীভাবে ভূমিকম্পের পরিধি পরিমাপ করেন
একটি ভূমিকম্পের আকার নির্ভর করে চ্যুতির আকার ও চ্যুতির ওপর পিছলে যাওয়ার পরিমাণের ওপর। বিভিন্ন চ্যুতি পৃথিবীপৃষ্ঠের নিচে অনেক কিলোমিটার গভীরে থাকায় বিজ্ঞানীরা কেবল একটি মাপার ফিতা দিয়ে তা পরিমাপ করতে পারেন না। পৃথিবীপৃষ্ঠে সিসমোগ্রাফে তৈরি সিসমোগ্রাম রেকর্ডিং ব্যবহার করে নির্ধারণ করা হয় ভূমিকম্পের পরিধি। একটি সংক্ষিপ্ত নড়বড়ে রেখা, যা খুব বেশি নড়ে না, তার অর্থ একটি ছোট ভূমিকম্প; আর একটি দীর্ঘ নড়বড়ে রেখা, যা প্রচুর নড়ে, তার অর্থ একটি বড় ভূমিকম্প। নড়াচড়ার দৈর্ঘ্য নির্ভর করে চ্যুতির আকারের ওপর। নড়াচড়ার পরিমাণ নির্ভর করে পিছলে যাওয়ার পরিমাণের ওপর।
ভূমিকম্পের আকারকে এর মাত্রা বা ম্যাগনিচিউড বলে। প্রতিটি ভূমিকম্পের জন্য একটি মাত্রাই থাকে। বিজ্ঞানীরা ভূমিকম্প থেকে সৃষ্ট কম্পনের তীব্রতা নিয়েও কথা বলেন। ভূমিকম্পের সময় আপনি কোথায় আছেন, তার ওপর নির্ভর করে তীব্রতা পরিবর্তিত হয়।
সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ
ভূমিকম্প কেন হয়, বিজ্ঞান কী বলে -- ৩ বিজ্ঞানীরা কীভাবে ভূমিকম্পের পরিধি পরিমাপ করেন একটি ভূমিকম্পের আকার নির্ভর করে চ্যুতির আকার ও চ্যুতির ওপর পিছলে যাওয়ার পরিমাণের ওপর। বিভিন্ন চ্যুতি পৃথিবীপৃষ্ঠের নিচে অনেক কিলোমিটার গভীরে থাকায় বিজ্ঞানীরা কেবল একটি মাপার ফিতা দিয়ে তা পরিমাপ করতে পারেন না। পৃথিবীপৃষ্ঠে সিসমোগ্রাফে তৈরি সিসমোগ্রাম রেকর্ডিং ব্যবহার করে নির্ধারণ করা হয় ভূমিকম্পের পরিধি। একটি সংক্ষিপ্ত নড়বড়ে রেখা, যা খুব বেশি নড়ে না, তার অর্থ একটি ছোট ভূমিকম্প; আর একটি দীর্ঘ নড়বড়ে রেখা, যা প্রচুর নড়ে, তার অর্থ একটি বড় ভূমিকম্প। নড়াচড়ার দৈর্ঘ্য নির্ভর করে চ্যুতির আকারের ওপর। নড়াচড়ার পরিমাণ নির্ভর করে পিছলে যাওয়ার পরিমাণের ওপর। ভূমিকম্পের আকারকে এর মাত্রা বা ম্যাগনিচিউড বলে। প্রতিটি ভূমিকম্পের জন্য একটি মাত্রাই থাকে। বিজ্ঞানীরা ভূমিকম্প থেকে সৃষ্ট কম্পনের তীব্রতা নিয়েও কথা বলেন। ভূমিকম্পের সময় আপনি কোথায় আছেন, তার ওপর নির্ভর করে তীব্রতা পরিবর্তিত হয়। সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·524 مشاهدة ·0 معاينة3
-
বিজ্ঞানীরা কীভাবে বলতে পারেন ভূমিকম্পের উৎপত্তি কোথায় হয়েছে
ভূমিকম্পের অবস্থান নির্ণয়ের জন্যও সিসমোগ্রাম কাজে আসে। পি তরঙ্গ আর এস তরঙ্গ নিয়ে তখন আলোচনা করা হয়। পি তরঙ্গ এস তরঙ্গের চেয়ে দ্রুতগামী। এ তথ্য বিজ্ঞানীদের বলতে সাহায্য করে ভূমিকম্পের উৎপত্তি কোথায় হয়েছে। বিষয়টি বোঝার জন্য পি ও এস তরঙ্গকে বজ্রপাত ও বজ্রধ্বনির সঙ্গে তুলনা করুন। আলো শব্দের চেয়ে দ্রুত ভ্রমণ করে, তাই একটি বজ্রপাতের সময় আপনি প্রথমে বজ্রপাতের ঝলকানি দেখতে পাবেন এবং তারপর বজ্রধ্বনি শুনতে পাবেন।
পি তরঙ্গ বজ্রপাতের মতো ও এস তরঙ্গ বজ্রধ্বনির মতো। পি তরঙ্গ দ্রুত ভ্রমণ করে এবং প্রথমে যেখানে আপনি আছেন, সেখানে পৃথিবী কাঁপায়। তারপর এস তরঙ্গ আসে এবং পৃথিবীকে কাঁপায়। আপনি যদি ভূমিকম্পের কাছাকাছি থাকেন, তাহলে পি ও এস তরঙ্গ প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই আসবে, কিন্তু আপনি যদি দূরে থাকেন, তবে দুটির মধ্যে আরও বেশি সময় থাকবে।
একটি সিসমোগ্রাফে রেকর্ড করা সিসমোগ্রামে পি ও এস তরঙ্গের মধ্যকার সময়ের ব্যবধান দেখে বিজ্ঞানীরা বলতে পারেন, ভূমিকম্প সেই অবস্থান থেকে কত দূরে হয়েছিল। সিসমোগ্রাফ থেকে ভূমিকম্পটি কোন দিকে হয়েছিল, তা বলা যায় না। শুধু কত দূরে ছিল তা বলা যায়।
সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভবিজ্ঞানীরা কীভাবে বলতে পারেন ভূমিকম্পের উৎপত্তি কোথায় হয়েছে ভূমিকম্পের অবস্থান নির্ণয়ের জন্যও সিসমোগ্রাম কাজে আসে। পি তরঙ্গ আর এস তরঙ্গ নিয়ে তখন আলোচনা করা হয়। পি তরঙ্গ এস তরঙ্গের চেয়ে দ্রুতগামী। এ তথ্য বিজ্ঞানীদের বলতে সাহায্য করে ভূমিকম্পের উৎপত্তি কোথায় হয়েছে। বিষয়টি বোঝার জন্য পি ও এস তরঙ্গকে বজ্রপাত ও বজ্রধ্বনির সঙ্গে তুলনা করুন। আলো শব্দের চেয়ে দ্রুত ভ্রমণ করে, তাই একটি বজ্রপাতের সময় আপনি প্রথমে বজ্রপাতের ঝলকানি দেখতে পাবেন এবং তারপর বজ্রধ্বনি শুনতে পাবেন। পি তরঙ্গ বজ্রপাতের মতো ও এস তরঙ্গ বজ্রধ্বনির মতো। পি তরঙ্গ দ্রুত ভ্রমণ করে এবং প্রথমে যেখানে আপনি আছেন, সেখানে পৃথিবী কাঁপায়। তারপর এস তরঙ্গ আসে এবং পৃথিবীকে কাঁপায়। আপনি যদি ভূমিকম্পের কাছাকাছি থাকেন, তাহলে পি ও এস তরঙ্গ প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই আসবে, কিন্তু আপনি যদি দূরে থাকেন, তবে দুটির মধ্যে আরও বেশি সময় থাকবে। একটি সিসমোগ্রাফে রেকর্ড করা সিসমোগ্রামে পি ও এস তরঙ্গের মধ্যকার সময়ের ব্যবধান দেখে বিজ্ঞানীরা বলতে পারেন, ভূমিকম্প সেই অবস্থান থেকে কত দূরে হয়েছিল। সিসমোগ্রাফ থেকে ভূমিকম্পটি কোন দিকে হয়েছিল, তা বলা যায় না। শুধু কত দূরে ছিল তা বলা যায়। সূত্র: ইউএসজিএস ডট গভ· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·520 مشاهدة ·0 معاينة3
-
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা!
আমি নাহিদ হাসান নয়ন। আজ থেকে আমিও যুক্ত হলাম জনসাথী (Jonosathi) পরিবারের সাথে। এখানে নতুন কিছু শিখতে এবং সবার সাথে পরিচিত হতে এসেছি। আশা করি সবাই আমাকে সাপোর্ট করবেন এবং ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন।
#NewMember #Jonosathi #NahidHasanNoyonআসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা! 👋 আমি নাহিদ হাসান নয়ন। আজ থেকে আমিও যুক্ত হলাম জনসাথী (Jonosathi) পরিবারের সাথে। এখানে নতুন কিছু শিখতে এবং সবার সাথে পরিচিত হতে এসেছি। আশা করি সবাই আমাকে সাপোর্ট করবেন এবং ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন। ❤️ #NewMember #Jonosathi #NahidHasanNoyon· 26 التعليقات ·0 المشاركات ·633 مشاهدة ·1 معاينة
5
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
দিনটা শুরু হোক মহান আল্লাহর নাম দিয়ে। সবাইকে জানাই সুপ্রভাত! আল্লাহ আমাদের সবার দিনটি বরকতময় করুন এবং নেক কাজ করার তৌফিক দিন। আমিন।
#IslamicPost #Fajr #MorningVibesবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। 🤲 দিনটা শুরু হোক মহান আল্লাহর নাম দিয়ে। সবাইকে জানাই সুপ্রভাত! 🌞 আল্লাহ আমাদের সবার দিনটি বরকতময় করুন এবং নেক কাজ করার তৌফিক দিন। আমিন। #IslamicPost #Fajr #MorningVibes· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·701 مشاهدة ·0 معاينة4
-
Funny Video https://youtube.com/shorts/fNzCU8x9uvs?si=1xrUwMf5SFhvYj4x
· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·513 مشاهدة ·0 معاينة4
-
একটা সার্ভে করতে চাই!
আপনারা কে বাংলাদেশের কোন জেলা থেকে জনসাথী ব্যবহার করছেন?
আমি আছি [আপনার জেলার নাম লিখুন] থেকে। কমেন্টে আপনার জেলার নাম লিখুন, দেখি আমার এলাকার কেউ আছেন কিনা!
#Bangladesh #DistrictCheck #Friends"
একটা সার্ভে করতে চাই! 🤔 আপনারা কে বাংলাদেশের কোন জেলা থেকে জনসাথী ব্যবহার করছেন? 🇧🇩 আমি আছি [আপনার জেলার নাম লিখুন] থেকে। কমেন্টে আপনার জেলার নাম লিখুন, দেখি আমার এলাকার কেউ আছেন কিনা! 👇 #Bangladesh #DistrictCheck #Friends"· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·635 مشاهدة ·0 معاينة
4
-
পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল দুর্বল হচ্ছে -- ১
পৃথিবীর সুরক্ষাকারী চুম্বকীয় ঢালের একটি দুর্বল স্থান রয়েছে। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি নামের এই স্থানটি বিস্তৃত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীর অভ্যন্তরের কেন্দ্রে পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট এই অস্বাভাবিকতা বিকিরণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। এতে স্যাটেলাইট (কৃত্রিম উপগ্রহ) ও মহাকাশযানের জন্য নতুন করে বিপদ তৈরি হচ্ছে।
পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র একটি প্রতিরক্ষামূলক আবরণের মতো কাজ করে। সূর্য ও গভীর মহাকাশ থেকে আসা ক্ষতিকারক চার্জযুক্ত কণা থেকে আমাদের গ্রহকে রক্ষা করে। দক্ষিণ আটলান্টিকের ওপর এই ঢালে একটি অস্বাভাবিক দুর্বল অংশ তৈরি হয়েছে। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি নামে পরিচিত এই অংশে দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে। এলাকাটি ধীরে ধীরে বিস্তৃত হওয়ার পাশাপাশি স্থানও পরিবর্তন করছে। এর ফলে এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে যাওয়া স্যাটেলাইট, মহাকাশযান ও বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির জন্য উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে। যদিও ভূপৃষ্ঠে দৈনন্দিন জীবনে এর কোনো প্রভাব পড়ছে না।
পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল দুর্বল হচ্ছে -- ১ পৃথিবীর সুরক্ষাকারী চুম্বকীয় ঢালের একটি দুর্বল স্থান রয়েছে। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি নামের এই স্থানটি বিস্তৃত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীর অভ্যন্তরের কেন্দ্রে পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট এই অস্বাভাবিকতা বিকিরণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। এতে স্যাটেলাইট (কৃত্রিম উপগ্রহ) ও মহাকাশযানের জন্য নতুন করে বিপদ তৈরি হচ্ছে। পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র একটি প্রতিরক্ষামূলক আবরণের মতো কাজ করে। সূর্য ও গভীর মহাকাশ থেকে আসা ক্ষতিকারক চার্জযুক্ত কণা থেকে আমাদের গ্রহকে রক্ষা করে। দক্ষিণ আটলান্টিকের ওপর এই ঢালে একটি অস্বাভাবিক দুর্বল অংশ তৈরি হয়েছে। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি নামে পরিচিত এই অংশে দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে। এলাকাটি ধীরে ধীরে বিস্তৃত হওয়ার পাশাপাশি স্থানও পরিবর্তন করছে। এর ফলে এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে যাওয়া স্যাটেলাইট, মহাকাশযান ও বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির জন্য উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে। যদিও ভূপৃষ্ঠে দৈনন্দিন জীবনে এর কোনো প্রভাব পড়ছে না।· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·447 مشاهدة ·0 معاينة1
-
পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল দুর্বল হচ্ছে -- ২
নাসার জিওফিজিকস এবং হেলিওফিজিকস কর্মসূচির তথ্য মতে, চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি ধীরে ধীরে দুটি স্বতন্ত্র অঞ্চলে বিভক্ত হচ্ছে ও পশ্চিম দিকে সরে যাচ্ছে। আইকন, সোয়ার্ম ও এমএমএসের মতো মিশনের উপগ্রহের তথ্য এসব পরিস্থিতি তুলে ধরছে। ঢালের দুর্বলতা পৃথিবীর বাইরের কোরের গভীরে গলিত লোহা প্রবাহের জটিল পরিবর্তন থেকে উদ্ভূত হয়েছে। আর তাই দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি কীভাবে বিকশিত হচ্ছে, তা বোঝা অত্যন্ত জরুরি। এই দুর্বল অংশটি সরাসরি স্যাটেলাইট, বিকিরণের মাত্রা ও পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দীর্ঘমেয়াদি আচরণকে প্রভাবিত করে।দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি বিদ্যমান কারণ পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র পুরোপুরি প্রতিসম নয়। দক্ষিণ আমেরিকা ও আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর গ্রহের কাছাকাছি ঝুঁকে পড়ে চৌম্বক ক্ষেত্র। এই অবনমন নির্দেশ করে যে ঢালটি এখানে পাতলা। মহাকাশের ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বেল্ট থেকে আসা শক্তিশালী কণা আরও গভীরভাবে প্রবেশ করে এই দুর্বলতার কারণে। অ্যানোমালি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চৌম্বক ক্ষেত্র বিকিরণকে প্রতিহত করতে কম কার্যকর হয়, যার ফলে মহাকাশে থাকা বিভিন্ন যান ও যন্ত্রপাতি ঝুঁকিতে থাকে।
নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি গতিশীল। ফলে পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল ধীরে ধীরে দুর্বল হওয়ায় স্যাটেলাইট ও মহাকাশযানের জন্য দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালিতে প্রবেশ করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। বিকিরণের ঝুঁকির কাছে আছে বলে বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে। এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় বিভিন্ন যন্ত্র প্রায়শই বন্ধ করে দিতে হয় বা সুরক্ষামূলক মোডে রাখতে হয়। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনও অ্যানোমালিটির ওপর দিয়ে প্রদক্ষিণ করার সময় বর্ধিত বিকিরণের সম্মুখীন হয়। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি প্রসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর নিম্ন-কক্ষপথের একটি বৃহত্তর অংশ প্রভাবিত হচ্ছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়াপৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল দুর্বল হচ্ছে -- ২ নাসার জিওফিজিকস এবং হেলিওফিজিকস কর্মসূচির তথ্য মতে, চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি ধীরে ধীরে দুটি স্বতন্ত্র অঞ্চলে বিভক্ত হচ্ছে ও পশ্চিম দিকে সরে যাচ্ছে। আইকন, সোয়ার্ম ও এমএমএসের মতো মিশনের উপগ্রহের তথ্য এসব পরিস্থিতি তুলে ধরছে। ঢালের দুর্বলতা পৃথিবীর বাইরের কোরের গভীরে গলিত লোহা প্রবাহের জটিল পরিবর্তন থেকে উদ্ভূত হয়েছে। আর তাই দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি কীভাবে বিকশিত হচ্ছে, তা বোঝা অত্যন্ত জরুরি। এই দুর্বল অংশটি সরাসরি স্যাটেলাইট, বিকিরণের মাত্রা ও পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দীর্ঘমেয়াদি আচরণকে প্রভাবিত করে।দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি বিদ্যমান কারণ পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র পুরোপুরি প্রতিসম নয়। দক্ষিণ আমেরিকা ও আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর গ্রহের কাছাকাছি ঝুঁকে পড়ে চৌম্বক ক্ষেত্র। এই অবনমন নির্দেশ করে যে ঢালটি এখানে পাতলা। মহাকাশের ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বেল্ট থেকে আসা শক্তিশালী কণা আরও গভীরভাবে প্রবেশ করে এই দুর্বলতার কারণে। অ্যানোমালি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চৌম্বক ক্ষেত্র বিকিরণকে প্রতিহত করতে কম কার্যকর হয়, যার ফলে মহাকাশে থাকা বিভিন্ন যান ও যন্ত্রপাতি ঝুঁকিতে থাকে। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি গতিশীল। ফলে পৃথিবীর চুম্বকীয় ঢাল ধীরে ধীরে দুর্বল হওয়ায় স্যাটেলাইট ও মহাকাশযানের জন্য দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালিতে প্রবেশ করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। বিকিরণের ঝুঁকির কাছে আছে বলে বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে। এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় বিভিন্ন যন্ত্র প্রায়শই বন্ধ করে দিতে হয় বা সুরক্ষামূলক মোডে রাখতে হয়। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনও অ্যানোমালিটির ওপর দিয়ে প্রদক্ষিণ করার সময় বর্ধিত বিকিরণের সম্মুখীন হয়। দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালি প্রসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর নিম্ন-কক্ষপথের একটি বৃহত্তর অংশ প্রভাবিত হচ্ছে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·469 مشاهدة ·0 معاينة1
-
মহাকাশের অস্বাভাবিক নক্ষত্রব্যবস্থার ছবি তুলেছে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ
মহাকাশ মানেই যেন মহাবিস্ময়। আবিষ্কারের শেষ নেই সেখানে। আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে (ছায়াপথ) থাকা একটি অস্বাভাবিক নক্ষত্রব্যবস্থার ছবি তুলেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। ছবিগুলোতে চার স্তরের বিরল সর্পিল মহাকাশীয় কাঠামো শনাক্ত করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, পৃথিবী থেকে প্রায় ৮ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত অ্যাপেপ নক্ষত্র কাঠামোটি মিসরের বিশৃঙ্খলার দেবতা অ্যাপেপের নামে নামকরণ করা হয়েছে। এত দিন অ্যাপেপ নক্ষত্র কাঠামোতে শুধু একটি আবরণ শনাক্ত করা হয়েছিল। তবে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের তোলা নতুন ছবিতে ভিন্ন চিত্র দেখা যাচ্ছে। ইনফ্রারেড চিত্রে পুরো কাঠামোতে চারটি আবরণ শনাক্ত করা হয়েছে। এসব আবরণ গত ৭০০ বছরে দুটি উলফ-রেয়েট নক্ষত্র থেকে নির্গত ঘন কার্বন ধূলিকণা দিয়ে তৈরি হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উলফ-রেয়েট নক্ষত্র সেই সব নক্ষত্রকে বলা হয়, যারা তাদের জীবনের শেষ প্রান্তে আছে। এসব নক্ষত্র অত্যন্ত বিরল। আমাদের গ্যালাক্সিতে এ ধরনের মাত্র এক হাজার নক্ষত্র রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। অ্যাপেপে এ ধরনের দুটি নক্ষত্র রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ম্যাকোয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী ইয়িনুও হান ও রায়ান হোয়াইটের তথ্যমতে, আট হাজার আলোকবর্ষ দূরের নক্ষত্র দুটি প্রতি ১৯০ বছরে একবার একে অপরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করে।
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের তোলা ছবিতে একটি তৃতীয় নক্ষত্রের উপস্থিতিও নিশ্চিত করা গেছে। তৃতীয় নক্ষত্রটি আকারে আমাদের সূর্যের চেয়ে ৪০ থেকে ৫০ গুণ বড়। তৃতীয় নক্ষত্রের আবরণের মধ্যে একটি গহ্বর রয়েছে, যা দেখতে একটি ফানেলের মতো। ভবিষ্যতে সুপারনোভাতে বিস্ফোরিত হয়ে একটি কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হতে পারে নক্ষত্রটি।
সূত্র: এনগ্যাজেটমহাকাশের অস্বাভাবিক নক্ষত্রব্যবস্থার ছবি তুলেছে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ মহাকাশ মানেই যেন মহাবিস্ময়। আবিষ্কারের শেষ নেই সেখানে। আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে (ছায়াপথ) থাকা একটি অস্বাভাবিক নক্ষত্রব্যবস্থার ছবি তুলেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। ছবিগুলোতে চার স্তরের বিরল সর্পিল মহাকাশীয় কাঠামো শনাক্ত করা হয়েছে। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, পৃথিবী থেকে প্রায় ৮ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত অ্যাপেপ নক্ষত্র কাঠামোটি মিসরের বিশৃঙ্খলার দেবতা অ্যাপেপের নামে নামকরণ করা হয়েছে। এত দিন অ্যাপেপ নক্ষত্র কাঠামোতে শুধু একটি আবরণ শনাক্ত করা হয়েছিল। তবে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের তোলা নতুন ছবিতে ভিন্ন চিত্র দেখা যাচ্ছে। ইনফ্রারেড চিত্রে পুরো কাঠামোতে চারটি আবরণ শনাক্ত করা হয়েছে। এসব আবরণ গত ৭০০ বছরে দুটি উলফ-রেয়েট নক্ষত্র থেকে নির্গত ঘন কার্বন ধূলিকণা দিয়ে তৈরি হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। উলফ-রেয়েট নক্ষত্র সেই সব নক্ষত্রকে বলা হয়, যারা তাদের জীবনের শেষ প্রান্তে আছে। এসব নক্ষত্র অত্যন্ত বিরল। আমাদের গ্যালাক্সিতে এ ধরনের মাত্র এক হাজার নক্ষত্র রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। অ্যাপেপে এ ধরনের দুটি নক্ষত্র রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ম্যাকোয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী ইয়িনুও হান ও রায়ান হোয়াইটের তথ্যমতে, আট হাজার আলোকবর্ষ দূরের নক্ষত্র দুটি প্রতি ১৯০ বছরে একবার একে অপরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করে। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের তোলা ছবিতে একটি তৃতীয় নক্ষত্রের উপস্থিতিও নিশ্চিত করা গেছে। তৃতীয় নক্ষত্রটি আকারে আমাদের সূর্যের চেয়ে ৪০ থেকে ৫০ গুণ বড়। তৃতীয় নক্ষত্রের আবরণের মধ্যে একটি গহ্বর রয়েছে, যা দেখতে একটি ফানেলের মতো। ভবিষ্যতে সুপারনোভাতে বিস্ফোরিত হয়ে একটি কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হতে পারে নক্ষত্রটি। সূত্র: এনগ্যাজেট· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·461 مشاهدة ·0 معاينة1
-
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বহু দূরে, সৌরজগতের অন্ধকার সীমানায় যেন নতুন রহস্যের হাতছানি। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, কুইপার বেল্টে (নেপচুনের পরের বরফময় অঞ্চল) সৌরজগতের একেবারে শুরুর দিকের সময় থেকে টিকে থাকা বরফখণ্ডের ঘন দল চিহ্নিত হতে পারে। এই আবিষ্কার প্রমাণিত হলে সৌরজগতের জন্ম ও প্রাচীন গঠন সম্পর্কে নতুন ধারণা দেবে।
কুইপার বেল্টকে সাধারণত সৌরজগতের ‘তৃতীয় অঞ্চল’ বলা হয়। সূর্য থেকে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ এস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট (এউ) পর্যন্ত বিস্তৃত এই এলাকায় রয়েছে লক্ষাধিক বরফগঠিত বস্তু। এদের অনেকগুলোর আকার ১০০ কিলোমিটারের বেশি, আর কিছু—যেমন প্লুটো—হাজার কিলোমিটারেরও বেশি।
নাসার তথ্যমতে, এই অঞ্চলটি বরফ ও ধুলোর এমন সব অবশিষ্টাংশে ভরা, যা সৌরজগতের সৃষ্টির সময় সম্পূর্ণ গ্রহে পরিণত হয়নি। অ্যাস্টেরয়েড বেল্টের মতো হলেও কুইপার বেল্ট অনেক বেশি পুরু এবং ডোনাটের মতো বৃত্তাকার। বৃহস্পতি ও নেপচুনের মতো দানব গ্রহগুলোর মহাকর্ষ এ অঞ্চলের বস্তুগুলোর অবস্থান ও বিন্যাস সময়ের সঙ্গে বদলে দিয়েছে।
২০১১ সালের গবেষণা প্রথম দেখায়, এই অঞ্চলটি একরৈখিক নয়, বরং জটিল। সেখানে ‘কোর’ ও ‘কার্নেল’ নামে স্থির কক্ষপথের উপঅঞ্চল রয়েছে। এবার প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট আমীর সিরাজের নেতৃত্বে এক দল বিজ্ঞানী প্রায় ৪৩ এউ দূরে আরও স্থির একটি নতুন অঞ্চল শনাক্ত করেছেন। তাদের মতে, এই বস্তুগুলোর কক্ষপথ এতটাই শান্ত ও স্থিতিশীল যে ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো প্রায় অক্ষতভাবে সৌরজগতের জন্মকাল থেকে টিকে আছে।
বিডিপ্রতিদিননেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত নেপচুনের কক্ষপথের বহু দূরে, সৌরজগতের অন্ধকার সীমানায় যেন নতুন রহস্যের হাতছানি। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, কুইপার বেল্টে (নেপচুনের পরের বরফময় অঞ্চল) সৌরজগতের একেবারে শুরুর দিকের সময় থেকে টিকে থাকা বরফখণ্ডের ঘন দল চিহ্নিত হতে পারে। এই আবিষ্কার প্রমাণিত হলে সৌরজগতের জন্ম ও প্রাচীন গঠন সম্পর্কে নতুন ধারণা দেবে। কুইপার বেল্টকে সাধারণত সৌরজগতের ‘তৃতীয় অঞ্চল’ বলা হয়। সূর্য থেকে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ এস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট (এউ) পর্যন্ত বিস্তৃত এই এলাকায় রয়েছে লক্ষাধিক বরফগঠিত বস্তু। এদের অনেকগুলোর আকার ১০০ কিলোমিটারের বেশি, আর কিছু—যেমন প্লুটো—হাজার কিলোমিটারেরও বেশি। নাসার তথ্যমতে, এই অঞ্চলটি বরফ ও ধুলোর এমন সব অবশিষ্টাংশে ভরা, যা সৌরজগতের সৃষ্টির সময় সম্পূর্ণ গ্রহে পরিণত হয়নি। অ্যাস্টেরয়েড বেল্টের মতো হলেও কুইপার বেল্ট অনেক বেশি পুরু এবং ডোনাটের মতো বৃত্তাকার। বৃহস্পতি ও নেপচুনের মতো দানব গ্রহগুলোর মহাকর্ষ এ অঞ্চলের বস্তুগুলোর অবস্থান ও বিন্যাস সময়ের সঙ্গে বদলে দিয়েছে। ২০১১ সালের গবেষণা প্রথম দেখায়, এই অঞ্চলটি একরৈখিক নয়, বরং জটিল। সেখানে ‘কোর’ ও ‘কার্নেল’ নামে স্থির কক্ষপথের উপঅঞ্চল রয়েছে। এবার প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট আমীর সিরাজের নেতৃত্বে এক দল বিজ্ঞানী প্রায় ৪৩ এউ দূরে আরও স্থির একটি নতুন অঞ্চল শনাক্ত করেছেন। তাদের মতে, এই বস্তুগুলোর কক্ষপথ এতটাই শান্ত ও স্থিতিশীল যে ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো প্রায় অক্ষতভাবে সৌরজগতের জন্মকাল থেকে টিকে আছে। বিডিপ্রতিদিন· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·458 مشاهدة ·0 معاينة2
-
বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করল চীন
চীন আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে, যা এত দ্রুত যে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য মুভি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই ডাউনলোড করা সম্ভব। এটি কোনো আপগ্রেডেড ফাইবার বা প্রচারমূলক হাইপ নয়। এটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজন্মের নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, যা ডেটা স্থানান্তরকে এত দ্রুত করে তুলেছে যে আজকের উচ্চমানের ব্রডব্যান্ডও এতে পুরনো মনে হয়।
প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বড় ফাইল প্রায় মুহূর্তেই লোড হয়, ভিডিও কল এতই মসৃণ যে বাস্তবের চেয়ে ভালো লাগছে, এবং ক্লাউড সার্ভিস এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন এটি ডিভাইসে স্থানীয়ভাবে চলছে।
এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রিয়েল-টাইম হোলোগ্রাম, পরবর্তী স্তরের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং সম্পূর্ণ স্মার্ট সিটি-র মতো প্রকল্প চালানো সম্ভব হবে, যা মুহূর্তের মধ্যে তথ্য বিনিময়ের ওপর নির্ভর করবে।
বিশ্বের জন্য এটি একটি বড় পরিবর্তন। দ্রুত যোগাযোগ অর্থাৎ দ্রুত ব্যবসা, আরও উদ্ভাবন এবং সীমাবদ্ধতা কমে যাওয়ার ডিজিটাল পৃথিবী। চীন স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা আগামী ডিজিটাল ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দেবে।
বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করল চীন চীন আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে, যা এত দ্রুত যে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য মুভি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই ডাউনলোড করা সম্ভব। এটি কোনো আপগ্রেডেড ফাইবার বা প্রচারমূলক হাইপ নয়। এটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজন্মের নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, যা ডেটা স্থানান্তরকে এত দ্রুত করে তুলেছে যে আজকের উচ্চমানের ব্রডব্যান্ডও এতে পুরনো মনে হয়। প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বড় ফাইল প্রায় মুহূর্তেই লোড হয়, ভিডিও কল এতই মসৃণ যে বাস্তবের চেয়ে ভালো লাগছে, এবং ক্লাউড সার্ভিস এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন এটি ডিভাইসে স্থানীয়ভাবে চলছে। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রিয়েল-টাইম হোলোগ্রাম, পরবর্তী স্তরের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং সম্পূর্ণ স্মার্ট সিটি-র মতো প্রকল্প চালানো সম্ভব হবে, যা মুহূর্তের মধ্যে তথ্য বিনিময়ের ওপর নির্ভর করবে। বিশ্বের জন্য এটি একটি বড় পরিবর্তন। দ্রুত যোগাযোগ অর্থাৎ দ্রুত ব্যবসা, আরও উদ্ভাবন এবং সীমাবদ্ধতা কমে যাওয়ার ডিজিটাল পৃথিবী। চীন স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা আগামী ডিজিটাল ভবিষ্যতের নেতৃত্ব দেবে।· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·470 مشاهدة ·0 معاينة1
-
একটা সার্ভে করতে চাই!
আপনারা কে বাংলাদেশের কোন জেলা থেকে জনসাথী ব্যবহার করছেন?
আমি আছি [আপনার জেলার নাম লিখুন] থেকে। কমেন্টে আপনার জেলার নাম লিখুন, দেখি আমার এলাকার কেউ আছেন কিনা!একটা সার্ভে করতে চাই! আপনারা কে বাংলাদেশের কোন জেলা থেকে জনসাথী ব্যবহার করছেন? আমি আছি [আপনার জেলার নাম লিখুন] থেকে। কমেন্টে আপনার জেলার নাম লিখুন, দেখি আমার এলাকার কেউ আছেন কিনা!· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·423 مشاهدة ·0 معاينة2
-
নতুন ধূমকেতুর ছবিতেই খারিজ হল ‘এলিয়েন নভোযানে’র গুজব -- ১
অনেকে ধারণা করছিলেন বস্তুটি এলিয়েন স্পেসশিপ বা ভিনগ্রহবাসীদের কোনো মহাকাশযান হতে পারে। তবে সে জল্পনা পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার কর্মকর্তারা। আমাদের সৌরজগতের মধ্যদিয়ে যাবে এমন এক নতুন মহাজাগতিক বস্তুর ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, বস্তুটি আসলে ধূমকেতু, যার বয়স আমাদের সৌরজগতের চেয়েও বেশি হতে পারে।
বুধবার ‘৩আই/অ্যাটলাস’ নামের ধুমকেতুটির ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। অনেকে ধারণা করছিলেন বস্তুটি এলিয়েন স্পেসশিপ বা ভিনগ্রহবাসীদের কোনো মহাকাশযান হতে পারে। তবে সেই জল্পনা পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার নাসার কর্মকর্তারা।
রয়টার্স লিখেছে, প্রথমবারের মতো বস্তুটি ধরা পড়ে গত জুলাইয়ে চিলির রিও হুরতাদোতে অবস্থিত ‘অ্যাটলাস’ টেলিস্কোপে। তখন থেকেই জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর ওপর নিয়মিত নজর রাখছেন। এর চলাচলের অদ্ভুত গতিপথ দেখে বোঝা যাচ্ছে, মহাকাশের কোনো অজানা জায়গা থেকে এসে আমাদের সৌরজগতের ভেতর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে।
মেরিল্যান্ডের গ্রিনবেল্টে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নাসার বিজ্ঞান বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিকোলা ফক্স বলেছেন, “বস্তুটি আসলে কী তা নিয়ে সবার মনে প্রশ্ন জাগাটাই স্বাভাবিক। আমাদের খুব ভালো লেগেছে যে, আমাদের পাশাপাশি পুরো পৃথিবীও এ নিয়ে কৌতূহলী।”
“আমরা খুব দ্রুতই নিশ্চিত হয়ে বলতে পেরেছি, এর আচরণ একদম ধূমকেতুর মতোই। এর মধ্যে প্রযুক্তির কোনো ছাপ বা এমন কিছুই পাইনি আমরা, যা দেখে মনে হবে যে বস্তুটি ধূমকেতু ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে।”
Source: bdnews24নতুন ধূমকেতুর ছবিতেই খারিজ হল ‘এলিয়েন নভোযানে’র গুজব -- ১ অনেকে ধারণা করছিলেন বস্তুটি এলিয়েন স্পেসশিপ বা ভিনগ্রহবাসীদের কোনো মহাকাশযান হতে পারে। তবে সে জল্পনা পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার কর্মকর্তারা। আমাদের সৌরজগতের মধ্যদিয়ে যাবে এমন এক নতুন মহাজাগতিক বস্তুর ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, বস্তুটি আসলে ধূমকেতু, যার বয়স আমাদের সৌরজগতের চেয়েও বেশি হতে পারে। বুধবার ‘৩আই/অ্যাটলাস’ নামের ধুমকেতুটির ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। অনেকে ধারণা করছিলেন বস্তুটি এলিয়েন স্পেসশিপ বা ভিনগ্রহবাসীদের কোনো মহাকাশযান হতে পারে। তবে সেই জল্পনা পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার নাসার কর্মকর্তারা। রয়টার্স লিখেছে, প্রথমবারের মতো বস্তুটি ধরা পড়ে গত জুলাইয়ে চিলির রিও হুরতাদোতে অবস্থিত ‘অ্যাটলাস’ টেলিস্কোপে। তখন থেকেই জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর ওপর নিয়মিত নজর রাখছেন। এর চলাচলের অদ্ভুত গতিপথ দেখে বোঝা যাচ্ছে, মহাকাশের কোনো অজানা জায়গা থেকে এসে আমাদের সৌরজগতের ভেতর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে। মেরিল্যান্ডের গ্রিনবেল্টে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নাসার বিজ্ঞান বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিকোলা ফক্স বলেছেন, “বস্তুটি আসলে কী তা নিয়ে সবার মনে প্রশ্ন জাগাটাই স্বাভাবিক। আমাদের খুব ভালো লেগেছে যে, আমাদের পাশাপাশি পুরো পৃথিবীও এ নিয়ে কৌতূহলী।” “আমরা খুব দ্রুতই নিশ্চিত হয়ে বলতে পেরেছি, এর আচরণ একদম ধূমকেতুর মতোই। এর মধ্যে প্রযুক্তির কোনো ছাপ বা এমন কিছুই পাইনি আমরা, যা দেখে মনে হবে যে বস্তুটি ধূমকেতু ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে।” Source: bdnews240 التعليقات ·0 المشاركات ·429 مشاهدة ·0 معاينة -
নতুন ধূমকেতুর ছবিতেই খারিজ হল ‘এলিয়েন নভোযানে’র গুজব -- ২
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণ করা আমাদের সৌরজগতের মধ্য দিয়ে ভ্রমণকারী তৃতীয় আন্তঃনাক্ষত্রিক বস্তু হচ্ছে ‘৩আই/অ্যাটলাস’। এর আগের দুটি বস্তু ছিল ২০১৭ সালে দেখা ‘১আই/’ওমুয়ামুয়া’ ও ২০১৯ সালে দেখা ‘২আই/বরিসভ’। এমন বস্তুর দেখা মেলার বিষয়টি খুবই বিরল।
ধূমকেতু হচ্ছে ছোট আকারের কঠিন মহাজাগতিক বস্তু, যা পাথর ও বরফের সংমিশ্রণে গঠিত। আমাদের সূর্যের মতো তারার কাছাকাছি পৌঁছানোর সময় এর বরফ গলে যায় বা বাষ্পীভূত হয়, তখন ধুমকেতুর লেজের অংশ তৈরি হয়।
নতুন এ ধুমকেতুটি বিশেষভাবে মানুষের নজর কেড়েছে। কারণ একজন বিজ্ঞানী বলেছিলেন, বস্তুটি ধূমকেতু নয়, বরং এলিয়েন বা কোনো ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে। ধুমকেতুটির গতি, গঠন ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের কারণে এমনটি ধারণা করেছিলেন তিনি।
বুধবারের ব্রিফিংয়ের শুরুতে নাসার সহযোগী প্রশাসক অমিত ক্ষত্রিয় বলেছেন, “প্রথমেই আমি ৩আই/অ্যাটলাস-এর প্রকৃতি সম্পর্কে গুজবের সমাধান করতে চাই। আমার মনে হয় আমাদের এ বিষয়ে আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। বস্তুটি আসলে ধূমকেতু।
“বস্তুটি দেখতে ও এর আচরণ ধূমকেতুর মতোই এবং আমাদের সব প্রমাণেই ইঙ্গিত মিলেছে, এ মহাজাগতিক বস্তুটি সত্যিই একটি ধূমকেতু।”
তিনি বলেছেন, নাসার বিভিন্ন মিশনে সক্রিয়ভাবে পৃথিবীর বাইরে প্রাণের সম্ভাব্যতার চিহ্ন খুঁজে দেখা হয়। সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত এক গবেষণার উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেছেন, নাসার পার্সিভ্যারেন্স রোভার মঙ্গল গ্রহের কোটি কোটি বছর আগের এক হ্রদের তলা থেকে তৈরি পাথরের নমুনা সংগ্রহ করেছিল, সেই নমুনায় গ্রহটিতে প্রাচীন ক্ষুদ্রজীবীর সম্ভাব্য চিহ্নের দেখা মিলেছে।
Source: bdnews24নতুন ধূমকেতুর ছবিতেই খারিজ হল ‘এলিয়েন নভোযানে’র গুজব -- ২ জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণ করা আমাদের সৌরজগতের মধ্য দিয়ে ভ্রমণকারী তৃতীয় আন্তঃনাক্ষত্রিক বস্তু হচ্ছে ‘৩আই/অ্যাটলাস’। এর আগের দুটি বস্তু ছিল ২০১৭ সালে দেখা ‘১আই/’ওমুয়ামুয়া’ ও ২০১৯ সালে দেখা ‘২আই/বরিসভ’। এমন বস্তুর দেখা মেলার বিষয়টি খুবই বিরল। ধূমকেতু হচ্ছে ছোট আকারের কঠিন মহাজাগতিক বস্তু, যা পাথর ও বরফের সংমিশ্রণে গঠিত। আমাদের সূর্যের মতো তারার কাছাকাছি পৌঁছানোর সময় এর বরফ গলে যায় বা বাষ্পীভূত হয়, তখন ধুমকেতুর লেজের অংশ তৈরি হয়। নতুন এ ধুমকেতুটি বিশেষভাবে মানুষের নজর কেড়েছে। কারণ একজন বিজ্ঞানী বলেছিলেন, বস্তুটি ধূমকেতু নয়, বরং এলিয়েন বা কোনো ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে। ধুমকেতুটির গতি, গঠন ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের কারণে এমনটি ধারণা করেছিলেন তিনি। বুধবারের ব্রিফিংয়ের শুরুতে নাসার সহযোগী প্রশাসক অমিত ক্ষত্রিয় বলেছেন, “প্রথমেই আমি ৩আই/অ্যাটলাস-এর প্রকৃতি সম্পর্কে গুজবের সমাধান করতে চাই। আমার মনে হয় আমাদের এ বিষয়ে আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। বস্তুটি আসলে ধূমকেতু। “বস্তুটি দেখতে ও এর আচরণ ধূমকেতুর মতোই এবং আমাদের সব প্রমাণেই ইঙ্গিত মিলেছে, এ মহাজাগতিক বস্তুটি সত্যিই একটি ধূমকেতু।” তিনি বলেছেন, নাসার বিভিন্ন মিশনে সক্রিয়ভাবে পৃথিবীর বাইরে প্রাণের সম্ভাব্যতার চিহ্ন খুঁজে দেখা হয়। সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত এক গবেষণার উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেছেন, নাসার পার্সিভ্যারেন্স রোভার মঙ্গল গ্রহের কোটি কোটি বছর আগের এক হ্রদের তলা থেকে তৈরি পাথরের নমুনা সংগ্রহ করেছিল, সেই নমুনায় গ্রহটিতে প্রাচীন ক্ষুদ্রজীবীর সম্ভাব্য চিহ্নের দেখা মিলেছে। Source: bdnews240 التعليقات ·0 المشاركات ·489 مشاهدة ·0 معاينة -
নতুন ধূমকেতুর ছবিতেই খারিজ হল ‘এলিয়েন নভোযানে’র গুজব -- ৩
সেই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেছেন, “আমরা সত্যিই মহাবিশ্বের কোথাও প্রাণের কোনো চিহ্ন রয়েছে কি না তা খুঁজে পেতে খুব আগ্রহী।”
নাসা বলেছে, পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি নয় ৩আই/অ্যাটলাস এবং আমাদের গ্রহের কাছাকাছিও এটি আসবে না। সবচেয়ে কাছে এলেও পৃথিবী থেকে প্রায় সাড়ে ২৭ কোটি কিলোমিটার দূরেই থাকবে এ ধুমকেতু।
ফক্স বলেছেন, নাসা হাবল টেলিস্কোপ, জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ও মঙ্গলকে ঘিরে থাকা বিভিন্ন স্যাটেলাইটসহ ডজনেরও বেশি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র ব্যবহার করে এই ধুমকেতু নিয়ে গবেষণা করেছেন তারা।
নতুন ধুমকেতুর বিভিন্ন ছবি অনেক দূর থেকে তোলা। এসব ছবি থেকে ইঙ্গিত মেলে, বস্তুটি কিছুটা ঝাপসা দেখা গেলেও ধূমকেতুর কেন্দ্রে থাকা কণা ও গ্যাসের মেঘ এবং এর কক্ষপথের পেছনের ধূলার লেজের স্পষ্ট দেখা মিলেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি শাটডাউনের কারণে এসব ছবি প্রকাশের কাজ সাময়িকভাবে আটকে ছিল।
সৌরজগতের ক্ষুদ্র বস্তু নিয়ে কাজ করা নাসার প্রধান বিজ্ঞানী টম স্ট্যাটলার বলেছেন, ধূমকেতুর কেন্দ্রীয় অংশ বা নিউক্লিয়াসের আকার নির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন। তবে হাবল টেলিস্কোপের পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে তিনি অনুমান করেছেন, ‘এর ব্যাস প্রায় কয়েক হাজার ফুট থেকে কয়েক কিলোমিটার হতে পারে। নিউক্লিয়াসটি দেখতে সম্ভবত গোলাকার আকৃতির’।
ধূমকেতুটি ঠিক কোথা থেকে এসেছে তা এখনও নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে নাসার বিজ্ঞানীদের অনুমান, আমাদের সৌরজগতের চেয়েও পুরানো কোনো নক্ষত্র সিস্টেম থেকে এসেছে এই ধুমকেতু। আমাদের সৌরজগতের বয়স প্রায় সাড়ে চারশ কোটি বছর।
Source: bdnews24নতুন ধূমকেতুর ছবিতেই খারিজ হল ‘এলিয়েন নভোযানে’র গুজব -- ৩ সেই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেছেন, “আমরা সত্যিই মহাবিশ্বের কোথাও প্রাণের কোনো চিহ্ন রয়েছে কি না তা খুঁজে পেতে খুব আগ্রহী।” নাসা বলেছে, পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি নয় ৩আই/অ্যাটলাস এবং আমাদের গ্রহের কাছাকাছিও এটি আসবে না। সবচেয়ে কাছে এলেও পৃথিবী থেকে প্রায় সাড়ে ২৭ কোটি কিলোমিটার দূরেই থাকবে এ ধুমকেতু। ফক্স বলেছেন, নাসা হাবল টেলিস্কোপ, জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ও মঙ্গলকে ঘিরে থাকা বিভিন্ন স্যাটেলাইটসহ ডজনেরও বেশি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র ব্যবহার করে এই ধুমকেতু নিয়ে গবেষণা করেছেন তারা। নতুন ধুমকেতুর বিভিন্ন ছবি অনেক দূর থেকে তোলা। এসব ছবি থেকে ইঙ্গিত মেলে, বস্তুটি কিছুটা ঝাপসা দেখা গেলেও ধূমকেতুর কেন্দ্রে থাকা কণা ও গ্যাসের মেঘ এবং এর কক্ষপথের পেছনের ধূলার লেজের স্পষ্ট দেখা মিলেছে। যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি শাটডাউনের কারণে এসব ছবি প্রকাশের কাজ সাময়িকভাবে আটকে ছিল। সৌরজগতের ক্ষুদ্র বস্তু নিয়ে কাজ করা নাসার প্রধান বিজ্ঞানী টম স্ট্যাটলার বলেছেন, ধূমকেতুর কেন্দ্রীয় অংশ বা নিউক্লিয়াসের আকার নির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন। তবে হাবল টেলিস্কোপের পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে তিনি অনুমান করেছেন, ‘এর ব্যাস প্রায় কয়েক হাজার ফুট থেকে কয়েক কিলোমিটার হতে পারে। নিউক্লিয়াসটি দেখতে সম্ভবত গোলাকার আকৃতির’। ধূমকেতুটি ঠিক কোথা থেকে এসেছে তা এখনও নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে নাসার বিজ্ঞানীদের অনুমান, আমাদের সৌরজগতের চেয়েও পুরানো কোনো নক্ষত্র সিস্টেম থেকে এসেছে এই ধুমকেতু। আমাদের সৌরজগতের বয়স প্রায় সাড়ে চারশ কোটি বছর। Source: bdnews240 التعليقات ·0 المشاركات ·496 مشاهدة ·0 معاينة -
যে বস্তুর সংস্পর্শে এলে দুই দিনের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে -- ১
১৯৮৬ সালের ২৬ এপ্রিল চেরনোবিলে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে। সে সময় বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিচালনা করত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন। বর্তমানের ইউক্রেনের অংশ চেরনোবিলের রিঅ্যাক্টর ফোরের নিচে থাকা জমাট বাঁধা বিশেষ এক বস্তু নিয়ে বিজ্ঞানীদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। এই বস্তুকে বলা হচ্ছে হাতির পা বা এলিফ্যান্টস ফুট। একসময় এই বস্তু থেকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার রঞ্জেন এক্স-রে নির্গত হতো। এই পরিমাণ এক্স-রে কয়েক মিনিটের মধ্যে মানুষকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট। গলিত জ্বালানি ও ধ্বংসাবশেষ থেকে তৈরি এই বস্তুর ওজন প্রায় দুই টন। বস্তুটি এখনো বিপজ্জনকভাবে তেজস্ক্রিয়।
আপনি যদি এলিফ্যান্টস ফুটের কাছাকাছি মাত্র ৩০ সেকেন্ডের জন্য দাঁড়ান, তবে প্রথমে আপনি কিছুই অনুভব করবেন না। দুদিন পরেই আপনার মধ্যে তীব্র মাথা ঘোরা ও ক্লান্তি দেখা দেবে। বস্তুর কাছে দুই মিনিট থাকলে আপনার শরীরের কোষ ভেঙে যেতে শুরু করবে। চার মিনিট দাঁড়ালে বমি ও জ্বর শুরু হবে। আর যদি আপনি পাঁচ মিনিট দাঁড়ান তাহলে দ্রুত মৃত্যুর মুখে পতিত হবেন।
এলিফ্যান্টস ফুট ১৯৮৬ সালের চেরনোবিল পারমাণবিক বিপর্যয়ের ফলে তৈরি হওয়া জমাট বাঁধা একটি বস্তু। তখন একটি পরীক্ষার সময় রিঅ্যাক্টর নাম্বার ফোর বিস্ফোরিত হয়। তখন বিপুল পরিমাণ তেজস্ক্রিয় উপাদান নির্গত হয়েছিল। বিস্ফোরণের ফলে ইউরেনিয়াম জ্বালানি গলে রিঅ্যাক্টরের কাঠামোগত স্তর ভেদ করে নিচে নেমে আসে। এই গলিত মিশ্রণ পারমাণবিক জ্বালানি, রিঅ্যাক্টরের আচ্ছাদন, কংক্রিট ও বালুর সমন্বয়ে গঠিত হয়। সবশেষে শীতল হয়ে জমে গিয়ে এক বীভৎস এক মিটার চওড়া কাঠামো তৈরি করে। সেখানকার কর্মীরা পরে এই জমাট বাঁধা কালো লাভা-সদৃশ বস্তুকে একটি হাতির কুঁচকানো পায়ের মতো দেখতে বলে বর্ণনা করেন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়াযে বস্তুর সংস্পর্শে এলে দুই দিনের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে -- ১ ১৯৮৬ সালের ২৬ এপ্রিল চেরনোবিলে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে। সে সময় বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিচালনা করত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন। বর্তমানের ইউক্রেনের অংশ চেরনোবিলের রিঅ্যাক্টর ফোরের নিচে থাকা জমাট বাঁধা বিশেষ এক বস্তু নিয়ে বিজ্ঞানীদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। এই বস্তুকে বলা হচ্ছে হাতির পা বা এলিফ্যান্টস ফুট। একসময় এই বস্তু থেকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার রঞ্জেন এক্স-রে নির্গত হতো। এই পরিমাণ এক্স-রে কয়েক মিনিটের মধ্যে মানুষকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট। গলিত জ্বালানি ও ধ্বংসাবশেষ থেকে তৈরি এই বস্তুর ওজন প্রায় দুই টন। বস্তুটি এখনো বিপজ্জনকভাবে তেজস্ক্রিয়। আপনি যদি এলিফ্যান্টস ফুটের কাছাকাছি মাত্র ৩০ সেকেন্ডের জন্য দাঁড়ান, তবে প্রথমে আপনি কিছুই অনুভব করবেন না। দুদিন পরেই আপনার মধ্যে তীব্র মাথা ঘোরা ও ক্লান্তি দেখা দেবে। বস্তুর কাছে দুই মিনিট থাকলে আপনার শরীরের কোষ ভেঙে যেতে শুরু করবে। চার মিনিট দাঁড়ালে বমি ও জ্বর শুরু হবে। আর যদি আপনি পাঁচ মিনিট দাঁড়ান তাহলে দ্রুত মৃত্যুর মুখে পতিত হবেন। এলিফ্যান্টস ফুট ১৯৮৬ সালের চেরনোবিল পারমাণবিক বিপর্যয়ের ফলে তৈরি হওয়া জমাট বাঁধা একটি বস্তু। তখন একটি পরীক্ষার সময় রিঅ্যাক্টর নাম্বার ফোর বিস্ফোরিত হয়। তখন বিপুল পরিমাণ তেজস্ক্রিয় উপাদান নির্গত হয়েছিল। বিস্ফোরণের ফলে ইউরেনিয়াম জ্বালানি গলে রিঅ্যাক্টরের কাঠামোগত স্তর ভেদ করে নিচে নেমে আসে। এই গলিত মিশ্রণ পারমাণবিক জ্বালানি, রিঅ্যাক্টরের আচ্ছাদন, কংক্রিট ও বালুর সমন্বয়ে গঠিত হয়। সবশেষে শীতল হয়ে জমে গিয়ে এক বীভৎস এক মিটার চওড়া কাঠামো তৈরি করে। সেখানকার কর্মীরা পরে এই জমাট বাঁধা কালো লাভা-সদৃশ বস্তুকে একটি হাতির কুঁচকানো পায়ের মতো দেখতে বলে বর্ণনা করেন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া0 التعليقات ·0 المشاركات ·516 مشاهدة ·0 معاينة -
যে বস্তুর সংস্পর্শে এলে দুই দিনের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে -- ২
দুর্ঘটনার পর ১৯৮৬ সালে ধ্বংসপ্রাপ্ত রিঅ্যাক্টরের নিচের বাষ্প করিডরে পৌঁছাতে সক্ষম হন কর্মীরা। বিভিন্ন যন্ত্রে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সীমার চেয়ে অনেক বেশি বিকিরণের মাত্রা রেকর্ড করা হয়। সরাসরি ভয়ংকর সেই বস্তুর কাছে যাওয়া যায়নি। দূর থেকে ক্যামেরায় ছবি তোলা হয়।
বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এলিফ্যান্টস ফুট থেকে আয়নাইজিং বিকিরণ নির্গত হচ্ছে, যা কোষীয় স্তরে মানুষের টিস্যু ভেঙে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। যখন প্রথম পরিমাপ করা হয়েছিল, তখন বস্তুটি প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার রঞ্জেন বিকিরণ নির্গত করত। এই পরিমাণ রঞ্জেন ৪ দশমিক ৫ মিলিয়নেরও বেশি বুকের এক্স-রের সমতুল্য। একজন মানুষকে হত্যা করার জন্য মোটামুটি এক হাজার রঞ্জেন প্রয়োজন। এটি সেই সীমার চেয়ে ১০ গুণ বেশি ছিল। ২০০১ সালে এলিফ্যান্টস ফুট থেকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৮০০ রঞ্জেন পরিমাপ করা হয়। অনুমান করা হয়, বস্তুটি ১০ হাজার বছর ধরে বিপজ্জনকভাবে তেজস্ক্রিয় থাকবে। তাই অনেকেই এ বস্তুকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক পারমাণবিক বর্জ্য হিসেবে উল্লেখ করেন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়াযে বস্তুর সংস্পর্শে এলে দুই দিনের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে -- ২ দুর্ঘটনার পর ১৯৮৬ সালে ধ্বংসপ্রাপ্ত রিঅ্যাক্টরের নিচের বাষ্প করিডরে পৌঁছাতে সক্ষম হন কর্মীরা। বিভিন্ন যন্ত্রে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সীমার চেয়ে অনেক বেশি বিকিরণের মাত্রা রেকর্ড করা হয়। সরাসরি ভয়ংকর সেই বস্তুর কাছে যাওয়া যায়নি। দূর থেকে ক্যামেরায় ছবি তোলা হয়। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, এলিফ্যান্টস ফুট থেকে আয়নাইজিং বিকিরণ নির্গত হচ্ছে, যা কোষীয় স্তরে মানুষের টিস্যু ভেঙে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। যখন প্রথম পরিমাপ করা হয়েছিল, তখন বস্তুটি প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১০ হাজার রঞ্জেন বিকিরণ নির্গত করত। এই পরিমাণ রঞ্জেন ৪ দশমিক ৫ মিলিয়নেরও বেশি বুকের এক্স-রের সমতুল্য। একজন মানুষকে হত্যা করার জন্য মোটামুটি এক হাজার রঞ্জেন প্রয়োজন। এটি সেই সীমার চেয়ে ১০ গুণ বেশি ছিল। ২০০১ সালে এলিফ্যান্টস ফুট থেকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৮০০ রঞ্জেন পরিমাপ করা হয়। অনুমান করা হয়, বস্তুটি ১০ হাজার বছর ধরে বিপজ্জনকভাবে তেজস্ক্রিয় থাকবে। তাই অনেকেই এ বস্তুকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক পারমাণবিক বর্জ্য হিসেবে উল্লেখ করেন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া0 التعليقات ·0 المشاركات ·558 مشاهدة ·0 معاينة -
স্টারলিংকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করল অ্যামাজন
কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ইন্টারনেট-সেবা দিচ্ছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। স্টারলিংকের বিকল্প হিসেবে স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য কাজ করছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনও। স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট–সেবায় নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে সম্প্রতি ‘লিও আলট্রা’ নামের দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
অ্যামাজনের দাবি, লিও আলট্রা এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা। ২০ বাই ৩০ ইঞ্চি আকারের অ্যানটেনাটির মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ১ গিগাবিট (১০০০ মেগাবিট) তথ্য ডাউনলোড ও ৪০০ মেগাবিট তথ্য আপলোড করা যাবে। পাশাপাশি অ্যানটেনাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসসহ বিভিন্ন ক্লাউড নেটওয়ার্কের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকবে। আকারে ছোট অ্যানটেনাটি ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী ও ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে।
বর্তমানে স্টারলিংকে ১ গিগাবিটের চেয়ে কম ডাউনলোড গতি পাওয়া যায়, যা অ্যামাজনের ঘোষিত সর্বোচ্চ গতির তুলনায় বেশ কম। যদিও স্পেসএক্স জানিয়েছে, নতুন ভি থ্রি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আগামী বছর থেকে স্টারলিংক ব্যবহারকারীরা বর্তমানের চেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট–সেবা পাবেন।
প্রসঙ্গত, স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য মহাকাশে কয়েক হাজার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করেছে অ্যামাজন। এরই মধ্যে অ্যামাজন তাদের প্রথম প্রোটোটাইপ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক ইতিমধ্যেই তাদের গ্রামীণ অঞ্চলে ইন্টারনেট–সেবার অ্যামাজনের সঙ্গে চুক্তি করেছে। তাই অ্যামাজনের স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালু হলে ভবিষ্যতে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে স্টারলিংক।
সূত্র: দ্য ভার্জস্টারলিংকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করল অ্যামাজন কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ইন্টারনেট-সেবা দিচ্ছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। স্টারলিংকের বিকল্প হিসেবে স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য কাজ করছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনও। স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট–সেবায় নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে সম্প্রতি ‘লিও আলট্রা’ নামের দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা উন্মোচন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। অ্যামাজনের দাবি, লিও আলট্রা এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির স্যাটেলাইট অ্যানটেনা। ২০ বাই ৩০ ইঞ্চি আকারের অ্যানটেনাটির মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ১ গিগাবিট (১০০০ মেগাবিট) তথ্য ডাউনলোড ও ৪০০ মেগাবিট তথ্য আপলোড করা যাবে। পাশাপাশি অ্যানটেনাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসসহ বিভিন্ন ক্লাউড নেটওয়ার্কের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকবে। আকারে ছোট অ্যানটেনাটি ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী ও ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে স্টারলিংকে ১ গিগাবিটের চেয়ে কম ডাউনলোড গতি পাওয়া যায়, যা অ্যামাজনের ঘোষিত সর্বোচ্চ গতির তুলনায় বেশ কম। যদিও স্পেসএক্স জানিয়েছে, নতুন ভি থ্রি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আগামী বছর থেকে স্টারলিংক ব্যবহারকারীরা বর্তমানের চেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট–সেবা পাবেন। প্রসঙ্গত, স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালুর জন্য মহাকাশে কয়েক হাজার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করেছে অ্যামাজন। এরই মধ্যে অ্যামাজন তাদের প্রথম প্রোটোটাইপ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক ইতিমধ্যেই তাদের গ্রামীণ অঞ্চলে ইন্টারনেট–সেবার অ্যামাজনের সঙ্গে চুক্তি করেছে। তাই অ্যামাজনের স্যাটেলাইটনির্ভর ইন্টারনেট–সেবা চালু হলে ভবিষ্যতে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে স্টারলিংক। সূত্র: দ্য ভার্জ· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·612 مشاهدة ·0 معاينة1
-
সকল প্রয়োজনীয় টুল এক ওয়েবসাইটে আছে
কাজ করার জন্য আপনার উইন্ডোতে পিন করুন
https://aitoolstree.blogspot.comসকল প্রয়োজনীয় টুল এক ওয়েবসাইটে আছে 👇 কাজ করার জন্য আপনার উইন্ডোতে পিন করুন ✅ https://aitoolstree.blogspot.com· 0 التعليقات ·0 المشاركات ·542 مشاهدة ·0 معاينة
2
-
অ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে
রহস্যময় মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকা। বরফে ঘেরা এই মহাদেশের বড় বড় হিমবাহ ধীরে ধীরে গলে যাচ্ছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, সমুদ্রের পানির নিচের ঝড়ের কারণে অ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীদের তথ্য মতে, ঘূর্ণিঝড়ের মতোই খোলা সমুদ্রে যখন বিভিন্ন তাপমাত্রা ও ঘনত্বের পানি একত্রিত হয়, তখন ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় তৈরি হয়। এসব ঝড় পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার থোয়েটস হিমবাহ ও পাইন আইল্যান্ড হিমবাহকে নিচ থেকে গলিয়ে দিচ্ছে। থোয়েটস হিমবাহকে আনুষ্ঠানিকভাবে ডুমসডে হিমবাহ নামে ডাকা হয়।
বিজ্ঞানীদের মতে, ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় সমুদ্রের গভীর থেকে গভীর, উষ্ণ পানিকে হিমবাহের গহ্বরের দিকে টেনে আনে ও শীতল স্বাদুপানিকে দূরে ঠেলে দেয়। বরফের স্তর গলে যাওয়ার এই প্রক্রিয়া সারা বছর ধরেই চলে। এ বছরের জুন থেকে এর মাত্রা বেশি দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভাইনের বিজ্ঞানী ম্যাট্টিয়া পোইনেলি বলেন, সমুদ্রের এমন ঘূর্ণি বা আবর্ত দেখতে হুবহু ঝড়ের মতো ও খুব শক্তিশালী। পৃষ্ঠের কাছাকাছি এসব উল্লম্ব আকারে আঘাত হানে। যেখানে বেশি উষ্ণ পানি থাকবে, সেখানে হিমবাহ বেশি গলবে। ভবিষ্যতে অ্যান্টার্কটিকার বিভিন্ন অঞ্চলে এর প্রভাব দেখা যাবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গত কয়েক দশকে বিভিন্ন হিমবাহের পুরুত্ব অনেক কমে গেছে। ডুমসডে হিমবাহটিও উষ্ণায়নের কারণে আকারে ছোট হচ্ছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠের নিচে দুই কিলোমিটারের বেশি গভীরে অবস্থিত। থোয়েটস হিমবাহের ধস হলে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এক থেকে দুই মিটার বেড়ে যাবে।
হিমবাহ সূর্যের রশ্মিকে মহাশূন্যে প্রতিফলিত করে। মূল্যবান স্বাদুপানি সঞ্চয় করে রাখে। আর তাই আকারে বড় হিমবাহগুলো যদি সম্পূর্ণরূপে গলে যায়, তবে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা হঠাৎ বেড়ে যাবে। এর ফলে বিভিন্ন শহরের লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে ও অবকাঠামো ধ্বংস হবে।
সূত্র: ডেইলি মেইলঅ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে রহস্যময় মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকা। বরফে ঘেরা এই মহাদেশের বড় বড় হিমবাহ ধীরে ধীরে গলে যাচ্ছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, সমুদ্রের পানির নিচের ঝড়ের কারণে অ্যান্টার্কটিকার ডুমসডে হিমবাহ নিচ থেকে গলে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীদের তথ্য মতে, ঘূর্ণিঝড়ের মতোই খোলা সমুদ্রে যখন বিভিন্ন তাপমাত্রা ও ঘনত্বের পানি একত্রিত হয়, তখন ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় তৈরি হয়। এসব ঝড় পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার থোয়েটস হিমবাহ ও পাইন আইল্যান্ড হিমবাহকে নিচ থেকে গলিয়ে দিচ্ছে। থোয়েটস হিমবাহকে আনুষ্ঠানিকভাবে ডুমসডে হিমবাহ নামে ডাকা হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, ঘূর্ণমান আবর্ত বা ঝড় সমুদ্রের গভীর থেকে গভীর, উষ্ণ পানিকে হিমবাহের গহ্বরের দিকে টেনে আনে ও শীতল স্বাদুপানিকে দূরে ঠেলে দেয়। বরফের স্তর গলে যাওয়ার এই প্রক্রিয়া সারা বছর ধরেই চলে। এ বছরের জুন থেকে এর মাত্রা বেশি দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভাইনের বিজ্ঞানী ম্যাট্টিয়া পোইনেলি বলেন, সমুদ্রের এমন ঘূর্ণি বা আবর্ত দেখতে হুবহু ঝড়ের মতো ও খুব শক্তিশালী। পৃষ্ঠের কাছাকাছি এসব উল্লম্ব আকারে আঘাত হানে। যেখানে বেশি উষ্ণ পানি থাকবে, সেখানে হিমবাহ বেশি গলবে। ভবিষ্যতে অ্যান্টার্কটিকার বিভিন্ন অঞ্চলে এর প্রভাব দেখা যাবে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গত কয়েক দশকে বিভিন্ন হিমবাহের পুরুত্ব অনেক কমে গেছে। ডুমসডে হিমবাহটিও উষ্ণায়নের কারণে আকারে ছোট হচ্ছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠের নিচে দুই কিলোমিটারের বেশি গভীরে অবস্থিত। থোয়েটস হিমবাহের ধস হলে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এক থেকে দুই মিটার বেড়ে যাবে। হিমবাহ সূর্যের রশ্মিকে মহাশূন্যে প্রতিফলিত করে। মূল্যবান স্বাদুপানি সঞ্চয় করে রাখে। আর তাই আকারে বড় হিমবাহগুলো যদি সম্পূর্ণরূপে গলে যায়, তবে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা হঠাৎ বেড়ে যাবে। এর ফলে বিভিন্ন শহরের লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে ও অবকাঠামো ধ্বংস হবে। সূত্র: ডেইলি মেইল0 التعليقات ·0 المشاركات ·617 مشاهدة ·0 معاينة