Security Check
  • যে জায়গায় পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি প্রাণী জড়ো হয়

    পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণিসমাবেশ ঘটে অ্যান্টার্কটিকার বরফশীতল সাগরে। সেখানে বাস করে ছোট্ট চিংড়ির মতো দেখতে অ্যান্টার্কটিক ক্রিল। এরা যখন একসঙ্গে ঝাঁক বেঁধে চলে, তখন সেই ঝাঁক লম্বায় ২০ কিলোমিটারের বেশি হতে পারে! আর একেকটা ঝাঁকের ভেতর থাকে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ক্রিল! এক ট্রিলিয়ন মানে এক লাখ কোটি! এই খুদে প্রাণিগুলো খেয়েই কিন্তু তিমি, পেঙ্গুইন আর অনেক বড় মাছ বেঁচে থাকে।

    তবে ডাঙার সবচেয়ে বড় জমায়েতের রেকর্ডটা করেছিল একধরনের পঙ্গপাল। এদের নাম রকি মাউন্টেন লোকাস্ট। ১৮৭৫ সালে চিকিৎসক আলবার্ট চাইল্ড এদের এক বিশাল ঝাঁক দেখেছিলেন। তাঁর হিসাব অনুযায়ী, সেই ঝাঁকে প্রায় সাড়ে বারো ট্রিলিয়ন পঙ্গপাল ছিল! কল্পনা করো, এত প্রাণী একসঙ্গে উড়তে থাকলে কেমন ভয়ংকর দৃশ্য হয়। এই বিশাল পঙ্গপালের কারণে সত্যিই আমেরিকার আকাশে দিনের বেলায় অন্ধকার নেমেছিল। যদিও এই পঙ্গপালের প্রজাতি এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। তবে অন্যান্য প্রজাতির পঙ্গপাল এখনো অনেক বড় বড় ঝাঁক তৈরি করে। যেমন ২০১৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে পূর্ব আফ্রিকা ও এশিয়ার কিছু দেশে যে পঙ্গপালের আক্রমণ হয়েছিল, সেখানে একেকটা ঝাঁকে প্রায় সাত হাজার কোটি পঙ্গপাল ছিল!

    পাখিরাও কিন্তু এই প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে নেই। একসময় পৃথিবীতে ‘প্যাসেঞ্জার পিজিয়ন’ বা যাত্রী কবুতর নামে একধরনের পাখি ছিল। ১৮৬৬ সালে এদের এমন এক ঝাঁক দেখা গিয়েছিল, যা লম্বায় ছিল প্রায় ৪৮২ কিলোমিটার। আর তাতে প্রায় সাড়ে তিন শ কোটি পাখি ছিল! দুঃখের বিষয়, এই পাখিও এখন বিলুপ্ত। তবে এখনো ‘রেড-বিলড কুইলিয়া’ নামে একধরনের পাখি আছে। এই প্রজাতির পাখি একত্র হলে বিশালতার কারণে এদের বলা হয় ‘পালকওয়ালা পঙ্গপাল’।

    পানির নিচেও আছে এমন এক বিশাল সমাবেশ। আটলান্টিকের কোটি কোটি হেরিং মাছ একসঙ্গে ঝাঁক বেঁধে ঘুরে বেড়ায়। তবে সবচেয়ে অবাক করা প্রাণী হলো ব্রিসলমাউথ। মেরুদণ্ডী প্রাণীদের মধ্যে এই ছোট্ট বায়োলুমিনেসেন্ট মাছই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। পুরো পৃথিবীতে এদের সংখ্যা কোয়াড্রিলিয়ন পর্যন্ত হতে পারে। এক কোয়াড্রিলিয়ন মানে এক হাজার ট্রিলিয়ন! এদের ঝাঁকেও একসঙ্গে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন মাছ থাকতে পারে।

    সুত্রঃ বিবিসি ওয়াইল্ড লাইফ

    যে জায়গায় পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি প্রাণী জড়ো হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণিসমাবেশ ঘটে অ্যান্টার্কটিকার বরফশীতল সাগরে। সেখানে বাস করে ছোট্ট চিংড়ির মতো দেখতে অ্যান্টার্কটিক ক্রিল। এরা যখন একসঙ্গে ঝাঁক বেঁধে চলে, তখন সেই ঝাঁক লম্বায় ২০ কিলোমিটারের বেশি হতে পারে! আর একেকটা ঝাঁকের ভেতর থাকে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ক্রিল! এক ট্রিলিয়ন মানে এক লাখ কোটি! এই খুদে প্রাণিগুলো খেয়েই কিন্তু তিমি, পেঙ্গুইন আর অনেক বড় মাছ বেঁচে থাকে। তবে ডাঙার সবচেয়ে বড় জমায়েতের রেকর্ডটা করেছিল একধরনের পঙ্গপাল। এদের নাম রকি মাউন্টেন লোকাস্ট। ১৮৭৫ সালে চিকিৎসক আলবার্ট চাইল্ড এদের এক বিশাল ঝাঁক দেখেছিলেন। তাঁর হিসাব অনুযায়ী, সেই ঝাঁকে প্রায় সাড়ে বারো ট্রিলিয়ন পঙ্গপাল ছিল! কল্পনা করো, এত প্রাণী একসঙ্গে উড়তে থাকলে কেমন ভয়ংকর দৃশ্য হয়। এই বিশাল পঙ্গপালের কারণে সত্যিই আমেরিকার আকাশে দিনের বেলায় অন্ধকার নেমেছিল। যদিও এই পঙ্গপালের প্রজাতি এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। তবে অন্যান্য প্রজাতির পঙ্গপাল এখনো অনেক বড় বড় ঝাঁক তৈরি করে। যেমন ২০১৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে পূর্ব আফ্রিকা ও এশিয়ার কিছু দেশে যে পঙ্গপালের আক্রমণ হয়েছিল, সেখানে একেকটা ঝাঁকে প্রায় সাত হাজার কোটি পঙ্গপাল ছিল! পাখিরাও কিন্তু এই প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে নেই। একসময় পৃথিবীতে ‘প্যাসেঞ্জার পিজিয়ন’ বা যাত্রী কবুতর নামে একধরনের পাখি ছিল। ১৮৬৬ সালে এদের এমন এক ঝাঁক দেখা গিয়েছিল, যা লম্বায় ছিল প্রায় ৪৮২ কিলোমিটার। আর তাতে প্রায় সাড়ে তিন শ কোটি পাখি ছিল! দুঃখের বিষয়, এই পাখিও এখন বিলুপ্ত। তবে এখনো ‘রেড-বিলড কুইলিয়া’ নামে একধরনের পাখি আছে। এই প্রজাতির পাখি একত্র হলে বিশালতার কারণে এদের বলা হয় ‘পালকওয়ালা পঙ্গপাল’। পানির নিচেও আছে এমন এক বিশাল সমাবেশ। আটলান্টিকের কোটি কোটি হেরিং মাছ একসঙ্গে ঝাঁক বেঁধে ঘুরে বেড়ায়। তবে সবচেয়ে অবাক করা প্রাণী হলো ব্রিসলমাউথ। মেরুদণ্ডী প্রাণীদের মধ্যে এই ছোট্ট বায়োলুমিনেসেন্ট মাছই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। পুরো পৃথিবীতে এদের সংখ্যা কোয়াড্রিলিয়ন পর্যন্ত হতে পারে। এক কোয়াড্রিলিয়ন মানে এক হাজার ট্রিলিয়ন! এদের ঝাঁকেও একসঙ্গে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন মাছ থাকতে পারে। সুত্রঃ বিবিসি ওয়াইল্ড লাইফ
    Like
    Love
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·484 Views ·0 Reviews
  • সুপারমুন দেখা যাবে আকাশে

    এই বছর পরপর তিনটি সুপারমুন বা আকারে বড় চাঁদ দেখার সুযোগ মিলবে। প্রথম সুপারমুন দেখা যাবে অক্টোবরে। ‘হার্ভেস্ট মুন’ নামে পরিচিত এই সুপারমুন ৬ অক্টোবর পূর্ণ অবস্থানে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ফলে অক্টোবরের শুরুতে কয়েক রাত উজ্জ্বল চাঁদের আলো দেখা যাবে। এ সময়কে জ্যোতির্বিদ্যার ভাষায় শারদ বিষুব বলে। এ সময় সূর্য পৃথিবীর নিরক্ষরেখার ঠিক ওপরে থাকে বলে দিন ও রাতের দৈর্ঘ্য সমান হয়।

    সুপারমুনের সময় চাঁদ দিগন্তের কাছাকাছি আরও বড় আকারে দেখা যাবে। চাঁদের এই অবস্থাকে হার্ভেস্ট মুন বলে। এ সময় পূর্ণিমা হয়, যা উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল শুরুর কাছাকাছি সময়ে ঘটে থাকে। এ সময়ের মধ্যে পূর্ণ চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে তাড়াতাড়ি উদিত হয়। ফলে পরপর কয়েক রাত এমন বড় চাঁদ দেখা যাবে, যা সন্ধ্যার সময় বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠবে।

    হার্ভেস্ট মুন বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ। বিদ্যুৎ–ব্যবস্থা চালুর অনেক আগে কৃষকেরা সূর্যাস্তের পর কাজ করার জন্য চাঁদের আলোর ওপর নির্ভর করতেন। অতীতে বছরের এ সময়ে কৃষকেরা শীত আসার আগে ফসল সংগ্রহের জন্য সন্ধ্যার পরও কাজ করতেন। উজ্জ্বল হার্ভেস্ট মুন তখন কৃষকদের বাড়তি সময় আলো দিত।

    বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ২০২৫ সালে হার্ভেস্ট মুন শারদ বিষুবের কাছাকাছি সময়ে ঘটবে। আর তাই দক্ষিণ এশিয়ায় ৬ অক্টোবরের পাশাপাশি ৭ অক্টোবরও সুপারমুন দেখা দেখা যেতে পারে। এ সময় চাঁদ প্রায় দিগন্তের নিচে থাকে বলে সোনালি কমলার মতো দেখা যাবে। সুপারমুন দেখতে কোনো বিশেষ যন্ত্রের প্রয়োজন হবে না।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    সুপারমুন দেখা যাবে আকাশে এই বছর পরপর তিনটি সুপারমুন বা আকারে বড় চাঁদ দেখার সুযোগ মিলবে। প্রথম সুপারমুন দেখা যাবে অক্টোবরে। ‘হার্ভেস্ট মুন’ নামে পরিচিত এই সুপারমুন ৬ অক্টোবর পূর্ণ অবস্থানে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ফলে অক্টোবরের শুরুতে কয়েক রাত উজ্জ্বল চাঁদের আলো দেখা যাবে। এ সময়কে জ্যোতির্বিদ্যার ভাষায় শারদ বিষুব বলে। এ সময় সূর্য পৃথিবীর নিরক্ষরেখার ঠিক ওপরে থাকে বলে দিন ও রাতের দৈর্ঘ্য সমান হয়। সুপারমুনের সময় চাঁদ দিগন্তের কাছাকাছি আরও বড় আকারে দেখা যাবে। চাঁদের এই অবস্থাকে হার্ভেস্ট মুন বলে। এ সময় পূর্ণিমা হয়, যা উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল শুরুর কাছাকাছি সময়ে ঘটে থাকে। এ সময়ের মধ্যে পূর্ণ চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে তাড়াতাড়ি উদিত হয়। ফলে পরপর কয়েক রাত এমন বড় চাঁদ দেখা যাবে, যা সন্ধ্যার সময় বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠবে। হার্ভেস্ট মুন বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ। বিদ্যুৎ–ব্যবস্থা চালুর অনেক আগে কৃষকেরা সূর্যাস্তের পর কাজ করার জন্য চাঁদের আলোর ওপর নির্ভর করতেন। অতীতে বছরের এ সময়ে কৃষকেরা শীত আসার আগে ফসল সংগ্রহের জন্য সন্ধ্যার পরও কাজ করতেন। উজ্জ্বল হার্ভেস্ট মুন তখন কৃষকদের বাড়তি সময় আলো দিত। বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ২০২৫ সালে হার্ভেস্ট মুন শারদ বিষুবের কাছাকাছি সময়ে ঘটবে। আর তাই দক্ষিণ এশিয়ায় ৬ অক্টোবরের পাশাপাশি ৭ অক্টোবরও সুপারমুন দেখা দেখা যেতে পারে। এ সময় চাঁদ প্রায় দিগন্তের নিচে থাকে বলে সোনালি কমলার মতো দেখা যাবে। সুপারমুন দেখতে কোনো বিশেষ যন্ত্রের প্রয়োজন হবে না। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।
    Like
    Love
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·509 Views ·0 Reviews
  • চোখের রং নীল, সবুজ ও বাদামি হয় কেন

    চোখের রং আসলে মেলানিন, আইরিসের গঠন ও জেনেটিকসের মাধ্যমে তৈরি হয়। আর তাই তো আশপাশে থাকা মানুষের মধ্যে বাদামি থেকে শুরু করে নীল রঙের চোখ দেখা যায়। বিশ্বজুড়ে বাদামি চোখের আধিপত্য থাকলেও বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের চোখের রং কালো হয়ে থাকে।

    সারা বিশ্বে গভীর বাদামি থেকে শুরু করে হিমশীতল নীল, সবুজ বা পরিবর্তনশীল হেজেল শেডের চোখের রং দেখা যায়। চোখের আইরিস বা চোখের মণির চারপাশের রঙিন বলয় মূলত আমাদের চোখের রং নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। এর পিগমেন্ট মেলানিন আলো শোষণ করে এবং রঙের গভীরতা নির্ধারণ করে। বাদামি চোখে মেলানিনের ঘনত্ব বেশি থাকে, যা বেশি আলো শোষণ করে গাঢ় রূপ দেয়। নীল চোখে মেলানিন খুব কম থাকে। নীল চোখের রং কোনো পিগমেন্ট থেকে আসে না। আইরিসের মধ্যে থাকা আলোর বিচ্ছুরণ থেকে আসে। সবুজ চোখে মেলানিন ও আলোর বিচ্ছুরণের ভারসাম্য থাকে। হেজেল শেডের চোখে মেলানিনের অসম বণ্টন দেখা যায়। আলোর তারতম্যের সঙ্গে সেই চোখে পরিবর্তনশীল আলাদা নকশা তৈরি হয়।

    দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, একটি জিনের কারণে চোখের রং ভিন্ন দেখা যায়। নতুন এক গবেষণা বলছে, একাধিক জিন চোখের রংকে প্রভাবিত করে। এ কারণে ভাইবোনদের চোখের রং ভিন্ন হতে পারে। আবার দুই নীল চোখের মা–বাবার সবুজ বা বাদামি চোখের সন্তান হতে পারে। চোখের রং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শিশুরা জন্মের সময় প্রায়ই নীল বা ধূসর চোখ নিয়ে জন্মায়। তাদের মেলানিনের মাত্রা তখন কম থাকে। প্রথম কয়েক বছরে পিগমেন্ট জমা হলে পরবর্তী সময়ে তাদের চোখ সবুজ, হেজেল বা বাদামিতে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের চোখের রং সাধারণত স্থিতিশীল থাকে।

    চোখের রং স্থির নয়; বরং গতিশীল বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। বাদামি চোখে সোনালি আভা, হেজেল চোখে সবুজাভ আন্ডারটোন বা নীল চোখে ধূসর–নীল আভা পারিপার্শ্বিক আলো, কোণ ও আশপাশের রঙের ওপর নির্ভর করে ভিন্নভাবে তৈরি হয়। এই বৈচিত্র্য ঘটে আইরিসের গঠন ও মেলানিনের সঙ্গে জটিল উপায়ে আলোর মিথস্ক্রিয়ার কারণে।

    সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    চোখের রং নীল, সবুজ ও বাদামি হয় কেন চোখের রং আসলে মেলানিন, আইরিসের গঠন ও জেনেটিকসের মাধ্যমে তৈরি হয়। আর তাই তো আশপাশে থাকা মানুষের মধ্যে বাদামি থেকে শুরু করে নীল রঙের চোখ দেখা যায়। বিশ্বজুড়ে বাদামি চোখের আধিপত্য থাকলেও বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের চোখের রং কালো হয়ে থাকে। সারা বিশ্বে গভীর বাদামি থেকে শুরু করে হিমশীতল নীল, সবুজ বা পরিবর্তনশীল হেজেল শেডের চোখের রং দেখা যায়। চোখের আইরিস বা চোখের মণির চারপাশের রঙিন বলয় মূলত আমাদের চোখের রং নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। এর পিগমেন্ট মেলানিন আলো শোষণ করে এবং রঙের গভীরতা নির্ধারণ করে। বাদামি চোখে মেলানিনের ঘনত্ব বেশি থাকে, যা বেশি আলো শোষণ করে গাঢ় রূপ দেয়। নীল চোখে মেলানিন খুব কম থাকে। নীল চোখের রং কোনো পিগমেন্ট থেকে আসে না। আইরিসের মধ্যে থাকা আলোর বিচ্ছুরণ থেকে আসে। সবুজ চোখে মেলানিন ও আলোর বিচ্ছুরণের ভারসাম্য থাকে। হেজেল শেডের চোখে মেলানিনের অসম বণ্টন দেখা যায়। আলোর তারতম্যের সঙ্গে সেই চোখে পরিবর্তনশীল আলাদা নকশা তৈরি হয়। দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, একটি জিনের কারণে চোখের রং ভিন্ন দেখা যায়। নতুন এক গবেষণা বলছে, একাধিক জিন চোখের রংকে প্রভাবিত করে। এ কারণে ভাইবোনদের চোখের রং ভিন্ন হতে পারে। আবার দুই নীল চোখের মা–বাবার সবুজ বা বাদামি চোখের সন্তান হতে পারে। চোখের রং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত শিশুরা জন্মের সময় প্রায়ই নীল বা ধূসর চোখ নিয়ে জন্মায়। তাদের মেলানিনের মাত্রা তখন কম থাকে। প্রথম কয়েক বছরে পিগমেন্ট জমা হলে পরবর্তী সময়ে তাদের চোখ সবুজ, হেজেল বা বাদামিতে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের চোখের রং সাধারণত স্থিতিশীল থাকে। চোখের রং স্থির নয়; বরং গতিশীল বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। বাদামি চোখে সোনালি আভা, হেজেল চোখে সবুজাভ আন্ডারটোন বা নীল চোখে ধূসর–নীল আভা পারিপার্শ্বিক আলো, কোণ ও আশপাশের রঙের ওপর নির্ভর করে ভিন্নভাবে তৈরি হয়। এই বৈচিত্র্য ঘটে আইরিসের গঠন ও মেলানিনের সঙ্গে জটিল উপায়ে আলোর মিথস্ক্রিয়ার কারণে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
    Like
    Love
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·583 Views ·0 Reviews
  • শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

    শনির উপগ্রহ এনসেলাডাসের বরফে ঢাকা স্তরের নিচে থাকা সমুদ্রে জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় জটিল জৈব অণুর সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বুধবার প্রকাশিত এক গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রায় ৫০০ কিলোমিটার ব্যাসের এই ছোট্ট উপগ্রহ খালি চোখে দেখা যায় না।

    আগে ধারণা করা হতো, সূর্য থেকে দূরে থাকার কারণে এটি অত্যন্ত ঠান্ডা এবং প্রাণহীন। তবে নাসার ক্যাসিনি মহাকাশযান ২০০৪ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে শনির চারপাশে ঘুরে নানা তথ্য সংগ্রহ করে। তখন জানা যায়, এনসেলাডাসের বরফের নিচে বিশাল নোনাজলের সমুদ্র লুকিয়ে আছে।

    ক্যাসিনির পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ওই সমুদ্রে জীবনের জন্য দরকারি নানা উপাদান যেমন লবণ, মিথেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও ফসফরাস রয়েছে। উপগ্রহটির দক্ষিণ মেরুতে বরফের ফাঁক দিয়ে পানি ও বরফকণা ছিটকে বের হয়। এর কিছু আবার পৃষ্ঠে পড়ে, আর কিছু শনির একাধিক বলয়ের সঙ্গে মিশে যায়।

    ২০০৮ সালে ক্যাসিনি সরাসরি এসব বরফকণার ভেতর দিয়ে উড়ে যায়। তখন প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১৮ কিলোমিটার গতিতে কণা আঘাত করে মহাকাশযানের যন্ত্রে। পরে দীর্ঘ বিশ্লেষণে নিশ্চিত হওয়া যায়—এগুলোর ভেতর জটিল জৈব অণু রয়েছে, যা জীবনের মূল উপাদান অ্যামাইনো অ্যাসিডের পূর্বধাপ।

    গবেষকরা বলছেন, এই জৈব অণুগুলো কেবল মহাকাশে দীর্ঘদিন থাকার কারণে তৈরি হয়নি, বরং এনসেলাডাসের সমুদ্রেই সরাসরি পাওয়া যায়। ফরাসি অ্যাস্ট্রোকেমিস্ট ক্যারোলিন ফ্রেসিনে জানান, এই প্রমাণ নিশ্চিত করে, উপগ্রহটির সমুদ্রে এমন উপাদান সত্যিই আছে। তবে আরও নির্ভুলভাবে বোঝার জন্য ভবিষ্যতে কোনো মহাকাশযানকে সরাসরি সেখানে নেমে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে।

    ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি ইতিমধ্যেই এমন একটি মিশনের পরিকল্পনা করছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সব শর্তই এখানে বিদ্যমান।

    সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা শনির উপগ্রহ এনসেলাডাসের বরফে ঢাকা স্তরের নিচে থাকা সমুদ্রে জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় জটিল জৈব অণুর সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বুধবার প্রকাশিত এক গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রায় ৫০০ কিলোমিটার ব্যাসের এই ছোট্ট উপগ্রহ খালি চোখে দেখা যায় না। আগে ধারণা করা হতো, সূর্য থেকে দূরে থাকার কারণে এটি অত্যন্ত ঠান্ডা এবং প্রাণহীন। তবে নাসার ক্যাসিনি মহাকাশযান ২০০৪ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে শনির চারপাশে ঘুরে নানা তথ্য সংগ্রহ করে। তখন জানা যায়, এনসেলাডাসের বরফের নিচে বিশাল নোনাজলের সমুদ্র লুকিয়ে আছে। ক্যাসিনির পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ওই সমুদ্রে জীবনের জন্য দরকারি নানা উপাদান যেমন লবণ, মিথেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও ফসফরাস রয়েছে। উপগ্রহটির দক্ষিণ মেরুতে বরফের ফাঁক দিয়ে পানি ও বরফকণা ছিটকে বের হয়। এর কিছু আবার পৃষ্ঠে পড়ে, আর কিছু শনির একাধিক বলয়ের সঙ্গে মিশে যায়। ২০০৮ সালে ক্যাসিনি সরাসরি এসব বরফকণার ভেতর দিয়ে উড়ে যায়। তখন প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১৮ কিলোমিটার গতিতে কণা আঘাত করে মহাকাশযানের যন্ত্রে। পরে দীর্ঘ বিশ্লেষণে নিশ্চিত হওয়া যায়—এগুলোর ভেতর জটিল জৈব অণু রয়েছে, যা জীবনের মূল উপাদান অ্যামাইনো অ্যাসিডের পূর্বধাপ। গবেষকরা বলছেন, এই জৈব অণুগুলো কেবল মহাকাশে দীর্ঘদিন থাকার কারণে তৈরি হয়নি, বরং এনসেলাডাসের সমুদ্রেই সরাসরি পাওয়া যায়। ফরাসি অ্যাস্ট্রোকেমিস্ট ক্যারোলিন ফ্রেসিনে জানান, এই প্রমাণ নিশ্চিত করে, উপগ্রহটির সমুদ্রে এমন উপাদান সত্যিই আছে। তবে আরও নির্ভুলভাবে বোঝার জন্য ভবিষ্যতে কোনো মহাকাশযানকে সরাসরি সেখানে নেমে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি ইতিমধ্যেই এমন একটি মিশনের পরিকল্পনা করছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সব শর্তই এখানে বিদ্যমান। সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    Like
    Love
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·560 Views ·0 Reviews
  • শুভ সকাল। আজ শুক্রবার। সবাইকে জুম্মা মুবারক ।
    শুক্রবার মুসলিমদের জন্য একটি বিশেষ দিন, যা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হিসেবে পরিচিত। হাদিসে বলা হয়েছে, “সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হল শুক্রবার, এই দিনে আদম (আ.)-এর সৃষ্টি, এই দিনে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে বের করে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল” (সহিহ মুসলিম)।
    শুভ সকাল। আজ শুক্রবার। সবাইকে জুম্মা মুবারক । শুক্রবার মুসলিমদের জন্য একটি বিশেষ দিন, যা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হিসেবে পরিচিত। হাদিসে বলা হয়েছে, “সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হল শুক্রবার, এই দিনে আদম (আ.)-এর সৃষ্টি, এই দিনে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে বের করে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল” (সহিহ মুসলিম)।
    Like
    Love
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·592 Views ·0 Reviews
  • ইয়া আল্লাহ অতিরিক্ত কোন কিছুই চাই না, যতটুকু হলে জীবনটা সুন্দর হয়, আমাকে ততোটুকু দান করুন! পবিত্র জুম্মার দিনের উসিলায় আমাকে কবুল করুন। -আমিন।
    ইয়া আল্লাহ অতিরিক্ত কোন কিছুই চাই না, যতটুকু হলে জীবনটা সুন্দর হয়, আমাকে ততোটুকু দান করুন! পবিত্র জুম্মার দিনের উসিলায় আমাকে কবুল করুন। -আমিন।
    Like
    Love
    4
    · 0 Comments ·0 Shares ·622 Views ·0 Reviews
  • আজকের এই পবিত্র জুম্মার দিনে আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা, তিনি যেনো আমাদের জীবনের সকল দুঃখ কষ্ট দূর করে দেন। জুম্মা মোবারক। আজকের এই দিনটি যেনো হয় আমাদের জীবনের গুনাহ সমূহ মাফ পাওয়ার দিন। ইয়া আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন।
    আজকের এই পবিত্র জুম্মার দিনে আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা, তিনি যেনো আমাদের জীবনের সকল দুঃখ কষ্ট দূর করে দেন। জুম্মা মোবারক। আজকের এই দিনটি যেনো হয় আমাদের জীবনের গুনাহ সমূহ মাফ পাওয়ার দিন। ইয়া আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন।
    Like
    Love
    5
    · 1 Comments ·0 Shares ·607 Views ·0 Reviews
  • জুম্মা মোবারক! আল্লাহ যাকে ইচ্ছে করেন, তাকে হেদায়েত দান করেন। আর আল্লাহ্‌র পথে যারা চলে, আল্লাহ্‌ তাদের জন্যে সুন্দর পথ তৈরি করেন।
    -(সূরা আনআম: ১২৫)
    জুম্মা মোবারক! আল্লাহ যাকে ইচ্ছে করেন, তাকে হেদায়েত দান করেন। আর আল্লাহ্‌র পথে যারা চলে, আল্লাহ্‌ তাদের জন্যে সুন্দর পথ তৈরি করেন। -(সূরা আনআম: ১২৫)
    Like
    Love
    Angry
    7
    · 1 Comments ·0 Shares ·611 Views ·0 Reviews
  • জুম্মার দিন হলো দোয়া কবুলের দিন। এই দিন আল্লাহর কাছে যে দোয়া করা হয়, তিনি তা কবুল করেন। -(সহিহ বোখারি ও মুসলিম)
    জুম্মার দিন হলো দোয়া কবুলের দিন। এই দিন আল্লাহর কাছে যে দোয়া করা হয়, তিনি তা কবুল করেন। -(সহিহ বোখারি ও মুসলিম)
    Like
    Love
    5
    · 0 Comments ·0 Shares ·602 Views ·0 Reviews
  • শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

    শুক্রগ্রহের কাছাকাছি কিছু লুকানো গ্রহাণু ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, কয়েকটি গ্রহাণু কয়েক হাজার বছরের মধ্যে পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করতে পারে।

    গবেষকদের মতে, এসব গ্রহাণু শনাক্ত করা অত্যন্ত কঠিন। কারণ, সূর্যের তীব্র আলোয় আড়ালে থাকার কারণে সেগুলো পৃথিবী থেকে দেখা যায় না। এগুলো মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মাঝের মূল গ্রহাণুপুঞ্জের অংশ নয়। বরং শুক্রের কক্ষপথের কাছাকাছি সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে।

    গবেষণার প্রধান লেখক ব্রাজিলের ভ্যালেরিও কারুবা বলেন, আমাদের গবেষণা প্রমাণ করছে, এমন একদল বিপজ্জনক গ্রহাণু রয়েছে যেগুলো বর্তমান টেলিস্কোপে ধরা পড়ে না। অথচ এগুলো ভবিষ্যতে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটাতে পারে।

    প্রায় প্রতি ১২ হাজার বছর পর এদের কক্ষপথ অস্থিতিশীল হয়ে নতুন অবস্থান নেয়, যা কিছু গ্রহাণুকে পৃথিবীর কাছাকাছি নিয়ে আসতে পারে। প্রায় ৩০০ মিটার ব্যাসের একটি গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত করলে ৩-৪.৫ কিলোমিটার প্রশস্ত গর্ত তৈরি হতে পারে। এতে শত শত মেগাটন শক্তি নির্গত হবে, যা একটি বড় শহর ধ্বংসের মতো ক্ষতি করতে পারে।

    ভূমি থেকে পর্যবেক্ষণকেন্দ্র বিশেষ অবস্থায় এদের সামান্য দেখা পেতে পারে। তবে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শুক্রের কাছাকাছি কোনো মহাকাশ-ভিত্তিক পর্যবেক্ষণযান পাঠানো হলে এগুলো ভালোভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হবে।

    গবেষকরা আশ্বস্ত করেছেন, এখনই কোনো তাৎক্ষণিক বিপদের আশঙ্কা নেই। এটি দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকি। তাই প্রতিরক্ষা কৌশলে শুধু চোখে দেখা হুমকি নয়, অদৃশ্য সম্ভাবনাগুলোকেও গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।

    সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি শুক্রগ্রহের কাছাকাছি কিছু লুকানো গ্রহাণু ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, কয়েকটি গ্রহাণু কয়েক হাজার বছরের মধ্যে পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করতে পারে। গবেষকদের মতে, এসব গ্রহাণু শনাক্ত করা অত্যন্ত কঠিন। কারণ, সূর্যের তীব্র আলোয় আড়ালে থাকার কারণে সেগুলো পৃথিবী থেকে দেখা যায় না। এগুলো মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মাঝের মূল গ্রহাণুপুঞ্জের অংশ নয়। বরং শুক্রের কক্ষপথের কাছাকাছি সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। গবেষণার প্রধান লেখক ব্রাজিলের ভ্যালেরিও কারুবা বলেন, আমাদের গবেষণা প্রমাণ করছে, এমন একদল বিপজ্জনক গ্রহাণু রয়েছে যেগুলো বর্তমান টেলিস্কোপে ধরা পড়ে না। অথচ এগুলো ভবিষ্যতে পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটাতে পারে। প্রায় প্রতি ১২ হাজার বছর পর এদের কক্ষপথ অস্থিতিশীল হয়ে নতুন অবস্থান নেয়, যা কিছু গ্রহাণুকে পৃথিবীর কাছাকাছি নিয়ে আসতে পারে। প্রায় ৩০০ মিটার ব্যাসের একটি গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত করলে ৩-৪.৫ কিলোমিটার প্রশস্ত গর্ত তৈরি হতে পারে। এতে শত শত মেগাটন শক্তি নির্গত হবে, যা একটি বড় শহর ধ্বংসের মতো ক্ষতি করতে পারে। ভূমি থেকে পর্যবেক্ষণকেন্দ্র বিশেষ অবস্থায় এদের সামান্য দেখা পেতে পারে। তবে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শুক্রের কাছাকাছি কোনো মহাকাশ-ভিত্তিক পর্যবেক্ষণযান পাঠানো হলে এগুলো ভালোভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। গবেষকরা আশ্বস্ত করেছেন, এখনই কোনো তাৎক্ষণিক বিপদের আশঙ্কা নেই। এটি দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকি। তাই প্রতিরক্ষা কৌশলে শুধু চোখে দেখা হুমকি নয়, অদৃশ্য সম্ভাবনাগুলোকেও গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    Love
    Like
    Haha
    Wow
    17
    · 10 Comments ·0 Shares ·824 Views ·0 Reviews
  • আপনার ওয়াইফাইয়ের গতি কমার কয়েকটি কারনঃ

    গাছের কারণে ওয়াইফাই স্লো হয় !!!!!
    ব্রডব্যান্ড জিনি নামের একটি প্রতিষ্ঠানের গবেষণায় দেখা গেছে, রাউটার যদি গাছের কাছাকাছি রাখা থাকে, তবে ইন্টারনেটের স্পিড উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে পারে। গবেষকরা বলছেন, রাউটারকে গাছ থেকে সরিয়ে রাখলে নেটের গতি প্রায় এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে।

    গবেষকদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ইনডোর প্ল্যান্টের ভেজা মাটি এবং মোটা পাতাগুলো ওয়াইফাই সিগন্যালকে শোষণ বা প্রতিফলিত করে। এতে সিগন্যাল দুর্বল হয়ে যায় এবং নেট স্পিডে প্রভাব পড়ে। ছোট ফ্ল্যাট বা ঘরে অনেক গাছ থাকলে এই প্রভাব আরও স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায়।

    শুধু গাছ নয়, আরও কিছু কারণে স্পিড কমে

    বিশেষজ্ঞরা জানান, কেবল গাছই নয়, ঘরের দেয়াল, ছাদ বা পাশের বাড়ির ওয়াইফাই নেটওয়ার্কও আপনার নেটের গতি কমাতে পারে। নেট ধীরগতির সমস্যায় পড়লে প্রথমে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করা সবচেয়ে কার্যকর সমাধান। অনেক সময় শুধু রাউটার অন্য জায়গায় রাখলেই ইন্টারনেট স্পিডে বড় ধরনের উন্নতি দেখা যায়।

    রাউটার বসানোর সঠিক পদ্ধতি

    ১. রাউটার থেকে চারপাশে সমানভাবে সিগন্যাল ছড়ায়। তাই একেবারে বাম বা ডান কোণে বসালে ঘরের একপাশে সিগন্যাল দুর্বল হবে।

    ২. সর্বোত্তম ফল পেতে রাউটার বসাতে হবে ঘরের মাঝামাঝি জায়গায়।

    ৩. রাউটার সাধারণত শক্তিশালী সিগন্যাল নিচের দিকে পাঠায়। তাই এটি যতটা সম্ভব উঁচু স্থানে রাখা উচিত।

    ঘরের গাছ ও নেটওয়ার্কের অন্যান্য বাধা এড়িয়ে সঠিক স্থানে রাউটার বসানোই নেট স্পিড বজায় রাখার চাবিকাঠি।
    আপনার ওয়াইফাইয়ের গতি কমার কয়েকটি কারনঃ গাছের কারণে ওয়াইফাই স্লো হয় !!!!! ব্রডব্যান্ড জিনি নামের একটি প্রতিষ্ঠানের গবেষণায় দেখা গেছে, রাউটার যদি গাছের কাছাকাছি রাখা থাকে, তবে ইন্টারনেটের স্পিড উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে পারে। গবেষকরা বলছেন, রাউটারকে গাছ থেকে সরিয়ে রাখলে নেটের গতি প্রায় এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। গবেষকদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ইনডোর প্ল্যান্টের ভেজা মাটি এবং মোটা পাতাগুলো ওয়াইফাই সিগন্যালকে শোষণ বা প্রতিফলিত করে। এতে সিগন্যাল দুর্বল হয়ে যায় এবং নেট স্পিডে প্রভাব পড়ে। ছোট ফ্ল্যাট বা ঘরে অনেক গাছ থাকলে এই প্রভাব আরও স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায়। শুধু গাছ নয়, আরও কিছু কারণে স্পিড কমে বিশেষজ্ঞরা জানান, কেবল গাছই নয়, ঘরের দেয়াল, ছাদ বা পাশের বাড়ির ওয়াইফাই নেটওয়ার্কও আপনার নেটের গতি কমাতে পারে। নেট ধীরগতির সমস্যায় পড়লে প্রথমে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করা সবচেয়ে কার্যকর সমাধান। অনেক সময় শুধু রাউটার অন্য জায়গায় রাখলেই ইন্টারনেট স্পিডে বড় ধরনের উন্নতি দেখা যায়। রাউটার বসানোর সঠিক পদ্ধতি ১. রাউটার থেকে চারপাশে সমানভাবে সিগন্যাল ছড়ায়। তাই একেবারে বাম বা ডান কোণে বসালে ঘরের একপাশে সিগন্যাল দুর্বল হবে। ২. সর্বোত্তম ফল পেতে রাউটার বসাতে হবে ঘরের মাঝামাঝি জায়গায়। ৩. রাউটার সাধারণত শক্তিশালী সিগন্যাল নিচের দিকে পাঠায়। তাই এটি যতটা সম্ভব উঁচু স্থানে রাখা উচিত। ঘরের গাছ ও নেটওয়ার্কের অন্যান্য বাধা এড়িয়ে সঠিক স্থানে রাউটার বসানোই নেট স্পিড বজায় রাখার চাবিকাঠি।
    Like
    Love
    Haha
    7
    · 2 Comments ·0 Shares ·801 Views ·0 Reviews
  • Assalamualaikum
    আমি আজকেই এখানে Join করলাম
    So, please Support me
    Assalamualaikum💝 আমি আজকেই এখানে Join করলাম ✔️ So, please🙏 Support me💕
    Like
    Love
    5
    · 0 Comments ·0 Shares ·845 Views ·0 Reviews
  • Trian Journey
    Trian Journey
    Love
    Like
    5
    · 1 Comments ·0 Shares ·683 Views ·0 Reviews
  • https://t.me/adsonbdt/4
    https://t.me/adsonbdt/4
    Ads-On-Bdt-Bot
    t.me
    💎 আয় করার গোল্ডেন সুযোগ 💎 Ads দেখুন 👉 টাকা তুলুন 💰 🤖 Join করুন: @Tajbirads_BOT 📌 আপডেট লিংক: https://t.me/adsonbdt
    Like
    Love
    Sad
    5
    · 0 Comments ·0 Shares ·744 Views ·0 Reviews
  • Funny Video
    https://youtube.com/shorts/OY8uNUEmr9g?si=00lxLEBybigoamAj
    Funny Video https://youtube.com/shorts/OY8uNUEmr9g?si=00lxLEBybigoamAj
    Like
    Love
    9
    · 2 Comments ·0 Shares ·592 Views ·0 Reviews
  • Funny Video
    https://youtube.com/shorts/yjhx6X1-qo0?si=6fk6tDrEzZ2A15Ob
    Funny Video https://youtube.com/shorts/yjhx6X1-qo0?si=6fk6tDrEzZ2A15Ob
    Like
    Love
    7
    · 2 Comments ·0 Shares ·574 Views ·0 Reviews
  • Funny Video
    https://youtube.com/shorts/qivWKt0tRpU?si=SqoyrYbNfko2brpr
    Funny Video https://youtube.com/shorts/qivWKt0tRpU?si=SqoyrYbNfko2brpr
    Like
    Love
    Haha
    10
    · 3 Comments ·0 Shares ·523 Views ·0 Reviews
  • প্রিয় মানুষকে ধোকা দেওয়ার ব্যথা যে এরকম হয় সেটা আগে জানতাম না
    প্রিয় মানুষকে ধোকা দেওয়ার ব্যথা যে এরকম হয় সেটা আগে জানতাম না
    Like
    Love
    2
    · 0 Comments ·0 Shares ·717 Views ·0 Reviews
Upgrade to Pro
Choose the Plan That's Right for You
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com
jonosathi
0%