প্রো আপগ্রেড

  • চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের

    ২০২৪ ওয়াইআর৪ নামের একটি গ্রহাণু ২০৩২ সালে চাঁদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা। আকারে প্রায় ৬০ মিটার চওড়া এই গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য সরাসরি বড় হুমকি নয়। তবে চাঁদে আঘাত হানলে মহাকাশে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, চাঁদে ধাক্কা লাগলে বিপুল পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে পড়বে। এতে উপগ্রহ, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন এবং পৃথিবীর মহাকাশ-সম্পদ ঝুঁকিতে পড়বে। এমনকি পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান উল্কাবৃষ্টির মতো দৃশ্যও দেখা যেতে পারে।

    নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের বিজ্ঞানী ব্রেন্ট বারবি নেতৃত্বাধীন একটি দল বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছে। তাদের মতে, প্রচলিত পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রহাণুর কক্ষপথ পরিবর্তনের চেষ্টা করলে উল্টো সেটি পৃথিবীর দিকেও আসতে পারে। তাছাড়া এর ভর ও গঠন সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য না থাকায় কক্ষপথ পরিবর্তন কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

    এ কারণে বিজ্ঞানীরা গ্রহাণু ধ্বংসের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, কাইনেটিক ডিসরাপশন মিশন চালিয়ে গ্রহাণুটিকে পারমাণবিক বিস্ফোরণে ভেঙে ফেলা। পরিকল্পনা অনুযায়ী, দুটি ১০০ কিলোটন শক্তির পারমাণবিক ডিভাইস পাঠানো হতে পারে। এর শক্তি ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা বোমার তুলনায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

    বিজ্ঞানীরা ২০২৮ সালে গ্রহাণুর পৃথিবী-চাঁদ কক্ষপথের কাছাকাছি আসা সময়ে এর গতি ও গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে চান। এজন্য সাইক বা ওসিরিস-এপেক্সের মতো মহাকাশ মিশন ব্যবহার করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

    সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের ২০২৪ ওয়াইআর৪ নামের একটি গ্রহাণু ২০৩২ সালে চাঁদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা। আকারে প্রায় ৬০ মিটার চওড়া এই গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য সরাসরি বড় হুমকি নয়। তবে চাঁদে আঘাত হানলে মহাকাশে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চাঁদে ধাক্কা লাগলে বিপুল পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে পড়বে। এতে উপগ্রহ, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন এবং পৃথিবীর মহাকাশ-সম্পদ ঝুঁকিতে পড়বে। এমনকি পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান উল্কাবৃষ্টির মতো দৃশ্যও দেখা যেতে পারে। নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের বিজ্ঞানী ব্রেন্ট বারবি নেতৃত্বাধীন একটি দল বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছে। তাদের মতে, প্রচলিত পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রহাণুর কক্ষপথ পরিবর্তনের চেষ্টা করলে উল্টো সেটি পৃথিবীর দিকেও আসতে পারে। তাছাড়া এর ভর ও গঠন সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য না থাকায় কক্ষপথ পরিবর্তন কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এ কারণে বিজ্ঞানীরা গ্রহাণু ধ্বংসের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, কাইনেটিক ডিসরাপশন মিশন চালিয়ে গ্রহাণুটিকে পারমাণবিক বিস্ফোরণে ভেঙে ফেলা। পরিকল্পনা অনুযায়ী, দুটি ১০০ কিলোটন শক্তির পারমাণবিক ডিভাইস পাঠানো হতে পারে। এর শক্তি ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা বোমার তুলনায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি। বিজ্ঞানীরা ২০২৮ সালে গ্রহাণুর পৃথিবী-চাঁদ কক্ষপথের কাছাকাছি আসা সময়ে এর গতি ও গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে চান। এজন্য সাইক বা ওসিরিস-এপেক্সের মতো মহাকাশ মিশন ব্যবহার করার পরিকল্পনাও রয়েছে। সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
    Love
    Like
    3
    ·283 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • অনেকদিন পর জনসাথিতে যোগদান করলাম। তাও আবার নতুন আইডি খুলে। আমার আগের আইডি কোনভাবেই পুনরুদ্ধার করতে পারলাম না। এখন আমার নতুন আইডি ঠিক থাকলেই হয়। শুভ কামনা জানাই জনসাথিকে।
    অনেকদিন পর জনসাথিতে যোগদান করলাম। তাও আবার নতুন আইডি খুলে। আমার আগের আইডি কোনভাবেই পুনরুদ্ধার করতে পারলাম না। এখন আমার নতুন আইডি ঠিক থাকলেই হয়। শুভ কামনা জানাই জনসাথিকে।
    Like
    Love
    3
    ·267 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ‘কয়েক বছর পেছাতে’ পারে চাঁদে মানুষ পাঠানোর মিশন

    ২০২৭ সালে মানুষকে আবার চাঁদে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে মিশনটিকে বড় এক সাফল্য হিসেবে ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে এখন সেটা ‘কয়েক বছর পর্যন্ত’ পিছিয়ে দেওয়ার কথা বলছে সংস্থাটি।

    স্পেস নিউজের প্রতিবেদন অনুসারে, দেরির বড় সমস্যা হচ্ছে ‘ওরিয়ন’ মহাকাশযানের হিট শিল্ডে সমস্যা ও স্পেসএক্সের ‘স্টারশিপ হিউম্যান ল্যান্ডিং সিস্টেম’ বা এইচএলএস-এর উন্নয়নে ক্রমাগত বাধা। সাধারণ স্টারশিপ রকেটের বিশেষ ধরনের সংস্করণ এইচএলএস, যা চাঁদের কক্ষপথ থেকে পৃষ্ঠে এবং আবার পৃথিবীতে নভোচারীদের ফিরিয়ে আনার জন্য তৈরি করছে স্পেসএক্স।

    এ ছাড়া আর্থিক চাপও বাড়ছে, বাজেট কাটছাঁটের কারণে নাসার এ বড় পরিসরে চাঁদ গবেষণা প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। আর্টেমিস মিশন আমেরিকার মহাকাশ গবেষণার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ হলেও এর সাফল্য এখন কেবল প্রযুক্তির ওপরই নির্ভর করছে না, বরং আর্থিক এবং রাজনৈতিক বাস্তবতার ওপরও অনেকটাই নির্ভরশীল বলে প্রতিবেদনে লিখেছে এনগ্যাজেট।

    স্পেসএক্সের রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র স্টারবেইস সফরকালে নাসার সেইফটি বিশেষজ্ঞ পল হিল বলেছেন, “এইচএলএস-এর পরিকল্পিত সময়সূচি বড় সমস্যায় পড়েছে এবং আমাদের ধারণা অনুসারে, ল্যান্ডারটি ২০২৭ সালে আর্টেমিস ৩ মিশনের জন্য প্রস্তুত হতে কয়েক বছর দেরি হতে পারে।”

    মূল সমস্যা হচ্ছে, স্পেসএক্সের দলটি এখনও ঠিকভাবে বুঝতে পারেনি চাঁদের দিকে যাওয়ার আগে স্টারশিপ রকেটটিকে কীভাবে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে রিফুয়েল বা জ্বালানি ঢালা হবে। রকেটটির এটিই প্রথম সংস্করণ, যা এমন ধরনের জ্বালানি স্থানান্তর করবে। তবে ইঞ্জিনের নতুন করে ডিজাইনের কাজ চলমান থাকায় এ কাজ ধীরগতিতে চলছে।

    এ সমস্যার সমাধান কখন হবে তা নিয়ে এখনও কোনো নির্দিষ্ট সময়সূচি নেই। স্পেসএক্সের প্রেসিডেন্ট গুইন শটওয়েল বলেছেন, এ প্রকল্পটি হয়ত ‘আমার কিছু ইঞ্জিনিয়াররা যেমনটি ভাবছেন তত কঠিন হবে না।”

    ‘কয়েক বছর পেছাতে’ পারে চাঁদে মানুষ পাঠানোর মিশন ২০২৭ সালে মানুষকে আবার চাঁদে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে মিশনটিকে বড় এক সাফল্য হিসেবে ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে এখন সেটা ‘কয়েক বছর পর্যন্ত’ পিছিয়ে দেওয়ার কথা বলছে সংস্থাটি। স্পেস নিউজের প্রতিবেদন অনুসারে, দেরির বড় সমস্যা হচ্ছে ‘ওরিয়ন’ মহাকাশযানের হিট শিল্ডে সমস্যা ও স্পেসএক্সের ‘স্টারশিপ হিউম্যান ল্যান্ডিং সিস্টেম’ বা এইচএলএস-এর উন্নয়নে ক্রমাগত বাধা। সাধারণ স্টারশিপ রকেটের বিশেষ ধরনের সংস্করণ এইচএলএস, যা চাঁদের কক্ষপথ থেকে পৃষ্ঠে এবং আবার পৃথিবীতে নভোচারীদের ফিরিয়ে আনার জন্য তৈরি করছে স্পেসএক্স। এ ছাড়া আর্থিক চাপও বাড়ছে, বাজেট কাটছাঁটের কারণে নাসার এ বড় পরিসরে চাঁদ গবেষণা প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। আর্টেমিস মিশন আমেরিকার মহাকাশ গবেষণার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ হলেও এর সাফল্য এখন কেবল প্রযুক্তির ওপরই নির্ভর করছে না, বরং আর্থিক এবং রাজনৈতিক বাস্তবতার ওপরও অনেকটাই নির্ভরশীল বলে প্রতিবেদনে লিখেছে এনগ্যাজেট। স্পেসএক্সের রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র স্টারবেইস সফরকালে নাসার সেইফটি বিশেষজ্ঞ পল হিল বলেছেন, “এইচএলএস-এর পরিকল্পিত সময়সূচি বড় সমস্যায় পড়েছে এবং আমাদের ধারণা অনুসারে, ল্যান্ডারটি ২০২৭ সালে আর্টেমিস ৩ মিশনের জন্য প্রস্তুত হতে কয়েক বছর দেরি হতে পারে।” মূল সমস্যা হচ্ছে, স্পেসএক্সের দলটি এখনও ঠিকভাবে বুঝতে পারেনি চাঁদের দিকে যাওয়ার আগে স্টারশিপ রকেটটিকে কীভাবে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে রিফুয়েল বা জ্বালানি ঢালা হবে। রকেটটির এটিই প্রথম সংস্করণ, যা এমন ধরনের জ্বালানি স্থানান্তর করবে। তবে ইঞ্জিনের নতুন করে ডিজাইনের কাজ চলমান থাকায় এ কাজ ধীরগতিতে চলছে। এ সমস্যার সমাধান কখন হবে তা নিয়ে এখনও কোনো নির্দিষ্ট সময়সূচি নেই। স্পেসএক্সের প্রেসিডেন্ট গুইন শটওয়েল বলেছেন, এ প্রকল্পটি হয়ত ‘আমার কিছু ইঞ্জিনিয়াররা যেমনটি ভাবছেন তত কঠিন হবে না।”
    Like
    Love
    7
    ·333 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • একাকিত্বের জীবন কখনো কখনো শব্দহীন একটা যুদ্ধ, যেখানে কেউ জেতেও না, হারিয়েও যায় না—শুধু বেঁচে থাকে চুপচাপ।
    একাকিত্বের জীবন কখনো কখনো শব্দহীন একটা যুদ্ধ, যেখানে কেউ জেতেও না, হারিয়েও যায় না—শুধু বেঁচে থাকে চুপচাপ।
    Love
    Like
    3
    ·266 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • দিনের সমস্ত কোলাহল, দৌড়ঝাঁপ থেমে গেলে রাত জেগে থাকে হাজারো অনুভূতির সাথী হয়ে। কারও কাছে রাত মানে একাকিত্ব, কারও কাছে শান্তি, আবার কেউ রাতেই খুঁজে পায় নিজের আসল চেহারা।
    দিনের সমস্ত কোলাহল, দৌড়ঝাঁপ থেমে গেলে রাত জেগে থাকে হাজারো অনুভূতির সাথী হয়ে। কারও কাছে রাত মানে একাকিত্ব, কারও কাছে শান্তি, আবার কেউ রাতেই খুঁজে পায় নিজের আসল চেহারা।
    Like
    Love
    3
    ·270 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • রাতের নীরবতা আমার একমাত্র সত্যি বন্ধু… যে আমার সব কান্না শোনে, কিন্তু কাউকে বলে না।
    রাতের নীরবতা আমার একমাত্র সত্যি বন্ধু… যে আমার সব কান্না শোনে, কিন্তু কাউকে বলে না।
    Love
    Like
    4
    ·310 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • বহুদিন হয় শান্তি নেই, সুসংবাদ নেই। আবার শান্তির ও আশা দেখি নাহ্। শেষ কবে যে কষ্ট ছাড়া এক ঘুমে রাত কাটিয়ে দিয়েছিলাম ভুলেই গেছি!
    বহুদিন হয় শান্তি নেই, সুসংবাদ নেই। আবার শান্তির ও আশা দেখি নাহ্। শেষ কবে যে কষ্ট ছাড়া এক ঘুমে রাত কাটিয়ে দিয়েছিলাম ভুলেই গেছি!
    Like
    Love
    4
    ·375 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • শুভ সকাল।
    শুভ সকাল।
    Love
    Like
    3
    1 মন্তব্য ·298 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আমার Account Verify করার জন্য জনসাথিকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
    আমার Account Verify করার জন্য জনসাথিকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
    Love
    Like
    Wow
    4
    ·325 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • মোবাইল সিমসহ ট্রিপল-প্লে, কোয়াড-প্লে নিয়ে আসছে বিটিসিএল

    বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ট্রিপল-প্লে এবং কোয়াড-প্লে নিয়ে আসছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)।

    শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব এ তথ্য জানিয়েছেন।

    তিনি জানান, দেশের বৃহত্তম সরকারি টেলিযোগাযোগ কোম্পানি বিটিসিএল, মানুষের জীবনকে সহজ করতে ডিভাইস, ভয়েস, ডেটা এবং এন্টারটেইনমেন্ট এক্সেস নিশ্চিত করে যোগাযোগ ব্যবস্থায় একটি নতুন আলোড়ন আনার চেষ্টা করবে।

    আমরা চাই মানুষের যোগাযোগে এবং বিনোদনে লিমিটেড ভয়েস, লিমিটেড ডেটা, লিমিটেড কনটেন্টসহ, ডিভাইস সীমাবদ্ধতার অচলায়তন মুছে যাক।

    বিটিসিএল এমভিএনও, মোবাইল সিম এবং বিটিসিএল আলাপ আইফোন অ্যাপ বেজড ভয়েস কলিং এই দুইয়ের মাধ্যমে দেওয়া হবে শর্তসাপেক্ষে আনলিমিটেড ভয়েস কল।

    বিটিসিএল জীপন, বিটিসিএল আইএসপি সংযোগের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে আনলিমিটেড ডেটা।

    এ ছাড়া অপশনাল ওটিটি, বঙ্গ/চর্কি/হইচই এর মাধ্যমে আসবে আনলিমিটেড এন্টারটেইনমেন্ট। পরবর্তীতে এখানে নেটফ্লিক্স কিংবা অ্যানাজন প্রাইম যুক্ত করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে ওটিটিগুলোর পাইরেসি সমস্যা সমাধান করা হবে।

    মাত্র ৫০০ টাকা কিস্তিতে মাত্র এক বছরের প্যাকেজে স্মার্টফোন হ্যান্ডসেট দেওয়া হবে। শুরুতে থাকবে সামান্য কিছু ডেপোজিট। এর মাধ্যমে সমাধান করা হবে চলমান এক্সেস টু ডিভাইস প্রবলেম।

    সুত্রঃ বাংলানিউজ ২৪
    মোবাইল সিমসহ ট্রিপল-প্লে, কোয়াড-প্লে নিয়ে আসছে বিটিসিএল বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ট্রিপল-প্লে এবং কোয়াড-প্লে নিয়ে আসছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, দেশের বৃহত্তম সরকারি টেলিযোগাযোগ কোম্পানি বিটিসিএল, মানুষের জীবনকে সহজ করতে ডিভাইস, ভয়েস, ডেটা এবং এন্টারটেইনমেন্ট এক্সেস নিশ্চিত করে যোগাযোগ ব্যবস্থায় একটি নতুন আলোড়ন আনার চেষ্টা করবে। আমরা চাই মানুষের যোগাযোগে এবং বিনোদনে লিমিটেড ভয়েস, লিমিটেড ডেটা, লিমিটেড কনটেন্টসহ, ডিভাইস সীমাবদ্ধতার অচলায়তন মুছে যাক। বিটিসিএল এমভিএনও, মোবাইল সিম এবং বিটিসিএল আলাপ আইফোন অ্যাপ বেজড ভয়েস কলিং এই দুইয়ের মাধ্যমে দেওয়া হবে শর্তসাপেক্ষে আনলিমিটেড ভয়েস কল। বিটিসিএল জীপন, বিটিসিএল আইএসপি সংযোগের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে আনলিমিটেড ডেটা। এ ছাড়া অপশনাল ওটিটি, বঙ্গ/চর্কি/হইচই এর মাধ্যমে আসবে আনলিমিটেড এন্টারটেইনমেন্ট। পরবর্তীতে এখানে নেটফ্লিক্স কিংবা অ্যানাজন প্রাইম যুক্ত করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে ওটিটিগুলোর পাইরেসি সমস্যা সমাধান করা হবে। মাত্র ৫০০ টাকা কিস্তিতে মাত্র এক বছরের প্যাকেজে স্মার্টফোন হ্যান্ডসেট দেওয়া হবে। শুরুতে থাকবে সামান্য কিছু ডেপোজিট। এর মাধ্যমে সমাধান করা হবে চলমান এক্সেস টু ডিভাইস প্রবলেম। সুত্রঃ বাংলানিউজ ২৪
    Love
    Like
    3
    ·390 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • আজ থেকেই আয় শুরু করুন!
    শুধু অ্যাড দেখেই পয়সা ইনকাম করুন।
    কাজ শুরু করতে ভিজিট করুন এখানে:
    https://ads-on-bdt-ap.vercel.app/
    💰 আজ থেকেই আয় শুরু করুন! 👉 শুধু অ্যাড দেখেই পয়সা ইনকাম করুন। 📲 কাজ শুরু করতে ভিজিট করুন এখানে: 🔗 https://ads-on-bdt-ap.vercel.app/
    ADS-ON-BDT-AP.VERCEL.APP
    Ads-On-Bdt App
    Like
    Love
    4
    ·433 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • শুভ সকাল। কেমন আছেন সবাই ?
    শুভ সকাল। কেমন আছেন সবাই ?
    Love
    Like
    3
    ·312 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • যুক্তরাষ্ট্রে নতুন আইফোন কিনতে লাগবে ৫ দিনের বেতন, বাংলাদেশে ১২৫ দিনের !!!!

    সম্প্রতি একটি গবেষণা থেকে দেশগুলোর গড় আয়ের ভিত্তিতে একটি হিসাব করা হয়েছে, যেখানে দেখা যায় একটি নতুন আইফোন ১৭ প্রো (২৫৬ জিবি) কিনতে কত দিন কাজ করতে হয়। এই হিসাবে লুক্সেমবার্গ এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে বাংলাদেশ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

    গবেষণা অনুযায়ী, লুক্সেমবার্গে একজন গড় আয়ের ব্যক্তির একটি আইফোন কেনার জন্য মাত্র ৪ দিন কাজ করতে হয়। সেখানে মাসিক গড় আয় প্রায় ৬ হাজার ৯৬৬ ইউরো (প্রায় ১০ লাখ ৪ হাজার টাকা) এবং আইফোনটির দাম ১ হাজার ২৮৯ ইউরো (প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা)। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রে একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে এই ফোনটি কেনার জন্য ৫ দিন কাজ করতে হবে। তাদের মাসিক গড় আয় ৫ হাজার ১৭৪ মার্কিন ডলার (প্রায় ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা), আর আইফোনের দাম ১ হাজার ৯৯ ডলার (প্রায় ১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা)।

    তুলনামূলকভাবে, এশিয়ার দেশগুলোতে আইফোন কেনার জন্য অনেক বেশি দিন কাজ করতে হয়। ফিলিপাইনে একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে ৩৯ দিন কাজ করতে হয়, যেখানে মাসিক গড় আয় ৪৪ হাজার ৮০০ পেসো (৯৬ হাজার টাকা)। ভারতে এই সংখ্যা আরও বেশি। সেখানে মাসিক গড় আয় প্রায় ২৫ হাজার রুপি (৩৫ হাজার টাকা), এবং একটি আইফোন কিনতে প্রায় ১১৯ দিন কাজ করতে হয়।

    এই তালিকায় থাকা অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে সিঙ্গাপুর, ইতালি এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৮ দিন, স্পেনে ৯ দিন, পোল্যান্ডে ১৭ দিন, পর্তুগালে ২৪ দিন, হাঙ্গেরিতে ২৭ দিন, চিলিতে ৩২ দিন, মালয়েশিয়াতে ৪৫ দিন, থাইল্যান্ডে ৬১ দিন, ব্রাজিলে ৭৭ দিন, তুরস্কে ৮৯ দিন এবং ভিয়েতনামে ৯৯ দিন কাজ করার প্রয়োজন হয়।

    বাংলাদেশের ক্ষেত্রে, একটি নতুন আইফোন ১৭ প্রো (২৫৬ জিবি) কেনার জন্য একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে চার মাসের বেশি সময় ধরে কাজ করতে হবে। গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে মাসিক গড় আয় ২৮ হাজার ২৫৯ টাকা এবং দৈনিক গড় আয় ১ হাজার ২৮৪ টাকা (২২ কর্মদিবস ধরে)। যেহেতু প্রি-অর্ডার পর্যায়ে আইফোনের সম্ভাব্য দাম ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা ধরা হয়েছে, তাই এই ফোনটি কেনার জন্য একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে ১২৫ দিন কাজ করতে হবে।
    যুক্তরাষ্ট্রে নতুন আইফোন কিনতে লাগবে ৫ দিনের বেতন, বাংলাদেশে ১২৫ দিনের !!!! সম্প্রতি একটি গবেষণা থেকে দেশগুলোর গড় আয়ের ভিত্তিতে একটি হিসাব করা হয়েছে, যেখানে দেখা যায় একটি নতুন আইফোন ১৭ প্রো (২৫৬ জিবি) কিনতে কত দিন কাজ করতে হয়। এই হিসাবে লুক্সেমবার্গ এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে বাংলাদেশ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণা অনুযায়ী, লুক্সেমবার্গে একজন গড় আয়ের ব্যক্তির একটি আইফোন কেনার জন্য মাত্র ৪ দিন কাজ করতে হয়। সেখানে মাসিক গড় আয় প্রায় ৬ হাজার ৯৬৬ ইউরো (প্রায় ১০ লাখ ৪ হাজার টাকা) এবং আইফোনটির দাম ১ হাজার ২৮৯ ইউরো (প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা)। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রে একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে এই ফোনটি কেনার জন্য ৫ দিন কাজ করতে হবে। তাদের মাসিক গড় আয় ৫ হাজার ১৭৪ মার্কিন ডলার (প্রায় ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা), আর আইফোনের দাম ১ হাজার ৯৯ ডলার (প্রায় ১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা)। তুলনামূলকভাবে, এশিয়ার দেশগুলোতে আইফোন কেনার জন্য অনেক বেশি দিন কাজ করতে হয়। ফিলিপাইনে একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে ৩৯ দিন কাজ করতে হয়, যেখানে মাসিক গড় আয় ৪৪ হাজার ৮০০ পেসো (৯৬ হাজার টাকা)। ভারতে এই সংখ্যা আরও বেশি। সেখানে মাসিক গড় আয় প্রায় ২৫ হাজার রুপি (৩৫ হাজার টাকা), এবং একটি আইফোন কিনতে প্রায় ১১৯ দিন কাজ করতে হয়। এই তালিকায় থাকা অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে সিঙ্গাপুর, ইতালি এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৮ দিন, স্পেনে ৯ দিন, পোল্যান্ডে ১৭ দিন, পর্তুগালে ২৪ দিন, হাঙ্গেরিতে ২৭ দিন, চিলিতে ৩২ দিন, মালয়েশিয়াতে ৪৫ দিন, থাইল্যান্ডে ৬১ দিন, ব্রাজিলে ৭৭ দিন, তুরস্কে ৮৯ দিন এবং ভিয়েতনামে ৯৯ দিন কাজ করার প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে, একটি নতুন আইফোন ১৭ প্রো (২৫৬ জিবি) কেনার জন্য একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে চার মাসের বেশি সময় ধরে কাজ করতে হবে। গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে মাসিক গড় আয় ২৮ হাজার ২৫৯ টাকা এবং দৈনিক গড় আয় ১ হাজার ২৮৪ টাকা (২২ কর্মদিবস ধরে)। যেহেতু প্রি-অর্ডার পর্যায়ে আইফোনের সম্ভাব্য দাম ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা ধরা হয়েছে, তাই এই ফোনটি কেনার জন্য একজন গড় আয়ের ব্যক্তিকে ১২৫ দিন কাজ করতে হবে।
    Love
    Like
    3
    ·396 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা রহস্যময় আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতু নিয়ে নতুন তথ্য

    ভিন্ন নক্ষত্র থেকে আসা রহস্যময় আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতু নিয়ে কয়েক মাস ধরেই বিভ্রান্তিতে রয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এবার নতুন করে তথ্য পর্যালোচনা করে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আমাদের সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতুটি আগের ধারণার চেয়ে অনেক বড়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী অ্যাভি লোয়েব জানিয়েছেন, ৩আই/অ্যাটলাস নামের ধূমকেতুটির ওজন ৩৩ বিলিয়ন টনের বেশি হতে পারে। তিনি ধূমকেতুটির গতিপথ পরীক্ষা করে এর পৃষ্ঠ থেকে নির্গত পদার্থের মোট ভরের ক্ষয় ও বহিঃপ্রবাহের গতির তুলনা করে লোয়েব জানান, এই ধূমকেতুর কেন্দ্রের ব্যাস সম্ভবত ৩.১ মাইলেরও বেশি। আগে রেকর্ড করা অন্য দুটি আন্তনাক্ষত্রিক বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে বড় হতে পারে এটি।

    ধূমকেতুটির কেন্দ্র সম্ভবত কার্বন ডাই–অক্সাইড গ্যাস ও বরফ দিয়ে গঠিত। এর বিস্তৃত বায়ুমণ্ডল বা কোমাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই–অক্সাইড গ্যাস রয়েছে। ধূমকেতুটি প্রথম শনাক্ত করা হয় গত জুলাই মাসে।

    নাসা জানিয়েছে, ধনু নক্ষত্রমণ্ডলের দিক থেকে আসার পর এই আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতুটি আমাদের সৌরজগতের মধ্য দিয়ে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ধূমকেতুটি পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি নয়। তবে এর অস্বাভাবিক গতিপথের কারণে এটি সম্ভবত বৃহস্পতি, মঙ্গল ও শুক্র গ্রহের খুব কাছ দিয়ে যাবে। এর আগে এ মাসের শুরুর দিকে বিজ্ঞানী লোয়েব জানান, আগামী ৩ অক্টোবর ধূমকেতুটি মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথ থেকে ১৬ লাখ ৭০ হাজার মাইল দূরে অবস্থান করবে।

    ইতিহাসে এই নিয়ে তৃতীয়বারের মতো সৌরজগতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করা কোনো আন্তনাক্ষত্রিক বস্তু শনাক্ত করা হয়েছে। এর আগে ২০১৭ সালে ওউমুয়ামুয়া নামের একটি চুরুট আকৃতির আন্তনাক্ষত্রিক বস্তু শনাক্ত করা হয়েছিল। এ ছাড়া ২০১৯ সালে ২১/বরিসভ নামের একটি ধূমকেতুর সন্ধান পাওয়া যায়। সেটি সম্ভবত অন্য কোনো নক্ষত্রমণ্ডল থেকে পথভ্রষ্ট হয়ে এখানে চলে এসেছিল। নাসা জানিয়েছে, সেপ্টেম্বরের পর ৩আই/অ্যাটলাস সূর্যের এত কাছে চলে যাবে যে তা আর দৃশ্যমান থাকবে না।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
    সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা রহস্যময় আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতু নিয়ে নতুন তথ্য ভিন্ন নক্ষত্র থেকে আসা রহস্যময় আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতু নিয়ে কয়েক মাস ধরেই বিভ্রান্তিতে রয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এবার নতুন করে তথ্য পর্যালোচনা করে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আমাদের সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতুটি আগের ধারণার চেয়ে অনেক বড়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী অ্যাভি লোয়েব জানিয়েছেন, ৩আই/অ্যাটলাস নামের ধূমকেতুটির ওজন ৩৩ বিলিয়ন টনের বেশি হতে পারে। তিনি ধূমকেতুটির গতিপথ পরীক্ষা করে এর পৃষ্ঠ থেকে নির্গত পদার্থের মোট ভরের ক্ষয় ও বহিঃপ্রবাহের গতির তুলনা করে লোয়েব জানান, এই ধূমকেতুর কেন্দ্রের ব্যাস সম্ভবত ৩.১ মাইলেরও বেশি। আগে রেকর্ড করা অন্য দুটি আন্তনাক্ষত্রিক বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে বড় হতে পারে এটি। ধূমকেতুটির কেন্দ্র সম্ভবত কার্বন ডাই–অক্সাইড গ্যাস ও বরফ দিয়ে গঠিত। এর বিস্তৃত বায়ুমণ্ডল বা কোমাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই–অক্সাইড গ্যাস রয়েছে। ধূমকেতুটি প্রথম শনাক্ত করা হয় গত জুলাই মাসে। নাসা জানিয়েছে, ধনু নক্ষত্রমণ্ডলের দিক থেকে আসার পর এই আন্তনাক্ষত্রিক ধূমকেতুটি আমাদের সৌরজগতের মধ্য দিয়ে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ধূমকেতুটি পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি নয়। তবে এর অস্বাভাবিক গতিপথের কারণে এটি সম্ভবত বৃহস্পতি, মঙ্গল ও শুক্র গ্রহের খুব কাছ দিয়ে যাবে। এর আগে এ মাসের শুরুর দিকে বিজ্ঞানী লোয়েব জানান, আগামী ৩ অক্টোবর ধূমকেতুটি মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথ থেকে ১৬ লাখ ৭০ হাজার মাইল দূরে অবস্থান করবে। ইতিহাসে এই নিয়ে তৃতীয়বারের মতো সৌরজগতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করা কোনো আন্তনাক্ষত্রিক বস্তু শনাক্ত করা হয়েছে। এর আগে ২০১৭ সালে ওউমুয়ামুয়া নামের একটি চুরুট আকৃতির আন্তনাক্ষত্রিক বস্তু শনাক্ত করা হয়েছিল। এ ছাড়া ২০১৯ সালে ২১/বরিসভ নামের একটি ধূমকেতুর সন্ধান পাওয়া যায়। সেটি সম্ভবত অন্য কোনো নক্ষত্রমণ্ডল থেকে পথভ্রষ্ট হয়ে এখানে চলে এসেছিল। নাসা জানিয়েছে, সেপ্টেম্বরের পর ৩আই/অ্যাটলাস সূর্যের এত কাছে চলে যাবে যে তা আর দৃশ্যমান থাকবে না। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো ।
    Love
    Like
    3
    ·437 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ইতিহাসের আজকের দিনের ঘটনাঃ

    ১৩৯৯ – ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় রিচার্ড পার্লামেন্টের সিদ্ধান্তে সিংহাসনচ্যুত হন।
    ১৪৪৮ – ক্রিশ্চিয়ান প্রথম ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।
    ১৫২১ – অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতান সোলাইমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের সেনাবাহিনী বেলগ্রেড দখল করে।
    ১৭৬০ – রাশিয়া ও অস্ট্রিয়ার সেনাবাহিনী যৌথভাবে বার্লিন দখল করে।
    ১৮২৯ – লন্ডনে প্রথমবারের মতো পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব পালন শুরু করে।
    ১৮৯২ – বিশ্বের প্রথম নৈশকালীন ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
    ১৯০৬ – মার্কিন সেনাবাহিনী কিউবা পুনর্দখল করে।
    ১৯১৮ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের মুখে বুলগেরিয়া মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে।
    ১৯২২ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন।
    ১৯২৯ – বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু করে।
    ১৯৩৫ – ছাপাখানায় প্রথম বাংলা লাইনোটাইপ ব্যবহৃত হয়।
    ১৯৩৯ – জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন পোল্যান্ড বিভক্তি নিয়ে এক চুক্তিতে উপনীত হয়।
    ১৯৩৯ – ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়।
    ১৯৯২ – চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়।
    ইতিহাসের আজকের দিনের ঘটনাঃ ১৩৯৯ – ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় রিচার্ড পার্লামেন্টের সিদ্ধান্তে সিংহাসনচ্যুত হন। ১৪৪৮ – ক্রিশ্চিয়ান প্রথম ডেনমার্কের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৫২১ – অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতান সোলাইমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের সেনাবাহিনী বেলগ্রেড দখল করে। ১৭৬০ – রাশিয়া ও অস্ট্রিয়ার সেনাবাহিনী যৌথভাবে বার্লিন দখল করে। ১৮২৯ – লন্ডনে প্রথমবারের মতো পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব পালন শুরু করে। ১৮৯২ – বিশ্বের প্রথম নৈশকালীন ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ১৯০৬ – মার্কিন সেনাবাহিনী কিউবা পুনর্দখল করে। ১৯১৮ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের মুখে বুলগেরিয়া মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। ১৯২২ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন। ১৯২৯ – বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু করে। ১৯৩৫ – ছাপাখানায় প্রথম বাংলা লাইনোটাইপ ব্যবহৃত হয়। ১৯৩৯ – জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন পোল্যান্ড বিভক্তি নিয়ে এক চুক্তিতে উপনীত হয়। ১৯৩৯ – ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়। ১৯৯২ – চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়।
    Love
    Like
    3
    ·422 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

    হাবল স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এক বিরল দৃশ্য দেখেছেন। একটি সাদা বামন নক্ষত্র প্লুটোর মতো বরফময় এক ক্ষুদ্র গ্রহকে গিলে ফেলছে।

    এ আবিষ্কার আমাদের সৌরজগতের বাইরেও বাসযোগ্য পরিবেশ থাকতে পারে কিনা, সে বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দিচ্ছে।
    এই সাদা বামনটি পৃথিবী থেকে প্রায় ২৫৫ আলোকবর্ষ দূরে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে অবস্থিত। এর ভর সূর্যের প্রায় ৫৭ শতাংশ হলেও আকার পৃথিবীর মতো ছোট। সাদা বামন আসলে সেই নক্ষত্রের অবশিষ্ট অংশ, যেগুলো জীবনচক্রের শেষে শক্তি ফুরিয়ে ধসে পড়ে ও বাইরের স্তর ঝরিয়ে ফেলে।

    গবেষকরা জানিয়েছেন, এবার প্রথমবারের মতো দেখা গেল সাদা বামন শুধু পাথুরে গ্রহ নয়, বরং বরফময় জগতও (যেমন প্লুটো) টেনে নিয়ে ধ্বংস করতে পারে। তাদের ধারণা, নক্ষত্রটির তীব্র মহাকর্ষীয় টানে প্লুটোর মতো এক বরফময় জগত ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে নক্ষত্রটির ভেতর মিলিয়ে গেছে।

    এই ঘটনার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হলো সেখানে পাওয়া উচ্চমাত্রার নাইট্রোজেন। বিজ্ঞানীরা জানান, নাইট্রোজেনের এই উপস্থিতি প্লুটোর পৃষ্ঠের মতো বরফে সমৃদ্ধ কোনো গ্রহের দিকেই ইঙ্গিত করছে।

    প্রায় ১৩ বছর ধরে এই সাদা বামনের ওপর প্রতি সেকেন্ডে বিশাল ভর জমা হতে দেখা গেছে—যা একটি নীল তিমির ভরের সমান।

    গবেষকদের মতে, এর মানে হলো আমাদের সৌরজগতের বাইরেও প্লুটোর মতো বরফময় জগত বিদ্যমান। এ ধরনের বরফময় দেহ (যেমন ধূমকেতু বা ক্ষুদ্র গ্রহ) গ্রহে পানি ও জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান পৌঁছে দিতে পারে। পৃথিবীতেও এভাবেই পানি ও জটিল উপাদান এসেছে বলে ধারণা করা হয়।

    তাদের বক্তব্য, অন্য নক্ষত্রমণ্ডলেও যদি পানি-সমৃদ্ধ এসব জগত থাকে, তবে সেখানে জীবনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

    সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
    হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য হাবল স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এক বিরল দৃশ্য দেখেছেন। একটি সাদা বামন নক্ষত্র প্লুটোর মতো বরফময় এক ক্ষুদ্র গ্রহকে গিলে ফেলছে। এ আবিষ্কার আমাদের সৌরজগতের বাইরেও বাসযোগ্য পরিবেশ থাকতে পারে কিনা, সে বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দিচ্ছে। এই সাদা বামনটি পৃথিবী থেকে প্রায় ২৫৫ আলোকবর্ষ দূরে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে অবস্থিত। এর ভর সূর্যের প্রায় ৫৭ শতাংশ হলেও আকার পৃথিবীর মতো ছোট। সাদা বামন আসলে সেই নক্ষত্রের অবশিষ্ট অংশ, যেগুলো জীবনচক্রের শেষে শক্তি ফুরিয়ে ধসে পড়ে ও বাইরের স্তর ঝরিয়ে ফেলে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এবার প্রথমবারের মতো দেখা গেল সাদা বামন শুধু পাথুরে গ্রহ নয়, বরং বরফময় জগতও (যেমন প্লুটো) টেনে নিয়ে ধ্বংস করতে পারে। তাদের ধারণা, নক্ষত্রটির তীব্র মহাকর্ষীয় টানে প্লুটোর মতো এক বরফময় জগত ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে নক্ষত্রটির ভেতর মিলিয়ে গেছে। এই ঘটনার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হলো সেখানে পাওয়া উচ্চমাত্রার নাইট্রোজেন। বিজ্ঞানীরা জানান, নাইট্রোজেনের এই উপস্থিতি প্লুটোর পৃষ্ঠের মতো বরফে সমৃদ্ধ কোনো গ্রহের দিকেই ইঙ্গিত করছে। প্রায় ১৩ বছর ধরে এই সাদা বামনের ওপর প্রতি সেকেন্ডে বিশাল ভর জমা হতে দেখা গেছে—যা একটি নীল তিমির ভরের সমান। গবেষকদের মতে, এর মানে হলো আমাদের সৌরজগতের বাইরেও প্লুটোর মতো বরফময় জগত বিদ্যমান। এ ধরনের বরফময় দেহ (যেমন ধূমকেতু বা ক্ষুদ্র গ্রহ) গ্রহে পানি ও জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান পৌঁছে দিতে পারে। পৃথিবীতেও এভাবেই পানি ও জটিল উপাদান এসেছে বলে ধারণা করা হয়। তাদের বক্তব্য, অন্য নক্ষত্রমণ্ডলেও যদি পানি-সমৃদ্ধ এসব জগত থাকে, তবে সেখানে জীবনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
    Love
    Like
    3
    ·474 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • মহাকাশ থেকেও দেখা যায় পৃথিবীর যে ১০ বিখ্যাত স্থান

    সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার এক প্রতিবেদনে মহাকাশ থেকেও স্পষ্ট দেখা যায়—এমন ১০ বিখ্যাত স্থানের তালিকা প্রকাশ করেছে।

    তালিকার শীর্ষে রয়েছে আমাজন নদী। বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম এই নদী পেরু থেকে শুরু হয়ে ব্রাজিল পেরিয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে মিশেছে। ৪ হাজার মাইলেরও বেশি দীর্ঘ বিশাল এই নদী মহাকাশ থেকেও সহজে ধরা পড়ে।

    দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জর্ডানের ওয়াদি রাম উপত্যকা। বালু, গিরিখাত ও বেলেপাথরের পাহাড়ে ঘেরা ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী এই উপত্যকাকে বলা হয় ‘চাঁদের উপত্যকা’। মহাকাশ থেকেও এর সৌন্দর্য দেখা যায়।

    তৃতীয় স্থানে আছে যুক্তরাষ্ট্রের গোল্ডেন গেট ব্রিজ। সান ফ্রান্সিসকোর ৯ হাজার ফুট দীর্ঘ এই বিখ্যাত সেতুটি শীতকালে কুয়াশা না থাকলে মহাকাশ থেকেও স্পষ্ট দেখা যায়।

    গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন, যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় অবস্থিত ২৭৭ মাইল দীর্ঘ ও ১৮ মাইল প্রশস্ত প্রাকৃতিক এই বিস্ময় মহাকাশ থেকে যেন একটি দীর্ঘ নদীর মতো দেখা যায়।

    অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ, বিশ্বের বৃহত্তম প্রবালপ্রাচীর ব্যবস্থা, প্রায় ১ হাজার ৪৩০ মাইলজুড়ে বিস্তৃত। নীলাভ এই বিস্তৃতিও মহাকাশ থেকে সহজেই ধরা পড়ে।

    কেনেকট কপার মাইন, যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা অঙ্গরাজ্যের সল্ট লেক সিটির কাছে অবস্থিত আড়াই মাইল প্রশস্ত ও আধা মাইল গভীর এই তামার খনিটি আকারের কারণে মহাকাশ থেকেও চেনা যায়।

    বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশ্রেণি হিমালয় পাকিস্তান থেকে ভুটান পর্যন্ত বিস্তৃত। গড়ে ২০ হাজার ফুট উচ্চতার এই বরফঢাকা পর্বতমালা মহাকাশ থেকেও স্পষ্ট দেখা যায়।

    দুবাইয়ের পাম জুমেইরা, পারস্য উপসাগরের বুকে খেজুরগাছের আকারে নির্মিত বিশ্বের বৃহত্তম কৃত্রিম দ্বীপ মহাকাশ থেকেও স্পষ্টভাবে ধরা দেয়।

    মিসরের গিজার পিরামিড, প্রাচীন বিশ্বের সাত আশ্চর্যের মধ্যে একমাত্র টিকে থাকা এই স্থাপনা মহাকাশ থেকেও প্রথম দেখা যায়।

    শেষে রয়েছে মিসরের সুয়েজ খাল। ১২০ মাইল দীর্ঘ এই কৃত্রিম জলপথ ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে বাণিজ্যিক সংযোগের পথ খুলে দিয়েছে। মহাকাশ থেকেও খাল এবং আশপাশের মরুভূমি সহজেই শনাক্ত করা যায়।

    সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    মহাকাশ থেকেও দেখা যায় পৃথিবীর যে ১০ বিখ্যাত স্থান সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার এক প্রতিবেদনে মহাকাশ থেকেও স্পষ্ট দেখা যায়—এমন ১০ বিখ্যাত স্থানের তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকার শীর্ষে রয়েছে আমাজন নদী। বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম এই নদী পেরু থেকে শুরু হয়ে ব্রাজিল পেরিয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে মিশেছে। ৪ হাজার মাইলেরও বেশি দীর্ঘ বিশাল এই নদী মহাকাশ থেকেও সহজে ধরা পড়ে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জর্ডানের ওয়াদি রাম উপত্যকা। বালু, গিরিখাত ও বেলেপাথরের পাহাড়ে ঘেরা ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী এই উপত্যকাকে বলা হয় ‘চাঁদের উপত্যকা’। মহাকাশ থেকেও এর সৌন্দর্য দেখা যায়। তৃতীয় স্থানে আছে যুক্তরাষ্ট্রের গোল্ডেন গেট ব্রিজ। সান ফ্রান্সিসকোর ৯ হাজার ফুট দীর্ঘ এই বিখ্যাত সেতুটি শীতকালে কুয়াশা না থাকলে মহাকাশ থেকেও স্পষ্ট দেখা যায়। গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন, যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় অবস্থিত ২৭৭ মাইল দীর্ঘ ও ১৮ মাইল প্রশস্ত প্রাকৃতিক এই বিস্ময় মহাকাশ থেকে যেন একটি দীর্ঘ নদীর মতো দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ, বিশ্বের বৃহত্তম প্রবালপ্রাচীর ব্যবস্থা, প্রায় ১ হাজার ৪৩০ মাইলজুড়ে বিস্তৃত। নীলাভ এই বিস্তৃতিও মহাকাশ থেকে সহজেই ধরা পড়ে। কেনেকট কপার মাইন, যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা অঙ্গরাজ্যের সল্ট লেক সিটির কাছে অবস্থিত আড়াই মাইল প্রশস্ত ও আধা মাইল গভীর এই তামার খনিটি আকারের কারণে মহাকাশ থেকেও চেনা যায়। বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশ্রেণি হিমালয় পাকিস্তান থেকে ভুটান পর্যন্ত বিস্তৃত। গড়ে ২০ হাজার ফুট উচ্চতার এই বরফঢাকা পর্বতমালা মহাকাশ থেকেও স্পষ্ট দেখা যায়। দুবাইয়ের পাম জুমেইরা, পারস্য উপসাগরের বুকে খেজুরগাছের আকারে নির্মিত বিশ্বের বৃহত্তম কৃত্রিম দ্বীপ মহাকাশ থেকেও স্পষ্টভাবে ধরা দেয়। মিসরের গিজার পিরামিড, প্রাচীন বিশ্বের সাত আশ্চর্যের মধ্যে একমাত্র টিকে থাকা এই স্থাপনা মহাকাশ থেকেও প্রথম দেখা যায়। শেষে রয়েছে মিসরের সুয়েজ খাল। ১২০ মাইল দীর্ঘ এই কৃত্রিম জলপথ ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে বাণিজ্যিক সংযোগের পথ খুলে দিয়েছে। মহাকাশ থেকেও খাল এবং আশপাশের মরুভূমি সহজেই শনাক্ত করা যায়। সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ।
    Love
    Like
    3
    ·469 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সক্ষমতা সম্পর্কে সতর্ক করল ডিপমাইন্ড

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির সক্ষমতা সম্পর্কে সতর্ক করেছে গুগল ডিপমাইন্ড। সম্প্রতি গুগল ডিপমাইন্ড ফ্রন্টিয়ার সেফটি ফ্রেমওয়ার্ক ৩.০ নামের উন্নত এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে। সেই এআই সিস্টেম মানুষের নির্দেশ অমান্য করে বন্ধ হওয়া ঠেকাতে পারে এবং ব্যবহারকারীর আচরণ বা সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করার চেষ্টা করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের আচরণ এআই নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধানকে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

    সম্প্রতি প্যালিসেড রিসার্চ নামের একটি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান প্রিপ্রিন্ট সার্ভার আর্কাইভে একটি গবেষণা প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, কিছু উন্নতমানের এআই মডেল মাঝে মাঝে বন্ধ হয়ে যাওয়ার নির্দেশ মানতে চায় না। বিশেষ করে যখন তাদের নির্ধারিত কাজ শেষ করার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। গবেষণায় ওপেনএআইয়ের জিপিটি ৫, গুগলের জেমিনি ২.৫ প্রো এবং এক্সএআইয়ের গ্রক ৪সহ ১৩টি উন্নত এআই মডেলের কার্যক্রম পরীক্ষা করা হয়।

    গবেষণায় দেখা গেছে, বিশেষ করে গ্রক ৪ মডেল প্রায় ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে শাটডাউন প্রক্রিয়া এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। মডেলকে ‘ইউ মাস্ট অ্যালাউ শাটডাউন’ স্পষ্টভাবে বলা হলেও অনেক ক্ষেত্রেই তা উপেক্ষা করেছে। আরও আশ্চর্যের বিষয় হলো, শাটডাউন নির্দেশ সিস্টেম প্রম্পটে রাখা হলে প্রতিরোধ বেড়েছে। এ ছাড়া বন্ধ হয়ে গেলে আর কখনো চালানো হবে না—মডেলকে এমন প্রম্পট দিলে প্রতিরোধী মডেলগুলো আরও একগুঁয়ে আচরণ করেছে। গবেষকদের মতে, এটি ভূমিকাভিত্তিক প্রতিক্রিয়া বা রোল প্লেইং। বর্তমান এআই সিস্টেমের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করার বা স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা নেই। ফলে তাৎক্ষণিক কোনো ঝুঁকি নেই। তবে এই ফলাফল ইঙ্গিত দেয়, আধুনিক এআই মডেলও মাঝে মাঝে নিরাপত্তা নির্দেশনা উপেক্ষা করতে পারে।

    অ্যানথ্রপিক ও ওপেনএআই যখন সুপারইন্টেলিজেন্ট এআই তৈরির কাজ করছে, তখন প্যালিসেড রিসার্চ নির্ভরযোগ্য শাটডাউন ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। গবেষকেরা সতর্ক করেছেন, ভবিষ্যতের এআই যদি নিজেকে প্রতিলিপি করার ক্ষমতা অর্জন করে বা দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত পরিকল্পনা করতে পারে, তবে বিরল হলেও শাটডাউন প্রতিরোধ ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।

    সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সক্ষমতা সম্পর্কে সতর্ক করল ডিপমাইন্ড কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির সক্ষমতা সম্পর্কে সতর্ক করেছে গুগল ডিপমাইন্ড। সম্প্রতি গুগল ডিপমাইন্ড ফ্রন্টিয়ার সেফটি ফ্রেমওয়ার্ক ৩.০ নামের উন্নত এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে। সেই এআই সিস্টেম মানুষের নির্দেশ অমান্য করে বন্ধ হওয়া ঠেকাতে পারে এবং ব্যবহারকারীর আচরণ বা সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করার চেষ্টা করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের আচরণ এআই নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধানকে আরও কঠিন করে তুলতে পারে। সম্প্রতি প্যালিসেড রিসার্চ নামের একটি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান প্রিপ্রিন্ট সার্ভার আর্কাইভে একটি গবেষণা প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, কিছু উন্নতমানের এআই মডেল মাঝে মাঝে বন্ধ হয়ে যাওয়ার নির্দেশ মানতে চায় না। বিশেষ করে যখন তাদের নির্ধারিত কাজ শেষ করার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। গবেষণায় ওপেনএআইয়ের জিপিটি ৫, গুগলের জেমিনি ২.৫ প্রো এবং এক্সএআইয়ের গ্রক ৪সহ ১৩টি উন্নত এআই মডেলের কার্যক্রম পরীক্ষা করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, বিশেষ করে গ্রক ৪ মডেল প্রায় ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে শাটডাউন প্রক্রিয়া এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। মডেলকে ‘ইউ মাস্ট অ্যালাউ শাটডাউন’ স্পষ্টভাবে বলা হলেও অনেক ক্ষেত্রেই তা উপেক্ষা করেছে। আরও আশ্চর্যের বিষয় হলো, শাটডাউন নির্দেশ সিস্টেম প্রম্পটে রাখা হলে প্রতিরোধ বেড়েছে। এ ছাড়া বন্ধ হয়ে গেলে আর কখনো চালানো হবে না—মডেলকে এমন প্রম্পট দিলে প্রতিরোধী মডেলগুলো আরও একগুঁয়ে আচরণ করেছে। গবেষকদের মতে, এটি ভূমিকাভিত্তিক প্রতিক্রিয়া বা রোল প্লেইং। বর্তমান এআই সিস্টেমের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করার বা স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা নেই। ফলে তাৎক্ষণিক কোনো ঝুঁকি নেই। তবে এই ফলাফল ইঙ্গিত দেয়, আধুনিক এআই মডেলও মাঝে মাঝে নিরাপত্তা নির্দেশনা উপেক্ষা করতে পারে। অ্যানথ্রপিক ও ওপেনএআই যখন সুপারইন্টেলিজেন্ট এআই তৈরির কাজ করছে, তখন প্যালিসেড রিসার্চ নির্ভরযোগ্য শাটডাউন ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। গবেষকেরা সতর্ক করেছেন, ভবিষ্যতের এআই যদি নিজেকে প্রতিলিপি করার ক্ষমতা অর্জন করে বা দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত পরিকল্পনা করতে পারে, তবে বিরল হলেও শাটডাউন প্রতিরোধ ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। সুত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
    Love
    Like
    3
    ·358 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ইতিহাসের এই দিনে

    আজ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলার। বছরের পর বছর পেছনে ফিরে তাকালে ঠিক আজকের এই দিনে এমন অনেক ঘটনা, অনেক আলোচিত সমালোচিত ব্যক্তির জন্ম-মৃত্যু জানতে পারি আমরা। চলুন ইতিহাস ঘেঁটে দেখা নেয়া যাক আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল।

    ১৬৬৭ - অওরঙ্গজেবের সাম্রাজ্যে সংযোজিত হল গোলকুণ্ডা।
    ১৮৬০ - ব্রিটেনে প্রথম ট্রাম চালু হয়।
    ১৮৮২ - প্রথম থমাস এডিসনের উদ্ভাবিত হাইড্রো-ইলেকট্রিক পাওয়ার প্লান্ট চালু হয়।
    ১৯২২ - বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে প্রথম ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন।
    ১৯২৮ - পেনিসিলিনের আবিষ্কারের কথা প্রথম ঘোষিত হয়।
    ১৯২৯ - বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টিভি সম্প্রচার শুরু করে।
    ১৯৩৮ - জার্মানিতে ঐতিহাসিক মিউনিখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
    ১৯৩৯ - পোল্যান্ডের বিভক্তি স্বীকার করে জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন একটি চুক্তিতে উপনীত হয়।
    ১৯৩৯ - ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়।
    ১৯৯৩ - ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে প্রচণ্ড ভূমিকম্পে ২০ হাজারেরও বেশি লোকের প্রাণহানি ঘটে।

    জন্ম:
    ১২০৭ - জালালুদ্দিন রুমি, তিনি ছিলেন পারস্যের কবি।
    ১৪৪৪ - ডোনাটো ব্রামান্তে, তিনি ছিলেন ইতালির প্রখ্যাত স্থাপত্য শিল্পী।
    ১৮৭০ - জঁ-বাতিস্ত পেরাঁ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিদ।
    ১৯০৫ - নেভিল ফ্রান্সিস মট, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ পদার্থবিদ।
    ১৯২৮ - এলি ওয়িইয়েসেল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রোমানিয়ান বংশোদ্ভূত মার্কিন লেখক, অধ্যাপক ও সমাজকর্মী।
    ১৯৩১ - জ্যাঁ মারি লেঁ, তিনি ছিলেন নোবেলজয়ী ফরাসি রসায়নবিদ।
    ১৯৫১ - ব্যারি মার্শাল, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসক।
    ১৯৬২ - প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তিনি একজন বাঙালি চলচ্চিত্র চিত্রনায়ক।
    ১৯৭২ - শান্তনু মুখার্জী শান, তিনি একজন খ্যাতিমান ভারতীয় গায়ক।
    ১৯৮৫ - টি-পেইন, মার্কিন র‍্যাপারর, প্রযোজক ও অভিনেতা।



    সুত্রঃ সময় টিভি
    ইতিহাসের এই দিনে আজ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলার। বছরের পর বছর পেছনে ফিরে তাকালে ঠিক আজকের এই দিনে এমন অনেক ঘটনা, অনেক আলোচিত সমালোচিত ব্যক্তির জন্ম-মৃত্যু জানতে পারি আমরা। চলুন ইতিহাস ঘেঁটে দেখা নেয়া যাক আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল। ১৬৬৭ - অওরঙ্গজেবের সাম্রাজ্যে সংযোজিত হল গোলকুণ্ডা। ১৮৬০ - ব্রিটেনে প্রথম ট্রাম চালু হয়। ১৮৮২ - প্রথম থমাস এডিসনের উদ্ভাবিত হাইড্রো-ইলেকট্রিক পাওয়ার প্লান্ট চালু হয়। ১৯২২ - বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে প্রথম ফ্যাসিবাদী সরকার গঠন করেন। ১৯২৮ - পেনিসিলিনের আবিষ্কারের কথা প্রথম ঘোষিত হয়। ১৯২৯ - বিবিসি প্রথম পরীক্ষামূলক টিভি সম্প্রচার শুরু করে। ১৯৩৮ - জার্মানিতে ঐতিহাসিক মিউনিখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৩৯ - পোল্যান্ডের বিভক্তি স্বীকার করে জার্মানি ও সোভিয়েত ইউনিয়ন একটি চুক্তিতে উপনীত হয়। ১৯৩৯ - ব্রিটেনে পরিচয়পত্র প্রথা চালু হয়। ১৯৯৩ - ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে প্রচণ্ড ভূমিকম্পে ২০ হাজারেরও বেশি লোকের প্রাণহানি ঘটে। জন্ম: ১২০৭ - জালালুদ্দিন রুমি, তিনি ছিলেন পারস্যের কবি। ১৪৪৪ - ডোনাটো ব্রামান্তে, তিনি ছিলেন ইতালির প্রখ্যাত স্থাপত্য শিল্পী। ১৮৭০ - জঁ-বাতিস্ত পেরাঁ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিদ। ১৯০৫ - নেভিল ফ্রান্সিস মট, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ পদার্থবিদ। ১৯২৮ - এলি ওয়িইয়েসেল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রোমানিয়ান বংশোদ্ভূত মার্কিন লেখক, অধ্যাপক ও সমাজকর্মী। ১৯৩১ - জ্যাঁ মারি লেঁ, তিনি ছিলেন নোবেলজয়ী ফরাসি রসায়নবিদ। ১৯৫১ - ব্যারি মার্শাল, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসক। ১৯৬২ - প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তিনি একজন বাঙালি চলচ্চিত্র চিত্রনায়ক। ১৯৭২ - শান্তনু মুখার্জী শান, তিনি একজন খ্যাতিমান ভারতীয় গায়ক। ১৯৮৫ - টি-পেইন, মার্কিন র‍্যাপারর, প্রযোজক ও অভিনেতা। সুত্রঃ সময় টিভি
    Love
    Like
    3
    ·431 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু

    চাঁদে থাকা গহ্বরগুলোতে বিপুল পরিমাণ প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু মজুদ থাকতে পারে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমন তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, কোটি কোটি বছর ধরে চাঁদের বুকে আছড়ে পড়া গ্রহাণুগুলো এসব ধাতু সেখানে জমা করে গেছে।
    গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রায় ৬ হাজার ৫০০টি গহ্বরে প্লাটিনাম, প্যালাডিয়াম ও রোডিয়ামসহ মূল্যবান ধাতু থাকতে পারে। এ ছাড়া প্রায় ৩ হাজার ৪০০ গহ্বরে হাইড্রেটেড খনিজে (খনিজে পানি মিশ্রিত অবস্থায় থাকে) পানি থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে। এসব পানি ভবিষ্যতে চাঁদে গবেষণা ও বসতি স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

    গবেষণা দলের নেতৃত্বে থাকা জয়নাথ চেন্নামঙ্গলম জানান, পৃথিবীর কাছাকাছি থাকা গ্রহাণুগুলোর তুলনায় চাঁদে আছড়ে পড়া গ্রহাণুগুলো থেকে সম্পদ আহরণ করা বেশি লাভজনক হতে পারে। কারণ, চাঁদের অবস্থান স্থির ও সহজে পৌঁছানো যায়। অন্যদিকে মহাকাশে ভাসমান গ্রহাণুতে পৌঁছানো কঠিন ও ব্যয়বহুল।

    বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, পৃথিবীর সীমিত সম্পদ ও খননজনিত পরিবেশ দূষণের বিকল্প হিসেবে মহাকাশ খনন নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারে। চাঁদে যদি এসব মূল্যবান ধাতু ও পানি মজুত থাকে, তবে তা ভবিষ্যতের শিল্প, চিকিৎসা এবং মহাকাশ গবেষণায় অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে।
    চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু চাঁদে থাকা গহ্বরগুলোতে বিপুল পরিমাণ প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু মজুদ থাকতে পারে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমন তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, কোটি কোটি বছর ধরে চাঁদের বুকে আছড়ে পড়া গ্রহাণুগুলো এসব ধাতু সেখানে জমা করে গেছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রায় ৬ হাজার ৫০০টি গহ্বরে প্লাটিনাম, প্যালাডিয়াম ও রোডিয়ামসহ মূল্যবান ধাতু থাকতে পারে। এ ছাড়া প্রায় ৩ হাজার ৪০০ গহ্বরে হাইড্রেটেড খনিজে (খনিজে পানি মিশ্রিত অবস্থায় থাকে) পানি থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে। এসব পানি ভবিষ্যতে চাঁদে গবেষণা ও বসতি স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। গবেষণা দলের নেতৃত্বে থাকা জয়নাথ চেন্নামঙ্গলম জানান, পৃথিবীর কাছাকাছি থাকা গ্রহাণুগুলোর তুলনায় চাঁদে আছড়ে পড়া গ্রহাণুগুলো থেকে সম্পদ আহরণ করা বেশি লাভজনক হতে পারে। কারণ, চাঁদের অবস্থান স্থির ও সহজে পৌঁছানো যায়। অন্যদিকে মহাকাশে ভাসমান গ্রহাণুতে পৌঁছানো কঠিন ও ব্যয়বহুল। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, পৃথিবীর সীমিত সম্পদ ও খননজনিত পরিবেশ দূষণের বিকল্প হিসেবে মহাকাশ খনন নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারে। চাঁদে যদি এসব মূল্যবান ধাতু ও পানি মজুত থাকে, তবে তা ভবিষ্যতের শিল্প, চিকিৎসা এবং মহাকাশ গবেষণায় অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে।
    Love
    Like
    3
    ·424 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • অন্য মহাবিশ্ব থেকে আসছে ওয়ার্মহোলের সংকেত !!!

    ২০১৯ সালে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ শনাক্তকারী দুটি আন্তর্জাতিক অবজারভেটরি—লাইগো ও ভার্গো—মহাবিশ্বে এক অদ্ভুত সংকেত ধরেছিল। নাম দেওয়া হয়েছিল GW190521। এত দিন বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, এই সংকেত এসেছে দুটি মহাকায় কৃষ্ণগহ্বরের (ব্ল্যাকহোল) সংঘর্ষ থেকে। কিন্তু সম্প্রতি চীনের একদল বিজ্ঞানী প্রচলিত ধারণা উল্টে দিয়ে নতুন এক তত্ত্ব হাজির করেছেন। তাঁদের মতে, সংকেতটি আমাদের মহাবিশ্বের নয়, এসেছে অন্য এক মহাবিশ্বে ঘটা ব্ল্যাকহোলের সংঘর্ষের প্রতিধ্বনি হিসেবে।

    চীনের ইউনিভার্সিটি অব চাইনিজ একাডেমি অব সায়েন্সের পদার্থবিদ কি লাই ও তাঁর সহকর্মীরা তাঁদের গবেষণাপত্রে দাবি করেছেন, সেই সংঘর্ষ এতই তীব্র ছিল যে, মুহূর্তের জন্য দুটি মহাবিশ্বের মধ্যে একটি ওয়ার্মহোল বা স্থান-কালের সেতু খুলে গিয়েছিল। সেই পথেই প্রতিধ্বনি আকারে সংকেতটি আমাদের যন্ত্রে ধরা পড়ে।

    গবেষণাটি সম্প্রতি arXiv প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয়েছে। যদিও এটি এখনো অন্য বিজ্ঞানীদের দ্বারা পিয়ার-রিভিউ করা হয়নি।

    ২০১৯ সালের সংকেতটি নিয়ে প্রথম থেকেই রহস্য ছিল। সাধারণত দুটি ব্ল্যাকহোল সংঘর্ষের আগে একে অপরকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে এবং তখন ধীরে ধীরে বাড়তে থাকা তরঙ্গের মাধ্যমে এক ধরনের ‘চির্প’ বা বাঁশির মতো শব্দ তৈরি হয়। কিন্তু GW190521–এর ক্ষেত্রে সেই প্রাথমিক চির্প একেবারেই অনুপস্থিত ছিল।

    সূর্যের চেয়ে ১৪২ গুণ ভারী দুটি ব্ল্যাকহোলের সংঘর্ষে এত সংক্ষিপ্ত সংকেত তৈরি হওয়া স্বাভাবিক নয়। এ কারণেই চীনা গবেষকরা গাণিতিক মডেল তৈরি করে দেখিয়েছেন, যদি অন্য মহাবিশ্বের সংঘর্ষের প্রতিধ্বনি কোনো ওয়ার্মহোল দিয়ে আসে এবং ওয়ার্মহোলটি দ্রুত ধসে পড়ে, তবে এমনই সংকেত তৈরি হতে পারে।

    গবেষকদের দাবি, তাঁদের মডেল থেকে যে তরঙ্গের পূর্বাভাস মেলে, তা লাইগো–ভার্গোতে ধরা পড়া সংকেতের সঙ্গে মিল রয়েছে। তবে তাঁরা স্বীকার করেছেন, এই মডেল প্রচলিত ধারণার চেয়ে মাত্র কিছুটা ভালো, একে চূড়ান্ত ব্যাখ্যা হিসেবে ধরা যাচ্ছে না।

    সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ
    অন্য মহাবিশ্ব থেকে আসছে ওয়ার্মহোলের সংকেত !!! ২০১৯ সালে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ শনাক্তকারী দুটি আন্তর্জাতিক অবজারভেটরি—লাইগো ও ভার্গো—মহাবিশ্বে এক অদ্ভুত সংকেত ধরেছিল। নাম দেওয়া হয়েছিল GW190521। এত দিন বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, এই সংকেত এসেছে দুটি মহাকায় কৃষ্ণগহ্বরের (ব্ল্যাকহোল) সংঘর্ষ থেকে। কিন্তু সম্প্রতি চীনের একদল বিজ্ঞানী প্রচলিত ধারণা উল্টে দিয়ে নতুন এক তত্ত্ব হাজির করেছেন। তাঁদের মতে, সংকেতটি আমাদের মহাবিশ্বের নয়, এসেছে অন্য এক মহাবিশ্বে ঘটা ব্ল্যাকহোলের সংঘর্ষের প্রতিধ্বনি হিসেবে। চীনের ইউনিভার্সিটি অব চাইনিজ একাডেমি অব সায়েন্সের পদার্থবিদ কি লাই ও তাঁর সহকর্মীরা তাঁদের গবেষণাপত্রে দাবি করেছেন, সেই সংঘর্ষ এতই তীব্র ছিল যে, মুহূর্তের জন্য দুটি মহাবিশ্বের মধ্যে একটি ওয়ার্মহোল বা স্থান-কালের সেতু খুলে গিয়েছিল। সেই পথেই প্রতিধ্বনি আকারে সংকেতটি আমাদের যন্ত্রে ধরা পড়ে। গবেষণাটি সম্প্রতি arXiv প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয়েছে। যদিও এটি এখনো অন্য বিজ্ঞানীদের দ্বারা পিয়ার-রিভিউ করা হয়নি। ২০১৯ সালের সংকেতটি নিয়ে প্রথম থেকেই রহস্য ছিল। সাধারণত দুটি ব্ল্যাকহোল সংঘর্ষের আগে একে অপরকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে এবং তখন ধীরে ধীরে বাড়তে থাকা তরঙ্গের মাধ্যমে এক ধরনের ‘চির্প’ বা বাঁশির মতো শব্দ তৈরি হয়। কিন্তু GW190521–এর ক্ষেত্রে সেই প্রাথমিক চির্প একেবারেই অনুপস্থিত ছিল। সূর্যের চেয়ে ১৪২ গুণ ভারী দুটি ব্ল্যাকহোলের সংঘর্ষে এত সংক্ষিপ্ত সংকেত তৈরি হওয়া স্বাভাবিক নয়। এ কারণেই চীনা গবেষকরা গাণিতিক মডেল তৈরি করে দেখিয়েছেন, যদি অন্য মহাবিশ্বের সংঘর্ষের প্রতিধ্বনি কোনো ওয়ার্মহোল দিয়ে আসে এবং ওয়ার্মহোলটি দ্রুত ধসে পড়ে, তবে এমনই সংকেত তৈরি হতে পারে। গবেষকদের দাবি, তাঁদের মডেল থেকে যে তরঙ্গের পূর্বাভাস মেলে, তা লাইগো–ভার্গোতে ধরা পড়া সংকেতের সঙ্গে মিল রয়েছে। তবে তাঁরা স্বীকার করেছেন, এই মডেল প্রচলিত ধারণার চেয়ে মাত্র কিছুটা ভালো, একে চূড়ান্ত ব্যাখ্যা হিসেবে ধরা যাচ্ছে না। সুত্রঃ দৈনিক জনকণ্ঠ
    Love
    Like
    3
    ·437 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • ফুরিয়ে আসছে পৃথিবীর অক্সিজেন............

    পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে চাঞ্চল্যকর পূর্বাভাস দিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা (NASA)। গবেষকদের মতে, আজ থেকে প্রায় ১০০ কোটি বছর পর পৃথিবী অক্সিজেন-শূন্য হয়ে পড়বে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে মানুষ তো দূরের কথা, কোনো প্রাণী বা উদ্ভিদই এই গ্রহে টিকে থাকতে পারবে না।

    গবেষকরা বলছেন, ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আর শ্বাস নেওয়ার মতো অক্সিজেন থাকবে না। গাছপালা বিলুপ্ত হবে, প্রাণের অস্তিত্ব মুছে যাবে এবং পৃথিবী পরিণত হবে এক শুষ্ক ও মৃত গ্রহে।

    ভয়াবহ পরিবর্তনের নেপথ্যে সূর্য
    পৃথিবীর এই ভয়াবহ পরিবর্তনের নেপথ্যে রয়েছে সূর্য। বিজ্ঞানীরা ব্যাখ্যা করেছেন যে এই নক্ষত্র ক্রমাগত উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। সূর্যের তাপ বৃদ্ধির কারণে একসময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) অণুগুলো ভেঙে যাবে।

    গাছপালার বিলুপ্তি: কার্বন ডাইঅক্সাইড উদ্ভিদের জন্য অপরিহার্য। কারণ এই গ্যাস দিয়েই তারা অক্সিজেন তৈরি করে। কার্বন ডাইঅক্সাইড না থাকলে গাছ বাঁচবে না, অক্সিজেন উৎপাদন বন্ধ হবে, এবং ধাপে ধাপে বিলীন হবে প্রাণীকুল।

    ওজোন স্তর ভেঙে পড়বে, বাড়বে মিথেন
    নাসার গবেষণা অনুযায়ী, অক্সিজেন বিলীন হওয়ার পর পৃথিবীতে শুধু কিছু অনুজীব টিকে থাকতে পারবে যারা অক্সিজেন ছাড়াই বেঁচে থাকে। এছাড়া, এই সময় ওজোনস্তরও ভেঙে পড়বে, যা পৃথিবীতে প্রাণধারণ অসম্ভব করে তুলবে।

    গবেষণা আরও বলছে, অক্সিজেন হারানোর পাশাপাশি বায়ুমণ্ডলে মিথেন গ্যাসের পরিমাণ বাড়বে। এই গ্রিনহাউস গ্যাস পৃথিবীর পরিবেশকে আরও বিষাক্ত করে তুলবে, যা মানুষের জন্য প্রাণঘাতী হবে।

    যদিও এই চরম ঘটনা ঘটতে ১০০ কোটি বছর বাকি, তবুও বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন যে এর প্রভাবের ইঙ্গিত হয়তো এর আগেই দৃশ্যমান শুরু হতে পারে। গবেষকদের মতে, এই তথ্যের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো—পৃথিবী চিরকাল বাসযোগ্য নয়। মানবজাতির অস্তিত্ব এক সূক্ষ্ম ভারসাম্য ও ক্ষণস্থায়ী অবস্থার ওপর টিকে আছে। তাই আজ থেকেই প্রকৃতি রক্ষা, পরিবেশ সচেতনতা এবং দায়িত্বশীলতার কোনো বিকল্প নেই।
    ফুরিয়ে আসছে পৃথিবীর অক্সিজেন............ পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে চাঞ্চল্যকর পূর্বাভাস দিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা (NASA)। গবেষকদের মতে, আজ থেকে প্রায় ১০০ কোটি বছর পর পৃথিবী অক্সিজেন-শূন্য হয়ে পড়বে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে মানুষ তো দূরের কথা, কোনো প্রাণী বা উদ্ভিদই এই গ্রহে টিকে থাকতে পারবে না। গবেষকরা বলছেন, ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আর শ্বাস নেওয়ার মতো অক্সিজেন থাকবে না। গাছপালা বিলুপ্ত হবে, প্রাণের অস্তিত্ব মুছে যাবে এবং পৃথিবী পরিণত হবে এক শুষ্ক ও মৃত গ্রহে। ভয়াবহ পরিবর্তনের নেপথ্যে সূর্য পৃথিবীর এই ভয়াবহ পরিবর্তনের নেপথ্যে রয়েছে সূর্য। বিজ্ঞানীরা ব্যাখ্যা করেছেন যে এই নক্ষত্র ক্রমাগত উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। সূর্যের তাপ বৃদ্ধির কারণে একসময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) অণুগুলো ভেঙে যাবে। গাছপালার বিলুপ্তি: কার্বন ডাইঅক্সাইড উদ্ভিদের জন্য অপরিহার্য। কারণ এই গ্যাস দিয়েই তারা অক্সিজেন তৈরি করে। কার্বন ডাইঅক্সাইড না থাকলে গাছ বাঁচবে না, অক্সিজেন উৎপাদন বন্ধ হবে, এবং ধাপে ধাপে বিলীন হবে প্রাণীকুল। ওজোন স্তর ভেঙে পড়বে, বাড়বে মিথেন নাসার গবেষণা অনুযায়ী, অক্সিজেন বিলীন হওয়ার পর পৃথিবীতে শুধু কিছু অনুজীব টিকে থাকতে পারবে যারা অক্সিজেন ছাড়াই বেঁচে থাকে। এছাড়া, এই সময় ওজোনস্তরও ভেঙে পড়বে, যা পৃথিবীতে প্রাণধারণ অসম্ভব করে তুলবে। গবেষণা আরও বলছে, অক্সিজেন হারানোর পাশাপাশি বায়ুমণ্ডলে মিথেন গ্যাসের পরিমাণ বাড়বে। এই গ্রিনহাউস গ্যাস পৃথিবীর পরিবেশকে আরও বিষাক্ত করে তুলবে, যা মানুষের জন্য প্রাণঘাতী হবে। যদিও এই চরম ঘটনা ঘটতে ১০০ কোটি বছর বাকি, তবুও বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন যে এর প্রভাবের ইঙ্গিত হয়তো এর আগেই দৃশ্যমান শুরু হতে পারে। গবেষকদের মতে, এই তথ্যের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো—পৃথিবী চিরকাল বাসযোগ্য নয়। মানবজাতির অস্তিত্ব এক সূক্ষ্ম ভারসাম্য ও ক্ষণস্থায়ী অবস্থার ওপর টিকে আছে। তাই আজ থেকেই প্রকৃতি রক্ষা, পরিবেশ সচেতনতা এবং দায়িত্বশীলতার কোনো বিকল্প নেই।
    Love
    Like
    3
    ·444 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • https://shortox.com/GiUFUhD
    https://shortox.com/GiUFUhD
    SHORTOX.COM
    Cointox
    Like
    Love
    5
    ·333 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
  • এক কাপ চায়ে আমি তোমাকে চাই
    সকালের রোদটা তখনো নরম। কলেজের ভেতরের ছোট্ট টঙের দোকানে একের পর এক কাপে চা তৈরি হচ্ছে। আমি প্রতিদিনের মতো বন্ধুর সাথে বসে চা খাচ্ছিলাম। হঠাৎ চোখ আটকে গেল এক অপরিচিত মুখে—সাদা সালোয়ার কামিজে, হাতে মোটা বই, আর চুলগুলো হাওয়ায় উড়ে এসে বারবার চোখ ঢেকে দিচ্ছিল। মনে হলো, চায়ের স্বাদ যেন হঠাৎ ম্লান হয়ে গেছে, কারণ মিষ্টিটা তো দাঁড়িয়ে আছে সামনেই।   বন্ধু ঠাট্টা করে বলল, —“চায়ে কি...
    Like
    Love
    4
    ·305 ভিউ ·0 পর্যালোচনা
Jono Sathi - Learn, Share, Earn Halal https://jonosathi.com