একটু আগেই আমার সামনে ফেসবুকে টাইমলাইনে একটি ভিডিও বেশি আসলো।
যেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছিল একটা মেয়ে তার বাবাকে কু*পাচ্ছে। তাৎক্ষণিক আমি ভিডিওটি ডাউনলোড করি। কারণ আমি বুঝতে পারতেছিলাম এটা ফেসবুকের নিয়ম-নীতির বাইরে। হয়তো এতক্ষণে ভিডিওটা ফেসবুক রিমুভ করে দিয়েছে।
কিন্তু আমার কাছে তো সেটা ডাউনলোড আছে।
সেটা বড় কথা নয় আপনাদের মনে অবশ্য একটা প্রশ্ন জাগবে যে মেয়ে কেন বাবাকে ছু*রি দিয়ে কো*পাচ্ছে।
মেয়েটি ভিডিওতে বলছিল। তোর জন্য আমার মা বেশ্যা হইছে। তোর হাতে আমি ধ*র্ষ*ণে"র শিকার হয়েছি।
বর্তমানে মানুষ নামের এই পশুগুলো সমাজে এতটাই কলঙ্কিত। যারা কোন রূপ গুণ জাত পাত এগুলো কিছুই বিচার করে না।
ভিডিওটি দেখার পরে আমি আমার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি ভিডিওটি আমি কিভাবে এক্সপ্লেইন করবো । মেয়েটিকে ন*গ্ন করে তার নিজের বাবা ফোনে ভিডিও করে তাকে ব্ল্যা*ক*মেল করতে থাকে।
ভিডিওটি আমার ফোনে এখনো ডাউনলোড আছে।
ভিডিওতে মেয়েটি বলছিল
"কোনদিন ভাবি নাই নিজের হাতে তোরে মা*র"বো। দেখ তোর ভিডিও বানাইতেছি তোর নিজের ফোন দিয়ে। তোর খুব শখ না মে"য়ে*দেরকে ধ*র্ষ"ণ করার। মেয়েদেরকে ন"গ্ন করে ভিডিও বানাস তুই নে এবার বানা।
আমি তোরে নিজের হাতে মা"র"লা'ম। এখন আমারে অনেকেই বলবে ছা*ইকো পাগল।
ভাই আমি সাইকো না পাগল ও না। সাইকো হইলে তো কো*পা"ইয়া মা"র'তা*ম। কো"পায় আমারি নাই। মায়া দয়া দেখাইয়া মা*র"ছি। তাহলে সাইকো কেমনে হইলাম আমি।
তুই আমার বাপ না। তুই আমারে কইছস আমি জা*র"জ। আমার মাকে তুই বে"শ্যা বানাইছিস। তারপরেও হজম করছি কিচ্ছু বলি নাই তোরে।
আর আজকে দেখ তোরই ফোন দিয়ে তোর ভিডিও করতেছি। আমার ভিডিও গুলো কই রাখছস।
এ কথা বলেই বাবার বুকে একের পর এক ছু*রি দিয়ে আ"ঘা*ত করতে থাকলো। "
মেয়েটির বাবার বুক দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়তে লাগলো।
এখন কি আর বলার অপেক্ষা রাখে যে এই সমাজটা একটা অসুস্থ সমাজ। জানিনা কত বাবা দ্বারা তার মেয়েরা ধ"র্ষ"ণ হচ্ছে। এই জঘন্যতম অপরাধের কি শাস্তি হচ্ছে আমাদের দেশে।
আমি আর কিছু বলতে পারতেছি না। ভিডিওটি দেখে আমি নিজেকে সামলাতে পারতেছি না। জঘন্যতম অপরাধ
যেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছিল একটা মেয়ে তার বাবাকে কু*পাচ্ছে। তাৎক্ষণিক আমি ভিডিওটি ডাউনলোড করি। কারণ আমি বুঝতে পারতেছিলাম এটা ফেসবুকের নিয়ম-নীতির বাইরে। হয়তো এতক্ষণে ভিডিওটা ফেসবুক রিমুভ করে দিয়েছে।
কিন্তু আমার কাছে তো সেটা ডাউনলোড আছে।
সেটা বড় কথা নয় আপনাদের মনে অবশ্য একটা প্রশ্ন জাগবে যে মেয়ে কেন বাবাকে ছু*রি দিয়ে কো*পাচ্ছে।
মেয়েটি ভিডিওতে বলছিল। তোর জন্য আমার মা বেশ্যা হইছে। তোর হাতে আমি ধ*র্ষ*ণে"র শিকার হয়েছি।
বর্তমানে মানুষ নামের এই পশুগুলো সমাজে এতটাই কলঙ্কিত। যারা কোন রূপ গুণ জাত পাত এগুলো কিছুই বিচার করে না।
ভিডিওটি দেখার পরে আমি আমার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি ভিডিওটি আমি কিভাবে এক্সপ্লেইন করবো । মেয়েটিকে ন*গ্ন করে তার নিজের বাবা ফোনে ভিডিও করে তাকে ব্ল্যা*ক*মেল করতে থাকে।
ভিডিওটি আমার ফোনে এখনো ডাউনলোড আছে।
ভিডিওতে মেয়েটি বলছিল
"কোনদিন ভাবি নাই নিজের হাতে তোরে মা*র"বো। দেখ তোর ভিডিও বানাইতেছি তোর নিজের ফোন দিয়ে। তোর খুব শখ না মে"য়ে*দেরকে ধ*র্ষ"ণ করার। মেয়েদেরকে ন"গ্ন করে ভিডিও বানাস তুই নে এবার বানা।
আমি তোরে নিজের হাতে মা"র"লা'ম। এখন আমারে অনেকেই বলবে ছা*ইকো পাগল।
ভাই আমি সাইকো না পাগল ও না। সাইকো হইলে তো কো*পা"ইয়া মা"র'তা*ম। কো"পায় আমারি নাই। মায়া দয়া দেখাইয়া মা*র"ছি। তাহলে সাইকো কেমনে হইলাম আমি।
তুই আমার বাপ না। তুই আমারে কইছস আমি জা*র"জ। আমার মাকে তুই বে"শ্যা বানাইছিস। তারপরেও হজম করছি কিচ্ছু বলি নাই তোরে।
আর আজকে দেখ তোরই ফোন দিয়ে তোর ভিডিও করতেছি। আমার ভিডিও গুলো কই রাখছস।
এ কথা বলেই বাবার বুকে একের পর এক ছু*রি দিয়ে আ"ঘা*ত করতে থাকলো। "
মেয়েটির বাবার বুক দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়তে লাগলো।
এখন কি আর বলার অপেক্ষা রাখে যে এই সমাজটা একটা অসুস্থ সমাজ। জানিনা কত বাবা দ্বারা তার মেয়েরা ধ"র্ষ"ণ হচ্ছে। এই জঘন্যতম অপরাধের কি শাস্তি হচ্ছে আমাদের দেশে।
আমি আর কিছু বলতে পারতেছি না। ভিডিওটি দেখে আমি নিজেকে সামলাতে পারতেছি না। জঘন্যতম অপরাধ
একটু আগেই আমার সামনে ফেসবুকে টাইমলাইনে একটি ভিডিও বেশি আসলো।
যেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছিল একটা মেয়ে তার বাবাকে কু*পাচ্ছে। তাৎক্ষণিক আমি ভিডিওটি ডাউনলোড করি। কারণ আমি বুঝতে পারতেছিলাম এটা ফেসবুকের নিয়ম-নীতির বাইরে। হয়তো এতক্ষণে ভিডিওটা ফেসবুক রিমুভ করে দিয়েছে।
কিন্তু আমার কাছে তো সেটা ডাউনলোড আছে।
সেটা বড় কথা নয় আপনাদের মনে অবশ্য একটা প্রশ্ন জাগবে যে মেয়ে কেন বাবাকে ছু*রি দিয়ে কো*পাচ্ছে।
মেয়েটি ভিডিওতে বলছিল। তোর জন্য আমার মা বেশ্যা হইছে। তোর হাতে আমি ধ*র্ষ*ণে"র শিকার হয়েছি।
বর্তমানে মানুষ নামের এই পশুগুলো সমাজে এতটাই কলঙ্কিত। যারা কোন রূপ গুণ জাত পাত এগুলো কিছুই বিচার করে না।
ভিডিওটি দেখার পরে আমি আমার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি ভিডিওটি আমি কিভাবে এক্সপ্লেইন করবো । মেয়েটিকে ন*গ্ন করে তার নিজের বাবা ফোনে ভিডিও করে তাকে ব্ল্যা*ক*মেল করতে থাকে।
ভিডিওটি আমার ফোনে এখনো ডাউনলোড আছে।
ভিডিওতে মেয়েটি বলছিল
"কোনদিন ভাবি নাই নিজের হাতে তোরে মা*র"বো। দেখ তোর ভিডিও বানাইতেছি তোর নিজের ফোন দিয়ে। তোর খুব শখ না মে"য়ে*দেরকে ধ*র্ষ"ণ করার। মেয়েদেরকে ন"গ্ন করে ভিডিও বানাস তুই নে এবার বানা।
আমি তোরে নিজের হাতে মা"র"লা'ম। এখন আমারে অনেকেই বলবে ছা*ইকো পাগল।
ভাই আমি সাইকো না পাগল ও না। সাইকো হইলে তো কো*পা"ইয়া মা"র'তা*ম। কো"পায় আমারি নাই। মায়া দয়া দেখাইয়া মা*র"ছি। তাহলে সাইকো কেমনে হইলাম আমি।
তুই আমার বাপ না। তুই আমারে কইছস আমি জা*র"জ। আমার মাকে তুই বে"শ্যা বানাইছিস। তারপরেও হজম করছি কিচ্ছু বলি নাই তোরে।
আর আজকে দেখ তোরই ফোন দিয়ে তোর ভিডিও করতেছি। আমার ভিডিও গুলো কই রাখছস।
এ কথা বলেই বাবার বুকে একের পর এক ছু*রি দিয়ে আ"ঘা*ত করতে থাকলো। "
মেয়েটির বাবার বুক দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়তে লাগলো।
এখন কি আর বলার অপেক্ষা রাখে যে এই সমাজটা একটা অসুস্থ সমাজ। জানিনা কত বাবা দ্বারা তার মেয়েরা ধ"র্ষ"ণ হচ্ছে। এই জঘন্যতম অপরাধের কি শাস্তি হচ্ছে আমাদের দেশে।
আমি আর কিছু বলতে পারতেছি না। ভিডিওটি দেখে আমি নিজেকে সামলাতে পারতেছি না। জঘন্যতম অপরাধ


·45 Views
·0 Reviews