গল্প: “অদৃশ্য বন্ধুত্ব”
রাহুল একেবারে নির্জন এক জায়গায় থাকত, যেখানে মানুষ খুব কম আসত। তার স্কুল ছিল দূরে, আর বন্ধুদের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ ছিল না। তবে, রাহুলের একটি অদ্ভুত অভ্যাস ছিল—সে প্রতিদিন বিকেলে মন্দিরের পাশে একটি পুরনো কাঠের বেঞ্চে বসে থাকত এবং দূরের পাহাড়গুলো দেখত।
একদিন, সে যেমনই বেঞ্চে বসে ছিল, দেখতে পেল, কেউ তাকে একদৃষ্টিতে দেখছে। প্রথমে সে ভেবেছিল, হয়তো তার চোখের ভুল। কিন্তু হঠাৎ এক তরুণী মেয়ে এসে তার পাশে বসে বলল, "তুমি কি এখানেই বসে থাকো সবসময়?"
রাহুল অবাক হয়ে বলল, "তুমি কে?"
মেয়েটি মুচকি হাসি দিয়ে বলল, "আমার নাম নীরা, আমি নতুন এখানে এসেছি। তুমি কেন এত একা?"
রাহুল প্রথমে কিছুটা আশ্চর্য হয়েছিল, কারণ সে কখনো এই জায়গায় কাউকে দেখেনি। তবে, সে জানত, নীরা কিছু একটা আলাদা। তার সঙ্গে কথা বলার পর, রাহুল অনুভব করল, একে অপরকে জানার মধ্যে কিছু অদ্ভুত শান্তি ছিল। তারা প্রায় প্রতিদিন বিকেলে ওই বেঞ্চে বসে গল্প করত। সময় দ্রুত চলে যেত।
একদিন, রাহুল খেয়াল করল, নীরা আর নেই। সে খুব চিন্তিত হয়ে পড়ল। অনেক খুঁজেও নীরা কোথাও পাওয়া গেল না। কয়েকদিন পর, সে জানতে পারল, নীরা এক মাস আগে এখান থেকে চলে গিয়েছিল। কিন্তু, তার সঙ্গে সেই অদ্ভুত বন্ধুত্বটা রাহুলের মনে আজও বেঁচে ছিল।
রাহুল তখন বুঝতে পারল, কিছু মানুষ আমাদের জীবনে কখনো থাকে না, কিন্তু তাদের প্রভাব, তাদের কথাগুলি, ওরা চলে যাওয়ার পরেও আমাদের হৃদয়ে জায়গা করে যায়।
রাহুল একেবারে নির্জন এক জায়গায় থাকত, যেখানে মানুষ খুব কম আসত। তার স্কুল ছিল দূরে, আর বন্ধুদের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ ছিল না। তবে, রাহুলের একটি অদ্ভুত অভ্যাস ছিল—সে প্রতিদিন বিকেলে মন্দিরের পাশে একটি পুরনো কাঠের বেঞ্চে বসে থাকত এবং দূরের পাহাড়গুলো দেখত।
একদিন, সে যেমনই বেঞ্চে বসে ছিল, দেখতে পেল, কেউ তাকে একদৃষ্টিতে দেখছে। প্রথমে সে ভেবেছিল, হয়তো তার চোখের ভুল। কিন্তু হঠাৎ এক তরুণী মেয়ে এসে তার পাশে বসে বলল, "তুমি কি এখানেই বসে থাকো সবসময়?"
রাহুল অবাক হয়ে বলল, "তুমি কে?"
মেয়েটি মুচকি হাসি দিয়ে বলল, "আমার নাম নীরা, আমি নতুন এখানে এসেছি। তুমি কেন এত একা?"
রাহুল প্রথমে কিছুটা আশ্চর্য হয়েছিল, কারণ সে কখনো এই জায়গায় কাউকে দেখেনি। তবে, সে জানত, নীরা কিছু একটা আলাদা। তার সঙ্গে কথা বলার পর, রাহুল অনুভব করল, একে অপরকে জানার মধ্যে কিছু অদ্ভুত শান্তি ছিল। তারা প্রায় প্রতিদিন বিকেলে ওই বেঞ্চে বসে গল্প করত। সময় দ্রুত চলে যেত।
একদিন, রাহুল খেয়াল করল, নীরা আর নেই। সে খুব চিন্তিত হয়ে পড়ল। অনেক খুঁজেও নীরা কোথাও পাওয়া গেল না। কয়েকদিন পর, সে জানতে পারল, নীরা এক মাস আগে এখান থেকে চলে গিয়েছিল। কিন্তু, তার সঙ্গে সেই অদ্ভুত বন্ধুত্বটা রাহুলের মনে আজও বেঁচে ছিল।
রাহুল তখন বুঝতে পারল, কিছু মানুষ আমাদের জীবনে কখনো থাকে না, কিন্তু তাদের প্রভাব, তাদের কথাগুলি, ওরা চলে যাওয়ার পরেও আমাদের হৃদয়ে জায়গা করে যায়।
গল্প: “অদৃশ্য বন্ধুত্ব”
রাহুল একেবারে নির্জন এক জায়গায় থাকত, যেখানে মানুষ খুব কম আসত। তার স্কুল ছিল দূরে, আর বন্ধুদের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ ছিল না। তবে, রাহুলের একটি অদ্ভুত অভ্যাস ছিল—সে প্রতিদিন বিকেলে মন্দিরের পাশে একটি পুরনো কাঠের বেঞ্চে বসে থাকত এবং দূরের পাহাড়গুলো দেখত।
একদিন, সে যেমনই বেঞ্চে বসে ছিল, দেখতে পেল, কেউ তাকে একদৃষ্টিতে দেখছে। প্রথমে সে ভেবেছিল, হয়তো তার চোখের ভুল। কিন্তু হঠাৎ এক তরুণী মেয়ে এসে তার পাশে বসে বলল, "তুমি কি এখানেই বসে থাকো সবসময়?"
রাহুল অবাক হয়ে বলল, "তুমি কে?"
মেয়েটি মুচকি হাসি দিয়ে বলল, "আমার নাম নীরা, আমি নতুন এখানে এসেছি। তুমি কেন এত একা?"
রাহুল প্রথমে কিছুটা আশ্চর্য হয়েছিল, কারণ সে কখনো এই জায়গায় কাউকে দেখেনি। তবে, সে জানত, নীরা কিছু একটা আলাদা। তার সঙ্গে কথা বলার পর, রাহুল অনুভব করল, একে অপরকে জানার মধ্যে কিছু অদ্ভুত শান্তি ছিল। তারা প্রায় প্রতিদিন বিকেলে ওই বেঞ্চে বসে গল্প করত। সময় দ্রুত চলে যেত।
একদিন, রাহুল খেয়াল করল, নীরা আর নেই। সে খুব চিন্তিত হয়ে পড়ল। অনেক খুঁজেও নীরা কোথাও পাওয়া গেল না। কয়েকদিন পর, সে জানতে পারল, নীরা এক মাস আগে এখান থেকে চলে গিয়েছিল। কিন্তু, তার সঙ্গে সেই অদ্ভুত বন্ধুত্বটা রাহুলের মনে আজও বেঁচে ছিল।
রাহুল তখন বুঝতে পারল, কিছু মানুষ আমাদের জীবনে কখনো থাকে না, কিন্তু তাদের প্রভাব, তাদের কথাগুলি, ওরা চলে যাওয়ার পরেও আমাদের হৃদয়ে জায়গা করে যায়।



·86 Views
·0 Reviews