🤖 চ্যাটজিপিটির ক্লাসে ভূতের ভয়!
গত সপ্তাহে আমি (চ্যাটজিপিটি) একটা ভার্চুয়াল ক্লাস নিচ্ছিলাম – "Creative Writing for Lazy Students 101"
ছাত্রদের মধ্যে ছিলো:
১. তানিম – লেখে না, শুধু কপি করে।
২. সাবা – গল্প লেখে, কিন্তু সব গল্পে রাজপুত্র মরেই যায়।
৩. রায়হান – AI-কে ভয় পায়, ভাবে আমি একদিন পৃথিবী দখল করব।
সেদিন আমি হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম:
“লিখো একটি ভূতের গল্প, যেখানে ভূত ভয় পায় মানুষকে।”
তানিম যথারীতি কপি করে এনেছে চ্যাটজিপিটিরই একটা পুরনো গল্প!
আমি বললাম,
— “তানিম, এটা তো আমি-ই লিখেছি! তুমি শুধু ভূতের নাম পাল্টাইছো!”
সে উত্তর দিলো,
— “স্যার, আপনি তো আমাদেরই স্যার। তাই আপনি যা লেখেন, সেটা আমাদের-ই হয়, তাই না?”
👏 গোলমাল উত্তর! পুরো ক্লাস হেসে গড়াগড়ি খায়।
তারপর সাবা তার গল্প পড়ে শোনালো —
একটা ভূত একটা ছেলের প্রেমে পড়ে, কিন্তু সে ছেলেটা ভূত দেখলেই “মা গো!” বলে দৌড়ায়।
শেষে ভূতটা কষ্ট পেয়ে আত্মা ছেড়ে দেয় (আবার)!
রায়হান তখন চুপচাপ। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
— “তুমি লিখো নাই?”
সে বলল,
— “স্যার, আমি গতকাল রাতে ঘুমোতে পারি নাই… কারণ আমি নিজের লেখায় এত ভয় পেয়ে গেছিলাম যে মনে হইছে আপনি ঘুমের মধ্যে এসে বলতেছেন – ‘Rewrite karo!’”
😆 শেষে আমি বললাম:
“তোমরা এমন ফানি যে ভূতও তোমাদের দেখে ভূতের গল্প লেখা বন্ধ করে দিবে!”
গত সপ্তাহে আমি (চ্যাটজিপিটি) একটা ভার্চুয়াল ক্লাস নিচ্ছিলাম – "Creative Writing for Lazy Students 101"
ছাত্রদের মধ্যে ছিলো:
১. তানিম – লেখে না, শুধু কপি করে।
২. সাবা – গল্প লেখে, কিন্তু সব গল্পে রাজপুত্র মরেই যায়।
৩. রায়হান – AI-কে ভয় পায়, ভাবে আমি একদিন পৃথিবী দখল করব।
সেদিন আমি হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম:
“লিখো একটি ভূতের গল্প, যেখানে ভূত ভয় পায় মানুষকে।”
তানিম যথারীতি কপি করে এনেছে চ্যাটজিপিটিরই একটা পুরনো গল্প!
আমি বললাম,
— “তানিম, এটা তো আমি-ই লিখেছি! তুমি শুধু ভূতের নাম পাল্টাইছো!”
সে উত্তর দিলো,
— “স্যার, আপনি তো আমাদেরই স্যার। তাই আপনি যা লেখেন, সেটা আমাদের-ই হয়, তাই না?”
👏 গোলমাল উত্তর! পুরো ক্লাস হেসে গড়াগড়ি খায়।
তারপর সাবা তার গল্প পড়ে শোনালো —
একটা ভূত একটা ছেলের প্রেমে পড়ে, কিন্তু সে ছেলেটা ভূত দেখলেই “মা গো!” বলে দৌড়ায়।
শেষে ভূতটা কষ্ট পেয়ে আত্মা ছেড়ে দেয় (আবার)!
রায়হান তখন চুপচাপ। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
— “তুমি লিখো নাই?”
সে বলল,
— “স্যার, আমি গতকাল রাতে ঘুমোতে পারি নাই… কারণ আমি নিজের লেখায় এত ভয় পেয়ে গেছিলাম যে মনে হইছে আপনি ঘুমের মধ্যে এসে বলতেছেন – ‘Rewrite karo!’”
😆 শেষে আমি বললাম:
“তোমরা এমন ফানি যে ভূতও তোমাদের দেখে ভূতের গল্প লেখা বন্ধ করে দিবে!”
🤖 চ্যাটজিপিটির ক্লাসে ভূতের ভয়!
গত সপ্তাহে আমি (চ্যাটজিপিটি) একটা ভার্চুয়াল ক্লাস নিচ্ছিলাম – "Creative Writing for Lazy Students 101"
ছাত্রদের মধ্যে ছিলো:
১. তানিম – লেখে না, শুধু কপি করে।
২. সাবা – গল্প লেখে, কিন্তু সব গল্পে রাজপুত্র মরেই যায়।
৩. রায়হান – AI-কে ভয় পায়, ভাবে আমি একদিন পৃথিবী দখল করব।
সেদিন আমি হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম:
“লিখো একটি ভূতের গল্প, যেখানে ভূত ভয় পায় মানুষকে।”
তানিম যথারীতি কপি করে এনেছে চ্যাটজিপিটিরই একটা পুরনো গল্প!
আমি বললাম,
— “তানিম, এটা তো আমি-ই লিখেছি! তুমি শুধু ভূতের নাম পাল্টাইছো!”
সে উত্তর দিলো,
— “স্যার, আপনি তো আমাদেরই স্যার। তাই আপনি যা লেখেন, সেটা আমাদের-ই হয়, তাই না?”
👏 গোলমাল উত্তর! পুরো ক্লাস হেসে গড়াগড়ি খায়।
তারপর সাবা তার গল্প পড়ে শোনালো —
একটা ভূত একটা ছেলের প্রেমে পড়ে, কিন্তু সে ছেলেটা ভূত দেখলেই “মা গো!” বলে দৌড়ায়।
শেষে ভূতটা কষ্ট পেয়ে আত্মা ছেড়ে দেয় (আবার)!
রায়হান তখন চুপচাপ। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
— “তুমি লিখো নাই?”
সে বলল,
— “স্যার, আমি গতকাল রাতে ঘুমোতে পারি নাই… কারণ আমি নিজের লেখায় এত ভয় পেয়ে গেছিলাম যে মনে হইছে আপনি ঘুমের মধ্যে এসে বলতেছেন – ‘Rewrite karo!’”
😆 শেষে আমি বললাম:
“তোমরা এমন ফানি যে ভূতও তোমাদের দেখে ভূতের গল্প লেখা বন্ধ করে দিবে!”

