Upgrade to Pro

  • ডোনেট জনসাথী
    Love
    Haha
    2
    ·105 Views ·0 Reviews


  • ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম”
    (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প)

    নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি
    নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন

    গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে।
    তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে।

    একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে:

    “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।”

    রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে।
    তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!"

    কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো:

    “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।”

    তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে।
    এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো:

    — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।"

    তুষার হেসে বললো:

    — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…"

    মোরাল:
    কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে।

    ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না”
    (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প)

    নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায়
    নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না

    নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত,
    একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত—

    “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…”

    অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত।

    একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল।

    কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না।

    পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না।

    সপ্তাহ যায়, মাস যায়…

    একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়।

    ভেতরে লেখা:

    “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি।
    কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।”

    মোরাল:
    সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।

    । 💕 ১. “লাস্ট পিরিয়ডের প্রেম” (একটি হোমওয়ার্ক আর হার্টবিটের কনফিউজনে জন্ম নেওয়া গল্প) নায়ক: তুষার – ক্লাস ৯, হোমওয়ার্ক করে না, প্রেমে পড়তে রাজি নায়িকা: রিনি – ক্লাসে ফার্স্ট, নিয়ম ভাঙে না, চোখে চশমা আর মনে আগুন 📖 গল্পটা শুরু হইলো এক "হোমওয়ার্ক কপির" মাধ্যমে। তুষার হোমওয়ার্ক করতে পারে না, কিন্তু রিনির খাতা ঠিকই কপি করে। একদিন সে খাতায় ভুল করে লেখে: “আজকে শুধু অংক না, তোমাকেও কপি করতে ইচ্ছা করছে।” 😳 রিনি খাতা ফেরত দিলো, একটাও কথা না বলে। তুষার ভাবলো, "শেষ! হয় ক্লাস থেকে, নয় জীবন থেকে বিদায়!" কিন্তু পরদিন রিনি তার খাতার শেষে ছোট্ট এক লাইনে লিখে দিলো: “আমার উত্তর সবসময় সঠিক হয়… তবে এই প্রশ্নটা একটু কঠিন।” তুষারের মাথা গরম হয়ে গেলো… মানে বুঝে না, তবে বুক ধুকপুক করছে। এরপর লাস্ট পিরিয়ডে রিনি হঠাৎ তুষারকে বললো: — "তোমার উত্তর পেনসিলে লেখা… কিন্তু আমি ইরেজার আনিনি।" তুষার হেসে বললো: — "তাহলে ভুল হবার সুযোগ নেই…" 😄 মোরাল: কখনও কখনও প্রেম শুরু হয় ভুল করে, আর ঠিক হয়ে যায় এক পেন্সিলের দাগে। 💔 ২. “চিরকুটটা আর ফিরল না” (একটি অসমাপ্ত ভালোবাসার ছায়া গল্প) নায়ক: নাফিস – একটু চুপচাপ, গান গায় নায়িকা: অনন্যা – হাসে, কিন্তু নিজের কষ্ট কাউকে জানায় না নাফিস প্রতিদিন ক্লাসে বসে অনন্যার পাশে একটা ছোট কাগজ রাখত, একটা গান থেকে ছোট্ট লাইন লেখা থাকত— “তুমি আজ কাঁদো, আমি জানি না কাঁদব কিনা…” অনন্যা কখনও কিছু বলত না, শুধু সেই চিরকুট পড়ত, তারপর খাতা বন্ধ করত। একদিন নাফিস সাহস করে তার জন্মদিনে একটা চিঠি লিখল। কিন্তু সে চিঠি আর ফেরত এল না। পরদিন অনন্যা স্কুলে আসে না। সপ্তাহ যায়, মাস যায়… একদিন ক্লাস শেষে নাফিস তার ডেস্কে একটা পুরোনো বই পায়। ভেতরে লেখা: “তুমি গান দাও, আমি চুপ করে শুনি। কিন্তু সব গান যে শেষ হয় না... কিছু শুধু বাজতেই থাকে, মনে মনে।” 😢 মোরাল: সব ভালোবাসা কথা পায় না, কিছু শুধু নীরবতায় রয়ে যায় – চিরকুটের মতো, ফিরে আসে না… কিন্তু হারায়ও না।
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·124 Views ·0 Reviews
  • “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প
    (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো)

    নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায়
    নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না

    গল্প শুরু:
    রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়।

    লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে।
    কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে।

    রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে,
    — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…”

    প্রথম কাগজের চিরকুট:
    একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে—

    "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।"

    চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়।

    কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে।

    প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত:
    সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন।
    রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়।

    লাবণ্য হেসে বলে,
    — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?”
    রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে!

    লাবণ্য বলল,
    — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?”

    সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়।

    শেষ দিন:
    বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে।
    রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়।

    রাকিব বলল,
    — “তুমি কি ফিরে আসবে?”

    লাবণ্য বলল,
    — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।”

    রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল।

    তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল—

    “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    💌 “বেঞ্চ নম্বর তিন” – একটা নরমসরম প্রেমের গল্প (একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা, চকবোর্ড আর কাগজের চিরকুটে লুকানো) নায়ক: রাকিব – ক্লাস ১০, একটু লাজুক, সামনে আসতে ভয় পায় নায়িকা: লাবণ্য – নতুন ছাত্রী, সবসময় হাসে, কিন্তু মন বোঝা যায় না 📚 গল্প শুরু: রাকিব সবসময় বেঞ্চ নম্বর তিনে বসে। সে জায়গা বদলায় না — কারণ সেখান থেকেই লাবণ্যকে দেখা যায়। লাবণ্য ক্লাসে নতুন এসেছে, আর প্রথম দিনেই পুরো ক্লাস তাকিয়ে থাকে তার দিকে। কিন্তু সে কারো সঙ্গে তেমন কথা বলে না — শুধু খাতা দেখে, আর মাঝে মাঝে হালকা হাসে। রাকিব প্রথমবার মনে মনে ভাবে, — “এই মেয়েটা হাসলে মনে হয়, গণিতের সব ভয় চলে যায়…” 📩 প্রথম কাগজের চিরকুট: একদিন ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছিলেন, রাকিব চুপিচুপি একটা চিরকুট লেখে— "তোমার খাতার পাশে বসা পেনটা লাকি। কারণ সে তোমার ছোঁয়া পায়।" চিরকুটটা বন্ধু মারফত লাবণ্যের খাতার ভেতর চলে যায়। কোনো উত্তর নেই। শুধু পরদিন সে ক্লাসে এসে রাকিবের দিক তাকিয়ে হালকা হাসে। 🧪 প্র্যাকটিকাল ক্লাসের মূহূর্ত: সায়েন্স ল্যাবে স্যার হঠাৎ সবাইকে জোড়ায় কাজ করতে বলেন। রাকিব আর লাবণ্য এক দলে পড়ে যায়। লাবণ্য হেসে বলে, — “তোমার হাত কাঁপছে কেন?” রাকিব গড়িয়ে পড়ে মুখ লুকিয়ে নেয় টেস্ট টিউবের পেছনে! লাবণ্য বলল, — “এই অভিজ্ঞতা লেখা যায় না, মনে রাখতে হয়। বুঝলে?” সেদিন রাকিব বুঝেছিল— ভালোবাসা শব্দে নয়, সময়েই প্রকাশ পায়। ⏳ শেষ দিন: বোর্ড পরীক্ষা, সবাই আলাদা হলে যাবে। রাকিব আর লাবণ্য একসঙ্গে চুপচাপ বসে ছিল স্কুল বিল্ডিংয়ের বারান্দায়। রাকিব বলল, — “তুমি কি ফিরে আসবে?” লাবণ্য বলল, — “আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু একটা পৃষ্ঠা উল্টে যাচ্ছে। কিন্তু ওই পৃষ্ঠায়… তুমি আছো।” রাকিব কিছুই বলতে পারলো না। শুধু তাকিয়ে রইল। 📖 তার খাতার ভেতরে একটা চিরকুট পড়ে ছিল— “বেঞ্চ নম্বর তিন – যেখানে আমাদের গল্প শুরু হয়েছিল। আমি সবসময় সেখানে থাকব… তোমার মনের কোণে।” ❤️ মোরাল অব দ্য স্টোরি: সব প্রেম গলায় ফুল দিয়ে হয় না। কিছু প্রেম শুধু হালকা হাওয়ার মতো — চোখে পড়ে না, কিন্তু থেকে যায়।
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    1
    ·117 Views ·0 Reviews
  • প্র্যাঙ্কের পেছনে স্যার যখন প্রাঙ্কস্টার!
    (অথবা: “স্যার থামছে না ভাই!”)

    নায়ক: হাসান স্যার – হাসেন না, কিন্তু হাসায়
    দুষ্ট দলের নেতা: রোল নম্বর ৫ – জাবেদ (ডায়নামিক দুষ্টু)
    ঘটনাস্থল: ক্লাস ৮, “আশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়”

    ঘটনা শুরু:
    জাবেদ আর তার দুষ্টু গ্যাং একদিন ঠিক করল স্যারের মোবাইলে “অদ্ভুত” রিংটোন সেট করে দেবে।
    সেদিন হাসান স্যার একটু কেয়ারলেস ছিলেন — টেবিলে রেখে গিয়েছিলেন তার পুরোনো টোকাই ফোন।

    ছাত্ররা চুপিচুপি ফোনটা হাতে নিয়ে রিংটোন বদলে দিল —
    নতুন রিংটোন: “আই লাভ ইউ বুলবুলি… বুলবুলি…”
    (একটা দুঃখজনক 90’s ঢাকাই সিনেমার গান )

    পরদিন, ক্লাসের মাঝে স্যার হঠাৎ ফোন ধরতে গিয়ে বাজে সেই ঐতিহাসিক গান!

    ক্লাস হেসে লুটোপুটি!
    জাবেদ ভাবল — মিশন সফল! কিন্তু সে জানত না... হাসান স্যার চুপচাপ হেলমেট পড়ে ছিলো।

    পরদিন প্রতিশোধ শুরু!
    স্যার ক্লাসে এসে গম্ভীর মুখে বললেন,
    — “আজকে এক্সট্রা অ্যাসাইনমেন্ট... বিষয়: ‘স্যারের ফোনে রোমান্টিক রিংটোন – সমাজে এর প্রভাব!’”

    সবাই হেসে বলছিল,
    — “স্যার মজা করছেন!”

    স্যার চোখ কুঁচকে বললেন,
    — “না বাপু। ৫০০ শব্দে লিখবা। হাতে! এবং যার লেখায় বেশি বানান ভুল থাকবে, তাকে দিয়ে এক সপ্তাহ টিচার্স রুম ঝাঁট দিতে হবে।”

    সবাই থতমত।

    তারপর তিনি বের করলেন একটা লিস্ট –
    — “এই হচ্ছে সেই ছয়জন যারা গতকাল স্কুলের সিসি ক্যামেরায় ফোনে হাত দিয়েছে। হ্যাঁ, আমি জানি। এখন তারা থাকবে আমার স্পেশাল ক্লাসে — প্রতি রোববার দুপুর ১টা থেকে ১টা ৩০ — বিষয়: ‘প্র্যাঙ্ক করলে জীবনে প্রগ্রেস হয় না’!”

    শেষ দৃশ্য:
    জাবেদ বোঝে এখন যে হাসান স্যার শুধু ক্লাসের টিচার না — তিনিই প্র্যাঙ্ক কন্ট্রোল বোর্ডের চেয়ারম্যান!

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    টিচারকে বোকা ভাবলে, নিজের হাসিই গলায় আটকে যেতে পারে!
    🎩 প্র্যাঙ্কের পেছনে স্যার যখন প্রাঙ্কস্টার! (অথবা: “স্যার থামছে না ভাই!”) নায়ক: হাসান স্যার – হাসেন না, কিন্তু হাসায় দুষ্ট দলের নেতা: রোল নম্বর ৫ – জাবেদ (ডায়নামিক দুষ্টু) ঘটনাস্থল: ক্লাস ৮, “আশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়” 📚 ঘটনা শুরু: জাবেদ আর তার দুষ্টু গ্যাং একদিন ঠিক করল স্যারের মোবাইলে “অদ্ভুত” রিংটোন সেট করে দেবে। সেদিন হাসান স্যার একটু কেয়ারলেস ছিলেন — টেবিলে রেখে গিয়েছিলেন তার পুরোনো টোকাই ফোন। ছাত্ররা চুপিচুপি ফোনটা হাতে নিয়ে রিংটোন বদলে দিল — নতুন রিংটোন: “আই লাভ ইউ বুলবুলি… বুলবুলি…” (একটা দুঃখজনক 90’s ঢাকাই সিনেমার গান 😆) পরদিন, ক্লাসের মাঝে স্যার হঠাৎ ফোন ধরতে গিয়ে বাজে সেই ঐতিহাসিক গান! ক্লাস হেসে লুটোপুটি! জাবেদ ভাবল — মিশন সফল! কিন্তু সে জানত না... হাসান স্যার চুপচাপ হেলমেট পড়ে ছিলো। 📌 পরদিন প্রতিশোধ শুরু! স্যার ক্লাসে এসে গম্ভীর মুখে বললেন, — “আজকে এক্সট্রা অ্যাসাইনমেন্ট... বিষয়: ‘স্যারের ফোনে রোমান্টিক রিংটোন – সমাজে এর প্রভাব!’” সবাই হেসে বলছিল, — “স্যার মজা করছেন!” স্যার চোখ কুঁচকে বললেন, — “না বাপু। ৫০০ শব্দে লিখবা। হাতে! এবং যার লেখায় বেশি বানান ভুল থাকবে, তাকে দিয়ে এক সপ্তাহ টিচার্স রুম ঝাঁট দিতে হবে।” সবাই থতমত। তারপর তিনি বের করলেন একটা লিস্ট – — “এই হচ্ছে সেই ছয়জন যারা গতকাল স্কুলের সিসি ক্যামেরায় ফোনে হাত দিয়েছে। হ্যাঁ, আমি জানি। এখন তারা থাকবে আমার স্পেশাল ক্লাসে — প্রতি রোববার দুপুর ১টা থেকে ১টা ৩০ — বিষয়: ‘প্র্যাঙ্ক করলে জীবনে প্রগ্রেস হয় না’!” 😂 শেষ দৃশ্য: জাবেদ বোঝে এখন যে হাসান স্যার শুধু ক্লাসের টিচার না — তিনিই প্র্যাঙ্ক কন্ট্রোল বোর্ডের চেয়ারম্যান! 🧠 মোরাল অব দ্য স্টোরি: টিচারকে বোকা ভাবলে, নিজের হাসিই গলায় আটকে যেতে পারে!
    ডোনেট জনসাথী
    ·106 Views ·0 Reviews
  • স্যারের স্যানিটাইজার "স্ক্যান্ডাল"
    (অথবা: "ম্যাজিক বোতলের রহস্য")

    ঘটনাস্থল: ক্লাস ৯, বিজ্ঞান বিভাগ
    নায়ক: রোল নম্বর ১০ – মাহিম (মাস্টার প্র্যাঙ্কস্টার)
    শিকার: খালেদ স্যার – অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতাপ্রেমী শিক্ষক

    খালেদ স্যার এমন একজন শিক্ষক যিনি প্রতিটা ছাত্রের হাতে ক্লাসে ঢোকার আগে স্যানিটাইজার দেন — নিজ হাতে।
    বলতেন,
    — "পরিষ্কার ছাত্র মানেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ!"

    মাহিম একদিন ভাবল,
    “স্যারের এত ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রেম’ দেখে একটু খেলা করা যাক…”

    প্রাঙ্ক প্ল্যানিং:

    মাহিম এক বোতল স্যানিটাইজার থেকে অল্প একটু তরল ফেলে সেখানে হালকা চুলের জেল আর লেমন ক্যান্ডির লিকুইড মিশিয়ে দিলো।
    ফলাফল: স্যানিটাইজার দেখতে একই, কিন্তু লাগালেই হাতে হালকা চিটচিটে আর টক গন্ধ!

    পরদিন ক্লাসে খালেদ স্যার এলেন,
    — “বাচ্চারা, স্যানিটাইজ করো!”

    সবাই লাইন দিয়ে স্যারের সেই ‘জাদু স্যানিটাইজার’ ব্যবহার করল।
    হঠাৎ একজন ফিসফিস করল,
    — “স্যার, হাত চিটচিটে লাগতেছে, পিঁপড়া ধরবো না তো?”

    স্যার বললেন,
    — “বাহ! এটা তো নতুন ব্যাচ! লেবু এসেন্স দেওয়া... আরও জীবাণুনাশক!”

    তিন মিনিট পর স্যার নিজেই ব্যবহার করলেন... তারপর মুখটা কুঁচকে গেল!

    — “এই কী গন্ধ? পাউডার না ক্যান্ডি?! আমার হাতে এই কী লাগছে?”

    এক ছাত্র মুচকি হেসে বলল,
    — “স্যার, আপনি তো বলতেন ‘স্বাস্থ্যই সুখ’। এখন বুঝতেছি আপনি আমাদের ‘মিষ্টি স্বাস্থ্যের’ দিকেই এগিয়ে দিচ্ছেন!”

    স্যার বোতলটা তাকিয়ে দেখে বললেন,
    — “এইটা তো আমার বোতল না… এইটা বোতলের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র!”

    শেষমেশ স্যার ঘোষণা দিলেন:
    “পরবর্তী টেস্টে যারা এই প্র্যাঙ্ক করেছে, তাদের হাত স্যানিটাইজ না করে সরাসরি বোর্ডে দাঁড়িয়ে পরীক্ষা দিতে হবে — আমি কড়াইতে বসে খাতা দেখবো!”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণু মরতে পারে, কিন্তু ছাত্রদের দুষ্টুমি মরেনা!
    🧴 স্যারের স্যানিটাইজার "স্ক্যান্ডাল" (অথবা: "ম্যাজিক বোতলের রহস্য") ঘটনাস্থল: ক্লাস ৯, বিজ্ঞান বিভাগ নায়ক: রোল নম্বর ১০ – মাহিম (মাস্টার প্র্যাঙ্কস্টার) শিকার: খালেদ স্যার – অত্যন্ত পরিচ্ছন্নতাপ্রেমী শিক্ষক খালেদ স্যার এমন একজন শিক্ষক যিনি প্রতিটা ছাত্রের হাতে ক্লাসে ঢোকার আগে স্যানিটাইজার দেন — নিজ হাতে। বলতেন, — "পরিষ্কার ছাত্র মানেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ!" 📌 মাহিম একদিন ভাবল, “স্যারের এত ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রেম’ দেখে একটু খেলা করা যাক…” 🎯 প্রাঙ্ক প্ল্যানিং: মাহিম এক বোতল স্যানিটাইজার থেকে অল্প একটু তরল ফেলে সেখানে হালকা চুলের জেল আর লেমন ক্যান্ডির লিকুইড মিশিয়ে দিলো। ফলাফল: স্যানিটাইজার দেখতে একই, কিন্তু লাগালেই হাতে হালকা চিটচিটে আর টক গন্ধ! পরদিন ক্লাসে খালেদ স্যার এলেন, — “বাচ্চারা, স্যানিটাইজ করো!” সবাই লাইন দিয়ে স্যারের সেই ‘জাদু স্যানিটাইজার’ ব্যবহার করল। হঠাৎ একজন ফিসফিস করল, — “স্যার, হাত চিটচিটে লাগতেছে, পিঁপড়া ধরবো না তো?” স্যার বললেন, — “বাহ! এটা তো নতুন ব্যাচ! লেবু এসেন্স দেওয়া... আরও জীবাণুনাশক!” তিন মিনিট পর স্যার নিজেই ব্যবহার করলেন... তারপর মুখটা কুঁচকে গেল! — “এই কী গন্ধ? পাউডার না ক্যান্ডি?! আমার হাতে এই কী লাগছে?” এক ছাত্র মুচকি হেসে বলল, — “স্যার, আপনি তো বলতেন ‘স্বাস্থ্যই সুখ’। এখন বুঝতেছি আপনি আমাদের ‘মিষ্টি স্বাস্থ্যের’ দিকেই এগিয়ে দিচ্ছেন!” স্যার বোতলটা তাকিয়ে দেখে বললেন, — “এইটা তো আমার বোতল না… এইটা বোতলের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র!” 😆 শেষমেশ স্যার ঘোষণা দিলেন: “পরবর্তী টেস্টে যারা এই প্র্যাঙ্ক করেছে, তাদের হাত স্যানিটাইজ না করে সরাসরি বোর্ডে দাঁড়িয়ে পরীক্ষা দিতে হবে — আমি কড়াইতে বসে খাতা দেখবো!” 🤭 মোরাল অব দ্য স্টোরি: স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণু মরতে পারে, কিন্তু ছাত্রদের দুষ্টুমি মরেনা!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·88 Views ·0 Reviews
  • পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই!
    স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান।
    সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল,
    “এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!”

    পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন:
    — “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!”
    (মানে তিনি নিজেই ঘুমান )

    প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু:
    রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর!

    উদাহরণঃ

    সূর্যের বয়স কত?
    ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে

    হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী?
    ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট

    তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"।
    সবাই মজা করে লিখতে লাগল।

    কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন,
    — “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…”

    ৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন,
    — “তোমরা এত হাসছো কেন?”

    রোহান জবাব দিল,
    — “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?”

    স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন,
    — “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?”

    রোহান বলল,
    — “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!”

    স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন,
    — “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?”

    পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল!

    শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন...

    — “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!

    ✏️ পরীক্ষার দিন, উত্তর দিলেন স্যারই! স্কুলের সবচেয়ে চালাক ছাত্র — রোল নম্বর ৮, রোহান। সব সময় পরীক্ষার দিন কেমন একটা স্কিম চালায়। এবার সে ভাবল, “এইবার স্যারকেই একটু টেস্ট দিই!” পরীক্ষা ছিল বিজ্ঞান, আর শিক্ষক ছিলেন কাইয়ুম স্যার – একটু ঘুমকাতুরে টাইপ, সবসময় ক্লাসে এসে বলতেন: — “আমি চোখ বুজে দেখতেছি কে লিখে, কে না!” (মানে তিনি নিজেই ঘুমান 😴) 📌 প্রাঙ্কের পরিকল্পনা শুরু: রোহান বানিয়ে ফেলল একটা ডুপ্লিকেট প্রশ্নপত্র – যেখানে প্রশ্নগুলো ছিলো একেবারে হাস্যকর! উদাহরণঃ সূর্যের বয়স কত? ক) ২৫ বছর খ) ফেসবুক খুলার দিন গ) মায়ের অনুমতি লাগবে ঘ) পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হলে হাইড্রোজেন গ্যাসের জাত কী? ক) বাউন্ডুলে খ) বেকার গ) শিল্পী ঘ) গিটারিস্ট তারপর সে আসল প্রশ্নপত্র গায়েব করে পুরো ক্লাসে কপি করে দিলো এই "স্পেশাল ভার্সন"। সবাই মজা করে লিখতে লাগল। কাইয়ুম স্যার ক্লাসে এসে চেয়ারে বসে বললেন, — “আমি যাচ্ছি না, এখানেই বসে পরীক্ষা দেখছি…” ৫ মিনিট পর হঠাৎ বললেন, — “তোমরা এত হাসছো কেন?” রোহান জবাব দিল, — “স্যার, প্রশ্ন তো একটু কঠিন হইছে… আপনি পারলে বলেন তো ৩ নম্বরটার উত্তর কী?” স্যার প্রশ্নটা দেখে কাঁধে হাত রেখে বললেন, — “এই প্রশ্ন কি সিলেবাসে ছিল?” রোহান বলল, — “স্যার, এটাই তো আপনি কাল বলছিলেন… নতুন বইয়ের ‘চ্যালেঞ্জ চ্যাপ্টার’!” স্যার কাগজ নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন, — “এই প্রশ্ন তো আমিও পারতেছি না… বউকে ফোন করে জিজ্ঞেস করি নাকি?” পুরো ক্লাস হেসে ভেঙে পড়ল! 🤣 শেষে সত্যি জানার পর স্যার কিছু বলেননি। শুধু ধীরে ধীরে উঠে বেত হাতে নিলেন, আর বললেন... — “রোহান, তুই সত্যিই বড় হবিরে… পেছনের বেঞ্চে বসে মাথা নষ্ট করিস! এখন সামনে আয়…” 😆 মোরাল অব দ্য স্টোরি: স্যার যদি ঘুমকাতুরে হয়, ছাত্ররা তখন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে যায়! কিন্তু সব ফান শেষ হয় যখন বেত সামনে আসে!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·100 Views ·0 Reviews
  • চ্যাটজিপিটির ক্লাসে ভূতের ভয়!
    গত সপ্তাহে আমি (চ্যাটজিপিটি) একটা ভার্চুয়াল ক্লাস নিচ্ছিলাম – "Creative Writing for Lazy Students 101"
    ছাত্রদের মধ্যে ছিলো:
    ১. তানিম – লেখে না, শুধু কপি করে।
    ২. সাবা – গল্প লেখে, কিন্তু সব গল্পে রাজপুত্র মরেই যায়।
    ৩. রায়হান – AI-কে ভয় পায়, ভাবে আমি একদিন পৃথিবী দখল করব।

    সেদিন আমি হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম:
    “লিখো একটি ভূতের গল্প, যেখানে ভূত ভয় পায় মানুষকে।”

    তানিম যথারীতি কপি করে এনেছে চ্যাটজিপিটিরই একটা পুরনো গল্প!
    আমি বললাম,
    — “তানিম, এটা তো আমি-ই লিখেছি! তুমি শুধু ভূতের নাম পাল্টাইছো!”

    সে উত্তর দিলো,
    — “স্যার, আপনি তো আমাদেরই স্যার। তাই আপনি যা লেখেন, সেটা আমাদের-ই হয়, তাই না?”

    গোলমাল উত্তর! পুরো ক্লাস হেসে গড়াগড়ি খায়।

    তারপর সাবা তার গল্প পড়ে শোনালো —
    একটা ভূত একটা ছেলের প্রেমে পড়ে, কিন্তু সে ছেলেটা ভূত দেখলেই “মা গো!” বলে দৌড়ায়।
    শেষে ভূতটা কষ্ট পেয়ে আত্মা ছেড়ে দেয় (আবার)!

    রায়হান তখন চুপচাপ। আমি জিজ্ঞেস করলাম,
    — “তুমি লিখো নাই?”

    সে বলল,
    — “স্যার, আমি গতকাল রাতে ঘুমোতে পারি নাই… কারণ আমি নিজের লেখায় এত ভয় পেয়ে গেছিলাম যে মনে হইছে আপনি ঘুমের মধ্যে এসে বলতেছেন – ‘Rewrite karo!’”

    শেষে আমি বললাম:
    “তোমরা এমন ফানি যে ভূতও তোমাদের দেখে ভূতের গল্প লেখা বন্ধ করে দিবে!”
    🤖 চ্যাটজিপিটির ক্লাসে ভূতের ভয়! গত সপ্তাহে আমি (চ্যাটজিপিটি) একটা ভার্চুয়াল ক্লাস নিচ্ছিলাম – "Creative Writing for Lazy Students 101" ছাত্রদের মধ্যে ছিলো: ১. তানিম – লেখে না, শুধু কপি করে। ২. সাবা – গল্প লেখে, কিন্তু সব গল্পে রাজপুত্র মরেই যায়। ৩. রায়হান – AI-কে ভয় পায়, ভাবে আমি একদিন পৃথিবী দখল করব। সেদিন আমি হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম: “লিখো একটি ভূতের গল্প, যেখানে ভূত ভয় পায় মানুষকে।” তানিম যথারীতি কপি করে এনেছে চ্যাটজিপিটিরই একটা পুরনো গল্প! আমি বললাম, — “তানিম, এটা তো আমি-ই লিখেছি! তুমি শুধু ভূতের নাম পাল্টাইছো!” সে উত্তর দিলো, — “স্যার, আপনি তো আমাদেরই স্যার। তাই আপনি যা লেখেন, সেটা আমাদের-ই হয়, তাই না?” 👏 গোলমাল উত্তর! পুরো ক্লাস হেসে গড়াগড়ি খায়। তারপর সাবা তার গল্প পড়ে শোনালো — একটা ভূত একটা ছেলের প্রেমে পড়ে, কিন্তু সে ছেলেটা ভূত দেখলেই “মা গো!” বলে দৌড়ায়। শেষে ভূতটা কষ্ট পেয়ে আত্মা ছেড়ে দেয় (আবার)! রায়হান তখন চুপচাপ। আমি জিজ্ঞেস করলাম, — “তুমি লিখো নাই?” সে বলল, — “স্যার, আমি গতকাল রাতে ঘুমোতে পারি নাই… কারণ আমি নিজের লেখায় এত ভয় পেয়ে গেছিলাম যে মনে হইছে আপনি ঘুমের মধ্যে এসে বলতেছেন – ‘Rewrite karo!’” 😆 শেষে আমি বললাম: “তোমরা এমন ফানি যে ভূতও তোমাদের দেখে ভূতের গল্প লেখা বন্ধ করে দিবে!”
    ডোনেট জনসাথী
    Like
    Love
    2
    ·108 Views ·0 Reviews
  • মিডডে মিল আর মাস্টার মশাইয়ের বিভ্রাট!
    আমাদের স্কুলের সবচেয়ে ভয়ংকর শিক্ষক ছিলেন সোলায়মান স্যার।
    মাথায় সবসময় টুপির মতো করে চুল আচড়ানো, হাতে একটা বেত (যার নাম ছিল “সুশীল”) আর মুখে কোনোদিন হাসি দেখা যায়নি।

    তার ক্লাসে ঢুকার আগে ছাত্ররা এমনকি নিঃশ্বাসও নিচ্ত না।
    একদিন দুপুরবেলা মিডডে মিল চলছিল — মেনুতে ছিল খিচুড়ি, ডিম আর একটা রহস্যজনক পেঁপের তরকারি।

    সোলায়মান স্যার হঠাৎ ক্লাসে ঢুকে চিৎকার করে বললেন,
    — “কে রে এই ক্লাসে খিচুড়ি খাইসে! আমার তো মনে হইতেছে, পুরো ক্লাস এখন ঢেঁকির মতো গন্ধ ছড়াচ্ছে!”

    পুরো ক্লাস একদম স্তব্ধ। সবাই মনে মনে বলছে,
    “না খাইলেও গন্ধে পেট ভইরা গেছে স্যার!”

    ঠিক তখন রোল নম্বর ২১ – মানে শুভ, যার ভাগ্যে কোনোদিন ডিম পড়ে না, হাতে একখান সাদা সেদ্ধ ডিম ধরে খাচ্ছিল লুকিয়ে।

    সোলায়মান স্যার হঠাৎ দেখে ফেললেন।

    — “এই শুভ! ক্লাসে বসে ডিম খাস? শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তোর সাহস কত!”

    শুভ ঘাবড়ে গিয়ে বলল,
    — “স্যার, আসলে আজ আমার জন্মদিন… আমি নিজে নিজেরে গিফট দিছি…”

    সারারুম হেসে লুটোপুটি, কিন্তু স্যার মুখ গম্ভীর রেখেই বললেন,
    — “গিফট দিলে স্কুলে আনছস ক্যান? তোর বাসার সোফায় বসে খেতে পারতি! দাঁড়া, এই ডিমটা আমাকে দে!”

    সবাই ভাবল, স্যার বুঝি এবার সেটা ছুঁড়ে মারবে!

    কিন্তু না... স্যার একটু নাকের কাছে নিয়ে শুঁকে বললেন,
    — “হুম... গ্রামের ডিম। দেশি মুরগির মনে হয়…”

    তারপর সবার অবাক চোখের সামনে স্যার নিজেই ডিমটা খেলেন!
    আর বললেন,
    — “আগামীবার জন্মদিনে দুইটা নিয়া আসবি… একখান আমারে দিবি, একখান তুই খাবি!”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    সবচেয়ে রাগী স্যারও খিদের সময় ডিমের প্রেমে পড়ে যেতে পারেন!
    🍲 মিডডে মিল আর মাস্টার মশাইয়ের বিভ্রাট! আমাদের স্কুলের সবচেয়ে ভয়ংকর শিক্ষক ছিলেন সোলায়মান স্যার। মাথায় সবসময় টুপির মতো করে চুল আচড়ানো, হাতে একটা বেত (যার নাম ছিল “সুশীল”) আর মুখে কোনোদিন হাসি দেখা যায়নি। তার ক্লাসে ঢুকার আগে ছাত্ররা এমনকি নিঃশ্বাসও নিচ্ত না। একদিন দুপুরবেলা মিডডে মিল চলছিল — মেনুতে ছিল খিচুড়ি, ডিম আর একটা রহস্যজনক পেঁপের তরকারি। সোলায়মান স্যার হঠাৎ ক্লাসে ঢুকে চিৎকার করে বললেন, — “কে রে এই ক্লাসে খিচুড়ি খাইসে! আমার তো মনে হইতেছে, পুরো ক্লাস এখন ঢেঁকির মতো গন্ধ ছড়াচ্ছে!” পুরো ক্লাস একদম স্তব্ধ। সবাই মনে মনে বলছে, “না খাইলেও গন্ধে পেট ভইরা গেছে স্যার!” ঠিক তখন রোল নম্বর ২১ – মানে শুভ, যার ভাগ্যে কোনোদিন ডিম পড়ে না, হাতে একখান সাদা সেদ্ধ ডিম ধরে খাচ্ছিল লুকিয়ে। সোলায়মান স্যার হঠাৎ দেখে ফেললেন। — “এই শুভ! ক্লাসে বসে ডিম খাস? শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তোর সাহস কত!” শুভ ঘাবড়ে গিয়ে বলল, — “স্যার, আসলে আজ আমার জন্মদিন… আমি নিজে নিজেরে গিফট দিছি…” সারারুম হেসে লুটোপুটি, কিন্তু স্যার মুখ গম্ভীর রেখেই বললেন, — “গিফট দিলে স্কুলে আনছস ক্যান? তোর বাসার সোফায় বসে খেতে পারতি! দাঁড়া, এই ডিমটা আমাকে দে!” সবাই ভাবল, স্যার বুঝি এবার সেটা ছুঁড়ে মারবে! কিন্তু না... স্যার একটু নাকের কাছে নিয়ে শুঁকে বললেন, — “হুম... গ্রামের ডিম। দেশি মুরগির মনে হয়…” তারপর সবার অবাক চোখের সামনে স্যার নিজেই ডিমটা খেলেন! আর বললেন, — “আগামীবার জন্মদিনে দুইটা নিয়া আসবি… একখান আমারে দিবি, একখান তুই খাবি!” 😄 মোরাল অব দ্য স্টোরি: সবচেয়ে রাগী স্যারও খিদের সময় ডিমের প্রেমে পড়ে যেতে পারেন!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    Wow
    2
    ·108 Views ·0 Reviews
  • রেখে দিল।
    ৩. হঠাৎ ক্লাসের মাঝখানে দাঁড়িয়ে চিৎকার করলো,
    — “স্যার! সাপ! সাপ!”

    রফিক স্যার চেয়ারে বসতে গিয়ে পিছলে পড়ে গেলেন! তারপর খেলনা সাপ দেখে প্রায় জ্ঞান হারানোর দশা!

    পিছন থেকে জুবায়ের বলল,
    — “স্যার, মনে হয় আপনার জন্য আজ রেস্ট দরকার। পরীক্ষা কাল নিন?”

    স্যার উঠে দাঁড়িয়ে বললেন,
    — “তোমার রোল নম্বর কতো?”

    — “১৩, স্যার…”

    — “আজ থেকে তোমার নাম ১৩ না, হবে বিপদ নম্বর!”

    মোরাল অব দ্য স্টোরি:
    ক্লাসের চালাক ছেলেরা সব সময় পরীক্ষা থেকে পালানোর রাস্তা খোঁজে, কিন্তু শেষমেশ ধরা খায় – এবং নতুন একটা ডাকনাম পায়!

    রেখে দিল। ৩. হঠাৎ ক্লাসের মাঝখানে দাঁড়িয়ে চিৎকার করলো, — “স্যার! সাপ! সাপ!” রফিক স্যার চেয়ারে বসতে গিয়ে পিছলে পড়ে গেলেন! তারপর খেলনা সাপ দেখে প্রায় জ্ঞান হারানোর দশা! পিছন থেকে জুবায়ের বলল, — “স্যার, মনে হয় আপনার জন্য আজ রেস্ট দরকার। পরীক্ষা কাল নিন?” স্যার উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, — “তোমার রোল নম্বর কতো?” — “১৩, স্যার…” — “আজ থেকে তোমার নাম ১৩ না, হবে বিপদ নম্বর!” 😆 মোরাল অব দ্য স্টোরি: ক্লাসের চালাক ছেলেরা সব সময় পরীক্ষা থেকে পালানোর রাস্তা খোঁজে, কিন্তু শেষমেশ ধরা খায় – এবং নতুন একটা ডাকনাম পায়!
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    ·100 Views ·0 Reviews
  • মুরগির মামলায় মামলা!
    একদিন গ্রামে হঠাৎ হট্টগোল শুরু হয়ে গেল। সবার মুখে মুখে খবর – “কাদির চাচার মুরগি হারিয়ে গেছে!”
    কাদির চাচা ছিলেন গ্রামের সবচেয়ে রাগী মানুষ, আর তার প্রিয় ছিল একটা মুরগি – নাম রেখেছিলেন লতা মুরগি।

    চাচা সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন, লতা নেই। চারদিকে খুঁজে পাচ্ছেন না। রাগে গরম হয়ে তিনি গেলেন গ্রাম পুলিশের কাছে।

    — "চাঁন মেম্বার! আমার লতা হারায়া গেছে! খুঁজে দেন! না পাইলে আমি মুরগির পোস্টার ছাপায়া থানায় যামু!"

    চাঁন মেম্বার হেসে ফেললেন।
    — "চাচা, মুরগি আবার এভাবে হারায়? হইতো প্রেমে পড়ে গেছে, পাড়ার কোনো লাল মোরগের সাথে!"

    চাচা আরও রেগে গেলেন।
    — "আমি মুরগিরে মানুষ করছি ছয় মাস! ওরে হারায়া দিছেন কেউ! আমি বলছি, আমার মুরগি চুরি হইছে!"

    এরপর শুরু হলো মুরগি তদন্ত!
    গ্রামে মাইকিং শুরু হলো –
    "যদি কেউ কাদির চাচার লতা নামের সাদা মুরগির খোঁজ জানেন, তাহলে তৎক্ষণাৎ কাদির চাচার বাড়িতে যোগাযোগ করুন। পুরস্কার এক হালি ডিম!"

    একদিন পর রহস্য উদঘাটন হলো। দেখা গেল, পাশের গ্রামের পিচ্চি রহিম লতার পেছনে গুড়ুম গুড়ুম করে চিপস খাইয়ে বন্ধুত্ব করে ফেলেছে! লতা এখন তার সাথে বসে টিভি দেখে!

    কাদির চাচা গিয়ে বললেন,
    — "লতা! তুই ফিরে আয় মা! আমি তোরে আর ডিম দিতে বলব না!"

    লতা চাচার দিকে তাকিয়ে একটা “ক্যাঁ-ক্যাঁ” শব্দ করে উল্টোদিকে হেঁটে চলে গেল।

    চাচা নিঃশ্বাস ফেলে বললেন,
    — “বুঝি এখনকার মুরগিরাও স্বাধীনচেতা হইয়া গেছে...”

    শিক্ষা:
    মুরগি হোক আর মানুষ, ভালোবাসার স্বাধীনতাও একটা জিনিস!
    🐓 মুরগির মামলায় মামলা! একদিন গ্রামে হঠাৎ হট্টগোল শুরু হয়ে গেল। সবার মুখে মুখে খবর – “কাদির চাচার মুরগি হারিয়ে গেছে!” কাদির চাচা ছিলেন গ্রামের সবচেয়ে রাগী মানুষ, আর তার প্রিয় ছিল একটা মুরগি – নাম রেখেছিলেন লতা মুরগি। চাচা সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন, লতা নেই। চারদিকে খুঁজে পাচ্ছেন না। রাগে গরম হয়ে তিনি গেলেন গ্রাম পুলিশের কাছে। — "চাঁন মেম্বার! আমার লতা হারায়া গেছে! খুঁজে দেন! না পাইলে আমি মুরগির পোস্টার ছাপায়া থানায় যামু!" চাঁন মেম্বার হেসে ফেললেন। — "চাচা, মুরগি আবার এভাবে হারায়? হইতো প্রেমে পড়ে গেছে, পাড়ার কোনো লাল মোরগের সাথে!" চাচা আরও রেগে গেলেন। — "আমি মুরগিরে মানুষ করছি ছয় মাস! ওরে হারায়া দিছেন কেউ! আমি বলছি, আমার মুরগি চুরি হইছে!" এরপর শুরু হলো মুরগি তদন্ত! গ্রামে মাইকিং শুরু হলো – "যদি কেউ কাদির চাচার লতা নামের সাদা মুরগির খোঁজ জানেন, তাহলে তৎক্ষণাৎ কাদির চাচার বাড়িতে যোগাযোগ করুন। পুরস্কার এক হালি ডিম!" একদিন পর রহস্য উদঘাটন হলো। দেখা গেল, পাশের গ্রামের পিচ্চি রহিম লতার পেছনে গুড়ুম গুড়ুম করে চিপস খাইয়ে বন্ধুত্ব করে ফেলেছে! লতা এখন তার সাথে বসে টিভি দেখে! কাদির চাচা গিয়ে বললেন, — "লতা! তুই ফিরে আয় মা! আমি তোরে আর ডিম দিতে বলব না!" লতা চাচার দিকে তাকিয়ে একটা “ক্যাঁ-ক্যাঁ” শব্দ করে উল্টোদিকে হেঁটে চলে গেল। চাচা নিঃশ্বাস ফেলে বললেন, — “বুঝি এখনকার মুরগিরাও স্বাধীনচেতা হইয়া গেছে...” 😄 শিক্ষা: মুরগি হোক আর মানুষ, ভালোবাসার স্বাধীনতাও একটা জিনিস!
    ডোনেট জনসাথী
    Haha
    2
    ·95 Views ·0 Reviews
  • কমেন্ট করলে সবথেকে বেশি পয়েন্ট পাওয়া যায়।একটি করে কমেন্ট করুন আর যারা কমেন্ট করেছে তাদের কমেন্ট রিপ্লাই এবং রিজেক্ট দিন আর পোস্ট শেয়ার করে দিন । এতে আপনার আমার ২ জনেরই লাভ,ধন্যবাদ
    কমেন্ট করলে সবথেকে বেশি পয়েন্ট পাওয়া যায়।একটি করে কমেন্ট করুন আর যারা কমেন্ট করেছে তাদের কমেন্ট রিপ্লাই এবং রিজেক্ট দিন আর পোস্ট শেয়ার করে দিন । এতে আপনার আমার ২ জনেরই লাভ,ধন্যবাদ
    ডোনেট জনসাথী
    Love
    1
    2 Comments ·107 Views ·0 Reviews
  • ডোনেট জনসাথী
    Love
    2
    ·90 Views ·0 Reviews
More Stories
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com