Upgrade to Pro

  • কারা কারা ফ্রী ফায়ার গেমটা খেলো #dxvictor1b #dxvlog
    কারা কারা ফ্রী ফায়ার গেমটা খেলো🔥🥰 #dxvictor1b #dxvlog
    ·25 Views ·0 Reviews
  • You must be 18+ to view this content
  • ধন্যবাদ ডিএনসিসি কে

    এখন আর আবেগ দেখিয়েন না!
    ধন্যবাদ ডিএনসিসি কে❤️ এখন আর আবেগ দেখিয়েন না!
    Haha
    1
    ·112 Views ·0 Reviews
  • এখন অনেক রাত… ঘুমানোর আগে আপনি কী ভাবেন?



    #jonosathi
    #Muhammad_naim
    এখন অনেক রাত… ঘুমানোর আগে আপনি কী ভাবেন? #jonosathi #Muhammad_naim
    0
    0
    0
    0
    0
    ·108 Views ·0 Reviews
  • বাংলা মজার ধাঁধা

    প্রশ্নঃ তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।
    #jonosathi Jono Sathi
    বাংলা মজার ধাঁধা প্রশ্নঃ তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে। #jonosathi [Jonosathi]
    ·129 Views ·0 Reviews
  • “যে পুরুষ নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে কখনোই সফল হতে পারে না।”

    সাফল্যের পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা—ভোগের আসক্তি।
    যৌন আসক্তি শুধু সময়ই নয়, কেড়ে নেয় শক্তি, মনোযোগ ও ভবিষ্যৎ।

    আত্মসংযমই আসল শক্তি।
    ইতিহাস বলছে, যারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করেছে, তারাই হয়েছে বিজয়ী—আলেকজান্ডার থেকে এলন মাস্ক পর্যন্ত।

    প্রতিদিন আপনি কী বেছে নিচ্ছেন?

    অপ্রয়োজনীয় সেক্স বা পর্ন?

    নাকি নিজের লক্ষ্য, স্কিল ও ক্যারিয়ার?

    নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে—যার চোখে স্বপ্ন, মনে নিয়ন্ত্রণ, জীবনে ভিশন।

    স্মরণ রাখুন:
    যদি আপনি নিজের শরীর ও মন নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন, তাহলে সাফল্যও আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করবে না।

    নিজেকে করবে।

    #SelfDiscipline #পুরুষশক্তি #NoFap #SuccessMindset #Focus
    “যে পুরুষ নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে কখনোই সফল হতে পারে না।” সাফল্যের পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা—ভোগের আসক্তি। যৌন আসক্তি শুধু সময়ই নয়, কেড়ে নেয় শক্তি, মনোযোগ ও ভবিষ্যৎ। আত্মসংযমই আসল শক্তি। ইতিহাস বলছে, যারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করেছে, তারাই হয়েছে বিজয়ী—আলেকজান্ডার থেকে এলন মাস্ক পর্যন্ত। প্রতিদিন আপনি কী বেছে নিচ্ছেন? অপ্রয়োজনীয় সেক্স বা পর্ন? নাকি নিজের লক্ষ্য, স্কিল ও ক্যারিয়ার? নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে—যার চোখে স্বপ্ন, মনে নিয়ন্ত্রণ, জীবনে ভিশন। স্মরণ রাখুন: যদি আপনি নিজের শরীর ও মন নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন, তাহলে সাফল্যও আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করবে না। নিজেকে করবে। #SelfDiscipline #পুরুষশক্তি #NoFap #SuccessMindset #Focus
    ·129 Views ·0 Reviews
  • আমার জগৎ ছোট। ওখানে কোন অচেনা ছোঁয়া নেই। দাম্ভিকতার চেয়ে আন্তরিকতা, অহংকারের চেয়ে নমনীয়তা ভালো লাগে। তর্কে না জড়িয়ে চুপ থাকতে ভালো লাগে। অর্থের চেয়ে আত্মার টান ভালো লাগে। ইনবক্সের ওই 'কেমন আছো' সান্তনা মেসেজের চেয়ে ভালো লাগে হুট করে একদিন দেখা করা।

    আমি বিশ্বাস করি, নিজের জায়গায় সৎ থাকি। আমি জিততে চেয়ে বার বার হেরে যাই, আমি পূনরায় চেষ্টা করি। নিজের ভেতর ভাঙি, নিজের চোখের জল নিজের হাতেই মুছতে জানি। যেই জায়গায় থাকি সেখানে শেঁকড় গেঁড়েই থাকি, যেই জায়গা থেকে উঠে আসি সে জায়গাতে ভুল করেও রেখে আসিনা এক মুঠো মাটি।

    ফুল গাছ ভালো লাগে, গাছে জল দিতে ভালো লাগে, ভালো লাগে রঙ চা নিয়ে একলা একলা বই পড়তে। সমুদ্রের ঢেউ ভালো লাগে, পাহাড়ের সবুজ ভালো লাগে, ভালো লাগে ঘুম না আসার রাত্তিরে আগুন ভরা নক্ষত্রের আসমান। আরও ভালো লাগে আমার মায়ের কোল। আর সবচে বেশি ভালো লাগে মানুষকে বিশ্বাস করে ঠকে যেতে।

    যদিও এমন মানুষদের অনেকে এক কথায় ক্ষ্যাত বলে। তবুও আমি আমার ক্ষ্যাতমার্কা জীবনকে বড় ভালোবাসি। আমার এই আমিটাকে আমার কাছে ভালো লাগে। এ আমিটা আমাকে অনুভব করায়, জীবন অপার্থিব সুন্দর।

    লেখা: আরিফ হুসাইন
    #বৃহস্পতিবার
    আমার জগৎ ছোট। ওখানে কোন অচেনা ছোঁয়া নেই। দাম্ভিকতার চেয়ে আন্তরিকতা, অহংকারের চেয়ে নমনীয়তা ভালো লাগে। তর্কে না জড়িয়ে চুপ থাকতে ভালো লাগে। অর্থের চেয়ে আত্মার টান ভালো লাগে। ইনবক্সের ওই 'কেমন আছো' সান্তনা মেসেজের চেয়ে ভালো লাগে হুট করে একদিন দেখা করা। আমি বিশ্বাস করি, নিজের জায়গায় সৎ থাকি। আমি জিততে চেয়ে বার বার হেরে যাই, আমি পূনরায় চেষ্টা করি। নিজের ভেতর ভাঙি, নিজের চোখের জল নিজের হাতেই মুছতে জানি। যেই জায়গায় থাকি সেখানে শেঁকড় গেঁড়েই থাকি, যেই জায়গা থেকে উঠে আসি সে জায়গাতে ভুল করেও রেখে আসিনা এক মুঠো মাটি। ফুল গাছ ভালো লাগে, গাছে জল দিতে ভালো লাগে, ভালো লাগে রঙ চা নিয়ে একলা একলা বই পড়তে। সমুদ্রের ঢেউ ভালো লাগে, পাহাড়ের সবুজ ভালো লাগে, ভালো লাগে ঘুম না আসার রাত্তিরে আগুন ভরা নক্ষত্রের আসমান। আরও ভালো লাগে আমার মায়ের কোল। আর সবচে বেশি ভালো লাগে মানুষকে বিশ্বাস করে ঠকে যেতে। যদিও এমন মানুষদের অনেকে এক কথায় ক্ষ্যাত বলে। তবুও আমি আমার ক্ষ্যাতমার্কা জীবনকে বড় ভালোবাসি। আমার এই আমিটাকে আমার কাছে ভালো লাগে। এ আমিটা আমাকে অনুভব করায়, জীবন অপার্থিব সুন্দর। ❤️ লেখা: আরিফ হুসাইন #বৃহস্পতিবার
    ·146 Views ·0 Reviews
  • বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত।

    এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস—



    ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।

    ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে।

    ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা।

    ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন।

    তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে।

    ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন।

    যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।

    ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন।

    সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে।

    ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত।

    অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।

    ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

    সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন।

    ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে।

    _________________

    সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস— • ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন। ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে। ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন। সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা। ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন। তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন। যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে। ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন। সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে। ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত। অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন। ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন। সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে। _________________ সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    Love
    Haha
    2
    ·105 Views ·0 Reviews
  • বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত।

    এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস—



    ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।

    ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে।

    ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা।

    ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন।

    তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে।

    ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন।

    যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।

    ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন।

    সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে।

    ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত।

    অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।

    ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

    সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন।

    ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে।

    _________________

    সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস— • ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন। ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে। ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন। সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা। ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন। তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন। যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে। ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন। সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে। ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত। অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন। ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন। সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে। _________________ সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    Love
    Haha
    3
    ·112 Views ·0 Reviews
  • বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত।

    এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস—



    ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন।

    ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে।

    ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা।

    ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন।

    তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে।

    ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন।

    যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে।

    ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন।

    সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে।

    ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত।

    অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।

    ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

    সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন।

    ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন।

    সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে।

    _________________

    সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    বর্তমান ডিজিটাল যুগে যেখানে ফোনের রিংটোন ও নোটিফিকেশন এক মুহূর্তের জন্যও থামে না, সেখানে কিছু মানুষ আছেন যারা সচেতনভাবেই তাদের ফোনটি সাইলেন্ট মুডে রাখেন— এমনকি গুরুত্বপূর্ণ কলের অপেক্ষায় থাকলেও। এই অভ্যাস শুধু কাকতালীয় নয়, বরং এটি তাদের জীবনধারার একটি সচেতন সিদ্ধান্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়, যা তাদের কর্মপদ্ধতি, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং মানসিক প্রশান্তির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক সর্বদা ফোন সাইলেন্টে রাখা ব্যক্তিদের ৮টি আকর্ষণীয় অভ্যাস— • ১. তারা নিজেদের সময় ও মনোযোগের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখেন। ফোনের প্রতিটি নোটিফিকেশন বা রিংটোনের ওপর নির্ভরশীল না থেকে, তারা নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী মেসেজ ও কল চেক করেন। এটি তাদের কাজের প্রতি মনোযোগী করে তোলে এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যাঘাত এড়াতে সাহায্য করে। ২. গুরুত্বপূর্ণ কলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন। সাইলেন্ট ফোন মানে দায়িত্বহীনতা নয়। তারা গুরুত্বপূর্ণ কল মিস না করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখেন, যেমন— বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কলের আগে মেসেজ করতে বলা, নির্দিষ্ট সময়ে কল চেক করা, বা ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সেট করা। ৩. এলোমেলো নোটিফিকেশনের ওপর নির্ভরশীল নন। তারা টু-ডু লিস্ট বা ডিজিটাল ক্যালেন্ডারের সাহায্যে কাজের তালিকা তৈরি করেন, যাতে রিংটোন বা নোটিফিকেশন ছাড়াই কাজের ধারা অব্যাহত থাকে। এটি তাদের সংগঠিত ও স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। ৪. বাস্তব জীবনের মুহূর্তে গভীরভাবে উপস্থিত থাকেন। যেহেতু তাদের ফোনের স্ক্রিন ক্রমাগত জ্বলজ্বল করে না, তাই তারা সামনাসামনি কথোপকথনে গভীর মনোযোগ দিতে পারেন। এটি তাদের সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে। ৫. তারা সুস্পষ্টভাবে সীমারেখা নির্ধারণ করেন। সাইলেন্ট মুডে ফোন রাখার কারণে কেউ ভুল বোঝাবুঝির শিকার না হয়, সে জন্য তারা আগেভাগেই পরিচিতদের জানিয়ে দেন— “আমার ফোন সাধারণত সাইলেন্টে থাকে, তাই মেসেজ করুন”। এটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি করে। ৬. তারা "ফিয়ার অব মিসিং আউট" (FOMO) থেকে মুক্ত। অনেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু মিস হওয়ার ভয়ে ফোনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল থাকেন, কিন্তু সাইলেন্ট মুড অনুসরণকারীরা বুঝতে পারেন যে সত্যিই জরুরি কিছু হলে মানুষ অন্য উপায়েও যোগাযোগ করবে। ফলে তারা অযথা উদ্বেগ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। ৭. তারা প্রতিদিন ছোট ছোট বিরতি নিয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। সব সময় ফোন বাজছে না বলে তারা নির্বিচারে ডিজিটাল বিশ্বে ডুবে থাকেন না। তারা বই পড়া, কাজ করা বা অবসর উপভোগ করার সময় সম্পূর্ণভাবে সেটিতে মনোযোগ দিতে পারেন। ৮. তারা নির্দিষ্ট সময়ে গভীরভাবে সংযোগ স্থাপন করেন। সাইলেন্ট ফোন মানে যোগাযোগ এড়ানো নয়। বরং তারা নির্দিষ্ট সময়ে ফোন চেক করে আরও মনোযোগী হয়ে উত্তর দেন, যা কথোপকথনকে আরও তাৎপর্যময় করে তোলে। _________________ সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
    Love
    2
    ·110 Views ·0 Reviews
  • গন হ*ত্যার বিচার ইনসাফের কথা বলে...
    গন হ*ত্যার বিচার ইনসাফের কথা বলে... 💔
    ·99 Views ·0 Plays ·0 Reviews
  • ইনসাফ' কাগজে নয়, রক্তে লেখা হয় !
    ইনসাফ' কাগজে নয়, রক্তে লেখা হয় !
    ·109 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com