নির্বাচন যতটা সম্ভব এগিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে
অবশেষে এল নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা, ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথম ভাগে হবে জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচনের মোটামুটি স্পষ্ট একটা তারিখ পাওয়া গেলে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা বেশ খানিকটা কমবে, অনেকের ধারণা সঠিক প্রমাণিত না হয়ে বরং নতুন করে বিতর্ক মাথাচাড়া দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের অবর্তমানে দেশের বর্তমান রাজনীতিতে প্রায় নিরঙ্কুশ প্রাধান্য সৃষ্টিকারী দল বিএনপি এই তারিখকে স্বাগত তো জানায়ইনি; বরং বেশ কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। তারা প্রকাশ্যভাবে অন্তত ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবিতে অটল। এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণা তাই দেশের রাজনৈতিক সংকট দূর করতে পারেনি।
এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান উপদেষ্টা, এটা আসলে মনে হচ্ছিল না; বরং এই চাওয়া প্রধান উপদেষ্টাকে বেশ খানিকটা বিরক্ত করছিল বলেও মনে হয়। যদিও এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। কারণ, ডিসেম্বরে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সীমার মধ্যেই পড়ে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই নির্বাচনের জন্য এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন। কথাটি তিনি দেশ-বিদেশে অনেকবার বলেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, ডিসেম্বরে নির্বাচনের ব্যাপারে আদৌ কি সম্মতি ছিল তাঁর? নাকি ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা কেবলই কথার কথা ছিল? এই প্রশ্ন বেশ জোরালোভাবে উঠেছিল প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফরের সময়।
#virel #love #romantic Jono Sathi #foryou #tranding
নির্বাচন যতটা সম্ভব এগিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে
অবশেষে এল নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা, ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথম ভাগে হবে জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচনের মোটামুটি স্পষ্ট একটা তারিখ পাওয়া গেলে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা বেশ খানিকটা কমবে, অনেকের ধারণা সঠিক প্রমাণিত না হয়ে বরং নতুন করে বিতর্ক মাথাচাড়া দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের অবর্তমানে দেশের বর্তমান রাজনীতিতে প্রায় নিরঙ্কুশ প্রাধান্য সৃষ্টিকারী দল বিএনপি এই তারিখকে স্বাগত তো জানায়ইনি; বরং বেশ কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। তারা প্রকাশ্যভাবে অন্তত ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবিতে অটল। এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণা তাই দেশের রাজনৈতিক সংকট দূর করতে পারেনি।
এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান উপদেষ্টা, এটা আসলে মনে হচ্ছিল না; বরং এই চাওয়া প্রধান উপদেষ্টাকে বেশ খানিকটা বিরক্ত করছিল বলেও মনে হয়। যদিও এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। কারণ, ডিসেম্বরে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সীমার মধ্যেই পড়ে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই নির্বাচনের জন্য এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন। কথাটি তিনি দেশ-বিদেশে অনেকবার বলেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, ডিসেম্বরে নির্বাচনের ব্যাপারে আদৌ কি সম্মতি ছিল তাঁর? নাকি ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা কেবলই কথার কথা ছিল? এই প্রশ্ন বেশ জোরালোভাবে উঠেছিল প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফরের সময়।
#virel #love #romantic [Jonosathi] #foryou #tranding