চতুর্থ পর্ব: “চোখের ভাষা বলে দেয় সব” 🫶
সন্ধ্যার হালকা আলোটা জানালার কাঁচে পড়ে একরকম রূপালি ছায়া তৈরি করছিল। মিয়া আজ একটু অন্যরকম লাগছিল জাহাঙ্গীরের চোখে। সে সাজে খুব সাধারণ, কিন্তু তার চেহারায় একরকম প্রশান্তি ছিল যা জাহাঙ্গীরকে স্তব্ধ করে দিল।
"তুমি কি জানো, আজ তুমি একদম অন্যরকম লাগছো," জাহাঙ্গীর মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে বলল।
মিয়া একটু হাসল, "তুমি প্রতিবারই এটা বলো। হয়তো তুমি চোখ দিয়ে ভালোবাসো, তাই এমন দেখো।"
"তুমি জানো না, তোমার চোখ যখন হাসে, আমার ভিতরে একদম আলো জ্বলে ওঠে," জাহাঙ্গীর বলল।
তারা আজ শহরের এক পুরোনো বইয়ের দোকানে এসেছিল। মিয়া ভালোবাসে পুরোনো বই, আর জাহাঙ্গীর ভালোবাসে মিয়ার চোখে আনন্দ দেখতে। বইয়ের পাতাগুলোর গন্ধ, চুপচাপ কোণ, আর মাঝে মাঝে হালকা গান—এইসব মিলিয়ে একটা রোম্যান্টিক আবহ তৈরি হচ্ছিল।
একটা পুরোনো কবিতার বই হাতে নিয়ে মিয়া হঠাৎ বলল, “এই কবিতাটা আমার খুব প্রিয়। শুনবে?”
জাহাঙ্গীর মাথা নাড়ল। মিয়া ধীরে ধীরে পড়ে যেতে লাগল:
“চোখে চোখ রাখলে বুঝি,
সব কিছু বলা হয়ে যায়।
শব্দেরা থেমে যায়,
শুধু হৃদয় কথা কয়…”
জাহাঙ্গীর স্থির হয়ে মিয়ার মুখের দিকে তাকিয়ে রইল। তার চোখের চাহনিতে একরকম কৃতজ্ঞতা ছিল—এই মেয়েটা যে তার জীবন বদলে দিয়েছে, তাকে নরম করে দিয়েছে।
"তুমি কি কখনও ভয় পাও যে আমরা হারিয়ে যেতে পারি?" মিয়া হঠাৎ জিজ্ঞেস করল।
"ভয় পাই," জাহাঙ্গীর চুপচাপ বলল। "তোমার অভ্যেস হয়ে গেছি আমি। তোমাকে হারানো মানে আমার অনেককিছু হারিয়ে ফেলা। কিন্তু আমি চাই না আমাদের গল্পটা ছোট হোক। আমি চাই, এটা দীর্ঘ হোক—অন্তত একশো অধ্যায়!"
মিয়া অবাক হয়ে তাকাল। "তুমি কি সেটা পরিকল্পনা করে এসেছো?"
"না," হেসে বলল জাহাঙ্গীর। "তবে আমি চাই প্রতিটা অধ্যায়েই তুমি থাকো—হাসি-কান্না, ঝগড়া-ভালোবাসা, সবকিছুর মাঝে।"
এই মুহূর্তটা যেন স্থির হয়ে রইল। চারদিকে মানুষের কোলাহল থাকলেও, তাদের মাঝে যেন এক অন্যরকম নীরবতা—যেখানে শব্দের দরকার নেই, শুধু অনুভবই যথেষ্ট।
মিয়া ধীরে ধীরে জাহাঙ্গীরের হাত ধরল। খুব ধীরে। যেন এই স্পর্শেও একটা প্রতিশ্রুতি ছিল।
পঞ্চম পর্বের জন্য সবাই প্রস্তুত?
সন্ধ্যার হালকা আলোটা জানালার কাঁচে পড়ে একরকম রূপালি ছায়া তৈরি করছিল। মিয়া আজ একটু অন্যরকম লাগছিল জাহাঙ্গীরের চোখে। সে সাজে খুব সাধারণ, কিন্তু তার চেহারায় একরকম প্রশান্তি ছিল যা জাহাঙ্গীরকে স্তব্ধ করে দিল।
"তুমি কি জানো, আজ তুমি একদম অন্যরকম লাগছো," জাহাঙ্গীর মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে বলল।
মিয়া একটু হাসল, "তুমি প্রতিবারই এটা বলো। হয়তো তুমি চোখ দিয়ে ভালোবাসো, তাই এমন দেখো।"
"তুমি জানো না, তোমার চোখ যখন হাসে, আমার ভিতরে একদম আলো জ্বলে ওঠে," জাহাঙ্গীর বলল।
তারা আজ শহরের এক পুরোনো বইয়ের দোকানে এসেছিল। মিয়া ভালোবাসে পুরোনো বই, আর জাহাঙ্গীর ভালোবাসে মিয়ার চোখে আনন্দ দেখতে। বইয়ের পাতাগুলোর গন্ধ, চুপচাপ কোণ, আর মাঝে মাঝে হালকা গান—এইসব মিলিয়ে একটা রোম্যান্টিক আবহ তৈরি হচ্ছিল।
একটা পুরোনো কবিতার বই হাতে নিয়ে মিয়া হঠাৎ বলল, “এই কবিতাটা আমার খুব প্রিয়। শুনবে?”
জাহাঙ্গীর মাথা নাড়ল। মিয়া ধীরে ধীরে পড়ে যেতে লাগল:
“চোখে চোখ রাখলে বুঝি,
সব কিছু বলা হয়ে যায়।
শব্দেরা থেমে যায়,
শুধু হৃদয় কথা কয়…”
জাহাঙ্গীর স্থির হয়ে মিয়ার মুখের দিকে তাকিয়ে রইল। তার চোখের চাহনিতে একরকম কৃতজ্ঞতা ছিল—এই মেয়েটা যে তার জীবন বদলে দিয়েছে, তাকে নরম করে দিয়েছে।
"তুমি কি কখনও ভয় পাও যে আমরা হারিয়ে যেতে পারি?" মিয়া হঠাৎ জিজ্ঞেস করল।
"ভয় পাই," জাহাঙ্গীর চুপচাপ বলল। "তোমার অভ্যেস হয়ে গেছি আমি। তোমাকে হারানো মানে আমার অনেককিছু হারিয়ে ফেলা। কিন্তু আমি চাই না আমাদের গল্পটা ছোট হোক। আমি চাই, এটা দীর্ঘ হোক—অন্তত একশো অধ্যায়!"
মিয়া অবাক হয়ে তাকাল। "তুমি কি সেটা পরিকল্পনা করে এসেছো?"
"না," হেসে বলল জাহাঙ্গীর। "তবে আমি চাই প্রতিটা অধ্যায়েই তুমি থাকো—হাসি-কান্না, ঝগড়া-ভালোবাসা, সবকিছুর মাঝে।"
এই মুহূর্তটা যেন স্থির হয়ে রইল। চারদিকে মানুষের কোলাহল থাকলেও, তাদের মাঝে যেন এক অন্যরকম নীরবতা—যেখানে শব্দের দরকার নেই, শুধু অনুভবই যথেষ্ট।
মিয়া ধীরে ধীরে জাহাঙ্গীরের হাত ধরল। খুব ধীরে। যেন এই স্পর্শেও একটা প্রতিশ্রুতি ছিল।
পঞ্চম পর্বের জন্য সবাই প্রস্তুত?
চতুর্থ পর্ব: “চোখের ভাষা বলে দেয় সব” 🌆🫶
সন্ধ্যার হালকা আলোটা জানালার কাঁচে পড়ে একরকম রূপালি ছায়া তৈরি করছিল। মিয়া আজ একটু অন্যরকম লাগছিল জাহাঙ্গীরের চোখে। সে সাজে খুব সাধারণ, কিন্তু তার চেহারায় একরকম প্রশান্তি ছিল যা জাহাঙ্গীরকে স্তব্ধ করে দিল।
"তুমি কি জানো, আজ তুমি একদম অন্যরকম লাগছো," জাহাঙ্গীর মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে বলল। ✨
মিয়া একটু হাসল, "তুমি প্রতিবারই এটা বলো। হয়তো তুমি চোখ দিয়ে ভালোবাসো, তাই এমন দেখো।"
"তুমি জানো না, তোমার চোখ যখন হাসে, আমার ভিতরে একদম আলো জ্বলে ওঠে," জাহাঙ্গীর বলল।
তারা আজ শহরের এক পুরোনো বইয়ের দোকানে এসেছিল। মিয়া ভালোবাসে পুরোনো বই, আর জাহাঙ্গীর ভালোবাসে মিয়ার চোখে আনন্দ দেখতে। বইয়ের পাতাগুলোর গন্ধ, চুপচাপ কোণ, আর মাঝে মাঝে হালকা গান—এইসব মিলিয়ে একটা রোম্যান্টিক আবহ তৈরি হচ্ছিল। 📚🎶
একটা পুরোনো কবিতার বই হাতে নিয়ে মিয়া হঠাৎ বলল, “এই কবিতাটা আমার খুব প্রিয়। শুনবে?”
জাহাঙ্গীর মাথা নাড়ল। মিয়া ধীরে ধীরে পড়ে যেতে লাগল:
“চোখে চোখ রাখলে বুঝি,
সব কিছু বলা হয়ে যায়।
শব্দেরা থেমে যায়,
শুধু হৃদয় কথা কয়…”
জাহাঙ্গীর স্থির হয়ে মিয়ার মুখের দিকে তাকিয়ে রইল। তার চোখের চাহনিতে একরকম কৃতজ্ঞতা ছিল—এই মেয়েটা যে তার জীবন বদলে দিয়েছে, তাকে নরম করে দিয়েছে।
"তুমি কি কখনও ভয় পাও যে আমরা হারিয়ে যেতে পারি?" মিয়া হঠাৎ জিজ্ঞেস করল।
"ভয় পাই," জাহাঙ্গীর চুপচাপ বলল। "তোমার অভ্যেস হয়ে গেছি আমি। তোমাকে হারানো মানে আমার অনেককিছু হারিয়ে ফেলা। কিন্তু আমি চাই না আমাদের গল্পটা ছোট হোক। আমি চাই, এটা দীর্ঘ হোক—অন্তত একশো অধ্যায়!"
মিয়া অবাক হয়ে তাকাল। "তুমি কি সেটা পরিকল্পনা করে এসেছো?"
"না," হেসে বলল জাহাঙ্গীর। "তবে আমি চাই প্রতিটা অধ্যায়েই তুমি থাকো—হাসি-কান্না, ঝগড়া-ভালোবাসা, সবকিছুর মাঝে।"
এই মুহূর্তটা যেন স্থির হয়ে রইল। চারদিকে মানুষের কোলাহল থাকলেও, তাদের মাঝে যেন এক অন্যরকম নীরবতা—যেখানে শব্দের দরকার নেই, শুধু অনুভবই যথেষ্ট।
মিয়া ধীরে ধীরে জাহাঙ্গীরের হাত ধরল। খুব ধীরে। যেন এই স্পর্শেও একটা প্রতিশ্রুতি ছিল।
✅⭕ পঞ্চম পর্বের জন্য সবাই প্রস্তুত?


·33 Просмотры
·0 предпросмотр