Upgrade to Pro

  • যাদের সবকিছু উল্টো হয়ে গেছে, তাদের জন্য ভিডিও। দেখে আসতে পারেন।
    https://youtube.com/shorts/ScLvkx6wt88?si=xSKAcrqTiw3Qb6Vg
    যাদের সবকিছু উল্টো হয়ে গেছে, তাদের জন্য ভিডিও। দেখে আসতে পারেন। https://youtube.com/shorts/ScLvkx6wt88?si=xSKAcrqTiw3Qb6Vg
    ·146 Views ·0 Reviews
  • আমারে হারাইতে দিওনা সোনাই, আমারে হারাইতে দিলে তোমার ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো। মন খারাপ হইবো কইতাছিনা, তয় তোমার মুখে অরুচি বাসা বাঁধবো, তিন-চারদিন তুমি ভাত সামনে লইয়্যা বইয়া থাকবা কিন্তু খাইবার পারবা না। একটা লোকমা দিয়া পরের লোকমা গলায় আটকাইয়া যাইবো, তুমি ভাববা আমি তোমারে মনে করতাছি। অথচ আমার মনের আনাচে-কানাচে কোথাও তুমি থাকবা না।

    আমি তোমারে ভুইলা যামু, আমি তখন ব্যাস্ত থাকুমু,আমারে যারে বুকে হারাইতে দিছো তারে লইয়্যা। সে কি খাইতে পছন্দ করে ছোট মাছের ঝোল? নাকি ইলিশ মাছ, শুটকির ভর্তা নাকি কষা মাংস।

    আমারে হারাইতে দিওনা সোনাই, আমারে হারাইতে দিলে ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো। তোমার জীবন হইবো মাছের মতন, অক্সিজেন শূন্য হইবো ফুসফুস, তোমার জীবনখান আউলািয়া যাইবো। তুমি ভাববা আমিও তোমার অভাবে তোমার মতোন আউলিয়া যামু, অথচ তোমার ধারনা ভুল। তুমি যহন আমার লাইগ্যা মন খারাপ করবা, আমি তহন আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো তার পছন্দ অপছন্দ নিয়া ব্যাস্ত থাকমু। কোন রঙের শাড়িতে আমারে ভালো মানাইবো? কাচের কাকন নাকি মেটালের চুড়ি পরলে মানুষটা খুশি হইবো। কপালে কালো টিপ নাকি ঠোটে লিপিস্টিক, কানের ঝুমকো নাকি চোখের কাজল।

    আমি তোমার লাইগ্যা একচিমটিও মন খারাপ করুম না। আমি মন খারাপ করুম,আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো তাঁরে লইয়্যা, তাঁর সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতে দেরি হইলে, কোনো অপরিচিত নাম্বার থেইকা তাঁর ফোনে মেয়েলী কন্ঠ ভাইসা আইলে। আমি মন খারাপ করুম তার শার্টে লম্বা চুল পাইলে।

    আমি তোমার লাইগ্যা কাইন্দা কাইন্দা আর চোখ ফুলামুনা, রাইত জাইগা চোখের নিচে দাগ ফালামুনা। আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো, আমি তার বুকে শুইয়া বাবুর নাম নিয়া মিষ্টি ঝগড়া করুম, হানিমুনের আলাপ উঠতেই লজ্জাতে গাল করুম লাল লাল। তুমি যহন আমার অভাবে নরম ঠোঁটে সিগারেট ঠাইসা দিবা, আমি তহন আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো, তাঁর ঠোঁটে চুমু খামু, নরম আঙুলে শক্ত কইরা ধরুম চুলে।

    আমারে হারাইতে দিওনা সোনই, আমারে হারাইতে দিলে তোমার ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো।

    যেই আমি তোমারে নাকের নঁথে আটকাইবার চাইলাম, শাড়ির আঁচলে বাধঁতে চাইলাম, আলুথালু কইরা একটা জীবন তোমার লগে সংসার কইরা কাটাইয়া দিবার চাইলাম, সেই আমি তোমারে ভুইলা যামু। কী বিশ্রী ভাবে'ই না ভুইলা যামু।

    নিজেরে বুঝামু আমি তুমি থাকলে যেই সংসার হইতো এখনও সেই সংসার হইবো, তুমি রাইখা দিলে তোমার লগে আর ফিরাইয়া দিলে আলাদা মানুষ, নিয়ম-কানুন সব'তো একওই।

    লেখা: আরিফ হুসাইন
    #বৃহস্পপতিবার
    আমারে হারাইতে দিওনা সোনাই, আমারে হারাইতে দিলে তোমার ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো। মন খারাপ হইবো কইতাছিনা, তয় তোমার মুখে অরুচি বাসা বাঁধবো, তিন-চারদিন তুমি ভাত সামনে লইয়্যা বইয়া থাকবা কিন্তু খাইবার পারবা না। একটা লোকমা দিয়া পরের লোকমা গলায় আটকাইয়া যাইবো, তুমি ভাববা আমি তোমারে মনে করতাছি। অথচ আমার মনের আনাচে-কানাচে কোথাও তুমি থাকবা না। আমি তোমারে ভুইলা যামু, আমি তখন ব্যাস্ত থাকুমু,আমারে যারে বুকে হারাইতে দিছো তারে লইয়্যা। সে কি খাইতে পছন্দ করে ছোট মাছের ঝোল? নাকি ইলিশ মাছ, শুটকির ভর্তা নাকি কষা মাংস। আমারে হারাইতে দিওনা সোনাই, আমারে হারাইতে দিলে ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো। তোমার জীবন হইবো মাছের মতন, অক্সিজেন শূন্য হইবো ফুসফুস, তোমার জীবনখান আউলািয়া যাইবো। তুমি ভাববা আমিও তোমার অভাবে তোমার মতোন আউলিয়া যামু, অথচ তোমার ধারনা ভুল। তুমি যহন আমার লাইগ্যা মন খারাপ করবা, আমি তহন আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো তার পছন্দ অপছন্দ নিয়া ব্যাস্ত থাকমু। কোন রঙের শাড়িতে আমারে ভালো মানাইবো? কাচের কাকন নাকি মেটালের চুড়ি পরলে মানুষটা খুশি হইবো। কপালে কালো টিপ নাকি ঠোটে লিপিস্টিক, কানের ঝুমকো নাকি চোখের কাজল। আমি তোমার লাইগ্যা একচিমটিও মন খারাপ করুম না। আমি মন খারাপ করুম,আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো তাঁরে লইয়্যা, তাঁর সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতে দেরি হইলে, কোনো অপরিচিত নাম্বার থেইকা তাঁর ফোনে মেয়েলী কন্ঠ ভাইসা আইলে। আমি মন খারাপ করুম তার শার্টে লম্বা চুল পাইলে। আমি তোমার লাইগ্যা কাইন্দা কাইন্দা আর চোখ ফুলামুনা, রাইত জাইগা চোখের নিচে দাগ ফালামুনা। আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো, আমি তার বুকে শুইয়া বাবুর নাম নিয়া মিষ্টি ঝগড়া করুম, হানিমুনের আলাপ উঠতেই লজ্জাতে গাল করুম লাল লাল। তুমি যহন আমার অভাবে নরম ঠোঁটে সিগারেট ঠাইসা দিবা, আমি তহন আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো, তাঁর ঠোঁটে চুমু খামু, নরম আঙুলে শক্ত কইরা ধরুম চুলে। আমারে হারাইতে দিওনা সোনই, আমারে হারাইতে দিলে তোমার ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো। যেই আমি তোমারে নাকের নঁথে আটকাইবার চাইলাম, শাড়ির আঁচলে বাধঁতে চাইলাম, আলুথালু কইরা একটা জীবন তোমার লগে সংসার কইরা কাটাইয়া দিবার চাইলাম, সেই আমি তোমারে ভুইলা যামু। কী বিশ্রী ভাবে'ই না ভুইলা যামু। নিজেরে বুঝামু আমি তুমি থাকলে যেই সংসার হইতো এখনও সেই সংসার হইবো, তুমি রাইখা দিলে তোমার লগে আর ফিরাইয়া দিলে আলাদা মানুষ, নিয়ম-কানুন সব'তো একওই। লেখা: আরিফ হুসাইন #বৃহস্পপতিবার
    Love
    Like
    8
    ·261 Views ·0 Reviews
  • অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতি

    ঢাকা, ১৩ মে, ২০২৫: আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংক্রান্ত ১২ মে প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয় বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। সন্ত্রাস বিরোধী আইনের আওতায় এই প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়। উক্ত আইন ও প্রজ্ঞাপন অনুসারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ (এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন) কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞা সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মী ও সদস্যদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

    তবে উক্ত প্রজ্ঞাপন অন্য কোন রাজনৈতিক দল বা মুক্তমতের মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন করে না। আওয়ামী লীগ, এর কোন কর্মকাণ্ড, দলটি সম্পর্কে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের যৌক্তিক, গঠনমূলক বা আইনানুগ বিশ্লেষণ বা মতামত প্রদান এই প্রজ্ঞাপন দ্বারা খর্বিত করা হয়নি।

    গত প্রায় ১৫ বছর বিশেষ করে গতবছরের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানকালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে হামলা গুম, খুন, অমানবিক নির্যাতন, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে। উল্লিখিত অপরাধসমূহের অভিযোগে উপরোক্ত সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এসকল মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং জননিরাপত্তা বিপন্ন করার লক্ষ্যে ০৫ আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং সংগঠনগুলো কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে হামলা ও উসকানি প্রদান সহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সংঘটিত করা হচ্ছে। এতে বিশেষ করে দায়েরকৃত মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার হয়েছে ও এভাবে বিচার এবং দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে গতকালের প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়।
    অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতি ঢাকা, ১৩ মে, ২০২৫: আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংক্রান্ত ১২ মে প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয় বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। সন্ত্রাস বিরোধী আইনের আওতায় এই প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়। উক্ত আইন ও প্রজ্ঞাপন অনুসারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ (এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন) কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞা সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মী ও সদস্যদের জন্য প্রযোজ্য হবে। তবে উক্ত প্রজ্ঞাপন অন্য কোন রাজনৈতিক দল বা মুক্তমতের মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন করে না। আওয়ামী লীগ, এর কোন কর্মকাণ্ড, দলটি সম্পর্কে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের যৌক্তিক, গঠনমূলক বা আইনানুগ বিশ্লেষণ বা মতামত প্রদান এই প্রজ্ঞাপন দ্বারা খর্বিত করা হয়নি। গত প্রায় ১৫ বছর বিশেষ করে গতবছরের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানকালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে হামলা গুম, খুন, অমানবিক নির্যাতন, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে। উল্লিখিত অপরাধসমূহের অভিযোগে উপরোক্ত সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এসকল মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং জননিরাপত্তা বিপন্ন করার লক্ষ্যে ০৫ আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং সংগঠনগুলো কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে হামলা ও উসকানি প্রদান সহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সংঘটিত করা হচ্ছে। এতে বিশেষ করে দায়েরকৃত মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার হয়েছে ও এভাবে বিচার এবং দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে গতকালের প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়।
    Love
    Like
    9
    1 Comments ·461 Views ·0 Reviews

  • .
    .
    .
    .
    .
    .
    .
    .
    .
    #BMW এর বিবর্তন: প্রকৌশল শ্রেষ্ঠত্বের একটি উত্তরাধিকার
    পরিচিতি
    বায়েরিচে মটোরেন ওয়ার্ক এজি, সাধারণত বিএমডব্লিউ নামে পরিচিত, একটি বিখ্যাত জার্মান অটোমোবাইল এবং মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক যার কর্মক্ষমতা ভিত্তিক যানবাহন এবং আধুনিক প্রযুক্তির জন্য উদযাপিত হয়। 1916 সালে প্রতিষ্ঠিত, বিএমডব্লিউ বিলাসিতা, নতুনত্ব এবং ড্রাইভিং আনন্দ সঙ্গে সমার্থক হয়ে উঠেছে। এই নিবন্ধটি অটোমোটিভ আড়াআড়ি উপর বিএমডব্লিউ এর ইতিহাস, বিবর্তন, এবং প্রভাব অনুসন্ধান করে।
    ইতিহাস ও ভিত্তি
    বিএমডব্লিউ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মিউনিখ, জার্মানিতে, মূলত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমানের ইঞ্জিন প্রস্তুতকারক হিসাবে। কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল বিএমডব্লিউ IIIa বিমান ইঞ্জিন, যা তার কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য প্রশংসা অর্জন করেছে। যাইহোক, ১৯১৮ সালে যুদ্ধের শেষে জার্মানিতে বিমানের ইঞ্জিন উত্পাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল, যার ফলে বিএমডব্লিউ এর প্রস্তাবগুলি বৈচিত্র্যময় করে তোলে। — বারসামা সুস্বাদু বেস্টি খাবার ১এম।
    1923 সালে, বিএমডব্লিউ তার ফোকাস মোটরসাইকেলে স্থানান্তরিত করে, R32 চালু করে, যেখানে একটি বৈপ্লবিক ফ্ল্যাট-টুইন ইঞ্জিন এবং শ্যাফট ড্রাইভ ছিল। এই মোটর সাইকেলটি দুই-চাকার বিভাগে বিএমডব্লিউ এর খ্যাতির ভিত্তি স্থাপন করেছিল, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে বেশ কয়েকটি রেসিং সাফল্যের দিকে পরিচালিত করেছিল।
    অটোমোটিভ যুগ
    ১৯২৮ সালে ফাহরজেউগফ্যাব্রিক আইসেনাচ অর্জনের সঙ্গে বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ বাজারে প্রবেশ করে। অস্টিন সেভেন এর উপর ভিত্তি করে প্রথম বিএমডব্লিউ গাড়িটি ছিল বিএমডব্লিউ ৩/১৫। 1930 সালে বিএমডব্লিউ 328 এর প্রবর্তন কোম্পানির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত করে, এটি উচ্চ-পারফরম্যান্স স্পোর্টস গাড়ির প্রস্তুতকারক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। ৩২৮ মোটরস্পোর্টে স্বীকৃতি লাভ করে, ১৯৪০ সালে মিল মিগলিয়া জিতেছিল।
    যাইহোক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিএমডব্লিউ এর জন্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিল। জার্মান যুদ্ধের প্রচেষ্টা সমর্থন করার জন্য কোম্পানীটি তার উৎপাদন পুনঃনির্দেশিত করতে বাধ্য হয়েছিল, যার ফলে এর কারখানা এবং অবকাঠামো গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। যুদ্ধের পরে, বিএমডব্লিউ তার পরিচয় পুনর্বিন্যাস এবং পুনর্বিন্যাসের কঠিন কাজের মুখোমুখি হয়েছিল।
    যুদ্ধ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধি
    যুদ্ধ-পরবর্তী বছরে, ব
    🖤🥀🍁 . . . . . . . . . #BMW এর বিবর্তন: প্রকৌশল শ্রেষ্ঠত্বের একটি উত্তরাধিকার পরিচিতি বায়েরিচে মটোরেন ওয়ার্ক এজি, সাধারণত বিএমডব্লিউ নামে পরিচিত, একটি বিখ্যাত জার্মান অটোমোবাইল এবং মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক যার কর্মক্ষমতা ভিত্তিক যানবাহন এবং আধুনিক প্রযুক্তির জন্য উদযাপিত হয়। 1916 সালে প্রতিষ্ঠিত, বিএমডব্লিউ বিলাসিতা, নতুনত্ব এবং ড্রাইভিং আনন্দ সঙ্গে সমার্থক হয়ে উঠেছে। এই নিবন্ধটি অটোমোটিভ আড়াআড়ি উপর বিএমডব্লিউ এর ইতিহাস, বিবর্তন, এবং প্রভাব অনুসন্ধান করে। ইতিহাস ও ভিত্তি বিএমডব্লিউ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মিউনিখ, জার্মানিতে, মূলত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমানের ইঞ্জিন প্রস্তুতকারক হিসাবে। কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল বিএমডব্লিউ IIIa বিমান ইঞ্জিন, যা তার কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য প্রশংসা অর্জন করেছে। যাইহোক, ১৯১৮ সালে যুদ্ধের শেষে জার্মানিতে বিমানের ইঞ্জিন উত্পাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল, যার ফলে বিএমডব্লিউ এর প্রস্তাবগুলি বৈচিত্র্যময় করে তোলে। — বারসামা সুস্বাদু বেস্টি খাবার ১এম। 1923 সালে, বিএমডব্লিউ তার ফোকাস মোটরসাইকেলে স্থানান্তরিত করে, R32 চালু করে, যেখানে একটি বৈপ্লবিক ফ্ল্যাট-টুইন ইঞ্জিন এবং শ্যাফট ড্রাইভ ছিল। এই মোটর সাইকেলটি দুই-চাকার বিভাগে বিএমডব্লিউ এর খ্যাতির ভিত্তি স্থাপন করেছিল, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে বেশ কয়েকটি রেসিং সাফল্যের দিকে পরিচালিত করেছিল। অটোমোটিভ যুগ ১৯২৮ সালে ফাহরজেউগফ্যাব্রিক আইসেনাচ অর্জনের সঙ্গে বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ বাজারে প্রবেশ করে। অস্টিন সেভেন এর উপর ভিত্তি করে প্রথম বিএমডব্লিউ গাড়িটি ছিল বিএমডব্লিউ ৩/১৫। 1930 সালে বিএমডব্লিউ 328 এর প্রবর্তন কোম্পানির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত করে, এটি উচ্চ-পারফরম্যান্স স্পোর্টস গাড়ির প্রস্তুতকারক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। ৩২৮ মোটরস্পোর্টে স্বীকৃতি লাভ করে, ১৯৪০ সালে মিল মিগলিয়া জিতেছিল। যাইহোক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিএমডব্লিউ এর জন্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিল। জার্মান যুদ্ধের প্রচেষ্টা সমর্থন করার জন্য কোম্পানীটি তার উৎপাদন পুনঃনির্দেশিত করতে বাধ্য হয়েছিল, যার ফলে এর কারখানা এবং অবকাঠামো গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। যুদ্ধের পরে, বিএমডব্লিউ তার পরিচয় পুনর্বিন্যাস এবং পুনর্বিন্যাসের কঠিন কাজের মুখোমুখি হয়েছিল। যুদ্ধ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধি যুদ্ধ-পরবর্তী বছরে, ব
    Love
    Like
    Wow
    7
    ·91 Views ·0 Reviews
  • কোরআন তিলাওয়াত শোনা: ইবনে মাস’ঊদ (রা.)-কে নবীজি (সা.) বলেছিলেন, ‘আমার কোরআন তিলাওয়াত কররে শোনাও।’ ইবনে মাস’ঊদ বললেন, ‘আল্লাহর রাসুল, আমি আপনাকে কোরআন শোনাব, অথচ কোরআন আপনার ওপর নাজিল হয়েছে?’ নবীজি উত্তর দিলেন, ‘আমি অন্যদের কাছে কোরআন শুনতে ভালোবাসি।’ ইবনে মাস’ঊদ (রা.) তখন সুরা নিসা তিলাওয়াত শুরু করেন। ৪১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত এলে আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ‘এখন থামো।’ ইবনে মাস’ঊদ (রা.) বলেন, ‘আমি তাঁর দিকে তাকালাম, দেখলাম তাঁর চোখ অশ্রুতে ভিজে গেছে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫,০৪৯, ৫,০৫০, ৫,০৫৫ ও সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮০০)কোরআন শুনে যদি অন্তর নরম না হয়, তাহলে ‘আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’ বলুন, কারণ শয়তান কোরআন শোনার মধ্যে আপনাকে বিরক্ত করতে পছন্দ করে, আর তারপর ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম’ বলুন, যা আপনি অধিকাংশ ভালো কাজের শুরুতে বলেন। এরপর সুরটি আবার শুনুন।
    স্মরণ করুন, আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য কি এখনো সেই সময় আসেনি, যখন বিশ্বাসীরা আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য অবতীর্ণ হয়েছে, তার কারণে বিনীত ও নরম হৃদয় হবে? যেন তারা তাদের পূর্ববর্তী সেই লোকদের মতো না হয়, যাদের কিতাব দেওয়া হয়েছিল; অতঃপর দীর্ঘ সময় কেটে যাওয়ায় তাদের হৃদয় কঠোর হয়ে গিয়েছিল এবং তাদের অনেকেই ছিল অবাধ্য।’ (সুরা হাদিদ, আয়াত: ১৬)
    ২. প্রতিদিন এক মিনিট ব্যায়াম: আল্লাহর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন। কখনো কি ভেবেছেন যে আল্লাহ আপনাকে কতটা যত্ন নেন, কীভাবে তিনি বারবার আপনাকে আপনার প্রত্যাশা পূরণ করেন? আপনি কি কখনো তাঁর শক্তি এবং আপনার দুর্বলতা, আপনার মৃত্যু এবং তাঁর চিরকালীন জীবন নিয়ে চিন্তা করেছেন? একা বসে এক মিনিটের জন্য ভাবুন, সেই মুহূর্তের কথা যখন আপনাকে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে হবে।
    সালমান ফারসি (রা.) বলেন, ‘তিনটি বিষয় আমাকে কাঁদায়: আমাদের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সাহাবিদের থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার যন্ত্রণা; মৃত্যুর যন্ত্রণা শুরুর ভয় এবং আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে থাকার ভয়: সেখানে আমি জানি না, আমি জাহান্নামে চলে যাব নাকি জান্নাতে।’ (ইহইয়াউ উলুমিদ্দিন, ইমাম গাজালি
    কোরআন তিলাওয়াত শোনা: ইবনে মাস’ঊদ (রা.)-কে নবীজি (সা.) বলেছিলেন, ‘আমার কোরআন তিলাওয়াত কররে শোনাও।’ ইবনে মাস’ঊদ বললেন, ‘আল্লাহর রাসুল, আমি আপনাকে কোরআন শোনাব, অথচ কোরআন আপনার ওপর নাজিল হয়েছে?’ নবীজি উত্তর দিলেন, ‘আমি অন্যদের কাছে কোরআন শুনতে ভালোবাসি।’ ইবনে মাস’ঊদ (রা.) তখন সুরা নিসা তিলাওয়াত শুরু করেন। ৪১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত এলে আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ‘এখন থামো।’ ইবনে মাস’ঊদ (রা.) বলেন, ‘আমি তাঁর দিকে তাকালাম, দেখলাম তাঁর চোখ অশ্রুতে ভিজে গেছে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫,০৪৯, ৫,০৫০, ৫,০৫৫ ও সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮০০)কোরআন শুনে যদি অন্তর নরম না হয়, তাহলে ‘আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’ বলুন, কারণ শয়তান কোরআন শোনার মধ্যে আপনাকে বিরক্ত করতে পছন্দ করে, আর তারপর ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম’ বলুন, যা আপনি অধিকাংশ ভালো কাজের শুরুতে বলেন। এরপর সুরটি আবার শুনুন। স্মরণ করুন, আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য কি এখনো সেই সময় আসেনি, যখন বিশ্বাসীরা আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য অবতীর্ণ হয়েছে, তার কারণে বিনীত ও নরম হৃদয় হবে? যেন তারা তাদের পূর্ববর্তী সেই লোকদের মতো না হয়, যাদের কিতাব দেওয়া হয়েছিল; অতঃপর দীর্ঘ সময় কেটে যাওয়ায় তাদের হৃদয় কঠোর হয়ে গিয়েছিল এবং তাদের অনেকেই ছিল অবাধ্য।’ (সুরা হাদিদ, আয়াত: ১৬) ২. প্রতিদিন এক মিনিট ব্যায়াম: আল্লাহর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন। কখনো কি ভেবেছেন যে আল্লাহ আপনাকে কতটা যত্ন নেন, কীভাবে তিনি বারবার আপনাকে আপনার প্রত্যাশা পূরণ করেন? আপনি কি কখনো তাঁর শক্তি এবং আপনার দুর্বলতা, আপনার মৃত্যু এবং তাঁর চিরকালীন জীবন নিয়ে চিন্তা করেছেন? একা বসে এক মিনিটের জন্য ভাবুন, সেই মুহূর্তের কথা যখন আপনাকে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে হবে। সালমান ফারসি (রা.) বলেন, ‘তিনটি বিষয় আমাকে কাঁদায়: আমাদের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সাহাবিদের থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার যন্ত্রণা; মৃত্যুর যন্ত্রণা শুরুর ভয় এবং আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে থাকার ভয়: সেখানে আমি জানি না, আমি জাহান্নামে চলে যাব নাকি জান্নাতে।’ (ইহইয়াউ উলুমিদ্দিন, ইমাম গাজালি
    Love
    Like
    3
    ·74 Views ·0 Reviews
  • দারুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসা শ্রীধরপুর ।
    অভয়নগর, যশোর।
    দারুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসা শ্রীধরপুর । অভয়নগর, যশোর।
    Love
    Like
    3
    ·107 Views ·0 Reviews
  • **উপন্যাসঃ তার পর !**
    **অধ্যায়ঃ ০৩**
    “দোস্ত, আমাদের একটা সুন্দর ছবি তুলে দে। ছেলে-মেয়েদের দেখাবো, যেন বলতে পারি—তোর বাবা এক সময় কতটা রোমান্টিক ছিল।”
    নাঈমের কণ্ঠে একধরনের স্নিগ্ধ উচ্ছ্বাস, আর পাশে বসে থাকা রুহির গাল রঙ বদলাচ্ছিল লাজে।
    আমার হাতে আইফোন ১৫ প্রো। ক্যামেরাটা যেন মুহূর্তের ভেতর গল্প বলে দেয়।
    আমি ছবি তুলতে তুলতে গাইড করতে থাকি, “নাঈম, তোর ডান হাতটা ওর কাঁধে রাখ।”
    ও একটু অস্বস্তিতে হেসে নিল, তবু আমার কথা মেনে নিল।
    ওদের সম্পর্কটা ভার্চুয়াল পরিধি ছাড়িয়ে আজ বাস্তবের আলোয় ধরা দিয়েছে।
    এটাই প্রথম দেখা—একটা মিষ্টি টেনশন, একটা অপূর্ণতার ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে দুজনের চোখে-মুখে।
    আমি রুহিকে বললাম, “আপনার মাথাটা ওর বুকে রাখেন।”
    স্কুলে থাকতে ছবি তোলার জন্য আমাকে সবাই ‘মাস্টার’ বলত। আজ সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগল। ছবিগুলো যেন নিখুঁত মুহূর্তের ছাপ হয়ে রয়ে গেল।
    ছবি তুলতে তুলতে দুপুর হয়ে এলো।
    রুহির চেহারায় তখন ক্ষুধার ছাপ স্পষ্ট।
    নাঈম ওয়েটার ডাকল। মাথায় ক্যাপ, চোখে সানগ্লাস, গায়ের রং শ্যামলা, হালকা স্থূল। পোশাক-আশাকে স্পষ্ট সে এই রেস্টুরেন্টের কর্মী।
    ভদ্রভাবে জিজ্ঞেস করল, “আপনারা কী নিতে চান, স্যার?”
    নাঈম মেনু চাইল। আমাকে জিজ্ঞেস করল, “তুই কী খাবি?”
    আমি রুহির দিকে তাকিয়ে বললাম, “ভাবি যা খাবেন, আমিও তাই।”
    নাঈম রুহিকে জিজ্ঞেস করলে সে মৃদু হেসে বলল, “তুমি যা খাবে, আমিও তাই খাব। খরচ কম করো, বেশি দরকার নেই।”
    আমি অবাক হয়ে গেলাম।
    সাধারণত মেয়েরা রেস্টুরেন্টে এসে যতটা না খায়, তার চেয়ে বেশি পকেট ঝালিয়ে নেয়। কিন্তু এই মেয়ে ঠিক উল্টোটা বলছে!
    আমার বন্ধুটি খুব আবেগী। প্রেমে পড়া তার স্বভাবে ছিল না।
    তবু কীভাবে যেন রুহির প্রেমে জড়িয়ে পড়েছে—অদ্ভুত এক মায়া।
    আমি সবকিছুকে যুক্তির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে বিচার করি।
    শুরু থেকেই বুঝেছিলাম, এই সম্পর্ক শেষমেশ টিকবে না। রাজশাহী আর ভোলার দূরত্ব, আর তার সঙ্গে বাস্তব জীবনের সীমাবদ্ধতা—সবই বলছিল, এই প্রেম বাস্তবের মাটিতে দাঁড়াবে না।
    তবু বন্ধুর আবেগ দেখে একসময় আমিও আশাবাদী হয়ে উঠেছিলাম।
    এতক্ষণে অর্ডার দেওয়া হলো—Chicken Spring Roll দুইটা।
    আমি বললাম, “তিনটা দে, আমরা তো তিনজন।”
    নাঈমের চোখের ভাঁজে কিছুটা সংকোচ চোখে পড়ল। বুঝলাম, ওর পকেটে খুব বেশি টাকা নেই। তবু রুহিকে বুঝতে দিচ্ছে না।
    ওয়েটার চলে গেল।
    ওকে দেখে কেন যেন একটা অস্বস্তি হচ্ছিল। কোথাও যেন আগে দেখেছি—ঠিক মনে পড়ছে না।
    পৃথিবীটা গোল, হয়তো কোথাও দেখা হয়ে যেতেও পারে।
    খাবার এসে গেল। আমাকে আলাদা একটা প্লেট দিল, ওরা দুজনে একটাতে খেতে শুরু করল।
    আমার ভিতরে এক ধরনের অস্বস্তি কাজ করছিল।
    তবে সে অস্বস্তির মাঝেই এক অপূর্ব দৃশ্য ফুটে উঠল।
    নাঈম এক টুকরো খাবার তুলে দিল রুহির মুখে।
    রুহি চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে রইল।
    ওদের চাহনির গভীরতায় আমি যেন নিজেই হারিয়ে যাচ্ছিলাম।
    আমার মনে হচ্ছিল, সারাজীবন শুধু অন্যের প্রেম দেখেই কাটিয়ে দেব নাকি?
    কোথাও কি আমার জন্যও এমন কেউ অপেক্ষা করছে না?
    যার চোখে চোখ রাখলে বুক কেঁপে উঠবে? যাকে ঘিরে থাকবে হারানোর ভয়।
    ভালোবাসা মানেই তো সেই ভয়—হারিয়ে ফেলার ভয়। আর সেই ভয় না থাকলে, ভালোবাসাও টেকে না।
    আমি কাশলাম। ওরা দুজনেই লজ্জায় রাঙা হয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসতে লাগল।
    আমিও হাসলাম।
    ঠিক তখনই নাঈমের ফোনে অচেনা নম্বর থেকে কল আসে।
    ও ফোনটা কানে নিতেই ওপাশ থেকে একটা কণ্ঠ—
    “তোমার নাম কী? তুমি কোথায় থাকো?”
    নাঈম থমকে যায়।
    “আপনি কে? কোনো ভূমিকা না দিয়েই পরিচয় চাইছেন?”
    ওর চোখে চিন্তার রেখা ফুটে ওঠে।
    আমি নম্বরটা দেখতে চাইলাম। নম্বরটা শেষ হচ্ছিল ২০ দিয়ে।
    রুহি হঠাৎ ফিসফিসিয়ে বলল,
    “ফোনটা কেটে দাও! এটা আমার ভাইয়ার নম্বর!”
    আমরা সবাই স্তব্ধ হয়ে গেলাম।
    নাঈম ধীরে ফোনটা কেটে রাখল।
    আর আমি মনে মনে ভাবতে লাগলাম—এই গল্পটা কি এখানেই শেষ, না কি শুরু হলো নতুন কোনো অধ্যায়?
    Writer: #rifat_pir
    #চলব
    এরকম আরো গল্প করতে ফেসবুকে আমাকে F O L L O W (https://www.facebook.com/profile.php?id=61575602968495) করুন
    **উপন্যাসঃ তার পর !** **অধ্যায়ঃ ০৩** “দোস্ত, আমাদের একটা সুন্দর ছবি তুলে দে। ছেলে-মেয়েদের দেখাবো, যেন বলতে পারি—তোর বাবা এক সময় কতটা রোমান্টিক ছিল।” নাঈমের কণ্ঠে একধরনের স্নিগ্ধ উচ্ছ্বাস, আর পাশে বসে থাকা রুহির গাল রঙ বদলাচ্ছিল লাজে। আমার হাতে আইফোন ১৫ প্রো। ক্যামেরাটা যেন মুহূর্তের ভেতর গল্প বলে দেয়। আমি ছবি তুলতে তুলতে গাইড করতে থাকি, “নাঈম, তোর ডান হাতটা ওর কাঁধে রাখ।” ও একটু অস্বস্তিতে হেসে নিল, তবু আমার কথা মেনে নিল। ওদের সম্পর্কটা ভার্চুয়াল পরিধি ছাড়িয়ে আজ বাস্তবের আলোয় ধরা দিয়েছে। এটাই প্রথম দেখা—একটা মিষ্টি টেনশন, একটা অপূর্ণতার ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে দুজনের চোখে-মুখে। আমি রুহিকে বললাম, “আপনার মাথাটা ওর বুকে রাখেন।” স্কুলে থাকতে ছবি তোলার জন্য আমাকে সবাই ‘মাস্টার’ বলত। আজ সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগল। ছবিগুলো যেন নিখুঁত মুহূর্তের ছাপ হয়ে রয়ে গেল। ছবি তুলতে তুলতে দুপুর হয়ে এলো। রুহির চেহারায় তখন ক্ষুধার ছাপ স্পষ্ট। নাঈম ওয়েটার ডাকল। মাথায় ক্যাপ, চোখে সানগ্লাস, গায়ের রং শ্যামলা, হালকা স্থূল। পোশাক-আশাকে স্পষ্ট সে এই রেস্টুরেন্টের কর্মী। ভদ্রভাবে জিজ্ঞেস করল, “আপনারা কী নিতে চান, স্যার?” নাঈম মেনু চাইল। আমাকে জিজ্ঞেস করল, “তুই কী খাবি?” আমি রুহির দিকে তাকিয়ে বললাম, “ভাবি যা খাবেন, আমিও তাই।” নাঈম রুহিকে জিজ্ঞেস করলে সে মৃদু হেসে বলল, “তুমি যা খাবে, আমিও তাই খাব। খরচ কম করো, বেশি দরকার নেই।” আমি অবাক হয়ে গেলাম। সাধারণত মেয়েরা রেস্টুরেন্টে এসে যতটা না খায়, তার চেয়ে বেশি পকেট ঝালিয়ে নেয়। কিন্তু এই মেয়ে ঠিক উল্টোটা বলছে! আমার বন্ধুটি খুব আবেগী। প্রেমে পড়া তার স্বভাবে ছিল না। তবু কীভাবে যেন রুহির প্রেমে জড়িয়ে পড়েছে—অদ্ভুত এক মায়া। আমি সবকিছুকে যুক্তির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে বিচার করি। শুরু থেকেই বুঝেছিলাম, এই সম্পর্ক শেষমেশ টিকবে না। রাজশাহী আর ভোলার দূরত্ব, আর তার সঙ্গে বাস্তব জীবনের সীমাবদ্ধতা—সবই বলছিল, এই প্রেম বাস্তবের মাটিতে দাঁড়াবে না। তবু বন্ধুর আবেগ দেখে একসময় আমিও আশাবাদী হয়ে উঠেছিলাম। এতক্ষণে অর্ডার দেওয়া হলো—Chicken Spring Roll দুইটা। আমি বললাম, “তিনটা দে, আমরা তো তিনজন।” নাঈমের চোখের ভাঁজে কিছুটা সংকোচ চোখে পড়ল। বুঝলাম, ওর পকেটে খুব বেশি টাকা নেই। তবু রুহিকে বুঝতে দিচ্ছে না। ওয়েটার চলে গেল। ওকে দেখে কেন যেন একটা অস্বস্তি হচ্ছিল। কোথাও যেন আগে দেখেছি—ঠিক মনে পড়ছে না। পৃথিবীটা গোল, হয়তো কোথাও দেখা হয়ে যেতেও পারে। খাবার এসে গেল। আমাকে আলাদা একটা প্লেট দিল, ওরা দুজনে একটাতে খেতে শুরু করল। আমার ভিতরে এক ধরনের অস্বস্তি কাজ করছিল। তবে সে অস্বস্তির মাঝেই এক অপূর্ব দৃশ্য ফুটে উঠল। নাঈম এক টুকরো খাবার তুলে দিল রুহির মুখে। রুহি চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে রইল। ওদের চাহনির গভীরতায় আমি যেন নিজেই হারিয়ে যাচ্ছিলাম। আমার মনে হচ্ছিল, সারাজীবন শুধু অন্যের প্রেম দেখেই কাটিয়ে দেব নাকি? কোথাও কি আমার জন্যও এমন কেউ অপেক্ষা করছে না? যার চোখে চোখ রাখলে বুক কেঁপে উঠবে? যাকে ঘিরে থাকবে হারানোর ভয়। ভালোবাসা মানেই তো সেই ভয়—হারিয়ে ফেলার ভয়। আর সেই ভয় না থাকলে, ভালোবাসাও টেকে না। আমি কাশলাম। ওরা দুজনেই লজ্জায় রাঙা হয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসতে লাগল। আমিও হাসলাম। ঠিক তখনই নাঈমের ফোনে অচেনা নম্বর থেকে কল আসে। ও ফোনটা কানে নিতেই ওপাশ থেকে একটা কণ্ঠ— “তোমার নাম কী? তুমি কোথায় থাকো?” নাঈম থমকে যায়। “আপনি কে? কোনো ভূমিকা না দিয়েই পরিচয় চাইছেন?” ওর চোখে চিন্তার রেখা ফুটে ওঠে। আমি নম্বরটা দেখতে চাইলাম। নম্বরটা শেষ হচ্ছিল ২০ দিয়ে। রুহি হঠাৎ ফিসফিসিয়ে বলল, “ফোনটা কেটে দাও! এটা আমার ভাইয়ার নম্বর!” আমরা সবাই স্তব্ধ হয়ে গেলাম। নাঈম ধীরে ফোনটা কেটে রাখল। আর আমি মনে মনে ভাবতে লাগলাম—এই গল্পটা কি এখানেই শেষ, না কি শুরু হলো নতুন কোনো অধ্যায়? Writer: #rifat_pir #চলবে এরকম আরো গল্প করতে ফেসবুকে আমাকে F O L L O W (https://www.facebook.com/profile.php?id=61575602968495) করুন
    Like
    Love
    Sad
    7
    ·79 Views ·0 Reviews
  • গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

    জননিরাপত্তা বিভাগ

    রাজনৈতিক শাখা-২

    প্রজ্ঞাপন

    তারিখ: ২৯ বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ/ ১২ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    এস.আর.ও নং ১৩৭-আইন/২০২৫। যেহেতু ২০০৯ সালে ৬ জানুয়ারি সরকার গঠনের পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের উপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে; এবং

    যেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই থেকে ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশী ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে; এবং

    যেহেতু উল্লেখিত অপরাধসমূহের অভিযোগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে; এবং

    যেহেতু এসকল মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার লক্ষ্যে গত ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার উপর হামলা, উস্কানিমূলক মিছিল আয়োজন, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং ভিনদেশে পলাতক তাদের নেত্রীসহ অন্য নেতাকর্মী কর্তৃক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের প্রচেষ্টাসহ আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে; এবং

    (৪২১৩)

    মূল্য: টাকা ৪.০০

    Nest line
    ৪২১৪

    বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, মে ১২, ২০২৫

    যেহেতু এসকল কর্মকান্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে; এবং

    যেহেতু সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের ন্যায় বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে; এবং

    যেহেতু, সরকার যুক্তিসংগতভাবে মনে করে সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা সমীচীন;

    সেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।

    ০২। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জননিরাপত্তা বিভাগ রাজনৈতিক শাখা-২ প্রজ্ঞাপন তারিখ: ২৯ বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ/ ১২ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ এস.আর.ও নং ১৩৭-আইন/২০২৫। যেহেতু ২০০৯ সালে ৬ জানুয়ারি সরকার গঠনের পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের উপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে; এবং যেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই থেকে ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশী ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে; এবং যেহেতু উল্লেখিত অপরাধসমূহের অভিযোগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন রয়েছে; এবং যেহেতু এসকল মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার লক্ষ্যে গত ০৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার উপর হামলা, উস্কানিমূলক মিছিল আয়োজন, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং ভিনদেশে পলাতক তাদের নেত্রীসহ অন্য নেতাকর্মী কর্তৃক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের প্রচেষ্টাসহ আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে; এবং (৪২১৩) মূল্য: টাকা ৪.০০ Nest line ৪২১৪ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, মে ১২, ২০২৫ যেহেতু এসকল কর্মকান্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে; এবং যেহেতু সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের ন্যায় বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে; এবং যেহেতু, সরকার যুক্তিসংগতভাবে মনে করে সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা সমীচীন; সেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। ০২। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
    Love
    5
    ·99 Views ·0 Reviews
  • Hi, সবাই কেমন আছো?
    অনেকদিন পর আবার চলে আসলাম পোস্ট করতে।
    কিন্তু কী বলব?
    আমি কিছু বুঝতে পারছি না
    জনসাথিতে সব কেমন জানি উল্টো হয়ে গিয়েছে।
    এটা কীভাবে ঠি করব, সবাই আমাকে কমেন্টে জানাও।
    Hi, সবাই কেমন আছো? অনেকদিন পর আবার চলে আসলাম পোস্ট করতে। কিন্তু কী বলব? আমি কিছু বুঝতে পারছি না জনসাথিতে সব কেমন জানি উল্টো হয়ে গিয়েছে। 😢😢😢 এটা কীভাবে ঠি করব, সবাই আমাকে কমেন্টে জানাও। 👇👇👇
    Love
    Like
    3
    ·87 Views ·0 Reviews
  • jonosathi আপডেট হওয়ার পর যাদের সেটিং উল্টো হয়ে গেছে তারা এই ভিডিওটি দেখে সেটিং সোজা করে নিন।
    jonosathi আপডেট হওয়ার পর যাদের সেটিং উল্টো হয়ে গেছে তারা এই ভিডিওটি দেখে সেটিং সোজা করে নিন।
    Love
    Like
    Wow
    9
    1 Comments ·229 Views ·0 Reviews
  • আওয়ামী লীগ কোনো ক’র্মকা’ণ্ড চালালেই “না’ল“ করে দেবে পুলিশ:
    রেজাউল করিম মল্লিক
    আওয়ামী লীগ কোনো ক’র্মকা’ণ্ড চালালেই “না’ল“ করে দেবে পুলিশ: রেজাউল করিম মল্লিক
    Like
    Love
    Haha
    Angry
    8
    ·47 Views ·0 Reviews
  • সবকিছু কেমন উল্টো হয়ে গেছে। এটি ঠিক করার জন্য সেটিং অপশনে গিয়ে ভাষা বাংলা বা ইংরেজি করুন তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।
    সবকিছু কেমন উল্টো হয়ে গেছে। এটি ঠিক করার জন্য সেটিং অপশনে গিয়ে ভাষা বাংলা বা ইংরেজি করুন তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।
    Love
    Like
    11
    1 Comments ·132 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com