• শোনো আমি একটি কবিতা রচনা করতে চাই
    শোনো আমি একটি কবিতা রচনা করতে চাই
    ০ Comments ·০ Shares ·৩৮ Views ·০ Reviews
  • হৃদয়ের স্পন্দন, মনের আবেগ, ভালোবাসার অমলিন ছোঁয়া – রোমান্টিক স্ট্যাটাসগুলো আমাদের অন্তর্নিহিত অনুভূতিগুলোকে সাবলীলভাবে প্রকাশ করে। মাত্র কয়েকটি শব্দের মাধ্যমে আমরা প্রিয়জনের কাছে পৌঁছে যেতে পারি, তাদের মনে ছুঁয়ে যেতে পারি।

    আমাদের আজকের আর্টিকেল সাজিয়েছি তেমনি কিছু চমৎকার ও জনপ্রিয় কিছু দুই লাইনের রোমান্টিক স্ট্যাটাস দিয়ে। তো চলুন আজকের আর্টিকেলে পড়ে নেওয়া যাক ,দুই লাইনের রোমান্টিক স্ট্যাটাস ছন্দ অ কবিতা।
    হৃদয়ের স্পন্দন, মনের আবেগ, ভালোবাসার অমলিন ছোঁয়া – রোমান্টিক স্ট্যাটাসগুলো আমাদের অন্তর্নিহিত অনুভূতিগুলোকে সাবলীলভাবে প্রকাশ করে। মাত্র কয়েকটি শব্দের মাধ্যমে আমরা প্রিয়জনের কাছে পৌঁছে যেতে পারি, তাদের মনে ছুঁয়ে যেতে পারি। আমাদের আজকের আর্টিকেল সাজিয়েছি তেমনি কিছু চমৎকার ও জনপ্রিয় কিছু দুই লাইনের রোমান্টিক স্ট্যাটাস দিয়ে। তো চলুন আজকের আর্টিকেলে পড়ে নেওয়া যাক ,দুই লাইনের রোমান্টিক স্ট্যাটাস ছন্দ অ কবিতা।
    Love
    Like
    JonoSathi React
    Sad
    ১০
    · ১ Comments ·০ Shares ·১০৩ Views ·০ Reviews
  • ‘পারবো না’ বলার আগেই একবার চেষ্টা করে দেখো।
    তুমি যা ভাবো, তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু তুমি করতে পারো।
    #BelieveInYourself #SelfConfidence
    ‘পারবো না’ বলার আগেই একবার চেষ্টা করে দেখো। তুমি যা ভাবো, তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু তুমি করতে পারো। #BelieveInYourself #SelfConfidence
    Like
    Love
    JonoSathi React
    · ০ Comments ·০ Shares ·৪৩ Views ·০ Reviews
  • হার মানলে শেষ, চেষ্টা করলে শুরু!
    একবার পড়ে গেলে উঠো,
    দুইবার পড়ে গেলে দৌড়াও।
    তুমি থামবে না — সেটাই জয়ের চাবি।

    🔖 #NeverGiveUp #KeepTrying
    হার মানলে শেষ, চেষ্টা করলে শুরু! একবার পড়ে গেলে উঠো, দুইবার পড়ে গেলে দৌড়াও। তুমি থামবে না — সেটাই জয়ের চাবি। 🔖 #NeverGiveUp #KeepTrying
    JonoSathi React
    Like
    Love
    · ০ Comments ·০ Shares ·৫৭ Views ·০ Reviews
  • মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️

    মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি।
    মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে।
    তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা।

    এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে।

    ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়।
    এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন।
    আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত।

    বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে।

    ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"।
    "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)।
    ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান।
    তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন।
    তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়।

    পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব।

    এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে।
    কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে।
    কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়।
    কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান।

    তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে।
    কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক।

    এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম।

    এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা।
    আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹

    তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন।

    তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷

    #collected
    মাউন্ট এভারেস্ট: যেখানে স্বপ্ন ছুঁতে গিয়ে অনেকেই চিরতরে থেমে যান... 🏔️ মাউন্ট এভারেস্ট: পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপ একেকটা চ্যালেঞ্জ, আর প্রতিটি নিশ্বাস যেন মৃত্যুর হাতছানি। মাউন্ট এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে পর্বতারোহীদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তীব্র ঠান্ডা, অক্সিজেনের অভাব, হিমবাহ ও তুষারঝড়, প্রতিটি মুহূর্তে জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। তাছাড়া পথ হারানো, ফ্রস্টবাইট এবং ধস, সবকিছু মিলিয়ে এই যাত্রা শুধু শারীরিক নয়, মানসিক শক্তিরও কঠিন পরীক্ষা। এই শৃঙ্গে উঠতে গিয়ে বহু মানুষ তাদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। আর এই হারানো প্রাণগুলো এখন বরফ ঢাকা পাহাড়ের বুকে চিরন্তন সাক্ষী হয়ে আছে। ৮,০০০ মিটার উচ্চতার ওপরে একটি ভয়ঙ্কর এলাকা আছে, যাকে বলা হয় "Death Zone". যেখানে বাতাসে অক্সিজেন এতটাই কম যে মানবদেহ ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যায়। এভারেস্ট অভিযানের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই অংশেই বহু পর্বতারোহী চিরতরে থেমে গেছেন। আর এখানে তাপমাত্রা এতই কম যে মৃ'তদেহগুলো কখনোই পচে না, তারা রয়ে যায় বরফে মোড়ানো অবস্থায়, একেবারে জীবন্তের মত। বছরের পর বছর ধরে অনেক মৃতদেহই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি বরং সেগুলোকেই পর্বতারোহীরা পথচিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করে। ঠিক যেমন এক বিখ্যাত মৃতদেহ, যার নাম হয়ে গেছে "Green Boots"। "Green Boots" ছিলেন একজন ভারতীয় পর্বতারোহী, নাম ৎসেওয়াং পালজোর(Tsewang Paljor)। ১৯৯৬ সালে এভারেস্টে এক ভয়াবহ ঝড়ে তিনি প্রাণ হারান। তার পরনে ছিল সবুজ রঙের ট্রেকিং বুট, যা দেখে অন্যান্য পর্বতারোহীরা তাকে চিনে নেন। তার দেহ একটি ছোট গুহার মত জায়গায় ঠান্ডায় জমে যায়। পরে সেই জায়গাটিই হয়ে ওঠে রুটের একটি 'নেভিগেশন পয়েন্ট', যেখানে প্রতিদিন শত শত ক্লাইম্বার থামে, বিশ্রাম নেয়, আবার এগিয়ে যায়... তার পাশ দিয়ে হেঁটে যায়... অথচ সে রয়ে যায় চিরকাল নিঃসঙ্গ, শীতল, নীরব। এইরকম বহু গল্প লুকিয়ে আছে হিমশীতল বরফের নিচে। কেউ স্বপ্ন দেখেছিলেন পতাকা গেড়ে আসবেন, কেউ নিজের সীমা ছাড়িয়ে জয় করতে চেয়েছিলেন নিজেকে। কিন্তু পাহাড়ের নীরবতা অনেকের স্বপ্নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়ায়। কিছু মানুষ চূড়া ছুঁতে পারলেও ফিরে আসেন না। আর কিছু মানুষ চূড়ার কাছাকাছি গিয়েই চিরদিনের জন্য থেমে যান। তাদের কেউ কেউ নামহীন, কেউ কেউ পরিচিত শুধুই বুটের রঙ, জ্যাকেটের ছাপ কিংবা গ্লাভসের আকৃতিতে। কিন্তু প্রত্যেকেই ছিলেন সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর স্বপ্নের প্রতীক। এভারেস্ট শুধু পাহাড় নয় এটা এক বিশাল কবরস্থান, যেখানে প্রতিটি জমাটবাঁধা দেহ এক একটি অসমাপ্ত গল্পের নাম। এভারেস্ট জয় মানে শুধু শিখর ছোঁয়া নয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, সীমা অতিক্রম করার চেষ্টায় আত্মোৎসর্গ করা। আর যারা ফিরে আসেন না, তারা থেকেও যান এই পর্বতের শরীরে একেকটি চিহ্ন হয়ে। 🥹 তারা হয়ত কথা বলেন না, কিন্তু তাদের নিঃশব্দ উপস্থিতিই বলে দেয় কতটা দুঃসাহসিক ছিল তাদের স্বপ্ন। তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা। 🩷 #collected
    Like
    · ০ Comments ·০ Shares ·১০৬ Views ·০ Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com