Upgrade to Pro

  • যুক্তরাজ্যে ২৬,০০০ মধ্যবয়সী নারীর ওপর একটি পরীক্ষা করা হয়। দেখা যায়, যেসব নারীরা শুধু সবজি খেয়ে থাকেন, অর্থাৎ ভেজিটেরিয়ান, তাদের নিতম্বের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৩৩% বেশি।

    ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যের লিড ইউনিভার্সিটি থেকে BMC Medicine জার্নালে এ সম্পর্কিত গবেষণাটি প্রকাশিত হয়।

    অন্যদিকে যাদের খাবারে প্রাণিজ আমিষ রয়েছে, তাদের হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকলেও তুলনামূলক কম। উল্লেখ্য, ধূমপান, বয়স, ভেজিটেরিয়ান ও নন-ভেজিটেরিয়ান এই চারটি গ্রুপে নারীদের ভাগ করা হলেও সবচেয়ে বেশি হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকে ভেজিটেরিয়ান গ্রুপের নারীদের। তবে পুরুষদের সম্পর্কে কোনো তথ্য এই গবেষণায় দেওয়া হয়নি।
    যুক্তরাজ্যে ২৬,০০০ মধ্যবয়সী নারীর ওপর একটি পরীক্ষা করা হয়। দেখা যায়, যেসব নারীরা শুধু সবজি খেয়ে থাকেন, অর্থাৎ ভেজিটেরিয়ান, তাদের নিতম্বের হাড় ভাঙার ঝুঁকি ৩৩% বেশি। ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যের লিড ইউনিভার্সিটি থেকে BMC Medicine জার্নালে এ সম্পর্কিত গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। অন্যদিকে যাদের খাবারে প্রাণিজ আমিষ রয়েছে, তাদের হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকলেও তুলনামূলক কম। উল্লেখ্য, ধূমপান, বয়স, ভেজিটেরিয়ান ও নন-ভেজিটেরিয়ান এই চারটি গ্রুপে নারীদের ভাগ করা হলেও সবচেয়ে বেশি হাড় ভাঙার ঝুঁকি থাকে ভেজিটেরিয়ান গ্রুপের নারীদের। তবে পুরুষদের সম্পর্কে কোনো তথ্য এই গবেষণায় দেওয়া হয়নি।
    Love
    Like
    4
    ·55 Views ·0 Reviews
  • সবাই কেমন আছেন?

    আমার ইনফরমেশন রিলেটেড ডকুমেন্টারি পোস্ট করে আপনাদের কেমন লাগে?
    কমেন্টে জানালে খুশি হতাম
    সবাই কেমন আছেন? আমার ইনফরমেশন রিলেটেড ডকুমেন্টারি পোস্ট করে আপনাদের কেমন লাগে? কমেন্টে জানালে খুশি হতাম
    Love
    1
    ·56 Views ·0 Reviews
  • আপনি রিয়েক্ট কমেন্ট করেন আমিও আপনার আইডিতে গিয়ে বেক দিব
    Jono Sathi
    আপনি রিয়েক্ট কমেন্ট করেন আমিও আপনার আইডিতে গিয়ে বেক দিব [Jonosathi]
    Like
    Love
    2
    ·40 Views ·0 Reviews
  • বাংলাদেশের কৃতী সন্তান, বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষ এবং তাঁর দল পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের একটি মৌলিক নীতি, কির্চফের তাপ বিকিরণ সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

    ১৮৬০ সালে প্রণীত এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তু তাপীয় ভারসাম্যে থাকলে, সেটি যে পরিমাণ তাপ শোষণ করে, ঠিক সেই পরিমাণ তাপই বিকিরণ করে। সহজ কথায়, “যা ভালো শোষক, তা ভালো বিকিরকও।”

    প্রমিত ঘোষ ও তাঁর দল মাত্র ২ মাইক্রোমিটার পুরু একটি বিশেষ মেটামেটেরিয়াল (metamaterial) তৈরি করেছেন, যা পাঁচটি সেমিকন্ডাক্টর স্তর দিয়ে গঠিত। এই মেটামেটেরিয়ালটি তার শোষণ ক্ষমতার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ বিকিরণ করতে সক্ষম হয়েছে, যা কির্চফের সূত্রের বিপরীত। এই অভূতপূর্ব পর্যবেক্ষণ সম্ভব হয়েছে তাঁদের নিজস্ব নকশাকৃত ‘অ্যাঙ্গেল-রিসলভড ম্যাগনেটিক থার্মাল এমিশন স্পেকট্রোফটোমিটার’ (ARMTES) এবং একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র প্রয়োগের মাধ্যমে।

    এই আবিষ্কার সৌর প্যানেল, ইনফ্রারেড সেন্সর, তাপ ব্যাটারি এবং উন্নত তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে পারে। এটি শক্তি সংগ্রহ ও তাপ স্থানান্তরে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে, কারণ এটি সৌর প্যানেলের মতো সিস্টেমে তাপ অপচয় কমিয়ে কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করবে ।

    বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষের এই অর্জন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মহলে বাংলাদেশের মেধা ও সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি দেশের তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণা!

    এই যুগান্তকারী গবেষণাটি ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স’ (Physical Review Letters) জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

    অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique

    সূত্র:
    1. Penn State University Press Release
    2. Physical Review Letters
    বাংলাদেশের কৃতী সন্তান, বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষ এবং তাঁর দল পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের একটি মৌলিক নীতি, কির্চফের তাপ বিকিরণ সূত্রকে চ্যালেঞ্জ করেছে। ১৮৬০ সালে প্রণীত এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তু তাপীয় ভারসাম্যে থাকলে, সেটি যে পরিমাণ তাপ শোষণ করে, ঠিক সেই পরিমাণ তাপই বিকিরণ করে। সহজ কথায়, “যা ভালো শোষক, তা ভালো বিকিরকও।” প্রমিত ঘোষ ও তাঁর দল মাত্র ২ মাইক্রোমিটার পুরু একটি বিশেষ মেটামেটেরিয়াল (metamaterial) তৈরি করেছেন, যা পাঁচটি সেমিকন্ডাক্টর স্তর দিয়ে গঠিত। এই মেটামেটেরিয়ালটি তার শোষণ ক্ষমতার চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপ বিকিরণ করতে সক্ষম হয়েছে, যা কির্চফের সূত্রের বিপরীত। এই অভূতপূর্ব পর্যবেক্ষণ সম্ভব হয়েছে তাঁদের নিজস্ব নকশাকৃত ‘অ্যাঙ্গেল-রিসলভড ম্যাগনেটিক থার্মাল এমিশন স্পেকট্রোফটোমিটার’ (ARMTES) এবং একটি শক্তিশালী চৌম্বক ক্ষেত্র প্রয়োগের মাধ্যমে। এই আবিষ্কার সৌর প্যানেল, ইনফ্রারেড সেন্সর, তাপ ব্যাটারি এবং উন্নত তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে পারে। এটি শক্তি সংগ্রহ ও তাপ স্থানান্তরে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে, কারণ এটি সৌর প্যানেলের মতো সিস্টেমে তাপ অপচয় কমিয়ে কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করবে । বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী প্রমিত ঘোষের এই অর্জন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মহলে বাংলাদেশের মেধা ও সক্ষমতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি দেশের তরুণ বিজ্ঞানীদের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণা! এই যুগান্তকারী গবেষণাটি ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স’ (Physical Review Letters) জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique সূত্র: 1. Penn State University Press Release 2. Physical Review Letters
    Love
    Like
    Haha
    Angry
    11
    1 Comments ·87 Views ·0 Reviews
  • নাসার অপারচিউনিটি মার্স রোভারটি তৈরি হয়েছিল মাত্র ৯০ দিনের জন্য, কিন্তু এটি টিকে ছিল পুরো ১৫ বছর।

    রোভারটি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তথ্যের সঙ্কেত পাঠিয়ে গিয়েছিল, সরাসরি শব্দ নয়। কিন্তু বিজ্ঞান সাংবাদিক জ্যাকব মার্গোলিস-এর মতে, নাসার বিজ্ঞানীরা বলেন অপারচিউনিটির পাঠানো শেষ বার্তাটি কার্যত এমন কিছু ছিল: "আমার ব্যাটারি কম আর চারপাশটা অন্ধকার হয়ে আসছে।"

    এই সৌরশক্তিচালিত রোভারটি শেষ পর্যন্ত এক দুর্দান্ত ধূলিঝড়ের কবলে পড়ে আর বেঁচে থাকতে পারেনি।

    ফ্লাইট কন্ট্রোলাররা বহুবার যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলেন এবং মঙ্গলবার রাতে এক শেষবারের মতো কিছু রিকভারি কমান্ড পাঠানো হয়। সেই সঙ্গে বাজানো হয় একটি শেষ ‘ওয়েক-আপ’ গান — বিলি হলিডের "I'll Be Seeing You" — যা অনেক টিম সদস্যকে আবেগে কাঁদিয়ে তোলে। মহাকাশ থেকে কোনো উত্তর আসেনি, কেবল নীরবতা।

    নাসার বিজ্ঞান মিশনের প্রধান থমাস জারবুচেন ক্যালিফোর্নিয়ার পাসাডেনার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে এক ধরনের ‘অন্তিম শ্রদ্ধা অনুষ্ঠান’-এ "আমাদের প্রিয় অপারচিউনিটি"-এর মৃত্যুর খবর আনুষ্ঠানিকভাবে জানান।

    প্রজেক্ট ম্যানেজার জন ক্যালাস বলেন, “এটা একটা কঠিন দিন। এটা একটা যন্ত্র হলেও, বিদায় জানানো খুব বেদনাদায়ক। কিন্তু আমাদের সেটা করতেই হতো।”

    নাসা প্রতিদিন বিভিন্ন গান বাজিয়ে অপারচিউনিটিকে জাগানোর চেষ্টা করেছিল। শুধু বিলি হলিডে না, আরও অনেক গান বাজানো হয়েছিল।

    নাসা "Opportunity, Wake Up!" নামে এক প্লেলিস্ট প্রকাশ করে স্পোটিফাইতে, যাতে ছিল—

    "Wake Me Up Before You Go-Go" – Wham!

    "Here Comes the Sun" – The Beatles

    "Life On Mars?" – David Bowie

    "Telephone Line" – Electric Light Orchestra

    "I Will Survive" – Gloria Gaynor

    "I Won’t Back Down" – Tom Petty

    অপারচিউনিটি তখন মঙ্গলের পারসিভিয়ারেন্স ভ্যালি এক্সপ্লোর করছিল, ঠিক সেই সময়েই কয়েক দশকের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ধূলিঝড় আঘাত হানে এবং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঝড় এতই প্রবল ছিল যে আকাশ মাসের পর মাস অন্ধকারে ঢেকে যায়, সূর্যালোক পৌঁছাতে পারেনি রোভারটির সোলার প্যানেলে।

    যখন আকাশ পরিষ্কার হয়, অপারচিউনিটি তখনও নিশ্চুপ। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, রোভারটির অভ্যন্তরীণ ঘড়ি এতটাই এলোমেলো হয়ে পড়েছিল যে সে আর বুঝতে পারছিল না কখন ঘুমাতে হবে বা কখন সিগনাল পেতে জাগতে হবে। তারা ১০০০-র বেশি রিকভারি কমান্ড পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু কিছুই কাজে আসেনি।
    নাসার অপারচিউনিটি মার্স রোভারটি তৈরি হয়েছিল মাত্র ৯০ দিনের জন্য, কিন্তু এটি টিকে ছিল পুরো ১৫ বছর। রোভারটি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তথ্যের সঙ্কেত পাঠিয়ে গিয়েছিল, সরাসরি শব্দ নয়। কিন্তু বিজ্ঞান সাংবাদিক জ্যাকব মার্গোলিস-এর মতে, নাসার বিজ্ঞানীরা বলেন অপারচিউনিটির পাঠানো শেষ বার্তাটি কার্যত এমন কিছু ছিল: "আমার ব্যাটারি কম আর চারপাশটা অন্ধকার হয়ে আসছে।" এই সৌরশক্তিচালিত রোভারটি শেষ পর্যন্ত এক দুর্দান্ত ধূলিঝড়ের কবলে পড়ে আর বেঁচে থাকতে পারেনি। ফ্লাইট কন্ট্রোলাররা বহুবার যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলেন এবং মঙ্গলবার রাতে এক শেষবারের মতো কিছু রিকভারি কমান্ড পাঠানো হয়। সেই সঙ্গে বাজানো হয় একটি শেষ ‘ওয়েক-আপ’ গান — বিলি হলিডের "I'll Be Seeing You" — যা অনেক টিম সদস্যকে আবেগে কাঁদিয়ে তোলে। মহাকাশ থেকে কোনো উত্তর আসেনি, কেবল নীরবতা। নাসার বিজ্ঞান মিশনের প্রধান থমাস জারবুচেন ক্যালিফোর্নিয়ার পাসাডেনার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে এক ধরনের ‘অন্তিম শ্রদ্ধা অনুষ্ঠান’-এ "আমাদের প্রিয় অপারচিউনিটি"-এর মৃত্যুর খবর আনুষ্ঠানিকভাবে জানান। প্রজেক্ট ম্যানেজার জন ক্যালাস বলেন, “এটা একটা কঠিন দিন। এটা একটা যন্ত্র হলেও, বিদায় জানানো খুব বেদনাদায়ক। কিন্তু আমাদের সেটা করতেই হতো।” নাসা প্রতিদিন বিভিন্ন গান বাজিয়ে অপারচিউনিটিকে জাগানোর চেষ্টা করেছিল। শুধু বিলি হলিডে না, আরও অনেক গান বাজানো হয়েছিল। নাসা "Opportunity, Wake Up!" নামে এক প্লেলিস্ট প্রকাশ করে স্পোটিফাইতে, যাতে ছিল— "Wake Me Up Before You Go-Go" – Wham! "Here Comes the Sun" – The Beatles "Life On Mars?" – David Bowie "Telephone Line" – Electric Light Orchestra "I Will Survive" – Gloria Gaynor "I Won’t Back Down" – Tom Petty অপারচিউনিটি তখন মঙ্গলের পারসিভিয়ারেন্স ভ্যালি এক্সপ্লোর করছিল, ঠিক সেই সময়েই কয়েক দশকের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ধূলিঝড় আঘাত হানে এবং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঝড় এতই প্রবল ছিল যে আকাশ মাসের পর মাস অন্ধকারে ঢেকে যায়, সূর্যালোক পৌঁছাতে পারেনি রোভারটির সোলার প্যানেলে। যখন আকাশ পরিষ্কার হয়, অপারচিউনিটি তখনও নিশ্চুপ। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, রোভারটির অভ্যন্তরীণ ঘড়ি এতটাই এলোমেলো হয়ে পড়েছিল যে সে আর বুঝতে পারছিল না কখন ঘুমাতে হবে বা কখন সিগনাল পেতে জাগতে হবে। তারা ১০০০-র বেশি রিকভারি কমান্ড পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু কিছুই কাজে আসেনি।
    Love
    Like
    Haha
    JonoSathi React
    Sad
    9
    ·212 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com