“মুখোশের আড়াল”
এলিজা ছোট শহরের এক শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বাস করত। সবাই জানত, সে খুব বিনয়ী এবং সজ্জন, কিন্তু এলিজার মধ্যে কিছু ছিল যা কেউ বুঝতে পারত না। সে সবসময় তার মুখে একটি মিষ্টি হাসি রেখে সবাইকে স্বাগত জানাত। কিন্তু একদিন, তার এক বন্ধু, সিমি, লক্ষ্য করল—এলিজা যখনই একা থাকে, তার চোখে একটি অদ্ভুত দুঃখ দেখা যায়।
একদিন সিমি সাহস করে এলিজার কাছে গিয়ে বলল, “তুমি কখনও আমাদের সামনে তোমার মন খুলে বলো না কেন?” এলিজা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে বলল, “অনেক কিছু বলার থাকে, কিন্তু আমি জানি না, কেউ আমার কথা শুনবে কিনা। আমার হাসির আড়ালে কিছু দুঃখ লুকিয়ে থাকে, সিমি।"
সিমি চুপচাপ থেকে বলল, "তোমার যেকোনো দুঃখ আমি শুনতে প্রস্তুত আছি।"
এলিজা মুচকি হাসল, “ঠিক আছে, একদিন যখন তুমি একা থাকো, আমাকে ডাকবে। তখন আমি তোমার পাশে দাঁড়াবো।” আর তখনই সিমি বুঝতে পারল, অনেক সময় হাসি ও মুখোশের আড়ালে বড় কিছু গল্প লুকিয়ে থাকে।
Read more
“মুখোশের আড়াল”
এলিজা ছোট শহরের এক শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বাস করত। সবাই জানত, সে খুব বিনয়ী এবং সজ্জন, কিন্তু এলিজার মধ্যে কিছু ছিল যা কেউ বুঝতে পারত না। সে সবসময় তার মুখে একটি মিষ্টি হাসি রেখে সবাইকে স্বাগত জানাত। কিন্তু একদিন, তার এক বন্ধু, সিমি, লক্ষ্য করল—এলিজা যখনই একা থাকে, তার চোখে একটি অদ্ভুত দুঃখ দেখা যায়।
একদিন সিমি সাহস করে এলিজার কাছে গিয়ে বলল, “তুমি কখনও আমাদের সামনে তোমার মন খুলে বলো না কেন?” এলিজা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে বলল, “অনেক কিছু বলার থাকে, কিন্তু আমি জানি না, কেউ আমার কথা শুনবে কিনা। আমার হাসির আড়ালে কিছু দুঃখ লুকিয়ে থাকে, সিমি।"
সিমি চুপচাপ থেকে বলল, "তোমার যেকোনো দুঃখ আমি শুনতে প্রস্তুত আছি।"
এলিজা মুচকি হাসল, “ঠিক আছে, একদিন যখন তুমি একা থাকো, আমাকে ডাকবে। তখন আমি তোমার পাশে দাঁড়াবো।” আর তখনই সিমি বুঝতে পারল, অনেক সময় হাসি ও মুখোশের আড়ালে বড় কিছু গল্প লুকিয়ে থাকে।