গল্প: "ভালবাসার আল্পনা"
এক গ্রামে ছিল একটি ছোট্ট বাড়ি, যেখানে বাস করতেন সুরজিৎ এবং সোহিনী। তারা childhood থেকে একে অপরকে জানত, একে অপরের বন্ধু ছিল, কিন্তু কখনও অনুভব করেনি যে তাদের মধ্যে কিছু বিশেষ সম্পর্কও হতে পারে।
গ্রামের পাশে ছিল এক সুন্দর বাগান, যেখানে সুরজিৎ এবং সোহিনী প্রতিদিন বিকেলে একসাথে যেত। সোহিনী সুরজিতের কাছে প্রতিদিনের ছোট ছোট বিষয় নিয়ে কথা বলত, আর সুরজিৎ তার কথা শুনত আর অদৃশ্যভাবে তার হৃদয়ের কোন এক কোণে একটি অনুভূতি জন্ম নিতো। তবে সুরজিৎ কখনোই নিজের অনুভূতিগুলি প্রকাশ করেনি।
একদিন সোহিনী তার প্রিয় ফুল "রাতের মধু" তুলে নিয়ে সুরজিতের হাতে দিলো। বলল, "এটি তোমার জন্য, এই ফুলের মতো তোমার ভালোবাসা মিষ্টি এবং পবিত্র।" সুরজিৎ তার হৃৎপিণ্ডের গভীরে এক অদ্ভুত অনুভূতি অনুভব করল, তবে তখনো পর্যন্ত সে কিছু বলেনি।
কিছুদিন পর, সোহিনী একদিন সুরজিতকে বলল, "আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমি এই গ্রাম ছেড়ে চলে যাচ্ছি।" সুরজিৎ যেন থমকে গিয়েছিল, তার মনে মনে অনুভব করতে লাগলো যে সে সত্যিই সোহিনীকে হারাতে চায় না। এক গভীর নিঃশ্বাস নিয়ে সুরজিৎ বলল, "তুমি যদি চলে যাও, তাহলে আমি কীভাবে বাঁচবো? তুমি কি জানো, আমি তোমার কাছে কি অনুভব করি?"
সোহিনী তার চোখে তাকাল, কিছু না বলেই সুরজিতের কাছাকাছি এগিয়ে এসে তার হাত ধরল। সে বলল, "তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো, তাহলে আমাকে কখনো হারাতে হবে না।"
এখন সুরজিৎ জানে, সোহিনী ছিল তার জীবনের একমাত্র ভালোবাসা, যার সঙ্গে তাকে বাঁচতে হবে, সুখে এবং দুঃখে, চিরকাল।
আর সোহিনীও জানতো, ভালোবাসার আসল শক্তি শুধু অনুভূতিতে নয়, একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকার প্রতিজ্ঞায়।
ভালবাসা কখনও ফুরায় না, শুধু সময়ের সাথে আরও গভীর হয়।
#ভালবাসা
#রোমান্টিক
#গল্প
#rerls
গল্প: "ভালবাসার আল্পনা"
এক গ্রামে ছিল একটি ছোট্ট বাড়ি, যেখানে বাস করতেন সুরজিৎ এবং সোহিনী। তারা childhood থেকে একে অপরকে জানত, একে অপরের বন্ধু ছিল, কিন্তু কখনও অনুভব করেনি যে তাদের মধ্যে কিছু বিশেষ সম্পর্কও হতে পারে।
গ্রামের পাশে ছিল এক সুন্দর বাগান, যেখানে সুরজিৎ এবং সোহিনী প্রতিদিন বিকেলে একসাথে যেত। সোহিনী সুরজিতের কাছে প্রতিদিনের ছোট ছোট বিষয় নিয়ে কথা বলত, আর সুরজিৎ তার কথা শুনত আর অদৃশ্যভাবে তার হৃদয়ের কোন এক কোণে একটি অনুভূতি জন্ম নিতো। তবে সুরজিৎ কখনোই নিজের অনুভূতিগুলি প্রকাশ করেনি।
একদিন সোহিনী তার প্রিয় ফুল "রাতের মধু" তুলে নিয়ে সুরজিতের হাতে দিলো। বলল, "এটি তোমার জন্য, এই ফুলের মতো তোমার ভালোবাসা মিষ্টি এবং পবিত্র।" সুরজিৎ তার হৃৎপিণ্ডের গভীরে এক অদ্ভুত অনুভূতি অনুভব করল, তবে তখনো পর্যন্ত সে কিছু বলেনি।
কিছুদিন পর, সোহিনী একদিন সুরজিতকে বলল, "আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমি এই গ্রাম ছেড়ে চলে যাচ্ছি।" সুরজিৎ যেন থমকে গিয়েছিল, তার মনে মনে অনুভব করতে লাগলো যে সে সত্যিই সোহিনীকে হারাতে চায় না। এক গভীর নিঃশ্বাস নিয়ে সুরজিৎ বলল, "তুমি যদি চলে যাও, তাহলে আমি কীভাবে বাঁচবো? তুমি কি জানো, আমি তোমার কাছে কি অনুভব করি?"
সোহিনী তার চোখে তাকাল, কিছু না বলেই সুরজিতের কাছাকাছি এগিয়ে এসে তার হাত ধরল। সে বলল, "তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো, তাহলে আমাকে কখনো হারাতে হবে না।"
এখন সুরজিৎ জানে, সোহিনী ছিল তার জীবনের একমাত্র ভালোবাসা, যার সঙ্গে তাকে বাঁচতে হবে, সুখে এবং দুঃখে, চিরকাল।
আর সোহিনীও জানতো, ভালোবাসার আসল শক্তি শুধু অনুভূতিতে নয়, একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকার প্রতিজ্ঞায়।
ভালবাসা কখনও ফুরায় না, শুধু সময়ের সাথে আরও গভীর হয়।
#ভালবাসা #রোমান্টিক #গল্প #rerls
·26 Ansichten
·0 Vorschau