প্রথম পর্ব: "তোমার দিকে যত নজর আসে"
শহরের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে চলছিল জাহাঙ্গীর। জীবনের গতানুগতিক রুটিনের মাঝে কিছুটা বিরক্তি অনুভব করছিল সে। কিন্তু আজ কিছুটা আলাদা লাগছিল—মনে হচ্ছিল কিছু নতুন কিছু ঘটবে। ঠিক তখনই, তার চোখ পড়ল ক্যাফের জানালার পাশে বসে থাকা মিয়ার দিকে।
মিয়া, যে ছিল এক লেখিকা, এক কাপ কফি হাতে মনোযোগ দিয়ে বই পড়ছিল। তার চোখে যেন এক অদ্ভুত গভীরতা ছিল, যা জাহাঙ্গীরকে আকর্ষণ করেছিল। জাহাঙ্গীর তার দিকে এগিয়ে গিয়ে বলল, "হ্যালো, আপনি নিয়মিত এখানকার?"
মিয়া কিছুটা অবাক হয়ে তাকাল, তারপর মৃদু হেসে বলল, "হ্যাঁ, মাঝে মাঝে এখানে আসি, একা থাকতে ভালো লাগে।"
এভাবেই তাদের পরিচয় হলো, এবং তারপর ধীরে ধীরে তারা একে অপরকে জানার চেষ্টা করল। প্রথমে সাধারণ, তারপর সম্পর্কের গভীরতা বাড়তে লাগল। মিয়া জানতো, তার মধ্যে এক ধরনের অনুভূতি তৈরি হচ্ছে, কিন্তু কি সেটা—সে জানত না।
কিছুদিন পর, জাহাঙ্গীর মিয়াকে একটি চিঠি পাঠায়। চিঠিতে ছিল তার মনের কথা—"আমি জানি, আমি তোমাকে ভালোবাসি। তোমার চোখের মধ্যে যে গভীরতা আছে, সেটি আমি কখনো ভুলতে পারব না।"
মিয়া চিঠিটি পড়তে শুরু করে এবং তার চোখে জল চলে আসে। তার অনুভূতিগুলো প্রকাশ পেয়েছিল, যা সে কখনোই বলত না।
পরবর্তী দিন, তারা এক পার্কে দেখা করে। সেখানে জাহাঙ্গীর বলল, "তুমি জানো, আমি তোমার সঙ্গে জীবন কাটাতে চাই। তুমি যদি আমার সঙ্গে থাকো, আমি খুব খুশি হব।"
মিয়া কিছু সময় চুপ ছিল, তারপর বলল, "আমি কিছু ভয় অনুভব করছি। তবে, যদি তুমি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো, আমি তোমার সঙ্গে থাকার জন্য প্রস্তুত।"
এভাবেই, তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হতে থাকে। তারা একে অপরকে আরও ভালোভাবে জানার চেষ্টা করে, জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলো একসাথে কাটায়।
"আমি জানি, তুমি আমার পাশে থাকবে," জাহাঙ্গীর মিয়ার হাত ধরতে ধরতে বলল। "আমরা একে অপরকে বুঝে নিয়ে, সবার চেয়ে ভালো জীবন কাটাতে পারব।"
এটি ছিল প্রথম পর্ব। পরবর্তী পর্বগুলিতে তাদের সম্পর্কের আরও গভীরতা, চ্যালেঞ্জ ও ভালোবাসার নতুন দিক উন্মোচিত হবে।
প্রথম পর্ব: "তোমার দিকে যত নজর আসে" 🌸
শহরের ব্যস্ত রাস্তায় হেঁটে চলছিল জাহাঙ্গীর। জীবনের গতানুগতিক রুটিনের মাঝে কিছুটা বিরক্তি অনুভব করছিল সে। কিন্তু আজ কিছুটা আলাদা লাগছিল—মনে হচ্ছিল কিছু নতুন কিছু ঘটবে। ঠিক তখনই, তার চোখ পড়ল ক্যাফের জানালার পাশে বসে থাকা মিয়ার দিকে। ☕✨
মিয়া, যে ছিল এক লেখিকা, এক কাপ কফি হাতে মনোযোগ দিয়ে বই পড়ছিল। তার চোখে যেন এক অদ্ভুত গভীরতা ছিল, যা জাহাঙ্গীরকে আকর্ষণ করেছিল। জাহাঙ্গীর তার দিকে এগিয়ে গিয়ে বলল, "হ্যালো, আপনি নিয়মিত এখানকার?" 😊
মিয়া কিছুটা অবাক হয়ে তাকাল, তারপর মৃদু হেসে বলল, "হ্যাঁ, মাঝে মাঝে এখানে আসি, একা থাকতে ভালো লাগে।" 🌙
এভাবেই তাদের পরিচয় হলো, এবং তারপর ধীরে ধীরে তারা একে অপরকে জানার চেষ্টা করল। প্রথমে সাধারণ, তারপর সম্পর্কের গভীরতা বাড়তে লাগল। মিয়া জানতো, তার মধ্যে এক ধরনের অনুভূতি তৈরি হচ্ছে, কিন্তু কি সেটা—সে জানত না।
কিছুদিন পর, জাহাঙ্গীর মিয়াকে একটি চিঠি পাঠায়। 💌 চিঠিতে ছিল তার মনের কথা—"আমি জানি, আমি তোমাকে ভালোবাসি। তোমার চোখের মধ্যে যে গভীরতা আছে, সেটি আমি কখনো ভুলতে পারব না।"
মিয়া চিঠিটি পড়তে শুরু করে এবং তার চোখে জল চলে আসে। তার অনুভূতিগুলো প্রকাশ পেয়েছিল, যা সে কখনোই বলত না। ❤️
পরবর্তী দিন, তারা এক পার্কে দেখা করে। সেখানে জাহাঙ্গীর বলল, "তুমি জানো, আমি তোমার সঙ্গে জীবন কাটাতে চাই। তুমি যদি আমার সঙ্গে থাকো, আমি খুব খুশি হব।"
মিয়া কিছু সময় চুপ ছিল, তারপর বলল, "আমি কিছু ভয় অনুভব করছি। তবে, যদি তুমি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো, আমি তোমার সঙ্গে থাকার জন্য প্রস্তুত।"
এভাবেই, তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হতে থাকে। তারা একে অপরকে আরও ভালোভাবে জানার চেষ্টা করে, জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলো একসাথে কাটায়।
"আমি জানি, তুমি আমার পাশে থাকবে," জাহাঙ্গীর মিয়ার হাত ধরতে ধরতে বলল। "আমরা একে অপরকে বুঝে নিয়ে, সবার চেয়ে ভালো জীবন কাটাতে পারব।" 🌟
⭕✅এটি ছিল প্রথম পর্ব। পরবর্তী পর্বগুলিতে তাদের সম্পর্কের আরও গভীরতা, চ্যালেঞ্জ ও ভালোবাসার নতুন দিক উন্মোচিত হবে। 😊
·49 Views
·0 Προεπισκόπηση