• Read more
    নাসার অপারচিউনিটি মার্স রোভারটি তৈরি হয়েছিল মাত্র ৯০ দিনের জন্য, কিন্তু এটি টিকে ছিল পুরো ১৫ বছর। রোভারটি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তথ্যের সঙ্কেত পাঠিয়ে গিয়েছিল, সরাসরি শব্দ নয়। কিন্তু বিজ্ঞান সাংবাদিক জ্যাকব মার্গোলিস-এর মতে, নাসার বিজ্ঞানীরা বলেন অপারচিউনিটির পাঠানো শেষ বার্তাটি কার্যত এমন কিছু ছিল: "আমার ব্যাটারি কম আর চারপাশটা অন্ধকার হয়ে আসছে।" এই সৌরশক্তিচালিত রোভারটি শেষ পর্যন্ত এক দুর্দান্ত ধূলিঝড়ের কবলে পড়ে আর বেঁচে থাকতে পারেনি। ফ্লাইট কন্ট্রোলাররা বহুবার যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলেন এবং মঙ্গলবার রাতে এক শেষবারের মতো কিছু রিকভারি কমান্ড পাঠানো হয়। সেই সঙ্গে বাজানো হয় একটি শেষ ‘ওয়েক-আপ’ গান — বিলি হলিডের "I'll Be Seeing You" — যা অনেক টিম সদস্যকে আবেগে কাঁদিয়ে তোলে। মহাকাশ থেকে কোনো উত্তর আসেনি, কেবল নীরবতা। নাসার বিজ্ঞান মিশনের প্রধান থমাস জারবুচেন ক্যালিফোর্নিয়ার পাসাডেনার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে এক ধরনের ‘অন্তিম শ্রদ্ধা অনুষ্ঠান’-এ "আমাদের প্রিয় অপারচিউনিটি"-এর মৃত্যুর খবর আনুষ্ঠানিকভাবে জানান। প্রজেক্ট ম্যানেজার জন ক্যালাস বলেন, “এটা একটা কঠিন দিন। এটা একটা যন্ত্র হলেও, বিদায় জানানো খুব বেদনাদায়ক। কিন্তু আমাদের সেটা করতেই হতো।” নাসা প্রতিদিন বিভিন্ন গান বাজিয়ে অপারচিউনিটিকে জাগানোর চেষ্টা করেছিল। শুধু বিলি হলিডে না, আরও অনেক গান বাজানো হয়েছিল। নাসা "Opportunity, Wake Up!" নামে এক প্লেলিস্ট প্রকাশ করে স্পোটিফাইতে, যাতে ছিল— "Wake Me Up Before You Go-Go" – Wham! "Here Comes the Sun" – The Beatles "Life On Mars?" – David Bowie "Telephone Line" – Electric Light Orchestra "I Will Survive" – Gloria Gaynor "I Won’t Back Down" – Tom Petty অপারচিউনিটি তখন মঙ্গলের পারসিভিয়ারেন্স ভ্যালি এক্সপ্লোর করছিল, ঠিক সেই সময়েই কয়েক দশকের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ধূলিঝড় আঘাত হানে এবং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঝড় এতই প্রবল ছিল যে আকাশ মাসের পর মাস অন্ধকারে ঢেকে যায়, সূর্যালোক পৌঁছাতে পারেনি রোভারটির সোলার প্যানেলে। যখন আকাশ পরিষ্কার হয়, অপারচিউনিটি তখনও নিশ্চুপ। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, রোভারটির অভ্যন্তরীণ ঘড়ি এতটাই এলোমেলো হয়ে পড়েছিল যে সে আর বুঝতে পারছিল না কখন ঘুমাতে হবে বা কখন সিগনাল পেতে জাগতে হবে। তারা ১০০০-র বেশি রিকভারি কমান্ড পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু কিছুই কাজে আসেনি।
    0 Comments ·0 Shares ·13 Views ·0 Reviews
  • Read more
    🚨ব্রেকিং নিউজ ------- 🇧🇩বাফুফের জুন মাসের প্রবাসী ফুটবলার ট্রায়াল থেকে অনূর্ধ্ব- ২৩ দলে জন্য ডাকা হয়েছে ৪ প্রবাসী বাংলাদেশি ফুটবলার কে বিতশোক চাকমা, সামির মিয়া ও ক্যাসপার হক এবং জায়ান আহমেদ। 💥 🤔তবে ট্রায়ালে আসা ফুটবলারদের মধ্যে আলাদাভাবে নিজের স্কিল দিয়ে সবার নজড় কাড়া ঈমান আলম প্রত্যাশিত ভাবেই ডাক পেতে যাচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয় বয়সভিত্তিক দলে।🇧🇩⌛ দেশের ফুটবলের সকল রকমের আপডেট পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন 🫵
    Love
    1
    · 0 Comments ·0 Shares ·109 Views ·0 Reviews
  • মানব স্নায়ুতন্ত্র : আমাদের শরীরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র! 🧠
    এই ছবিটি মানবদেহের অত্যাশ্চর্য স্নায়ুতন্ত্রকে দেখাচ্ছে, যেখানে মস্তিষ্ক থেকে শুরু করে মেরুদণ্ড এবং তার থেকে বেরিয়ে আসা অসংখ্য স্নায়ু আমাদের পুরো শরীর জুড়ে জালের মতো ছড়িয়ে আছে।
    এটিই সেই জটিল নেটওয়ার্ক যা আমাদের চিন্তা, অনুভূতি, গতিবিধি এবং শরীরের প্রতিটি ক্ষুদ্র কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। truly fascinating!
    মানব স্নায়ুতন্ত্র : আমাদের শরীরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র! 🧠 এই ছবিটি মানবদেহের অত্যাশ্চর্য স্নায়ুতন্ত্রকে দেখাচ্ছে, যেখানে মস্তিষ্ক থেকে শুরু করে মেরুদণ্ড এবং তার থেকে বেরিয়ে আসা অসংখ্য স্নায়ু আমাদের পুরো শরীর জুড়ে জালের মতো ছড়িয়ে আছে। এটিই সেই জটিল নেটওয়ার্ক যা আমাদের চিন্তা, অনুভূতি, গতিবিধি এবং শরীরের প্রতিটি ক্ষুদ্র কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। truly fascinating!
    Love
    Like
    Angry
    5
    · 0 Comments ·0 Shares ·115 Views ·0 Reviews
  • Read more
    ছবিতে একটি শকুন বসে আছে ক'ঙ্কা'লসার এক শিশুর মৃ' ত্যুর অপেক্ষায়, যেন মা' রা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে লক্ষ্যবস্তুর উপর! ছবিটি তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার। এই ছবি The New York Times এ প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে তো'ল'পা'ড় সৃষ্টি হয়। ১৯৯৪ সালে সেরা ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় ছবিটি। কিন্তু ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুরস্কার জেতার ৪ মাসের মাথায় মাত্র ৩৩ বছর বয়সে নিজেই নিজেকে শে'ষ করে বসেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মা'নসিকভাবে ভে'ঙে পড়েছিলেন! মৃ'ত্যু'র আগে ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তার ডায়রিতে লিখেছিলেন : "হে পরম করুণাময়, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি কোনও খাবার, তা সে যত খারাপ স্বাদেরই হোক না কেন আমি সেটা নষ্ট করব না, এমনকি আমার পেটে ক্ষুধা না থাকলেও না! আমি প্রার্থনা করি, আমরা চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমরা আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা এবং সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না। আমি আরো প্রার্থনা করি, তুমি ওই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবে, পথ দেখাবে আর ওকে ওর দুঃখ থেকে মুক্তি দেবে। এই ছবি যেন মানুষকে মনে করিয়ে দেয় ওই শিশুটির তুলনায় তারা কতটা ভাগ্যবান, কারণ তোমার করুণা ছাড়া কারো ভাগ্যে একটি দানাও জোটে না। বিদায়!"
    Love
    Sad
    4
    · 1 Comments ·0 Shares ·152 Views ·0 Reviews
  • ট্রায়াল পর্বে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে শুরু থেকেই ছিলো ব্যাপক উৎসাহ ও প্রতিযোগিতা। ট্রায়ালের সময় সকল প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলেও ফল প্রকাশে বিলম্ব নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে নানা প্রশ্ন। কেউ কেউ সামাজিক মাধ্যমে তাদের হতাশা প্রকাশ করেছেন এবং দ্রুত রেজাল্ট ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন।

    অনেকেই মনে করছেন, ফলাফল প্রকাশে বিলম্ব হলে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারেন প্রতিভাবান অংশগ্রহণকারীরা। কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা বা তারিখ জানানো হয়নি।
    ট্রায়াল পর্বে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে শুরু থেকেই ছিলো ব্যাপক উৎসাহ ও প্রতিযোগিতা। ট্রায়ালের সময় সকল প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলেও ফল প্রকাশে বিলম্ব নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে নানা প্রশ্ন। কেউ কেউ সামাজিক মাধ্যমে তাদের হতাশা প্রকাশ করেছেন এবং দ্রুত রেজাল্ট ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন। অনেকেই মনে করছেন, ফলাফল প্রকাশে বিলম্ব হলে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারেন প্রতিভাবান অংশগ্রহণকারীরা। কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা বা তারিখ জানানো হয়নি।
    Love
    Like
    3
    · 0 Comments ·0 Shares ·138 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com