Upgrade to Pro

  • আমি একজন নতুন জনসাথী conten createor. সবাই সাহায্য করবেন
    আমি একজন নতুন জনসাথী conten createor. সবাই সাহায্য করবেন
    Love
    1
    ·91 Views ·0 Reviews
  • Sussan Ley becomes first woman to lead Australia's Liberal Party after election defeat
    https://tinyurl.com/3fz2krzs
    Sussan Ley becomes first woman to lead Australia's Liberal Party after election defeat https://tinyurl.com/3fz2krzs
    TINYURL.COM
    Sussan Ley becomes first woman to lead Australia's Liberal Party after election defeat .
    News Satkhira Bangladesh Rehar News 24
    Love
    Wow
    3
    ·143 Views ·0 Reviews
  • Hello boys I’m 24 from Seattle , single and looking for a kind-hearted boyfriend who’s ready for a serious commitment. Let’s talk if you're interested!

    https://tinyurl.com/ycy75fxk
    Hello boys I’m 24 from Seattle 🇺🇸, single and looking for a kind-hearted boyfriend who’s ready for a serious commitment. Let’s talk if you're interested! https://tinyurl.com/ycy75fxk
    TINYURL.COM
    Live chat us
    WhatsApp Hi everyone! I’m a 24-year-old woman from beautiful Seattle, USA. I’m single and hoping to meet someone who’s genuine, ki...
    Love
    1
    ·181 Views ·0 Reviews
  • সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি।
    তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না।
    আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি।
    এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম।

    দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ।
    মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব?

    বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম।
    রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।"

    আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো।
    তিশা? আমার তিশা?
    যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে?

    রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি।
    ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে।
    ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক।
    আমার হৃদয়টা থেমে গেল।

    আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ।
    সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ।

    তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়।

    — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?”
    — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?”
    — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?”
    — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।”
    — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।”

    সে ঠিক কথামতোই করল।
    তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল।
    আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল।

    সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না।
    আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি।

    রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত।
    সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।”

    আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল।
    ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে।
    রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব।

    ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।”

    আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।”
    আমার চোখে তখন আগুন।
    রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল।
    রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল।
    রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে—
    “কারে বাঁধতে চাস?”
    — “তিশারে।”
    “কার দামে?”
    — “অনিকের প্রাণ।”
    “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।”

    পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই।

    সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ।

    — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…”

    আমি হাসি।
    তাকে ঘরে তুলি।
    আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো।

    কিন্তু আমার ভুল ছিল।

    তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে—
    “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’”

    আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা।

    চলবে?

    গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা
    লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান

    দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে।

    Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence.

    #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি। তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না। আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি। এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম। দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ। মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব? বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম। রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।" আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো। তিশা? আমার তিশা? যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে? রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি। ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে। ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক। আমার হৃদয়টা থেমে গেল। আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ। সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ। তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়। — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?” — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?” — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?” — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।” — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।” সে ঠিক কথামতোই করল। তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল। আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল। সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না। আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি। রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত। সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।” আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল। ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে। রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব। ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।” আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।” আমার চোখে তখন আগুন। রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল। রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল। রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে— “কারে বাঁধতে চাস?” — “তিশারে।” “কার দামে?” — “অনিকের প্রাণ।” “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।” পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই। সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ। — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…” আমি হাসি। তাকে ঘরে তুলি। আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো। কিন্তু আমার ভুল ছিল। তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে— “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’” আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা। চলবে? গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে। Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence. #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    Love
    2
    ·196 Views ·0 Reviews
  • সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি।
    তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না।
    আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি।
    এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম।

    দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ।
    মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব?

    বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম।
    রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।"

    আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো।
    তিশা? আমার তিশা?
    যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে?

    রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি।
    ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে।
    ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক।
    আমার হৃদয়টা থেমে গেল।

    আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ।
    সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ।

    তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়।

    — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?”
    — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?”
    — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?”
    — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।”
    — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।”

    সে ঠিক কথামতোই করল।
    তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল।
    আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল।

    সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না।
    আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি।

    রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত।
    সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।”

    আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল।
    ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে।
    রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব।

    ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।”

    আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।”
    আমার চোখে তখন আগুন।
    রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল।
    রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল।
    রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে—
    “কারে বাঁধতে চাস?”
    — “তিশারে।”
    “কার দামে?”
    — “অনিকের প্রাণ।”
    “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।”

    পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই।

    সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ।

    — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…”

    আমি হাসি।
    তাকে ঘরে তুলি।
    আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো।

    কিন্তু আমার ভুল ছিল।

    তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে—
    “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’”

    আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা।

    চলবে?

    গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা
    লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান

    দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে।

    Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence.

    #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    সে আমার বুকে লাথি মেরে চলে গিয়েছিল। আমি তাকে কালো যাদুতে বাঁধছি। তিশা... আমার তিশা। আজ সে আর মানুষ না। আমার করা যাদুর কারণে ওর চোখে ঘুম নেই, ওর শরীরে শান্তি নেই, আর ওর মনে... কেবল আমি। এই গল্পটা যদি শুনতে সাহস থাকে, তাহলে শুরু করি সেই রাত থেকে—যেদিন ওর বিয়ের গেটের নিচে আমি দাঁড়িয়ে কাঁপছিলাম। দুই মাস আগের কথা। হঠাৎ তিশা কলেজে আসা বন্ধ করে দেয়। প্রথম দিন পাত্তা দিইনি। কিন্তু পরদিন ফোন বন্ধ, ইনবক্স সাইলেন্ট, ফেসবুক ডিএক্টিভ। মাথায় আগুন ধরে গেল। ছয় বছরের প্রেম, একদিনও না জানিয়ে এভাবে গায়েব? বাধ্য হয়ে ওর বান্ধবী রুহিকে কল করলাম। রুহি চাপা গলায় বলল—"তিশা বিয়ের জন্য গ্রামে চলে গেছে। কাল গায়ে হলুদ।" আমার বুকটা ধপাস করে পড়ে গেলো। তিশা? আমার তিশা? যে রাত তিনটায় ফোন করে বলতো, ‘তুই ছাড়া আমি শ্বাস নিতে পারি না’—সেই তিশা কারো স্ত্রী হতে যাচ্ছে? রাতে ট্রেন ধরলাম। বৃষ্টি ছিল, চোখেও বৃষ্টি। ভোরে গিয়ে পৌঁছাই ওদের গ্রামে। ওদের বাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই দেখি—লাল-সোনালী বিয়ের গেট, বাজছে শঙ্খ, ঢাক। আমার হৃদয়টা থেমে গেল। আমি বাড়ির দিকে এগোতেই উঠোনে তিশা বেরিয়ে আসে। আমার চোখে চোখ। সেই চোখে আমি নিজেকে খুঁজছিলাম, কিন্তু সেখানে আমি ছিলাম না—ছিল এক অচেনা মানুষ। তিশা হঠাৎ আমার হাত ধরে টেনে বাইরে নিয়ে যায়। — “তুই এখানে কেন এলি অর্ণব?” — “তুই কি পাগল হয়ে গেছিস? বিয়ে করছিস, আমাকে কিছু বলবি না?” — “তোর সাথে যা ছিল, তা ছেলেমানুষি। আমি এখন ভবিষ্যৎ দেখি। তুই তো নিজে সামলাতে পারিস না, আমাকে কী দেবে?” — “তিশা... আমি তোকে ছাড়া বাঁচব না।” — “তুই মর। এখন যদি কিছু করিস, ওরা তোকে কুকুরের মতো পি'টাবে। আমি কিন্তু তোকে বাঁচাতে আসবো না।” সে ঠিক কথামতোই করল। তার চাচাতো ভাই অনিকসহ চারজন আমাকে এমন পেটালো, আমার পাঁজর ভেঙে গেল। আমি রক্তে ভেসে পড়ে থাকলাম—আর আমার ভালোবাসা অন্য কাউকে গলায় মালা পরিয়ে হাসছিল। সেই রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম—তিশা আবার আমার হবে। আর কেউ তাকে পাবে না। আমি রওনা হলাম আমার একমাত্র বন্ধুর কাছে—রাব্বি। রাব্বি আগেও কিছু অদ্ভুত কাজ করত। সে বলল, “তুই যদি সত্যিই তিশারে পেতে চাস, তাহলে শেষ রাস্তা আছে—কালো যাদু।” আমাকে ওর ঘরের ভেতর নিয়ে গেল। ঘর অন্ধকার। কেবল চারটা কালো মোমবাতি জ্বলছে। রাব্বি খাটের নিচ থেকে একটা লোহায় মোড়ানো বাক্স বের করল। ভেতরে কাঁচের বোতলে একধরনের ঘোলাটে তরল, কিছু পুরনো হাড্ডি, আর একটা কিতাব। ও বলল—“এই পানি নাপাক, মৃত মানুষের সাথে মেশানো। এই সুতোতে মৃতার চুল জড়ানো। আর এখন যে আত্মাটারে ডাকবো, ও ভালোবাসার বাঁধন দিয়ে মানুষ ধরে রাখে। কিন্তু বিনিময়ে চায় কিছু… জীবন্ত কিছু।” আমি নিঃশব্দে বললাম—“তিশার চাচাতো ভাই অনিক। ওর জীবন চাই।” আমার চোখে তখন আগুন। রাব্বি কিতাব খুলে মন্ত্র পড়তে শুরু করল। রুমটা ঠান্ডা হয়ে গেল। বাতাস থেমে গেল। হঠাৎ মোমবাতিগুলো নিজে নিজে নিভে গেল। রুমের কোণ থেকে একটা গলা ভেসে আসে— “কারে বাঁধতে চাস?” — “তিশারে।” “কার দামে?” — “অনিকের প্রাণ।” “গ্রহণযোগ্য। বাঁধন শুরু।” পরদিন ভোরে খবর আসে—অনিককে কেউ খু''ন করে লাশটা পুকুরে ফেলে গেছে। গলা কা'টা, চোখ নেই। সেই রাতেই তিশা আমার গেটে আসে। চোখে পানি, মুখে আর্তনাদ। — “তুই ছাড়া আমি কিছু বুঝি না অর্ণব। আমার মাথায় কী হচ্ছে আমি জানি না। আমি তোর হতে চাই... প্লিজ…” আমি হাসি। তাকে ঘরে তুলি। আমি জানি, সে আর সাধারণ মানুষ না। সে এখন বাঁধা। সে আমার, চিরদিনের মতো। কিন্তু আমার ভুল ছিল। তিন রাত পর, সে মাঝরাতে চিৎকার করে উঠে বলে— “ও আমাকে নিয়ে যেতে আসছে অর্ণব... আমাকে বাঁচা তুই... ও বলছে, ‘তুই শর্ত ভেঙেছিস।’” আমি দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি—ঘরের এক কোণায় দাঁড়িয়ে এক লম্বা, ছায়ামূর্তি। তার চোখ নেই, মুখ নেই, কেবল কুয়াশা। চলবে? গল্প: কালো জাদুর সত্য ঘটনা লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে। Note: This AI-generated image portrays a fictional scenario designed for creative and storytelling purposes. It may include elements that could be unsettling to some viewers. Please exercise discretion when viewing. The content aims to delve into themes of suspense and mystery and does not endorse or encourage any form of violence. #fyp #viral #highlights #photochallenge #Amazing #trending #ভূতেরগল্প #ভৌতিক
    Like
    Love
    3
    ·208 Views ·0 Reviews
  • #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover
    Full Video Link
    https://youtube.com/shorts/qYSmCS8px2o?feature=share
    #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover Full Video Link 👇 https://youtube.com/shorts/qYSmCS8px2o?feature=share
    Like
    1
    ·172 Views ·0 Reviews
  • #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover
    Full Video Link
    https://youtube.com/shorts/nR0eVZ4cS5w?feature=share
    #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover Full Video Link 👇 https://youtube.com/shorts/nR0eVZ4cS5w?feature=share
    Like
    1
    ·167 Views ·0 Reviews
  • #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover
    Full Video Link
    https://youtube.com/shorts/zB0MojC8d1s?feature=share
    #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover Full Video Link 👇 https://youtube.com/shorts/zB0MojC8d1s?feature=share
    Like
    1
    ·165 Views ·0 Reviews
  • #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover
    Full Video Link
    https://youtube.com/shorts/8zvR2Qj1ZVc?feature=share
    #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover Full Video Link 👇 https://youtube.com/shorts/8zvR2Qj1ZVc?feature=share
    Like
    Love
    4
    ·158 Views ·0 Reviews
  • #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover
    Full Video Link
    https://youtube.com/shorts/6FBH0U3eMa0?feature=share
    #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover Full Video Link 👇 https://youtube.com/shorts/6FBH0U3eMa0?feature=share
    Love
    Like
    4
    ·154 Views ·1 Reviews
  • #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover
    Full Video Link
    https://youtube.com/shorts/mjjMaX4NDCM?feature=share
    #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover Full Video Link 👇 https://youtube.com/shorts/mjjMaX4NDCM?feature=share
    Like
    Love
    2
    ·157 Views ·0 Reviews
  • #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover
    Full Video Link
    https://youtube.com/shorts/rZWyeei1sFE?feature=share
    #jonosathi #foryou #vairal #viralreel #viral #reeel #post #video #freefire #freefirevideo #fflover Full Video Link 👇 https://youtube.com/shorts/rZWyeei1sFE?feature=share
    Love
    Like
    3
    ·154 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com