Upgrade to Pro

  • আমার লিস্টের এক নিব্বি একটু আগে পোস্ট দিছে, বিজ্ঞানের সবচে বড় ব্যর্থতা হলো, বিজ্ঞান বেঈমান চেনার কোন যন্ত্র আবিষ্কার করতে পারেনি।

    প্রথমে মনে হচ্ছিলো, আহারে বেচারি, এত কম বয়সে প্রেমে ছ্যাকা খাইলো?

    বাট এখন মনে হচ্ছে, আইডিটা জামায়াত নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদের হলেও হতে পারে!!
    #Sadiqur Rahman Khan
    আমার লিস্টের এক নিব্বি একটু আগে পোস্ট দিছে, বিজ্ঞানের সবচে বড় ব্যর্থতা হলো, বিজ্ঞান বেঈমান চেনার কোন যন্ত্র আবিষ্কার করতে পারেনি। প্রথমে মনে হচ্ছিলো, আহারে বেচারি, এত কম বয়সে প্রেমে ছ্যাকা খাইলো? বাট এখন মনে হচ্ছে, আইডিটা জামায়াত নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদের হলেও হতে পারে!! #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Angry
    Wow
    12
    ·260 Views ·0 Reviews
  • এটা আমার Attitude নয়।
    এটা আমার style man
    এটা আমার Attitude নয়। এটা আমার style man
    Like
    Love
    4
    1 Comments ·77 Views ·0 Reviews
  • বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কী হবে, সেটা নিয়ে একেক দলের উত্তর একেক রকম হবে।

    আওয়ামীলীগ অবশ্যই আমার সোনার বাংলার পক্ষেই থাকবে।

    বিএনপির এক ভাগ থাকবে প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশের পক্ষে, আরেকভাগ থাকবে আমার সোনার বাংলার পক্ষেই।

    জামায়াত এক্সিসটিং কোন গান চাইবে না। এরা নিজেরাই নতুন গান লিখবে। গানটা হতে পারে এমন,

    তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,
    ও সে গোলাম আজমের তৈরি সে দেশ, ষড়যন্ত্র দিয়ে ভরা....

    এনসিপি কী চাইবে জানি না। তবে যেটাই চাক, ফেসবুকে আইসা শুরু করবে ক্রেডিট নিয়ে কামড়িকামড়ি।

    তবে বাংলাদেশ নিজে যদি কথা বলতে পারতো, তাঌলৃ বাংলাদেশ এই চারটা গানের কোনটাই চুজ করতো না। বরং বাংলাদেশ জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে চুজ করতো ঐ বিখ্যাত গানটা,

    আমায় বেবিওয়ালায় খাইসে রে, সামনে বসাইয়া,
    বারে বারে বেরেক মারে, বারে বারে বেরেক মারে,
    নরম জায়গা পাইয়া গো,
    সামনে বসাইয়া......

    এই দেশটাকে যে যেভাবে যখন পেরেছে সামনে বসাইয়া খাইসে।

    এই দেশের জন্য এরচে পারফেক্ট জাতীয় সঙ্গীত আর কী হতে পারে?
    #Sadiqur Rahman Khan
    বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কী হবে, সেটা নিয়ে একেক দলের উত্তর একেক রকম হবে। আওয়ামীলীগ অবশ্যই আমার সোনার বাংলার পক্ষেই থাকবে। বিএনপির এক ভাগ থাকবে প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশের পক্ষে, আরেকভাগ থাকবে আমার সোনার বাংলার পক্ষেই। জামায়াত এক্সিসটিং কোন গান চাইবে না। এরা নিজেরাই নতুন গান লিখবে। গানটা হতে পারে এমন, তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা, ও সে গোলাম আজমের তৈরি সে দেশ, ষড়যন্ত্র দিয়ে ভরা.... এনসিপি কী চাইবে জানি না। তবে যেটাই চাক, ফেসবুকে আইসা শুরু করবে ক্রেডিট নিয়ে কামড়িকামড়ি। তবে বাংলাদেশ নিজে যদি কথা বলতে পারতো, তাঌলৃ বাংলাদেশ এই চারটা গানের কোনটাই চুজ করতো না। বরং বাংলাদেশ জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে চুজ করতো ঐ বিখ্যাত গানটা, আমায় বেবিওয়ালায় খাইসে রে, সামনে বসাইয়া, বারে বারে বেরেক মারে, বারে বারে বেরেক মারে, নরম জায়গা পাইয়া গো, সামনে বসাইয়া...... এই দেশটাকে যে যেভাবে যখন পেরেছে সামনে বসাইয়া খাইসে। এই দেশের জন্য এরচে পারফেক্ট জাতীয় সঙ্গীত আর কী হতে পারে? #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Wow
    17
    ·309 Views ·0 Reviews
  • বিমানটি প্রায় 32000 ফিট উপরে দেখুন

    #biman#32000#nice
    বিমানটি প্রায় 32000 ফিট উপরে দেখুন🚄✅ #biman#32000#nice
    Love
    Like
    6
    1 Comments ·113 Views ·0 Reviews
  • ২৪ এর মতো করে ৭১ ও ডিল করা হোক।

    প্রথমে ৭১ এ পাকিস্তানের পক্ষে থাকার জন্য জামায়াত নিষিদ্ধ হোক।

    এরপর গোলাম আজমকে দেশে আসতে দেওয়া, জামায়াতের সাথে জোট করে সরকারে যাওয়া আর রাজাকারকে মন্ত্রী বানানোর জন্য বিএনপিকে নিষিদ্ধ করা হোক।

    আবার ১৯৯৬ তে জামায়াতের সাথে জোট করে আন্দোলন করার জন্য আওয়ামীলীগকে আবার নিষিদ্ধ করা হোক।

    এরপর গত ১৭ বছর জামায়াতের সাথে জোটে থাকার জন্য বিএনপিসহ ২০ দলকেও নিষিদ্ধ করা হোক।

    আওয়ামীলীগের সাথে জোট করা ১৪ দলকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক।

    আর ২০২৫ এ শাহবাগে জামায়াতের সাথে আন্দোলন করার জন্য এনসিপি, আপ বাংলাদেশ, ইনকিলাব মঞ্চসহ ৩৩ টা সংগঠনকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক।

    এরপর সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে ইউনূস সরকারকেও নিষিদ্ধ করে বিচারের আওতাতে আনা হবে।

    ৭১ আর ২৪ দুটোই ক্লিয়ার করে তারপর প্রিন্স মামুন আর লায়লাকে নিষিদ্ধ করতে হবে ফেসবুক থেকে।

    দেশের দায়িত্ব বাংলাদেশের কাউকেই দেয়া যাবে না। কারণ বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেক সমস্যা, কেউ পাকি, কেউ ভারতীয়, কেউ শাপলা, কেউ শাহবাগ।

    এতো ঝামেলা না করে দেশের দায়িত্ব দিতে হবে আমাদের সবার প্রিয় দেব দাকে।

    তাহলে জয় বাংলা, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, নারায়ে তাকবীর বা ইনকিলাব জিন্দাবাদের গ্যাঞ্জামও আর থাকবে না।

    বিপদে পড়লেই সবাই মিলে "ঝিংকু" বলে চিৎকার করে উঠবো। একমাত্র এই ঝিংকু স্লোগানটা দিয়েই এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব।

    থ্যাংকিউ।

    ঝিংকুবাদ জিন্দাবাদ।
    #Sadiqur Rahman Khan
    ২৪ এর মতো করে ৭১ ও ডিল করা হোক। প্রথমে ৭১ এ পাকিস্তানের পক্ষে থাকার জন্য জামায়াত নিষিদ্ধ হোক। এরপর গোলাম আজমকে দেশে আসতে দেওয়া, জামায়াতের সাথে জোট করে সরকারে যাওয়া আর রাজাকারকে মন্ত্রী বানানোর জন্য বিএনপিকে নিষিদ্ধ করা হোক। আবার ১৯৯৬ তে জামায়াতের সাথে জোট করে আন্দোলন করার জন্য আওয়ামীলীগকে আবার নিষিদ্ধ করা হোক। এরপর গত ১৭ বছর জামায়াতের সাথে জোটে থাকার জন্য বিএনপিসহ ২০ দলকেও নিষিদ্ধ করা হোক। আওয়ামীলীগের সাথে জোট করা ১৪ দলকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক। আর ২০২৫ এ শাহবাগে জামায়াতের সাথে আন্দোলন করার জন্য এনসিপি, আপ বাংলাদেশ, ইনকিলাব মঞ্চসহ ৩৩ টা সংগঠনকেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক। এরপর সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে ইউনূস সরকারকেও নিষিদ্ধ করে বিচারের আওতাতে আনা হবে। ৭১ আর ২৪ দুটোই ক্লিয়ার করে তারপর প্রিন্স মামুন আর লায়লাকে নিষিদ্ধ করতে হবে ফেসবুক থেকে। দেশের দায়িত্ব বাংলাদেশের কাউকেই দেয়া যাবে না। কারণ বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেক সমস্যা, কেউ পাকি, কেউ ভারতীয়, কেউ শাপলা, কেউ শাহবাগ। এতো ঝামেলা না করে দেশের দায়িত্ব দিতে হবে আমাদের সবার প্রিয় দেব দাকে। তাহলে জয় বাংলা, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, নারায়ে তাকবীর বা ইনকিলাব জিন্দাবাদের গ্যাঞ্জামও আর থাকবে না। বিপদে পড়লেই সবাই মিলে "ঝিংকু" বলে চিৎকার করে উঠবো। একমাত্র এই ঝিংকু স্লোগানটা দিয়েই এই বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব। থ্যাংকিউ। ঝিংকুবাদ জিন্দাবাদ। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    Angry
    25
    ·320 Views ·0 Reviews
  • এই ক্যাচালে যা হবে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন যি, যারা জুলাই থেকে হুট করে দেশ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলো, এরা আবারও এসব থেকে দূরে সরে যাবে।

    এইটা বিএনপির জন্য কোন সমস্যা না। বিএনপির অলরেডি কোটি কোটি ভোটার সমর্থক আছে।

    জামাতের জন্যও সমস্যা না। জামায়াত ১০% ভোট পাইলেই খুশি।

    সমস্যাটা হবে এনসিপি, আপ বাংলাদেশ বা ইনকিলাব মঞ্চের মতো নতুন ইনিশিয়েটিভগুলোর।

    তরুণরা ভাববে যে আসলে এরা সবাই খারাপ, ধান্দাবাজ। এটুকু ভাবলেই রাজনীতির নতুন বন্দোবস্তের আকাশ ভরা তারা হয়ে যাবে।

    হাসিনার বিরুদ্ধে কোন রাজনৈতিক আন্দোলনে সাধারণ মানুষ বা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির পোলাপাইন আসতো না কেন?

    কারণ মানুষ মনে করতো, লাভ নাই। একদল ক্ষমতা ছাড়বে আরেকদল নিবে, আমার কী?

    যত ন্যায্য দাবিই হোক, মানুষ যখনই মনে করতো এখানে রাজনীতি আছে, তখনই সাথে সাথে সেখান থেকে মুখ ঘুরাইয়া নিতো।

    এইজন্যই দেখবেন ২০১৮ র কোটা আন্দোলন বা নিরাপদ সড়ক আন্দোলন বা ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে বারবার নেতাদের বলতে হয়েছে এখানে কোন রাজনীতি নাই।

    এজন্যই বিএনপি, জামাত বা বাংলাদেশের ৪০ টা রাজনৈতিক দল ১০০ বার সরকার পতনের ডাক দিলেও মানুষ ঐটার জন্য আসে নাই। মরেও নাই।

    সবাই ভাবছে, আমার লাভ কী মরে? ক্ষমতা তো পাবে ওরা।

    তবে নাহিদ, আসিফ, হাসনাতদের ডাকে মানুষ এসেছিলো। ডান, বাম, সবাই আসছিলো। হাসিনার পতনও এইজন্যই হয়েছিলো।

    এখানে রাজনৈতিক কোন নেতা যদি নাহিদের বদলে এক দফার ডাক দিতো, কেউ আসতো না। মনে করতো, ক্ষমতার লোভে ডাকতেছে, আমার লাভ কী?

    সমস্যা হলো, বাংলাদেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের মতো এনসিপিকেও এখন মানুষ অবিশ্বাস করতে শুরু করেছে।

    ফলাফল হলো, মানুষ আবারও রাজনীতি থেকে মুখ ফিরাইয়া নিবে।

    দেখেন, মানুষ এতো জটিল কিছুই বোঝে না। মানুষ কখনোই খতিয়ে দেখতে যায় না, দোষ এখানে কার? জামাতের, শিবিরের নাকি এনসিপির?

    যেহেতু গ্যাঞ্জাম হচ্ছে, মানুষ বলবে সব শালাই বাটপার।

    এই বাটপার একবার বলে ফেললেই আপনার রাজনীতি শেষ।

    আপনার ডাকে কেউ আসবে না, যেভাবে বিএনপি জামায়াতের ডাকে আগে আসে নাই।

    দেখেন, সংবিধান লিখে, আইন করে পৃথিবীর কোন সরকারকেই ভদ্র সরকার বানাতে পারবেন না। কাল ক্ষমতায় বিএনপি আসুক, জামায়াত আসুক বা এনসিপিই আসুক, সরকার সবসময়ই জালিম হয়।

    ইউনূসের সরকার জালিম হতে পারতেছে না কারণ মাঠ তাদের নিয়ন্ত্রণে নাই।

    বাট পলিটিকাল সরকারের মাঠ আছে।

    এরা আপনার ঘরে যাইয়া আপনাকে মাইরা আইসা বলবে, আমরা মারি নাই। কে মেরেছে জানি না।

    এই জুলুম থেকে আপনি কখন বাঁচতে পারবেন?

    যখন ১৮ কোটি মানুষ পলিটিকাল হয়ে উঠবে। যখন আপনাকে মারার সাথে সাথে চতুর্দিক থেকে হইহই রব উঠবে, তখন সরকার আপনাকে মারতে ভয় পাবে।

    আর সরকার কখন মাইরা মজা পাবে?

    যখন মানুষ ভাববে বাটপারের দল মাইর খাইছে ঠিক হইছে। আমার কী?

    এনসিপির সামনে সুযোগ ছিলো নতুন রাজনীতি দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হুট করে জেগে উঠা রাজনীতিটাকে জিইয়ে রাখার।

    বাট খুব সম্ভবত এনসিপি ঐটা পারতেছে না।

    বিএনপি বা জামায়াতের উপর ভরসা আমার কখনোই ছিলো না। বাট মনে হয়েছিলো এনসিপি হয়তো পুরনো ক্যাচাল, পুরনো বিভাজন থেকে বের হয়ে নতুন একটা রাজনীতি নিয়ে আসতে পারবে।

    বাট সেই আশা ধীরে ধীরে ফিকে হচ্ছে।

    বারবার বলেছি যে ফেসবুক থেকে বের হয়ে সাত বিভাগে সাতটা মহাসমাবেশ করেন, মানুষের কাছে যান, মানুষের সাথে মিশেন, কথা বলেন। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, চট্টগ্রাম বা বরিশাল লং মার্চ দেন।

    বাট কিছুই হয় নাই এখনও পর্যন্ত।

    বরং এরাও ঐ প্রেসক্লাব আর শাহবাগের কিছু সংগঠনের মতো বিবৃতি বিবৃতি খেলতে আর আজাইরা গ্যাঞ্জাম করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছে।

    এই ফাকে সাধারণ মানুষের মধ্যে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন জিরা আবার হতাশ হয়ে রাজনীতিতে আগ্রহ হারাতে শুরু করেছে।

    আর হতাশার দরজা দিয়েই একটা দেশে ফ্যাসিবাদ সবচে ভালোভাবে ঢোকার সুযোগ পায়।
    #Sadiqur Rahman Khan
    এই ক্যাচালে যা হবে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন যি, যারা জুলাই থেকে হুট করে দেশ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলো, এরা আবারও এসব থেকে দূরে সরে যাবে। এইটা বিএনপির জন্য কোন সমস্যা না। বিএনপির অলরেডি কোটি কোটি ভোটার সমর্থক আছে। জামাতের জন্যও সমস্যা না। জামায়াত ১০% ভোট পাইলেই খুশি। সমস্যাটা হবে এনসিপি, আপ বাংলাদেশ বা ইনকিলাব মঞ্চের মতো নতুন ইনিশিয়েটিভগুলোর। তরুণরা ভাববে যে আসলে এরা সবাই খারাপ, ধান্দাবাজ। এটুকু ভাবলেই রাজনীতির নতুন বন্দোবস্তের আকাশ ভরা তারা হয়ে যাবে। হাসিনার বিরুদ্ধে কোন রাজনৈতিক আন্দোলনে সাধারণ মানুষ বা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির পোলাপাইন আসতো না কেন? কারণ মানুষ মনে করতো, লাভ নাই। একদল ক্ষমতা ছাড়বে আরেকদল নিবে, আমার কী? যত ন্যায্য দাবিই হোক, মানুষ যখনই মনে করতো এখানে রাজনীতি আছে, তখনই সাথে সাথে সেখান থেকে মুখ ঘুরাইয়া নিতো। এইজন্যই দেখবেন ২০১৮ র কোটা আন্দোলন বা নিরাপদ সড়ক আন্দোলন বা ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে বারবার নেতাদের বলতে হয়েছে এখানে কোন রাজনীতি নাই। এজন্যই বিএনপি, জামাত বা বাংলাদেশের ৪০ টা রাজনৈতিক দল ১০০ বার সরকার পতনের ডাক দিলেও মানুষ ঐটার জন্য আসে নাই। মরেও নাই। সবাই ভাবছে, আমার লাভ কী মরে? ক্ষমতা তো পাবে ওরা। তবে নাহিদ, আসিফ, হাসনাতদের ডাকে মানুষ এসেছিলো। ডান, বাম, সবাই আসছিলো। হাসিনার পতনও এইজন্যই হয়েছিলো। এখানে রাজনৈতিক কোন নেতা যদি নাহিদের বদলে এক দফার ডাক দিতো, কেউ আসতো না। মনে করতো, ক্ষমতার লোভে ডাকতেছে, আমার লাভ কী? সমস্যা হলো, বাংলাদেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলের মতো এনসিপিকেও এখন মানুষ অবিশ্বাস করতে শুরু করেছে। ফলাফল হলো, মানুষ আবারও রাজনীতি থেকে মুখ ফিরাইয়া নিবে। দেখেন, মানুষ এতো জটিল কিছুই বোঝে না। মানুষ কখনোই খতিয়ে দেখতে যায় না, দোষ এখানে কার? জামাতের, শিবিরের নাকি এনসিপির? যেহেতু গ্যাঞ্জাম হচ্ছে, মানুষ বলবে সব শালাই বাটপার। এই বাটপার একবার বলে ফেললেই আপনার রাজনীতি শেষ। আপনার ডাকে কেউ আসবে না, যেভাবে বিএনপি জামায়াতের ডাকে আগে আসে নাই। দেখেন, সংবিধান লিখে, আইন করে পৃথিবীর কোন সরকারকেই ভদ্র সরকার বানাতে পারবেন না। কাল ক্ষমতায় বিএনপি আসুক, জামায়াত আসুক বা এনসিপিই আসুক, সরকার সবসময়ই জালিম হয়। ইউনূসের সরকার জালিম হতে পারতেছে না কারণ মাঠ তাদের নিয়ন্ত্রণে নাই। বাট পলিটিকাল সরকারের মাঠ আছে। এরা আপনার ঘরে যাইয়া আপনাকে মাইরা আইসা বলবে, আমরা মারি নাই। কে মেরেছে জানি না। এই জুলুম থেকে আপনি কখন বাঁচতে পারবেন? যখন ১৮ কোটি মানুষ পলিটিকাল হয়ে উঠবে। যখন আপনাকে মারার সাথে সাথে চতুর্দিক থেকে হইহই রব উঠবে, তখন সরকার আপনাকে মারতে ভয় পাবে। আর সরকার কখন মাইরা মজা পাবে? যখন মানুষ ভাববে বাটপারের দল মাইর খাইছে ঠিক হইছে। আমার কী? এনসিপির সামনে সুযোগ ছিলো নতুন রাজনীতি দিয়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হুট করে জেগে উঠা রাজনীতিটাকে জিইয়ে রাখার। বাট খুব সম্ভবত এনসিপি ঐটা পারতেছে না। বিএনপি বা জামায়াতের উপর ভরসা আমার কখনোই ছিলো না। বাট মনে হয়েছিলো এনসিপি হয়তো পুরনো ক্যাচাল, পুরনো বিভাজন থেকে বের হয়ে নতুন একটা রাজনীতি নিয়ে আসতে পারবে। বাট সেই আশা ধীরে ধীরে ফিকে হচ্ছে। বারবার বলেছি যে ফেসবুক থেকে বের হয়ে সাত বিভাগে সাতটা মহাসমাবেশ করেন, মানুষের কাছে যান, মানুষের সাথে মিশেন, কথা বলেন। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, চট্টগ্রাম বা বরিশাল লং মার্চ দেন। বাট কিছুই হয় নাই এখনও পর্যন্ত। বরং এরাও ঐ প্রেসক্লাব আর শাহবাগের কিছু সংগঠনের মতো বিবৃতি বিবৃতি খেলতে আর আজাইরা গ্যাঞ্জাম করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে পড়েছে। এই ফাকে সাধারণ মানুষের মধ্যে, অ্যাপলিটিক্যাল জেন জিরা আবার হতাশ হয়ে রাজনীতিতে আগ্রহ হারাতে শুরু করেছে। আর হতাশার দরজা দিয়েই একটা দেশে ফ্যাসিবাদ সবচে ভালোভাবে ঢোকার সুযোগ পায়। #Sadiqur Rahman Khan
    Like
    Love
    Angry
    Wow
    15
    1 Comments ·328 Views ·0 Reviews
  • Management Accounting Suggestion 2025 #bba #managementaccounting
    Management Accounting Suggestion 2025 #bba #managementaccounting
    Love
    Angry
    Like
    6
    ·54 Views ·0 Reviews
  • বর্তমানে ভয়াবহ হারে হ্যাক হচ্ছে ফেসবুক পেইজ ও অ্যাকাউন্ট

    বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে ছোট-বড় অসংখ্য ফেসবুক পেইজ ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার ঘটনা বেড়েই চলেছে। অনেকে নিজের অজান্তেই ফাঁদে পা দিচ্ছেন কিছু আকর্ষণীয় নোটিফিকেশনের মাধ্যমে। চলুন এক নজরে দেখে নেই, কীভাবে এই হ্যাকিং কার্যক্রম চলছে এবং কিভাবে আপনি নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারেন।

    কিভাবে হ্যাক হচ্ছে পেইজ ও অ্যাকাউন্ট?

    হ্যাকাররা এখন নতুন কৌশল ব্যবহার করছে যাকে বলে ফিশিং (Phishing) নোটিফিকেশন। উদাহরণ হিসেবে নিচের মতো বার্তা আপনার ফেসবুকে আসতে পারে:

    Warning: Your account at monetization risk
    Free verified badge now accessible for creators

    এই নোটিফিকেশন দেখে অনেকেই ভাবছেন ফেসবুক কর্তৃপক্ষ হয়তো সতর্ক করেছে বা সুযোগ দিচ্ছে। ক্লিক করার পর ব্যবহারকারীকে একটি ফেইক ফেসবুক সদৃশ ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আপনার পেইজ/অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চেয়ে একটি ফর্ম দেয়া থাকে।
    আপনি যদি সেই ফর্মে আপনার ইমেইল, পাসওয়ার্ড, পেইজ আইডি, Business Manager Access বা অন্য যেকোনো তথ্য দিয়ে দেন – সেখান থেকেই শুরু হয় আপনার বিপদ।

    স্ক্যামার কিভাবে এই ফাঁদ তৈরি করছে?

    প্রথমেই জেনে নিন, এই নোটিফিকেশনটি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পাঠায় না। বরং এটি পাঠায় একটি ফেইক ফেসবুক পেইজ বা অ্যাকাউন্ট যার নাম হয়ত এমন থাকবে:

    Free-Verified Badge Now Accessible For Creators

    এরা সাধারণত কী করে?

    আপনার পেইজে গিয়ে Page Recommendation দেয় বা আপনার পেইজ ট্যাগ করে পোস্ট/নোটিফিকেশন দেয়।
    আপনি সেটিকে ফেসবুকের আসল নোটিফিকেশন ভেবে ক্লিক করেন।
    এতে আপনি চলে যান হ্যাকারদের বানানো ফেক ওয়েবসাইটে।

    এই ফেক ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করা হয়?

    স্ক্যামাররা সাধারণত HTML, CSS দিয়ে ফ্রন্টএন্ড তৈরি করে, যেন দেখতে একদম ফেসবুকের মতো লাগে। ব্যাকএন্ড হিসেবে ব্যবহার করে:
    Node.js
    PHP
    Python (Flask/Django)
    অথবা যেকোনো সার্ভার ল্যাঙ্গুয়েজ।

    তারা ডাটাগুলো নিচের যেকোনো জায়গায় সংরক্ষণ করতে পারে:

    ডাটাবেজ (MySQL, MongoDB ইত্যাদি)
    JSON ফাইল / TXT ফাইল
    Telegram Bot API: সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি; যেখানে আপনি তথ্য সাবমিট করলেই সেটা সরাসরি স্ক্যামারের টেলিগ্রাম চ্যানেলে চলে যায়।

    আপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যা করবেন:

    যেকোনো সন্দেহজনক নোটিফিকেশন ক্লিক করার আগে যাচাই করুন।
    URL চেক করুন: যদি URL-এ “facebook.com” ছাড়া অন্য কিছু থাকে, তাহলে ৯৯% ফেক।
    ফেসবুকের অফিশিয়াল Meta Business Help Center ছাড়া অন্য কোথাও তথ্য সাবমিট করবেন না।
    Two-Factor Authentication (2FA) চালু রাখুন সবসময়।
    Business Manager Access যতটা সম্ভব সীমিত করে রাখুন।
    সন্দেহজনক কোন অ্যাপ/টুল পেইজে যুক্ত থাকলে সাথে সাথে রিমুভ করুন।

    ফেসবুকে এখন শুধু পোস্ট করা নয়, বরং নিরাপদ থাকা আরও বড় চ্যালেঞ্জ। একটি ছোট ভুলে আপনি হারাতে পারেন আপনার কষ্টার্জিত ব্যবসা, ব্র্যান্ড বা কমিউনিটি।
    সতর্ক থাকুন, পোস্টটি শেয়ার করে অন্যদেরও সতর্ক করুন।

    Stay safe, stay smart


    #jonosathi #awerness #viral #hack
    বর্তমানে ভয়াবহ হারে হ্যাক হচ্ছে ফেসবুক পেইজ ও অ্যাকাউন্ট বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে ছোট-বড় অসংখ্য ফেসবুক পেইজ ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার ঘটনা বেড়েই চলেছে। অনেকে নিজের অজান্তেই ফাঁদে পা দিচ্ছেন কিছু আকর্ষণীয় নোটিফিকেশনের মাধ্যমে। চলুন এক নজরে দেখে নেই, কীভাবে এই হ্যাকিং কার্যক্রম চলছে এবং কিভাবে আপনি নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারেন। কিভাবে হ্যাক হচ্ছে পেইজ ও অ্যাকাউন্ট? হ্যাকাররা এখন নতুন কৌশল ব্যবহার করছে যাকে বলে ফিশিং (Phishing) নোটিফিকেশন। উদাহরণ হিসেবে নিচের মতো বার্তা আপনার ফেসবুকে আসতে পারে: Warning: Your account at monetization risk Free verified badge now accessible for creators এই নোটিফিকেশন দেখে অনেকেই ভাবছেন ফেসবুক কর্তৃপক্ষ হয়তো সতর্ক করেছে বা সুযোগ দিচ্ছে। ক্লিক করার পর ব্যবহারকারীকে একটি ফেইক ফেসবুক সদৃশ ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আপনার পেইজ/অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চেয়ে একটি ফর্ম দেয়া থাকে। আপনি যদি সেই ফর্মে আপনার ইমেইল, পাসওয়ার্ড, পেইজ আইডি, Business Manager Access বা অন্য যেকোনো তথ্য দিয়ে দেন – সেখান থেকেই শুরু হয় আপনার বিপদ। স্ক্যামার কিভাবে এই ফাঁদ তৈরি করছে? প্রথমেই জেনে নিন, এই নোটিফিকেশনটি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পাঠায় না। বরং এটি পাঠায় একটি ফেইক ফেসবুক পেইজ বা অ্যাকাউন্ট যার নাম হয়ত এমন থাকবে: Free-Verified Badge Now Accessible For Creators এরা সাধারণত কী করে? আপনার পেইজে গিয়ে Page Recommendation দেয় বা আপনার পেইজ ট্যাগ করে পোস্ট/নোটিফিকেশন দেয়। আপনি সেটিকে ফেসবুকের আসল নোটিফিকেশন ভেবে ক্লিক করেন। এতে আপনি চলে যান হ্যাকারদের বানানো ফেক ওয়েবসাইটে। এই ফেক ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করা হয়? স্ক্যামাররা সাধারণত HTML, CSS দিয়ে ফ্রন্টএন্ড তৈরি করে, যেন দেখতে একদম ফেসবুকের মতো লাগে। ব্যাকএন্ড হিসেবে ব্যবহার করে: Node.js PHP Python (Flask/Django) অথবা যেকোনো সার্ভার ল্যাঙ্গুয়েজ। তারা ডাটাগুলো নিচের যেকোনো জায়গায় সংরক্ষণ করতে পারে: ডাটাবেজ (MySQL, MongoDB ইত্যাদি) JSON ফাইল / TXT ফাইল Telegram Bot API: সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি; যেখানে আপনি তথ্য সাবমিট করলেই সেটা সরাসরি স্ক্যামারের টেলিগ্রাম চ্যানেলে চলে যায়। আপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যা করবেন: যেকোনো সন্দেহজনক নোটিফিকেশন ক্লিক করার আগে যাচাই করুন। URL চেক করুন: যদি URL-এ “facebook.com” ছাড়া অন্য কিছু থাকে, তাহলে ৯৯% ফেক। ফেসবুকের অফিশিয়াল Meta Business Help Center ছাড়া অন্য কোথাও তথ্য সাবমিট করবেন না। Two-Factor Authentication (2FA) চালু রাখুন সবসময়। Business Manager Access যতটা সম্ভব সীমিত করে রাখুন। সন্দেহজনক কোন অ্যাপ/টুল পেইজে যুক্ত থাকলে সাথে সাথে রিমুভ করুন। ফেসবুকে এখন শুধু পোস্ট করা নয়, বরং নিরাপদ থাকা আরও বড় চ্যালেঞ্জ। একটি ছোট ভুলে আপনি হারাতে পারেন আপনার কষ্টার্জিত ব্যবসা, ব্র্যান্ড বা কমিউনিটি। সতর্ক থাকুন, পোস্টটি শেয়ার করে অন্যদেরও সতর্ক করুন। Stay safe, stay smart #jonosathi #awerness #viral #hack
    Love
    Like
    Angry
    10
    ·126 Views ·0 Reviews
  • Its not a very lucky.......

    #Spider-Man
    Its not a very lucky.......😅 #Spider-Man
    Love
    Like
    5
    2 Comments ·137 Views ·0 Reviews
  • Moment's #romance #fun #love
    Moment's 🔥 #romance #fun #love
    Love
    Like
    Haha
    Wow
    8
    ·86 Views ·0 Reviews
  • NISSHASH - RAJAT MANDAL _ HINDI VERSION _ BORBAAD _ SHAKIB KHAN, IDHIKA PAUL _ HAR SANS PE NAAM TERA
    NISSHASH - RAJAT MANDAL _ HINDI VERSION _ BORBAAD _ SHAKIB KHAN, IDHIKA PAUL _ HAR SANS PE NAAM TERA
    Love
    Like
    Wow
    5
    ·144 Views ·0 Reviews
  • Goku fans here

    ("In a dark backdrop stands a powerful human, arms crossed in unwavering confidence; his glowing eyes radiate energy, surrounded by electric blue waves, the essence of raw power. Mystical mist drifts as his rising force embodies an otherworldly strength.")
    Goku fans here ✋✋✋ ("In a dark backdrop stands a powerful human, arms crossed in unwavering confidence; his glowing eyes radiate energy, surrounded by electric blue waves, the essence of raw power. Mystical mist drifts as his rising force embodies an otherworldly strength.")
    Like
    Love
    6
    ·94 Views ·0 Reviews
More Results
Jono Sathi - Bangladeshi Social Media Platform https://jonosathi.com