• যতই বই লিখুক, হারপিক মজুমদাররা জুলাইকে হত্যা করতে পারবে না।

    বই লিখে বা গল্প লিখে কোন আন্দোলনকে মারা যায় না। বাঁচানোও যায় না।

    বিপ্লব বেঁচে থাকে ইনসাফে আর বিপ্লব মরে যায় বে-ইনসাফে।

    চাঁদা না পেয়ে যখন বিপ্লবের পক্ষের কোন শক্তি কোন একজন ব‍্যবসায়ীর হাত কেটে ফেলে, তখন ঐ মানুষটার কাছে বিপ্লব মরে যায়। কোন গল্পে কী লেখা হয়েছে, ওসব দেখার টাইম তার থাকে না।

    যে মেয়েটা জুলাইতে রাস্তায় নেমে এসেছিল এক আকাশ সমান স্বপ্ন নিয়ে, সেই মেয়েটা যখন দেখে, তারই নিয়ে আসা সেই নতুন বাংলাদেশে আরেক মেয়ের উপর নির্লজ্জ হামলা হয়। হামলাকারীর শাস্তি তো দূরের কথা, বরং বরণ করে নেওয়া হয় ফুলের মালা দিয়ে, তখনও ঐ মেয়েটার কাছে জুলাই মরে যায়।

    কোন সাহিত্য আর গল্প দিয়েই বা আপনি এই নির্মম বাস্তবতাকে ভোলাতে পারবেন?

    কোনদিন দেশ নিয়ে না ভাবা যেই প্রজন্ম রাস্তায় নেমে প্রাণ দিল দেশটাকে একটুখানি বদলাবে বলে। অথচ ওরা এখন দেখছে বাটপার রাজনীতিবিদদের দল কোন পরিবর্তনই করতে দিতে রাজি না। এসব দেখে ত‍্যক্ত বিরক্ত হয়ে গত জুলাইতে দেশের জন্য মরতে নামা ছেলেটা যখন এই জুলাইতে দেশ ছাড়ার জন্য হাতে আইয়েল্টস এর বই তুলে নেয়, তখন জুলাই আরো একবার মরে যায়।

    ৫ আগস্টের আগেও মানুষের জন্য কলম ধরা আমি আপনি যখন কোন দলের কাছে কলম বিক্রি করে দিই, জুলাই তখন খুন হয়ে যায় আমাদের হাতেই।

    এক শেখ মুজিব আর আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের যেই ক্ষতিটা করেছে, দেশের তাবৎ রাজাকার মিলেও কি তা করতে পারত?

    জুলাইও যদি মরে, আমাদের হাতেই মরবে। আওয়ামী লীগ বা হারপিকের লেখা গল্প না, জুলাই খুন হবে জুলাই এর পক্ষে রাজনীতি করা বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপির ভুল রাজনীতির হাতেই। জুলাই মরবে এখনও চিকিৎসা না পাওয়া আহতদের অভিশাপে, জুলাই মরবে অন্তহীন চাঁদাবাজি আর ক্ষমতার লোভে, জুলাই মরে যাবে ইন্টেরিমের শেয়ার মার্কেটে সবকিছু হারানো ব‍্যবসায়ীর চোখের জলে।

    বিপ্লব কখনও শত্রুদের হাতে মরে না। বিপ্লব সবসময়ই মরে বিপ্লবীদের হাতেই।

    তাই আওয়ামী লীগ আজেবাজে গল্প লিখে সব শেষ করে দিন বলে কান্নাকাটি না করে, এই ১০ মাসে আপনারা, বিপ্লবের পক্ষের শক্তিরা মানুষকে ঠিক কোন বাস্তবতা উপহার দিতে পারলেন, সেই হিসাবটা করা জরুরি না?

    আওয়ামীলীগ বিপ্লবকে খুন করতে অনেক কিছুই করেছে, মানি।

    কিন্তু বিপ্লবকে রক্ষা করতে আপনারাই বা কতটুকু কী করলেন এতদিন?
    #Sadiqur Rahaman Khan
    যতই বই লিখুক, হারপিক মজুমদাররা জুলাইকে হত্যা করতে পারবে না। বই লিখে বা গল্প লিখে কোন আন্দোলনকে মারা যায় না। বাঁচানোও যায় না। বিপ্লব বেঁচে থাকে ইনসাফে আর বিপ্লব মরে যায় বে-ইনসাফে। চাঁদা না পেয়ে যখন বিপ্লবের পক্ষের কোন শক্তি কোন একজন ব‍্যবসায়ীর হাত কেটে ফেলে, তখন ঐ মানুষটার কাছে বিপ্লব মরে যায়। কোন গল্পে কী লেখা হয়েছে, ওসব দেখার টাইম তার থাকে না। যে মেয়েটা জুলাইতে রাস্তায় নেমে এসেছিল এক আকাশ সমান স্বপ্ন নিয়ে, সেই মেয়েটা যখন দেখে, তারই নিয়ে আসা সেই নতুন বাংলাদেশে আরেক মেয়ের উপর নির্লজ্জ হামলা হয়। হামলাকারীর শাস্তি তো দূরের কথা, বরং বরণ করে নেওয়া হয় ফুলের মালা দিয়ে, তখনও ঐ মেয়েটার কাছে জুলাই মরে যায়। কোন সাহিত্য আর গল্প দিয়েই বা আপনি এই নির্মম বাস্তবতাকে ভোলাতে পারবেন? কোনদিন দেশ নিয়ে না ভাবা যেই প্রজন্ম রাস্তায় নেমে প্রাণ দিল দেশটাকে একটুখানি বদলাবে বলে। অথচ ওরা এখন দেখছে বাটপার রাজনীতিবিদদের দল কোন পরিবর্তনই করতে দিতে রাজি না। এসব দেখে ত‍্যক্ত বিরক্ত হয়ে গত জুলাইতে দেশের জন্য মরতে নামা ছেলেটা যখন এই জুলাইতে দেশ ছাড়ার জন্য হাতে আইয়েল্টস এর বই তুলে নেয়, তখন জুলাই আরো একবার মরে যায়। ৫ আগস্টের আগেও মানুষের জন্য কলম ধরা আমি আপনি যখন কোন দলের কাছে কলম বিক্রি করে দিই, জুলাই তখন খুন হয়ে যায় আমাদের হাতেই। এক শেখ মুজিব আর আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের যেই ক্ষতিটা করেছে, দেশের তাবৎ রাজাকার মিলেও কি তা করতে পারত? জুলাইও যদি মরে, আমাদের হাতেই মরবে। আওয়ামী লীগ বা হারপিকের লেখা গল্প না, জুলাই খুন হবে জুলাই এর পক্ষে রাজনীতি করা বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপির ভুল রাজনীতির হাতেই। জুলাই মরবে এখনও চিকিৎসা না পাওয়া আহতদের অভিশাপে, জুলাই মরবে অন্তহীন চাঁদাবাজি আর ক্ষমতার লোভে, জুলাই মরে যাবে ইন্টেরিমের শেয়ার মার্কেটে সবকিছু হারানো ব‍্যবসায়ীর চোখের জলে। বিপ্লব কখনও শত্রুদের হাতে মরে না। বিপ্লব সবসময়ই মরে বিপ্লবীদের হাতেই। তাই আওয়ামী লীগ আজেবাজে গল্প লিখে সব শেষ করে দিন বলে কান্নাকাটি না করে, এই ১০ মাসে আপনারা, বিপ্লবের পক্ষের শক্তিরা মানুষকে ঠিক কোন বাস্তবতা উপহার দিতে পারলেন, সেই হিসাবটা করা জরুরি না? আওয়ামীলীগ বিপ্লবকে খুন করতে অনেক কিছুই করেছে, মানি। কিন্তু বিপ্লবকে রক্ষা করতে আপনারাই বা কতটুকু কী করলেন এতদিন? #Sadiqur Rahaman Khan
    Like
    Love
    Haha
    9
    · 1 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • ভাগ্য ভালো, হাসিনা পতন আন্দোলনের নেতৃত্বটা বৈষম্য বিরোধীরা দিয়েছিলো।

    তাই আমরা ব্লকেড, শাট ডাউন, রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ, মার্চ টু ঢাকার মতো কর্মসূচি পেয়েছিলাম।

    বিএনপি এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিলে কী হতো?

    এসব না দিয়ে কর্মসূচী দিতো গণ হিসু কর্মসূচি।

    নাহিদ ইসলামের জায়গায় থাকতো দুদু।

    মার্চ ফর জাস্টিসের জায়গায় আসতো হিসু ফর জাস্টিস কর্মসূচি।

    বলতো, যেখানেই বাঁধা, সেখানেই হিসু করবেন। প্রস্রাবের তোড়ে হাসিনা ভেসে যাবে।

    ডায়াবেটিস ওয়ালা পেট মোটা নেতাদের ডিমান্ড যেতে বেড়ে।

    তবে সবচে বেশি বিপদে পড়তো মেয়েরা।

    বিপদে কি আমরাও কম পড়তাম?

    স্লোগান কি হতো?

    প্রস্রাবের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়।

    এক, দুই, তিন, চার, সবাই মিলে হিসু ছাড়।

    সারা পৃথিবী এখন বাংলাদেশের এই বিপ্লবকে বর্ষা বিপ্লব বলে জানে।

    বিএনপির তথা শামসুজ্জাম দুদুর নেতৃত্বে এই বিপ্লব হলে বিপ্লব নাম হতো মূত্রবিপ্লব।

    যাই হোক, আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে।
    #Sadiqur Rahman Khan
    ভাগ্য ভালো, হাসিনা পতন আন্দোলনের নেতৃত্বটা বৈষম্য বিরোধীরা দিয়েছিলো। তাই আমরা ব্লকেড, শাট ডাউন, রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ, মার্চ টু ঢাকার মতো কর্মসূচি পেয়েছিলাম। বিএনপি এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিলে কী হতো? এসব না দিয়ে কর্মসূচী দিতো গণ হিসু কর্মসূচি। নাহিদ ইসলামের জায়গায় থাকতো দুদু। মার্চ ফর জাস্টিসের জায়গায় আসতো হিসু ফর জাস্টিস কর্মসূচি। বলতো, যেখানেই বাঁধা, সেখানেই হিসু করবেন। প্রস্রাবের তোড়ে হাসিনা ভেসে যাবে। ডায়াবেটিস ওয়ালা পেট মোটা নেতাদের ডিমান্ড যেতে বেড়ে। তবে সবচে বেশি বিপদে পড়তো মেয়েরা। বিপদে কি আমরাও কম পড়তাম? স্লোগান কি হতো? প্রস্রাবের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়। এক, দুই, তিন, চার, সবাই মিলে হিসু ছাড়। সারা পৃথিবী এখন বাংলাদেশের এই বিপ্লবকে বর্ষা বিপ্লব বলে জানে। বিএনপির তথা শামসুজ্জাম দুদুর নেতৃত্বে এই বিপ্লব হলে বিপ্লব নাম হতো মূত্রবিপ্লব। যাই হোক, আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে। #Sadiqur Rahman Khan
    Love
    Like
    4
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জগন্নাথের পোলাপাইন কেন ইউনূসের বাড়ি ঘেরাও করলো, এই প্রশ্ন করে সবাই একেবারে রাগে লাল হয়ে যাচ্ছেন।

    আপনারাও মানেন যে জগন্নাথের দাবি যৌক্তিক, জাস্ট আপনারা ভাবতেছেন, তাই বলে হুট করে যমুনায় যেতে হবে কেন?

    না ভাই। হুট করে যমুনায় কেউ যায় নাই।

    বরং জগন্নাথের এই আন্দোলন বহু বছর ধরেই চলতেছে।

    ইভেন নাহিদ ইসলাম মন্ত্রী থাকার সময় তিনিও গিয়ে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। দাবি পূরণ হয় নাই।

    আর কী করার ছিলো?

    একটা ইউনিভার্সিটির জন্য আবাসিক হল নাই, এতোগুলো ছেলে মেয়ে কই থাকবে? ঢাকাতে তো ঢাবি, বুয়েট, মেডিকেল সবার জন্যই হল আছে।

    জগন্নাথকে এমন অবহেলা করার মানে কী?

    হ্যা, অবহেলাই। এখন পর্যন্ত সম্ভবত তিনটা সরকার আইসা হল করার কথা বলেছে। জায়গা বরাদ্দ পর্যন্ত দিয়েছে।

    বাট ঐ জায়গা আর জগন্নাথের স্টুডেন্টের হয় নাই।

    আওয়ামীলীগের নেতারা দখল করে খেয়ে দিয়েছে। এখন সম্ভবত এইখানেও সফল হাত বদল হয়ে গেছে। খালি ছাত্রছাত্রীদের দাবিটা আর পূরণ হয় নাই।

    কেন দখল করতে পারে?

    কারণ সরকার এখানে কখনোই নজর দেয় নাই।

    আজ ঢাবির কোন জায়গা কি কোন নেতার বাপ আইসাও দখল করতে পারবে?

    পারবে না।

    কারণ সবাই জানে ঢাবির জায়গা জমি হজম করার সামর্থ্য ওদের নাই। হাত দিলেই হাত পুড়ে যাবে। প্রশাসন সর্বশক্তি নিয়ে ঢাবির পাশে দাঁড়াবে।

    তাইলে জবির জমি জমা কেন দখল করে নেয়?

    কারণ জবিকে ঐ গুরুত্ব প্রশাসন কখনোই দেয় নাই।

    এই বৈষম্যটার বিরুদ্ধেই আজকে জবির এই আন্দোলনটা ছিলো।

    এইটা কোন দল বা সংগঠনের আন্দোলন ছিলো না। সারা দেশে যখন সকল সংগঠন নিজেদের মধ্যে পোনাপুনি করতেছে, তখন জবিতে ছাত্রদল, শিবির, বাগছাস ঘোষণা দিয়ে এক হয়ে আন্দোলন করতেছে।

    ভিসি, প্রক্টর, টিচাররা পর্যন্ত রাস্তায় নামছে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় আর কী করতে পারতো,আপনারাই বলেন?

    আপনারা অবাক হয়ে ভাবছেন, এই ছেলে মেয়েগুলা এমন করতেছে কেন? এরা যমুনা ঘেরাও করতেছে কেন? এরা আবাসন ভাতা চাইতেছে কেন? মগের মুল্লুক নাকি?

    অথচ এই আপনারাই একবারের জন্যও প্রশ্ন করছেন না, ১৯ বছর হয়ে গেল, এরা থাকার জন্য হল পাইলো না কেন? দেশ স্বাধীন হয়ে গেল, জগন্নাথের জায়গা জমি দখল থেকে গেল কেন? মগের মুল্লুক নাকি?

    যে প্রশ্নগুলো সবাই মিলে ছাত্রদের করতেছেন, সেইম প্রশ্নটা যদি সবাই মিলে সরকারকে করতেন, এই ছেলে মেয়েগুলাকে এতোদিন এভাবে একটা হলের জন্য পড়ে পড়ে মাইর খাওয়া লাগতো না।
    #Sadiqur Rahman Khan
    জগন্নাথের পোলাপাইন কেন ইউনূসের বাড়ি ঘেরাও করলো, এই প্রশ্ন করে সবাই একেবারে রাগে লাল হয়ে যাচ্ছেন। আপনারাও মানেন যে জগন্নাথের দাবি যৌক্তিক, জাস্ট আপনারা ভাবতেছেন, তাই বলে হুট করে যমুনায় যেতে হবে কেন? না ভাই। হুট করে যমুনায় কেউ যায় নাই। বরং জগন্নাথের এই আন্দোলন বহু বছর ধরেই চলতেছে। ইভেন নাহিদ ইসলাম মন্ত্রী থাকার সময় তিনিও গিয়ে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। দাবি পূরণ হয় নাই। আর কী করার ছিলো? একটা ইউনিভার্সিটির জন্য আবাসিক হল নাই, এতোগুলো ছেলে মেয়ে কই থাকবে? ঢাকাতে তো ঢাবি, বুয়েট, মেডিকেল সবার জন্যই হল আছে। জগন্নাথকে এমন অবহেলা করার মানে কী? হ্যা, অবহেলাই। এখন পর্যন্ত সম্ভবত তিনটা সরকার আইসা হল করার কথা বলেছে। জায়গা বরাদ্দ পর্যন্ত দিয়েছে। বাট ঐ জায়গা আর জগন্নাথের স্টুডেন্টের হয় নাই। আওয়ামীলীগের নেতারা দখল করে খেয়ে দিয়েছে। এখন সম্ভবত এইখানেও সফল হাত বদল হয়ে গেছে। খালি ছাত্রছাত্রীদের দাবিটা আর পূরণ হয় নাই। কেন দখল করতে পারে? কারণ সরকার এখানে কখনোই নজর দেয় নাই। আজ ঢাবির কোন জায়গা কি কোন নেতার বাপ আইসাও দখল করতে পারবে? পারবে না। কারণ সবাই জানে ঢাবির জায়গা জমি হজম করার সামর্থ্য ওদের নাই। হাত দিলেই হাত পুড়ে যাবে। প্রশাসন সর্বশক্তি নিয়ে ঢাবির পাশে দাঁড়াবে। তাইলে জবির জমি জমা কেন দখল করে নেয়? কারণ জবিকে ঐ গুরুত্ব প্রশাসন কখনোই দেয় নাই। এই বৈষম্যটার বিরুদ্ধেই আজকে জবির এই আন্দোলনটা ছিলো। এইটা কোন দল বা সংগঠনের আন্দোলন ছিলো না। সারা দেশে যখন সকল সংগঠন নিজেদের মধ্যে পোনাপুনি করতেছে, তখন জবিতে ছাত্রদল, শিবির, বাগছাস ঘোষণা দিয়ে এক হয়ে আন্দোলন করতেছে। ভিসি, প্রক্টর, টিচাররা পর্যন্ত রাস্তায় নামছে। একটা বিশ্ববিদ্যালয় আর কী করতে পারতো,আপনারাই বলেন? আপনারা অবাক হয়ে ভাবছেন, এই ছেলে মেয়েগুলা এমন করতেছে কেন? এরা যমুনা ঘেরাও করতেছে কেন? এরা আবাসন ভাতা চাইতেছে কেন? মগের মুল্লুক নাকি? অথচ এই আপনারাই একবারের জন্যও প্রশ্ন করছেন না, ১৯ বছর হয়ে গেল, এরা থাকার জন্য হল পাইলো না কেন? দেশ স্বাধীন হয়ে গেল, জগন্নাথের জায়গা জমি দখল থেকে গেল কেন? মগের মুল্লুক নাকি? যে প্রশ্নগুলো সবাই মিলে ছাত্রদের করতেছেন, সেইম প্রশ্নটা যদি সবাই মিলে সরকারকে করতেন, এই ছেলে মেয়েগুলাকে এতোদিন এভাবে একটা হলের জন্য পড়ে পড়ে মাইর খাওয়া লাগতো না। #Sadiqur Rahman Khan
    Like
    Love
    Sad
    Angry
    10
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
  • জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির ৩ দফা দাবির প্রতিটা দাবি যৌক্তিক।

    একটা যৌক্তিক আন্দোলনকে শক্তি দিয়ে ট্রিট করার মানে কী?

    ছাত্র শিক্ষকের উপর পুলিশি হামলা কেন হলো?

    জুলাই আন্দোলনে ঢাবি যতবার বিপদে পড়েছে, জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি ততবার বিপদে আগাইয়া আসছে।

    সেই আগাইয়া আসার প্রতিদান এমনে দিলেন?

    অবিলম্বে জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির পোলাপাইনের দাবি মেনে নাও,ইউনূসের ঢাবিতান্ত্রিক বাংলাদেশ সরকার!!
    #Sadiqur Rahman Khan
    জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির ৩ দফা দাবির প্রতিটা দাবি যৌক্তিক। একটা যৌক্তিক আন্দোলনকে শক্তি দিয়ে ট্রিট করার মানে কী? ছাত্র শিক্ষকের উপর পুলিশি হামলা কেন হলো? জুলাই আন্দোলনে ঢাবি যতবার বিপদে পড়েছে, জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি ততবার বিপদে আগাইয়া আসছে। সেই আগাইয়া আসার প্রতিদান এমনে দিলেন? অবিলম্বে জগন্নাথ ইউনিভার্সিটির পোলাপাইনের দাবি মেনে নাও,ইউনূসের ঢাবিতান্ত্রিক বাংলাদেশ সরকার!! #Sadiqur Rahman Khan
    Like
    Love
    Haha
    13
    · 0 মন্তব্য ·0 শেয়ার ·0 রিভিউ
Jono Sathi – Connecting Bangladesh https://jonosathi.com